
উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের ১০ নম্বর সড়কের ঠিক মাঝামাঝি একটি জায়গায় গাড়িটি পার্ক করা। কালো কাচে ঘেরা বলে ভেতরের কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। আশপাশের বাড়ির দারোয়ান ও নিরাপত্তাকর্মীরা ভাবছিলেন, কোনো অতিথি গাড়িটি রাস্তায় রেখে বাসার ভেতরে

সবে সন্ধ্যা নেমে এসেছে। গভীর সমুদ্রে নিয়মিত কাজে ব্যস্ত নৌবাহিনীর টহল জাহাজ এস আর আমিন। সেই জাহাজ থেকে আবছা আলোয় দূরে দেখা যাচ্ছিল বড় আকারের একটি ট্রলারের পাশে দুটি ছোট ট্রলার। ক্যাপ্টেন দুরবিন দিয়ে দেখতে

কুর্মিটোলা র্যাব হেডকোয়ার্টার্সে এক কর্মকর্তার রুমে বসে খোশগল্প করছি। কথায় কথায় কানে এল, বেনাপোল থেকে নাকি এক ভারতীয়কে আটক করে এখানে আনা হয়েছে। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ব্যস্ত তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ

আমাদের আর তর সইছে না। সবাই অধীর অপেক্ষায়—কখন ফাটবে সেই বোমা। ঘণ্টা তিনেক অপেক্ষার পর নির্দেশ এল। দুই হাতে দুই কান ঢেকে নিচু হয়ে মাটিতে বসে পড়লাম।