নিজেদের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির পরিকল্পনা বাতিল করেছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। অ্যাপলের ভিশন প্রো–এর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে নিজস্ব মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির কথা ঘোষণা করেছিল কোম্পানিটি। তবে এই প্রকল্প থেকে সরে এসেছে মেটা। গত শুক্রবার প্রকাশিত দ্য ইনফরমেশন এর প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মেটার দু’জন কর্মীর বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিমধ্যেই রিয়্যালিটি ল্যাবস ডিভিশনের কর্মীদের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট নিয়ে কাজ না করার নির্দেশ দিয়েছে মেটা। চলতি সপ্তাহে একটি প্রোডাক্ট রিভিউ মিটিংয়ের পর কোম্পানিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মেটার পরিকল্পিত হেডসেটটি অভ্যন্তরীণভাবে ‘লা জোলা’ নামে (কোডনেম) পরিচিত ছিল এবং ২০২৭ সালে বাজারে ছাড়ার কথা ছিল। অ্যাপলের ভিশন প্রো এর মতো মেটার মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটটিতে অতি-উচ্চ (আলট্রা-হাই) রেজল্যুশনের মাইক্রো ওলেড স্ক্রিন ব্যবহারের পরিকল্পনা ছিল।
গত বছর অ্যাপলের ভিশন প্রো বাজারে আসার মাধ্যমে ভার্চুয়াল ও মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটের প্রযুক্তির গ্রাহকদের নজর কাড়ে। বাজারে ভিশন প্রো’র দাম সাড়ে ৩ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ৪ লাখ ১৪ হাজার টাকা।
এদিকে মেটার কোয়েস্ট হেডসেটের উন্নয়ন ও প্রচারে দায়িত্বে থাকা রিয়্যালিটি ল্যাবস ডিভিশন–এর ওপর হাজার কোটি টাকা লোকসানের বোঝা রয়েছে। এরপরও অগমেন্টেড ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
ভিআর বা ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তি ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে মেটার কোয়েস্ট সিরিজের হেডসেটগুলো। বর্তমানে বাজারে কোয়েস্ট ২ হেডসেটের দাম ২০০ ডলার ও কোয়েস্ট ৩ হেডসেটের দাম ৫০০ ডলার। আর কোয়েস্ট প্রো হেডসেট এর দাম ৯৯৯ ডলার। তবে খারাপ রিভিউ ও কম চাহিদার কারণে মেটা গত বছরই কোয়েস্ট প্রো হেডসেট তৈরি বন্ধ করে দেয় মেটা।
এখন কোয়েস্ট ৩ হেডসেটের উত্তরসূরি কোয়েস্ট ৪ তৈরি করছে মেটা। এটি ২০২৬ সালে বাজার ছাড়ার কথা রয়েছে।
তবে মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির পরিকল্পনা বাতিল প্রসঙ্গে মেটা কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
নিজেদের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির পরিকল্পনা বাতিল করেছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। অ্যাপলের ভিশন প্রো–এর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে নিজস্ব মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির কথা ঘোষণা করেছিল কোম্পানিটি। তবে এই প্রকল্প থেকে সরে এসেছে মেটা। গত শুক্রবার প্রকাশিত দ্য ইনফরমেশন এর প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মেটার দু’জন কর্মীর বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিমধ্যেই রিয়্যালিটি ল্যাবস ডিভিশনের কর্মীদের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট নিয়ে কাজ না করার নির্দেশ দিয়েছে মেটা। চলতি সপ্তাহে একটি প্রোডাক্ট রিভিউ মিটিংয়ের পর কোম্পানিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মেটার পরিকল্পিত হেডসেটটি অভ্যন্তরীণভাবে ‘লা জোলা’ নামে (কোডনেম) পরিচিত ছিল এবং ২০২৭ সালে বাজারে ছাড়ার কথা ছিল। অ্যাপলের ভিশন প্রো এর মতো মেটার মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটটিতে অতি-উচ্চ (আলট্রা-হাই) রেজল্যুশনের মাইক্রো ওলেড স্ক্রিন ব্যবহারের পরিকল্পনা ছিল।
গত বছর অ্যাপলের ভিশন প্রো বাজারে আসার মাধ্যমে ভার্চুয়াল ও মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটের প্রযুক্তির গ্রাহকদের নজর কাড়ে। বাজারে ভিশন প্রো’র দাম সাড়ে ৩ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ৪ লাখ ১৪ হাজার টাকা।
এদিকে মেটার কোয়েস্ট হেডসেটের উন্নয়ন ও প্রচারে দায়িত্বে থাকা রিয়্যালিটি ল্যাবস ডিভিশন–এর ওপর হাজার কোটি টাকা লোকসানের বোঝা রয়েছে। এরপরও অগমেন্টেড ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
ভিআর বা ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তি ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে মেটার কোয়েস্ট সিরিজের হেডসেটগুলো। বর্তমানে বাজারে কোয়েস্ট ২ হেডসেটের দাম ২০০ ডলার ও কোয়েস্ট ৩ হেডসেটের দাম ৫০০ ডলার। আর কোয়েস্ট প্রো হেডসেট এর দাম ৯৯৯ ডলার। তবে খারাপ রিভিউ ও কম চাহিদার কারণে মেটা গত বছরই কোয়েস্ট প্রো হেডসেট তৈরি বন্ধ করে দেয় মেটা।
এখন কোয়েস্ট ৩ হেডসেটের উত্তরসূরি কোয়েস্ট ৪ তৈরি করছে মেটা। এটি ২০২৬ সালে বাজার ছাড়ার কথা রয়েছে।
তবে মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট তৈরির পরিকল্পনা বাতিল প্রসঙ্গে মেটা কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৯ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৭ ঘণ্টা আগে