ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ইমোজির ব্যবহার খুবই সাধারণ একটি বিষয়। তবে ইমোজির মানে বা ভাষা বোঝার ক্ষেত্রে অনেক সময়ই জটিলতা তৈরি হয়। দেখা গেছে, কোনো ব্যক্তি হয়তো কোনো একটি অনুভূতি বোঝাতে যে ইমোজি ব্যবহার করছেন তাঁর বিপরীত পাশে থাকা ব্যক্তিটি সেই ইমোজির মানে ধরে নিয়েছেন অন্য কিছু। এমন জটিলতার বেশির ভাগই তৈরি হয় পুরুষদের ক্ষেত্রে। বিপরীতে ইমোজির ভাষা বা মানে বোঝার ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে নারীরা এগিয়ে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নটিংহ্যামের একদল মনোবিজ্ঞানীর একটি গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে। সেই গবেষণার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ৫২৩ জনের ওপর এক জরিপের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকেরা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৪৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ শতাংশ নারী।
মূলত, ইমোজিগুলো সাবজেক্টিভ অর্থাৎ, ইমোজির মানে বা ভাষা ব্যক্তিগত বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, অশ্রুসিক্ত একটি ইমোজির কথা। অনেকেই এটিকে দুঃখের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করেন আবার অনেকে এটিকে মাত্রাতিরিক্ত সুখের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করেন। গবেষকেরা বলছেন, ইমোজির মানে ব্যক্তির বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। এ ছাড়া, লিঙ্গ, বয়স এবং অন্যান্য কারণেও ব্যক্তিভেদে ইমোজির মানে ভিন্ন হয়।
গবেষকেরা অ্যাপল, উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড ও উইচ্যাট থেকে বিভিন্ন ইমোজি নিয়ে সেগুলোর মানে জানতে চান অংশগ্রহণকারীদের কাছে। মোটা দাগে ৬টি ক্যাটাগরির আবেগীয় অনুভূতির ইমোজির বিষয়ে জানতে চান। এই ছয়টি অনুভূতি হলো—সুখ, বিরক্ত, ভয়, দুঃখ, বিস্ময় ও রাগ।
গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন এই ছয়টি অনুভূতির ইমোজি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়ে এগিয়ে। তবে বিরক্তি ও বিস্ময়ের ইমোজি বোঝার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে কোনো তফাৎ খুঁজে পাননি গবেষকেরা।
এই গবেষণার বিষয়ে গবেষক ইউনিভার্সিটি অব নটিংহামের স্কুল অব সাইকোলজির সহযোগী অধ্যাপক ড. রুথ ফিলিক বলেন, ‘আমরা সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও আশ্চর্যজনক যে বিষয়টি পেয়েছি তা হলো, সাধারণ মানুষ কীভাবে এই ইমোজিগুলোকে ব্যাখ্যা করে তার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।’
ড. রুথ আরও বলেন, ‘কেন একদল মানুষ অন্য একদল মানুষের চেয়ে ইমোজির মানে ভালোভাবে বোঝে তা নিয়ে আমাদের ভাবা উচিত। এবং একই সঙ্গে আমাদের বার্তা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ইমোজির মানের এই পার্থক্যগুলো মনে রাখা উচিত।’
গবেষকেরা বলছেন, লিঙ্গ, বয়স ও ব্যক্তির সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের ওপর ভিত্তি করে মূলত এই পার্থক্য তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে আরও বিশদ গবেষণা করা যেতে পারে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ইমোজির ব্যবহার খুবই সাধারণ একটি বিষয়। তবে ইমোজির মানে বা ভাষা বোঝার ক্ষেত্রে অনেক সময়ই জটিলতা তৈরি হয়। দেখা গেছে, কোনো ব্যক্তি হয়তো কোনো একটি অনুভূতি বোঝাতে যে ইমোজি ব্যবহার করছেন তাঁর বিপরীত পাশে থাকা ব্যক্তিটি সেই ইমোজির মানে ধরে নিয়েছেন অন্য কিছু। এমন জটিলতার বেশির ভাগই তৈরি হয় পুরুষদের ক্ষেত্রে। বিপরীতে ইমোজির ভাষা বা মানে বোঝার ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে নারীরা এগিয়ে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নটিংহ্যামের একদল মনোবিজ্ঞানীর একটি গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে। সেই গবেষণার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ৫২৩ জনের ওপর এক জরিপের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকেরা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৪৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ শতাংশ নারী।
মূলত, ইমোজিগুলো সাবজেক্টিভ অর্থাৎ, ইমোজির মানে বা ভাষা ব্যক্তিগত বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, অশ্রুসিক্ত একটি ইমোজির কথা। অনেকেই এটিকে দুঃখের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করেন আবার অনেকে এটিকে মাত্রাতিরিক্ত সুখের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করেন। গবেষকেরা বলছেন, ইমোজির মানে ব্যক্তির বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। এ ছাড়া, লিঙ্গ, বয়স এবং অন্যান্য কারণেও ব্যক্তিভেদে ইমোজির মানে ভিন্ন হয়।
গবেষকেরা অ্যাপল, উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড ও উইচ্যাট থেকে বিভিন্ন ইমোজি নিয়ে সেগুলোর মানে জানতে চান অংশগ্রহণকারীদের কাছে। মোটা দাগে ৬টি ক্যাটাগরির আবেগীয় অনুভূতির ইমোজির বিষয়ে জানতে চান। এই ছয়টি অনুভূতি হলো—সুখ, বিরক্ত, ভয়, দুঃখ, বিস্ময় ও রাগ।
গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন এই ছয়টি অনুভূতির ইমোজি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে নারীরা পুরুষের চেয়ে এগিয়ে। তবে বিরক্তি ও বিস্ময়ের ইমোজি বোঝার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে কোনো তফাৎ খুঁজে পাননি গবেষকেরা।
এই গবেষণার বিষয়ে গবেষক ইউনিভার্সিটি অব নটিংহামের স্কুল অব সাইকোলজির সহযোগী অধ্যাপক ড. রুথ ফিলিক বলেন, ‘আমরা সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও আশ্চর্যজনক যে বিষয়টি পেয়েছি তা হলো, সাধারণ মানুষ কীভাবে এই ইমোজিগুলোকে ব্যাখ্যা করে তার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।’
ড. রুথ আরও বলেন, ‘কেন একদল মানুষ অন্য একদল মানুষের চেয়ে ইমোজির মানে ভালোভাবে বোঝে তা নিয়ে আমাদের ভাবা উচিত। এবং একই সঙ্গে আমাদের বার্তা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ইমোজির মানের এই পার্থক্যগুলো মনে রাখা উচিত।’
গবেষকেরা বলছেন, লিঙ্গ, বয়স ও ব্যক্তির সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের ওপর ভিত্তি করে মূলত এই পার্থক্য তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে আরও বিশদ গবেষণা করা যেতে পারে।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে