ফেসবুক মালিকানাধীন সব সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মের সার্ভার ডাউন হয়েছে। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম সব প্ল্যাটফর্মের সার্ভারই ডাউন পাওয়া যাচ্ছে।
ওয়েবসাইটগুলোর সার্ভারের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্যদানকারী ওয়েবসাইট ‘ডাউন ডিটেক্টর’ জানাচ্ছে, ফেসবুকের সব প্ল্যাটফর্মেই সমস্যা হয়েছে। সেখানে মন্তব্যের ঘরে, যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, ব্রাজিল এবং অন্যান্য দেশ থেকে ফেসবুকে ঢুকতে না পারার কথা জানাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।
বাংলাদেশ সময় সোমবার রাত পৌনে ১০টা থেকেই এই সমস্যা পাওয়া যাচ্ছে। ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করলে কোনো বার্তাও দেওয়া হচ্ছে না।
ফেসবুক টুইট করে বলেছে, কিছু মানুষ আমাদের অ্যাপস এবং প্রোডাক্টে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আমরা যতো দ্রুত সম্ভব পুরো সিস্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে চেষ্টা করছি। যে কোনো সমস্যার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি।
অনলাইন নেটওয়ার্ক বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এটি ডিএনএস সম্পর্কিত কোনো সমস্যা হতে পারে। অথবা ফেসবুকের ডোমেইন নেম সম্পর্কিতও হতে পারে।
ডিএনএসকে ইন্টারনেটে একটি অ্যাড্রেস বুক বা ফোনবুকের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। কম্পিটারে ওয়েবব্রাউজারে যে ওয়েবসাইটটি খোঁজা হচ্ছে সেটি নির্দেশ করে দেয় ডিএনএস।
অর্থাৎ ডিএনএস সার্ভারে রেকর্ডগুলো পরীক্ষা করে এবং এরপরে কম্পিউটারকে ওয়েবসাইটটি কোথায় রয়েছে তা বলে দেয়। ডিএনএস বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সলেটর হিসেবেও কাজ করে। এটি ডোমেইনের রেকর্ড রাখে এবং এটি সাইটের আইপি ঠিকানার সঙ্গে মেলানো হয়। এরপর ডোমেইনের অবস্থান সনাক্ত করতে কম্পিউটারের ওয়েবব্রাউজারকে সহযোগিতা করে।
চলতি বছর ডিএনএসের সমস্যার কারণে একাধিকবার সারা বিশ্বেই ইন্টারনেটে সমস্যা হয়েছিল। একটি ঘটনায় জানা গিয়েছিল, একজন গ্রাহক তার সিস্টেমের সেটিংয়ে সামান্য পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপুল সংখ্যক ওয়েবসাইটে সমস্যা বাঁধিয়ে ফেলেন।
এ ধরনের সমস্যা অবশ্য বিরল। বিশেষ করে ফেসবুকের মতো বড় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এভাবে দীর্ঘ সময় সিস্টেম অকেজো থাকাটা নজিরবিহীন।
ফেসবুক মালিকানাধীন সব সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মের সার্ভার ডাউন হয়েছে। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম সব প্ল্যাটফর্মের সার্ভারই ডাউন পাওয়া যাচ্ছে।
ওয়েবসাইটগুলোর সার্ভারের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্যদানকারী ওয়েবসাইট ‘ডাউন ডিটেক্টর’ জানাচ্ছে, ফেসবুকের সব প্ল্যাটফর্মেই সমস্যা হয়েছে। সেখানে মন্তব্যের ঘরে, যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, ব্রাজিল এবং অন্যান্য দেশ থেকে ফেসবুকে ঢুকতে না পারার কথা জানাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।
বাংলাদেশ সময় সোমবার রাত পৌনে ১০টা থেকেই এই সমস্যা পাওয়া যাচ্ছে। ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করলে কোনো বার্তাও দেওয়া হচ্ছে না।
ফেসবুক টুইট করে বলেছে, কিছু মানুষ আমাদের অ্যাপস এবং প্রোডাক্টে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আমরা যতো দ্রুত সম্ভব পুরো সিস্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে চেষ্টা করছি। যে কোনো সমস্যার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি।
অনলাইন নেটওয়ার্ক বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এটি ডিএনএস সম্পর্কিত কোনো সমস্যা হতে পারে। অথবা ফেসবুকের ডোমেইন নেম সম্পর্কিতও হতে পারে।
ডিএনএসকে ইন্টারনেটে একটি অ্যাড্রেস বুক বা ফোনবুকের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। কম্পিটারে ওয়েবব্রাউজারে যে ওয়েবসাইটটি খোঁজা হচ্ছে সেটি নির্দেশ করে দেয় ডিএনএস।
অর্থাৎ ডিএনএস সার্ভারে রেকর্ডগুলো পরীক্ষা করে এবং এরপরে কম্পিউটারকে ওয়েবসাইটটি কোথায় রয়েছে তা বলে দেয়। ডিএনএস বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সলেটর হিসেবেও কাজ করে। এটি ডোমেইনের রেকর্ড রাখে এবং এটি সাইটের আইপি ঠিকানার সঙ্গে মেলানো হয়। এরপর ডোমেইনের অবস্থান সনাক্ত করতে কম্পিউটারের ওয়েবব্রাউজারকে সহযোগিতা করে।
চলতি বছর ডিএনএসের সমস্যার কারণে একাধিকবার সারা বিশ্বেই ইন্টারনেটে সমস্যা হয়েছিল। একটি ঘটনায় জানা গিয়েছিল, একজন গ্রাহক তার সিস্টেমের সেটিংয়ে সামান্য পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপুল সংখ্যক ওয়েবসাইটে সমস্যা বাঁধিয়ে ফেলেন।
এ ধরনের সমস্যা অবশ্য বিরল। বিশেষ করে ফেসবুকের মতো বড় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এভাবে দীর্ঘ সময় সিস্টেম অকেজো থাকাটা নজিরবিহীন।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে