কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের খাসিটানা এলাকায় ভাটার টানে বেড়িবাঁধ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। স্বেচ্ছাশ্রমে মেরামতের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) ভোরবেলায় শাঁকবাড়িয়া নদীতে ভাটার টানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৩-১৪/১ পোল্ডারের ১০০ মিটার এলাকা ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে এলাকাবাসী রিং বাঁধ দিয়ে পানি আটকানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।
দক্ষিণ বেদকাশী গ্রামের সমাজসেবক মুকুল বিশ্বাস বলেন, গতকাল বুধবার (৯ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে জোয়ারের পানির চাপে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে সেই জায়গা থেকেই ভোররাতে ভেঙে যায়। নদীতে ভাটা থাকায় লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেনি। যদি বাঁধ আটকানো সম্ভব না হয়, তাহলে দুপুরের জোয়ারে এলাকায় পানি প্রবেশ করবে।
দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের (ভারপ্রাপ্ত) চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান বলেন, ‘খাসিটানা হারুন গাজীর বাড়িসংলগ্ন এলাকায় হঠাৎ করেই ভাটার টানে ১০০ মিটার বেড়িবাঁধ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করলে তারা সরেজমিনে এসে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানায়। এলাকাবাসী পানি উন্নয়ন বোর্ডের দিকে না তাকিয়ে নিজেদের রক্ষার্থে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ আটকাতে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবারও ভাঙনের মুখে দক্ষিণ বেদকাশীর মানুষ। যখনই মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে, ঠিক তখনই আবার কোনো না কোনো জায়গায় নদীভাঙন দেখা দেয়।’
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শাহনেওয়াজ তালুকদার বলেন, ‘দক্ষিণ বেদকাশীর খাসিটানা নামক স্থানে পাউবোর বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে জেনে আমরা সরেজমিনে যাচ্ছি।’
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রোকুনুজ্জামান বলেন, ‘ভাঙনকবলিত এলাকায় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে কাজ করার জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। আশা করি দুপুরের জোয়ারের আগে বাঁধ আটকানো সম্ভব হবে।’
খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের খাসিটানা এলাকায় ভাটার টানে বেড়িবাঁধ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। স্বেচ্ছাশ্রমে মেরামতের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) ভোরবেলায় শাঁকবাড়িয়া নদীতে ভাটার টানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৩-১৪/১ পোল্ডারের ১০০ মিটার এলাকা ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে এলাকাবাসী রিং বাঁধ দিয়ে পানি আটকানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।
দক্ষিণ বেদকাশী গ্রামের সমাজসেবক মুকুল বিশ্বাস বলেন, গতকাল বুধবার (৯ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে জোয়ারের পানির চাপে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে সেই জায়গা থেকেই ভোররাতে ভেঙে যায়। নদীতে ভাটা থাকায় লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেনি। যদি বাঁধ আটকানো সম্ভব না হয়, তাহলে দুপুরের জোয়ারে এলাকায় পানি প্রবেশ করবে।
দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের (ভারপ্রাপ্ত) চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান বলেন, ‘খাসিটানা হারুন গাজীর বাড়িসংলগ্ন এলাকায় হঠাৎ করেই ভাটার টানে ১০০ মিটার বেড়িবাঁধ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করলে তারা সরেজমিনে এসে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানায়। এলাকাবাসী পানি উন্নয়ন বোর্ডের দিকে না তাকিয়ে নিজেদের রক্ষার্থে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ আটকাতে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবারও ভাঙনের মুখে দক্ষিণ বেদকাশীর মানুষ। যখনই মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে, ঠিক তখনই আবার কোনো না কোনো জায়গায় নদীভাঙন দেখা দেয়।’
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শাহনেওয়াজ তালুকদার বলেন, ‘দক্ষিণ বেদকাশীর খাসিটানা নামক স্থানে পাউবোর বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে জেনে আমরা সরেজমিনে যাচ্ছি।’
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রোকুনুজ্জামান বলেন, ‘ভাঙনকবলিত এলাকায় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে কাজ করার জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। আশা করি দুপুরের জোয়ারের আগে বাঁধ আটকানো সম্ভব হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে