
জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে সব জিনিসেরই দাম বাড়ে। এতে গরিব মানুষের কষ্ট বেশি হয়। তবে সরকার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। শিগগিরই জ্বালানি সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা পর্যায়ে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও কমেনি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। জ্বালানি তেলের মূল্যহ্রাস দেশটির মন্দার আশঙ্কায় থাকা অর্থনীতির জন্য একটি বড় ধরনের মুক্তির নিদর্শন। দেশটির জনগণ বিগত দুই বছর ধরেই ক্রমবর্ধমান

ত্রুটিপূর্ণ তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে বলে মনে করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। গত ৬ বছরে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ৪৬ হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে। ভোক্তার ওপর দায় না চাপিয়েও জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করা যেত বলেও মনে করে সিপিডি।

সরকারনির্ধারিত ১১৪ টাকার ডিজেল ১২০ টাকায় কিনতে হয়েছে তাঁকে। চার-পাঁচ দিনের জন্য সাগরে গেলে একবারে ১ হাজার ২০০-৩০০ লিটার তেল নিয়ে যেতে হয়। এখন তেমন মাছও পাওয়া যাচ্ছে না। তাই ২০০ লিটার কিনে নিয়েছেন