কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) চিপ তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তি জগতে সবচেয়ে দামী কোম্পানির একটি এনভিডিয়া। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুলাই মাসে কোম্পানিটির আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার বা ৩০ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এই ইতিবাচক আয়ের ফলাফল ঘোষণা দেওয়ার পরও গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬ শতাংশেরও বেশি কমেছে। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এআই বিপ্লবের ফলে এনভিডিয়ার তৈরি চিপের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। গত জুনে কোম্পানির বাজার মূলধন বেড়ে দাঁড়ায় ৩ ট্রিলিয়ন ডলার বা ৩ লাখ কোটি ডলার। শুধু এই বছরেই কোম্পানিটির শেয়ার ১৬০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হারগ্রিভস ল্যান্সডাউন এর সিনিয়র ইকুইটি বিশ্লেষক ম্যাট ব্রিটজম্যান বলেন, ‘এখন কেবলমাত্র বিশ্লেষকদের অনুমানের চেয়ে ভালো ফলাফল করা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এসব অনুমান বিশাল ব্যবধানে অতিক্রম করুক তাই এখনকার বাজারগুলো চায়। তাই আজকের ফলাফলটি সম্ভবত কিছুটা হতাশ করেছে।’
এনভিডিয়ার বাজারমূল্য বেড়ে যাওয়ায় এর প্রতি প্রত্যাশাগুলোও বেড়েছে। কারণ দুই বছরেরও কম সময়ে কোম্পানিটির বাজারমূল্য নয় গুণ বেড়েছে এবং এর মূল কারণ হলো—এআই চিপ বাজারে এর আধিপত্য।
এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিটির লাভও বেড়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় অপারেটিং আয় ১৭৪ শতাংশ বেড়ে ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার হয়েছে। বিশ্লেষকদের ত্রৈমাসিক অনুমানকে টানা সাত বার অতিক্রম করেছে কোম্পানিটি।
এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াং বলেন, ‘জেনারেটিভ এআই প্রত্যেক শিল্পে বিপ্লব এনেছে। এ জন্য প্রতি ত্রৈমাসিক ওয়াল স্ট্রিটে শেয়ার কেনা-বেচার নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
বিশ্বব্যাপী এআই ক্ষেত্রে সবচেয়ে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জেনসন হুয়াং ও তার কোম্পানি এনভিডিয়া। জেনসনকে ‘টেইলর সুইফট অব টেক’ উপাধি দেওয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা কোম্পানি ফরেস্টারের সিনিয়র বিশ্লেষক অ্যালভিন এনগুয়েন বলেন, এখন পর্যন্ত কোম্পানিটিকে লাভ করতে সাহায্য করেছে এআই। তবে এই প্রযুক্তিতে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার পরে এটি ফলস্বরূপ প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হলে এনভিডিয়ার ব্যবসায় লোকসান হতে পারে। এখন হাজার উপায়ে এআই ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। এটি এখন কোটি কোটি উপায়ে ব্যবহার করতে হবে।
এনভিডিয়ার বিশেষ অর্জন হলো—এটি এআই বাজারে সেরা পণ্য সরবরাহ করে এবং গ্রাহকেরা তাদের পণ্য বহু বছর ধরে ব্যবহার করছে। সেই সঙ্গে তাদের ‘সফটওয়্যার ইকোসিস্টেম’ রয়েছে।
এনগুয়েন বলেন, আরও ভালো পণ্য তৈরি করতে পারলে তাহলে এনভিডিয়া বাজারে ভাগ বসাতে পারে ইন্টেল। তবে এ জন্য ইন্টেলের আরও সময় লাগবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) চিপ তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তি জগতে সবচেয়ে দামী কোম্পানির একটি এনভিডিয়া। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুলাই মাসে কোম্পানিটির আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার বা ৩০ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এই ইতিবাচক আয়ের ফলাফল ঘোষণা দেওয়ার পরও গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬ শতাংশেরও বেশি কমেছে। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এআই বিপ্লবের ফলে এনভিডিয়ার তৈরি চিপের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। গত জুনে কোম্পানির বাজার মূলধন বেড়ে দাঁড়ায় ৩ ট্রিলিয়ন ডলার বা ৩ লাখ কোটি ডলার। শুধু এই বছরেই কোম্পানিটির শেয়ার ১৬০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হারগ্রিভস ল্যান্সডাউন এর সিনিয়র ইকুইটি বিশ্লেষক ম্যাট ব্রিটজম্যান বলেন, ‘এখন কেবলমাত্র বিশ্লেষকদের অনুমানের চেয়ে ভালো ফলাফল করা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এসব অনুমান বিশাল ব্যবধানে অতিক্রম করুক তাই এখনকার বাজারগুলো চায়। তাই আজকের ফলাফলটি সম্ভবত কিছুটা হতাশ করেছে।’
এনভিডিয়ার বাজারমূল্য বেড়ে যাওয়ায় এর প্রতি প্রত্যাশাগুলোও বেড়েছে। কারণ দুই বছরেরও কম সময়ে কোম্পানিটির বাজারমূল্য নয় গুণ বেড়েছে এবং এর মূল কারণ হলো—এআই চিপ বাজারে এর আধিপত্য।
এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিটির লাভও বেড়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় অপারেটিং আয় ১৭৪ শতাংশ বেড়ে ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার হয়েছে। বিশ্লেষকদের ত্রৈমাসিক অনুমানকে টানা সাত বার অতিক্রম করেছে কোম্পানিটি।
এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াং বলেন, ‘জেনারেটিভ এআই প্রত্যেক শিল্পে বিপ্লব এনেছে। এ জন্য প্রতি ত্রৈমাসিক ওয়াল স্ট্রিটে শেয়ার কেনা-বেচার নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
বিশ্বব্যাপী এআই ক্ষেত্রে সবচেয়ে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জেনসন হুয়াং ও তার কোম্পানি এনভিডিয়া। জেনসনকে ‘টেইলর সুইফট অব টেক’ উপাধি দেওয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা কোম্পানি ফরেস্টারের সিনিয়র বিশ্লেষক অ্যালভিন এনগুয়েন বলেন, এখন পর্যন্ত কোম্পানিটিকে লাভ করতে সাহায্য করেছে এআই। তবে এই প্রযুক্তিতে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার পরে এটি ফলস্বরূপ প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হলে এনভিডিয়ার ব্যবসায় লোকসান হতে পারে। এখন হাজার উপায়ে এআই ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। এটি এখন কোটি কোটি উপায়ে ব্যবহার করতে হবে।
এনভিডিয়ার বিশেষ অর্জন হলো—এটি এআই বাজারে সেরা পণ্য সরবরাহ করে এবং গ্রাহকেরা তাদের পণ্য বহু বছর ধরে ব্যবহার করছে। সেই সঙ্গে তাদের ‘সফটওয়্যার ইকোসিস্টেম’ রয়েছে।
এনগুয়েন বলেন, আরও ভালো পণ্য তৈরি করতে পারলে তাহলে এনভিডিয়া বাজারে ভাগ বসাতে পারে ইন্টেল। তবে এ জন্য ইন্টেলের আরও সময় লাগবে।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১০ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১০ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কনস্টেলেশন প্রকল্প ‘প্রজেক্ট কুইপার’-এর প্রথম ২৭টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে ই–কমার্স জায়ান্ট আমাজন। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের স্টারলিংককে চ্যালেঞ্জ জানাল কোম্পানিটি। গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে