শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
নদীভাঙন
এক মাস ধরে বন্ধ ৫ নম্বর ঘাট
পদ্মার ভাঙনে দীর্ঘ এক মাস পরও রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ঘাটটি চালু নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এই ঘাটকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা হোটেল, মুদিদোকান, ওষুধের দোকানের ব্যবসায়ীরাসহ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন শতাধিক মানুষ।
ভাঙনের মুখে পাঁচ উপজেলা
চলতি বছরের বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই প্রমত্তা যমুনা নদীর দুই পাড়ের ভাঙন মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। নদীতীরবর্তী জেলার পাঁচটি উপজেলার শত শত ঘরবাড়ি, বসতভিটা, রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
খুলবে সম্ভাবনার দ্বার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সিমনা থেকে বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের সিমনা পর্যন্ত ‘শেখ হাসিনা সড়ক’-এর নির্মাণকাজ এখন শেষ পর্যায়ে। বর্ষাকালে ভাঙনরোধে সড়কের পাশে বসানো হয়েছে সিসি ব্লক। সড়কের তিনটি সেতুর সব কটিরই নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে।
এবার গুচ্ছগ্রাম, আশ্রয়ণ প্রকল্প ভাঙনের ঝুঁকিতে
গড়াই নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার ৭ নম্বর হাকিমপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম। অনেকের বসতবাড়ি ইতিমধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। নতুন করে ঝুঁকির মুখে রয়েছে গুচ্ছগ্রাম ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের অনেক বাড়ি। ঝুঁকিতে রয়েছে এসব গ্রামের শত শত বসতবাড়িও।
ফেরিঘাটে ভাঙন, নদীগর্ভে বিলীন বসতভিটা
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে দৌলতদিয়া ৩ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার সিদ্দিক কাজীরপাড়ায় হঠাৎ ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত বুধবার রাত আড়াইটা থেকে ঘাট এলাকায়ভাঙন শুরু হয়। এতে সিদ্দিক কাজীপাড়ার একাধিক বসতভিটাসহ নদীপাড়ের প্রায় ৫০ মিটার জায়গা বিলীন হয়ে গেছে।
হঠাৎ ফেরিঘাটে ভাঙন, নদীগর্ভে বিলীন বসতভিটা
ভাঙন কবলিত ৩ নম্বর ফেরি ঘাটের পন্টুন সরিয়ে পাশে রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে পন্টুনটি যাতে ভেসে যেতে না পারে তার জন্য একটি জাহাজ দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। এ ঘাটের নদীর পারের কয়েকটি বসত ভিটাসহ প্রায় ৫০ মিটার এলাকা আড়াআড়িভাবে ভাঙতে শুরু করেছে। নদী ভাঙন ঠেকাতে শ্রমিকেরা বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছেন।
যমুনার ডান তীর রক্ষার কাজ শুরু আগামী সপ্তাহে
যমুনা নদীর তীব্র স্রোতে মাঝপথে বন্ধ হয়ে গেছে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর ও শাহজাদপুরে নদীর ডান তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ। ফলে যমুনার ভাঙনে গত কয়েক সপ্তাহে সিরাজগঞ্জের বেশ কয়েকটি পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে।
ভয়াবহ নদীভাঙনের কবলে উত্তর কামিনিবাসিয়া, বিলীনের পথে সড়ক
খুলনার দাকোপের উত্তর কামিনিবাসিয়া এলাকায় ভয়াবহ নদীভাঙনে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জোয়ারের পানির তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াপদা রাস্তাটি যেকোনো সময় নদীগর্ভে বিলীন হতে পারে...
মেঘনার ভাঙনে বিলীন হাতিয়ার কয়েক হাজার ঘরবাড়ি, ক্ষতিগ্রস্তদের ঠাঁই বেড়িবাঁধে
বছরের পর বছর মেঘনার ভাঙনে বিলীন হচ্ছে নোয়াখালীর হাতিয়ার চানন্দী, নলচিরা, সুখচর ও চরঈশ্বর ইউনিয়নের কয়েক হাজার ঘরবাড়ি। এতে এ উপকূলের কয়েক হাজার পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। একসময় শুধু বর্ষায়...
কুয়াকাটায় ‘উন্নয়নের বাধা’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের অপরিকল্পিত উন্নয়নে দিন দিন ধ্বংস হচ্ছে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত। সৈকতের ভাঙন প্রতিরোধে অপরিকল্পিতভাবে ৩ বছরে ৮ কোটি টাকা ব্যয় করলেও তা কাজে আসেনি। জিও ব্যাগ এবং জিও টিউবের কারণে সৈকতের জিরো পয়েন্ট এখন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে।
যমুনার ভাঙনে ফের নিঃস্ব গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দারা
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের জালালপুর আবাসন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামের ৪টি ঘর গত ৭ দিনে যমুনায় বিলীন হয়েছে। ২৩৮টি ঘরের মধ্যে বিভিন্ন সময় নদীভাঙন, ঝড় ও আগুনে পুড়ে ৯০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এখন রয়েছে ১৪৮টি। সেগুলোও ভাঙনের মুখে থাকায় অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন বাসিন্দারা। এ ছাড়া আরও দেড় শতাধিক ঘরবাড়ি ভাঙনের মুখে রয়েছে
এক দিনেই যমুনায় বিলীন অর্ধশত বাড়ি
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের দক্ষিণে সরকারি আবাসন প্রকল্পের (গুচ্ছগ্রাম) বসতভিটাসহ অর্ধশতাধিক বাড়িঘর যমুনার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
পদ্মার ভাঙন বেড়েছে শতাধিক বাড়ি নদীতে
ফরিদপুরের দুর্গম চরাঞ্চলে বেড়েছে পদ্মা নদীর ভাঙন। কয়েক দিনে এই ভাঙনে শতাধিক বসতবাড়ি ও বিপুল পরিমাণ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
আয়তন কমেছে ২ ইউনিয়নের
নড়াইলের লোহাগড়ায় মধুমতী নদীর ভাঙনে কবলে শালনগর ও জয়পুর ইউনিয়ন। নদীর তীব্র স্রোতে অব্যাহত ভাঙনের ফলে ওই দুই ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর ওপারে ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার টগরবন্দ ও বুড়াইচ ইউনিয়নে আশ্রয় নিয়েছেন ভাঙনকবলিত গ্রামের মানুষ।
ভাঙনের ঝুঁকিতে সেতু ও সড়ক
মানিকগঞ্জের ঘিওর হাটসহ আশপাশের এলাকায় ইছামতীর ভাঙনের আশঙ্কার কথা গত জুনে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান।
ভাঙনে দিশেহারা মানুষ
সপ্তাহ দু-এক আগেও দেড় শ মিটার দূরে থাকা পদ্মা এখন জাজিরার পালেরচর ইউনিয়নের কাঠুরিয়া গ্ৰামের হামিদার দরজার কাছে। এরই মধ্যে পদ্মায় বিলীন হয়েছে তাঁর আবাদ করা ১২ বিঘা ধানসহ কৃষিজমি।
ভোগাই নদের ভাঙনে সর্বস্ব হারাচ্ছেন রেনুরা
‘প্রতিবছরই ঢলের পানিতে বাড়িঘর ভাঙতে থাহে। গতবার ভাঙনের পর গরু-ছাগল বেইচ্চা ঘরের খাম আর জিনিসপত্র কিনছিলাম। পাঁচ শতাংশ জমির ওপর ঘর বানাইছিলাম নতুন কইরা। কিন্তু ঘরটাও ঢলের পানিতে গাঙে ভাসাইয়া গেছে। অহন তিন সন্তান লইয়া আরেকজনের বাড়িতে থাহি। আমরা অহন ভূমিহীন।’ কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন শেরপুরের নালিতাবা