সুপ্রিয় সিকদার, ঢাকা
মোটরসাইকেলের ব্রেকিং সিস্টেমে এক আধুনিক প্রযুক্তি এবিএস (ABS) বা এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম। আধুনিক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলে এই সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। এই সিস্টেম আপনার মোটরসাইকেলের ব্রেকিংয়ের সময় অধিক নিরাপত্তা দেয়, যার ফলে অনেকাংশে কমে সড়ক দুর্ঘটনা।
এবিএস কী, তা সহজে বলতে গেলে, সাধারণত বাইকে যখন এবিএস ছাড়া ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম থাকে, তখন জোরে ব্রেক চাপলে চাকা লক হয়ে যায়। অর্থাৎ, জোরে ব্রেক করলে আপনার সামনের বা পেছনের চাকায় থাকা ডিস্ক লক হয়ে যায়। ফলে মোটরসাইকেল উচ্চগতিতে থাকলে তা স্লিপ খাওয়া শুরু করে এবং দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু যখন বাইকে এবিএস থাকে, তখন অন্তত এই চাকা লক হয়ে স্লিপ খেয়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। এবিএস থাকা মোটরসাইকেলগুলোতে চাকার সঙ্গে একটা স্পিড সেন্সর থাকে। আর একটি সার্কিটের মাধ্যমে চাকার গতির সঙ্গে সমন্বয় করে মোটরসাইকেলের ব্রেক কাজ করে।
আপনি যখন মোটরসাইকেলে ব্রেক চাপবেন, তখন স্পিড সেন্সর চাকার গতির হিসেব করে। যখন সেন্সরটি টের পায়, চাকার গতি হঠাৎ কমে যাচ্ছে এবং লক হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় যাচ্ছে, তখন এটি মোটরসাইকেলের মাস্টার সিলিন্ডারের ভালভ আংশিকভাবে বন্ধ করে দেয়, যাতে ব্রেক ফ্লুয়িড অল্প পরিমাণে ব্রেক প্যাডে যায়। আর ব্রেক প্রেসার কিছুটা কমে গেলে মাস্টার সিলিন্ডারের ভালভ আংশিকভাবে খুলে যেতে শুরু করে। এভাবে হাইড্রোলিক ব্রেক এবং চাকার গতির সঙ্গে মিল রেখে চাকা লক হয়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবিএস।
আমাদের দেশের ১৫০ সিসির অনেকগুলো ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলে রয়েছে এই এবিএস। কিছু মোটরসাইকেলের দাম বেশি হলেও আপনি ২ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে এবিএসসহ মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নিই ২ লাখ টাকার মধ্যে এবিএসসহ আপনি কোন কোন মোটরসাইকেল কিনতে পারেন—
বাজাজ পালসার
বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত কোনো মোটরসাইকেল থাকলে সেটি Bajaj Pulsar 150। কোম্পানিটির তার গ্রাহকদের জন্য ২ লাখ টাকার মধ্যে এবিএসসহ নিয়ে এসেছে Bajaj Pulsar 150 Twin Disc ABS মোটরসাইকেলটি। দাম ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৯ টাকা। মোটরসাইকেলটিতে রয়েছে টুইন ডিস্ক, সামনের চাকায় এবিএস। পাশাপাশি রয়েছে টু-পার্ট সিট, এলইডি ডিআরএলসহ হেড লাইট।
হিরো থ্রিলার
১ লাখ ৮৯ হাজার টাকা দিয়ে আপনি চাইলেই কিনতে পারেন Hero Thriller 160R মোটরসাইকেলটি। মোটরসাইকেলটির সিঙ্গেল ডিস্কের (এবিএস) দাম ১ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯০ টাকা এবং টুইন ডিস্কের (এবিএস); দাম ১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৯০ টাকা। স্পোর্টস বাইক লুকের এই মোটরসাইকেলটিই হিরো ব্যান্ডের প্রথম এবিএস মোটরসাইকেল। এ ছাড়া এই ব্র্যান্ডের নন এবিএস হিরো হাঙ্ক এবং হিরো এক্সট্রিম বেশ জনপ্রিয়।
হিরো হাঙ্ক
কালো, লাল এবং নীল রং নিয়ে এরই মধ্যে নতুন রূপে হাজির হয়েছে হিরো কোম্পানির Hero Hunk 150R ABS। মাত্র ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯০ টাকায় আপনি কিনে নিতে পারেন এই মোটরসাইকেল। ২০২১ সালের শেষ দিকে বাজারে আনা এই বাইকে আনা হয়েছে বেশ কিছু নতুন ফিচার।
হোন্ডা এক্সব্লেড
লাল ও নীল রঙের Honda XBlade Double Disc ABS মোটরসাইকেলটি কিনতে পারেন ২ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে। ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা দামের এই মোটরসাইকেলে অফিশিয়ালি হোন্ডার শোরুমে পাওয়া যায় না।
এ ছাড়া চাইনিজ ব্র্যান্ডের কিছু বাইকে কম টাকায় পাওয়া যায় এবিএসসহ বাইক।
মোটরসাইকেলের ব্রেকিং সিস্টেমে এক আধুনিক প্রযুক্তি এবিএস (ABS) বা এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম। আধুনিক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলে এই সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। এই সিস্টেম আপনার মোটরসাইকেলের ব্রেকিংয়ের সময় অধিক নিরাপত্তা দেয়, যার ফলে অনেকাংশে কমে সড়ক দুর্ঘটনা।
এবিএস কী, তা সহজে বলতে গেলে, সাধারণত বাইকে যখন এবিএস ছাড়া ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম থাকে, তখন জোরে ব্রেক চাপলে চাকা লক হয়ে যায়। অর্থাৎ, জোরে ব্রেক করলে আপনার সামনের বা পেছনের চাকায় থাকা ডিস্ক লক হয়ে যায়। ফলে মোটরসাইকেল উচ্চগতিতে থাকলে তা স্লিপ খাওয়া শুরু করে এবং দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু যখন বাইকে এবিএস থাকে, তখন অন্তত এই চাকা লক হয়ে স্লিপ খেয়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। এবিএস থাকা মোটরসাইকেলগুলোতে চাকার সঙ্গে একটা স্পিড সেন্সর থাকে। আর একটি সার্কিটের মাধ্যমে চাকার গতির সঙ্গে সমন্বয় করে মোটরসাইকেলের ব্রেক কাজ করে।
আপনি যখন মোটরসাইকেলে ব্রেক চাপবেন, তখন স্পিড সেন্সর চাকার গতির হিসেব করে। যখন সেন্সরটি টের পায়, চাকার গতি হঠাৎ কমে যাচ্ছে এবং লক হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় যাচ্ছে, তখন এটি মোটরসাইকেলের মাস্টার সিলিন্ডারের ভালভ আংশিকভাবে বন্ধ করে দেয়, যাতে ব্রেক ফ্লুয়িড অল্প পরিমাণে ব্রেক প্যাডে যায়। আর ব্রেক প্রেসার কিছুটা কমে গেলে মাস্টার সিলিন্ডারের ভালভ আংশিকভাবে খুলে যেতে শুরু করে। এভাবে হাইড্রোলিক ব্রেক এবং চাকার গতির সঙ্গে মিল রেখে চাকা লক হয়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবিএস।
আমাদের দেশের ১৫০ সিসির অনেকগুলো ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলে রয়েছে এই এবিএস। কিছু মোটরসাইকেলের দাম বেশি হলেও আপনি ২ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে এবিএসসহ মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নিই ২ লাখ টাকার মধ্যে এবিএসসহ আপনি কোন কোন মোটরসাইকেল কিনতে পারেন—
বাজাজ পালসার
বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত কোনো মোটরসাইকেল থাকলে সেটি Bajaj Pulsar 150। কোম্পানিটির তার গ্রাহকদের জন্য ২ লাখ টাকার মধ্যে এবিএসসহ নিয়ে এসেছে Bajaj Pulsar 150 Twin Disc ABS মোটরসাইকেলটি। দাম ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৯ টাকা। মোটরসাইকেলটিতে রয়েছে টুইন ডিস্ক, সামনের চাকায় এবিএস। পাশাপাশি রয়েছে টু-পার্ট সিট, এলইডি ডিআরএলসহ হেড লাইট।
হিরো থ্রিলার
১ লাখ ৮৯ হাজার টাকা দিয়ে আপনি চাইলেই কিনতে পারেন Hero Thriller 160R মোটরসাইকেলটি। মোটরসাইকেলটির সিঙ্গেল ডিস্কের (এবিএস) দাম ১ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯০ টাকা এবং টুইন ডিস্কের (এবিএস); দাম ১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৯০ টাকা। স্পোর্টস বাইক লুকের এই মোটরসাইকেলটিই হিরো ব্যান্ডের প্রথম এবিএস মোটরসাইকেল। এ ছাড়া এই ব্র্যান্ডের নন এবিএস হিরো হাঙ্ক এবং হিরো এক্সট্রিম বেশ জনপ্রিয়।
হিরো হাঙ্ক
কালো, লাল এবং নীল রং নিয়ে এরই মধ্যে নতুন রূপে হাজির হয়েছে হিরো কোম্পানির Hero Hunk 150R ABS। মাত্র ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯০ টাকায় আপনি কিনে নিতে পারেন এই মোটরসাইকেল। ২০২১ সালের শেষ দিকে বাজারে আনা এই বাইকে আনা হয়েছে বেশ কিছু নতুন ফিচার।
হোন্ডা এক্সব্লেড
লাল ও নীল রঙের Honda XBlade Double Disc ABS মোটরসাইকেলটি কিনতে পারেন ২ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে। ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা দামের এই মোটরসাইকেলে অফিশিয়ালি হোন্ডার শোরুমে পাওয়া যায় না।
এ ছাড়া চাইনিজ ব্র্যান্ডের কিছু বাইকে কম টাকায় পাওয়া যায় এবিএসসহ বাইক।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে