বাজেট

সরকারের পক্ষ থেকে জনগণ যে সেবা পাওয়ার কথা, তা মানুষ পাচ্ছে না। ভালো পরিবহন ব্যবস্থা নেই। গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের দাম ক্রমাগত বাড়ানো হচ্ছে। করোনার এই মহামারির সময় জনগণ সঠিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আনু মুহাম্মদ বলেন, বাজেটে আয় ও ব্যয় খতিয়ে দেখতে হবে। বাজেটে সাধারণ মানুষের মনোযোগ বাড়তে হবে।

২০২০-২১ বিদায়ী অর্থবছরের জন্য ১৩ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট সংসদে পাস হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তাফা কামাল ‘নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০২১’ সোমবার সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

করোনার মধ্যে সবাই বিভীষিকাময় জীবন যাপন করছে। উন্নত বিশ্ব সবাইকে টিকার আওতায় এনে সবকিছু ধীরে ধীরে খুলে দিচ্ছে। এতে অনেক উন্নত দেশ এগিয়ে গেছে। অনেক অনুন্নত দেশও তা করার চেষ্টা করছেন। আমাদের দেশে টিকা কোত্থেকে কীভাবে তার কেবল আশারবাণী শুনতে পাচ্ছি

২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ধৃত আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর আরোপের যে প্রস্তাব করা হয়েছে, তা বাতিলের দাবিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করেছে। তাঁরা আরও পাঁচটি দাবি জানিয়েছে। আগামী ১০ জুনের মধ্যে দাবিগুলোর বাস্তবায়ন না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

পঞ্চগড়ের বোদায় প্রাণী সম্পদ প্রদর্শনী মেলায় নানা অসামঞ্জস্যতা উঠে এসেছে। মেলায় আগতদের অভিযোগের আঙুল উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা আব্দুস সোবহানের দিকে।

দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ আসছে অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ব্যবসাবান্ধব বলেই মনে করছে। পোশাক খাতের দিক থেকে এই বাজেটকে এক শ নম্বরের মধ্যে ৭৫ দিয়েছেন তারা। 

প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক ক্ষেত্রেই কর কমানো হয়েছে। কিন্তু রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা একই রয়েছে। এটিকেই এনবিআরের চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো, কর কমিয়ে করদাতার পরিমাণ বাড়ানো। কর কম হলে তা দিতে সহজ হবে এবং দেশকে এগিয়ে নিতে সবাই সাহায্য করবেন। 

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে জীবন ও জীবিকার বাজেট উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের আত্মনির্ভরশীল ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। 

জসিম উদ্দিন বলেন, ভ্যাট আদায়ে একটা মার্কেটে একশটা দোকান থাকলে ১০টা দোকানে মেশিন বসানো হলো। আমরা বলছি দিলে সবাইকে দেবেন, না দিলে দেবেন না। কত টাকা লাগে এখানে।

২০ হাজার কোটি রুপির কোভিড প্যাকেজ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা ভিডি সাথিসন। কিন্তু বাজেট বক্তৃতায় রাজনৈতিক মন্তব্য জুড়ে দেওয়ায় এটি একটি রাজনৈতিক স্টান্টে পরিণত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

২০২০–২১ অর্থবছরে দেশের ক্রীড়া খাতে উন্নয়ন ব্যয় ছিল ২৩৩ কোটি টাকা। মোট বাজেট ছিল ১ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকার। ২০২১-২২ প্রস্তাবিত বাজেটে অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যয় বাড়লেও কমেছে টাকার অঙ্ক। এবার ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ১২২ কোটি টাকা। গত বছরের তুলনায় যা ৩৫৬ কোটি টাকা

তাঁরা আজকে আবোলতাবোল বকছে। তাদের বাজেট বক্তৃতা অন্ধ বিদ্বেষপ্রসূত কথা মালার চাতুরী। ভালো কিছু চোখে দেখে না তাঁরা। দিনের আলোতে তাঁরা অন্ধকার দেখে। এটা হচ্ছে বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গি। চোখ থাকতেও তাঁরা হাওয়া ভবনের কালো চশমা পড়ে থাকে। সে জন্য প্রকৃত চিত্র তাদের কালো চশমায় ধরা পড়ে না

প্রস্তাবিত বাজেটের সমালোচনা করতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, 'তিনি ব্যবসায়ীদেরকে দুই হাত ভরে দিয়েছেন। উনি নিজেই ব্যবসায়ী মানুষ। তাই সাধারণ মানুষ, যারা দিন আনে দিন খায়, তাদের কথা তিনি সেভাবে চিন্তাও করেননি।'

বাংলাদেশে চা শ্রমিকেরা অবহেলিত একটি জনগোষ্ঠী। আমরা প্রতি বছর পিছিয়ে পড়া এই জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে জাতীয় বাজেটে আলাদা বরাদ্দের দাবি জানাই। কিন্তু সরকার আমাদের সেই দাবি কখনো রাখেনি। এ বছর আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পালন করেছি। জাতীয় সংসদে দেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ বাজেট উত্থাপিত হয়েছে। আশা ছিল এবারের বাজেটে অন্তত

বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে যে ব্যয় ধরা হয়েছে তাতে সবকিছু ভালোভাবেই হওয়া কথা। কিন্তু যারা চেয়ারে বসে আছেন, তাঁরা সেটি ঠিকঠাকভাবে ব্যয় করতে না পারায় মূলত সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী যেখানে অর্থ দিচ্ছেন, তাঁরা তা মানুষের সেবায় কাজে না লাগিয়ে সরকারকে অর্থ ফেরত দিয়ে নিজেদের বড়ত্ব দেখাচ্ছে। অথচ মানুষ সরকারি হাসপাতাল

এটা হচ্ছে করোনা যুদ্ধে মাছ ভাসিয়ে রাখার একটা বাজেট। কিন্তু যুদ্ধে বিজয়ের জন্য সুদূর প্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাজেটে কোনো সুনির্দিষ্ট ছক নাই। এই বাজেটে আমি আশা করেছিলাম প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা বাস্তবায়নে যেটুকু কমতি, ঘাটতি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেটে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার যে ঘটনা ঘটেছে সেটা চ

'বিশ্ব অর্থনীতি যখন কোভিড-১৯ এ বিপর্যস্ত, এই কঠিন সময়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত জাতীয় বাজেট ২০২১-২২ এ প্রবৃদ্ধি এবং মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ৭ দশমিক ২ শতাংশ এবং ৫ দশমিক ৩ শতাংশ। এই সময়ে এরূপ অগ্রগতিমূলক ও অর্জনযোগ্য প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা আমাদের মাঝে আশার সঞ্