ডিএমপি

বিএনপি চাইলে তাদের কার্যালয়ে কার্যক্রম চালাতে পারবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার সকালে বিএনপির অবরোধে নাশকতা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আহত রোগীদের দেখতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ‘নাশকতাকারীরা, তারা যেখানেই থাকুক, শুধু ঢাকা শহর নয়, বাংলাদেশের যেই প্রান্তে থাকুক—তাদের আমরা গ্রেপ্তার করব। অনেকের নাম আমরা পেয়েছি। অনেককে আমরা গ্রেপ্তার করেছি।’

হরতাল-অবরোধে আগুন দেওয়ার মতো নাশকতা ঠেকাতে ১০টি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সে অনুসারে এখন থেকে বাসাবাড়ি, ফ্যাক্টরি ও প্রতিষ্ঠানের জেনারেটরের তেল কিনতে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি কাছ থেকে নিরাপত্তা ছাড়পত্র নিতে হবে। সেই ছাড়পত্র দেখিয়ে পেট্রলপাম্প থেকে তেল সংগ্রহ করতে হবে। এ ছাড়া পাম্প থেকে

বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধে রাজধানীতে ৬৪টি যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়। আগুন দেওয়ার সময় হাতেনাতে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এদের মধ্যে কেউ যাত্রীবেশে গাড়িতে উঠে বা নিচে থেকে অগ্নিসংযোগ করে

গাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের ধরিয়ে দিলে ২০ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ সোমবার সকালে পেট্রলপাম্প মালিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এই ঘোষণা দেন। ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘গাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের কেউ ধরিয়ে দিতে পারলে তাঁকে ২০ হাজার টাকা

বিএনপির মহাসমাবেশের দিনে আশপাশে মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য। সঙ্গে ছিল ভিডিও ও শরীরের সঙ্গে ঝোলানো বিশেষ (বডি ওর্ন) ক্যামেরা। এরপরও সেদিন তাণ্ডব চালানো দুর্বৃত্তদের কাউকে দেখেননি বলে দাবি করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। শুধু তা-ই নয়, দুর্বৃত্তদের কোনো চেহারাও ধরা পড়েনি পুলিশের ক্যামেরাগুলোতে।

বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দায়িত্বরত অবস্থায় হামলায় নিহত পুলিশ কনস্টেবল মো. আমিরুল ইসলামের পরিবারকে পেনশন বুঝিয়ে দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আমিরুলের স্ত্রী ও মেয়ের হাতে চেক এবং আনুতোষিক সুবিধার সব কাগজ বুঝিয়ে দেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। ভবিষ্যতেও এই পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন

‘বিজয়নগরে হোটেল ৭১-এর সামনে এক পুলিশ সদস্যকে মারছিল কয়েকজন দুর্বৃত্ত। হঠাৎ তারা নাইটিঙ্গেল মোড়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসতে থাকে। তাদের দিকে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে গ্যাসগানের ট্রিগার টিপলেও কয়েকটি থেকে বের হয়নি।

হরতালের নামে কেউ যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্বাভাবিক করার চেষ্টা করে ও সাধারণের চলাচল ব্যাহত করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর ব্যবস্থা নেবে। 

শুরু থেকেই শাপলা চত্বরে জামায়াতে ইসলামীকে কোনোভাবেই সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জোর দিয়ে বলে আসছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে শাপলা চত্বরে জড়ো হতে থাকে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা।

রাজধানীর কাকরাইলে বাসে অগ্নিসংযোগকারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বা ডিবির কেউ না। অনেক সময় ডিবির জ্যাকেট পড়ে ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ করে অপরাধীরা। ঢাকায় বাসে আগুনের ঘটনাটিও তেমন কোনো চক্র। যারাই এটা করেছে, আমরা তাদের খুঁজছি বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ

ক্যালেন্ডারের পাতায় কোনো কোনো দিন বিশেষ বিশেষ কারণে লাল-নীল-সবুজ রঙে চিহ্নিত হয়ে থাকে। সেই সব দিনের কথা মানুষ দীর্ঘকাল মনেও রাখে। ২৮ অক্টোবরও কি তেমন একটি দিন হতে যাচ্ছে? এই প্রশ্নের সঠিক জবাব এখনো আমাদের জানা নেই।

রাজধানীর কাকরাইলে জমজম গ্রুপের হোটেল ওকাদার একটি নির্মাণাধীন ভবন থেকে বিএনপির প্রায় দুই শ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান হারুন অর রশিদ। 

ঢাকা মহানগর এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি পুলিশকে সহায়তার জন্য মাঠে থাকবে দুই হাজার আনসার সদস্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানা গেছে। 

পছন্দের জায়গাতেই আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) সমাবেশ করতে পারবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তবে এর জন্য উভয় দলকে ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শর্তে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রড সদৃশ কোনো বস্তু ব্যবহার না করতে বলা হয়েছে। 

২০ শর্তে পছন্দের জায়গায় সমাবেশের আনুষ্ঠানিক অনুমতি পেয়েছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আজ শুক্রবার রাতে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খ. মহিদ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে ৬০টির বেশি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ বলছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি সমাবেশে আসা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এগুলো বসানো হচ্ছে।