বিলিয়ন ডলার লোকসানের মুখে বিশ্বখ্যাত বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা। চীনের ব্যাটারির ঘাটতি ও সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় বিলিয়ন ডলার হারাচ্ছে জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার নতুন কারখানাগুলো।
টেসলার মালিক ইলন মাস্ক নিজে এই তথ্য জানিয়েছেন বলে খবর বিবিসির। ইলন মাস্ক জানান, চলতি বছরও করোনার কারণে লকডাউন ছিল চীনের বড় কয়েকটি এলাকায়। ফলে সাংহাইয়ে থাকা টেসলার বৃহৎ কারখানাটিতে নির্মাতাদের পক্ষে কাজ করা অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। যে কারণেই বড় ধরনের আর্থিক সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটিকে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেন। আর্থিক বিপর্যয় ঠেকাতে তিনি কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইলন মাস্ক বলেন, ‘বার্লিন এবং অস্টিনে থাকা টেসলার কারখানাগুলোকে মনে হচ্ছে আগুনের মধ্যে অর্থ ফেলা হয়েছে। দুটি কারখানায় প্রচুর অর্থ ঢালতে হচ্ছে, যা সত্যিকার অর্থে অনেক কঠিন আমাদের জন্য। এ দুটি কারখানায় আমরা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছি। কিন্তু সে তুলনায় আউটপুট খুবই সামান্য।’
এই ধনকুবের আরও বলেন, তথাকথিত গিগাফ্যাক্টরিগুলো বছরের শুরুতে খোলার পর থেকেই উৎপাদন বাড়াতে লড়াই করছে। কিন্তু সাংহাই লকডাউনের কারণে গিগাফ্যাকটরি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অস্টিনের কারখানায় অল্প পরিমাণে গাড়ি নির্মাণ করছে টেসলা। কারণ, এসব গাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত ব্যাটারি এখনো চীনা বন্দরে আটকে আছে এবং সেগুলো নিয়ে আসার মতোও কেউ নেই।
করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় চীনা কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের শুরুতে কয়েকটি শহরে লকডাউন ঘোষণা করে। সাংহাইয়ে যেখানে টেসলার কারখানা রয়েছে সেখানকার আর্থিক, উৎপাদন ও শিপিং হাবসহ জনবহুল প্রতিষ্ঠান চালু রাখার বিষয়েও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
যে কারণেই মূলত বিপাকে পড়ে যায় টেসলা। ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ থাকে। আর যেগুলো তৈরি হয়ে গিয়েছিল, সেগুলোও বন্দরে আটকে যাওয়ায় বিলিয়ন ডলার লোকসানের মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিলিয়ন ডলার লোকসানের মুখে বিশ্বখ্যাত বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা। চীনের ব্যাটারির ঘাটতি ও সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় বিলিয়ন ডলার হারাচ্ছে জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার নতুন কারখানাগুলো।
টেসলার মালিক ইলন মাস্ক নিজে এই তথ্য জানিয়েছেন বলে খবর বিবিসির। ইলন মাস্ক জানান, চলতি বছরও করোনার কারণে লকডাউন ছিল চীনের বড় কয়েকটি এলাকায়। ফলে সাংহাইয়ে থাকা টেসলার বৃহৎ কারখানাটিতে নির্মাতাদের পক্ষে কাজ করা অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। যে কারণেই বড় ধরনের আর্থিক সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটিকে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেন। আর্থিক বিপর্যয় ঠেকাতে তিনি কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইলন মাস্ক বলেন, ‘বার্লিন এবং অস্টিনে থাকা টেসলার কারখানাগুলোকে মনে হচ্ছে আগুনের মধ্যে অর্থ ফেলা হয়েছে। দুটি কারখানায় প্রচুর অর্থ ঢালতে হচ্ছে, যা সত্যিকার অর্থে অনেক কঠিন আমাদের জন্য। এ দুটি কারখানায় আমরা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছি। কিন্তু সে তুলনায় আউটপুট খুবই সামান্য।’
এই ধনকুবের আরও বলেন, তথাকথিত গিগাফ্যাক্টরিগুলো বছরের শুরুতে খোলার পর থেকেই উৎপাদন বাড়াতে লড়াই করছে। কিন্তু সাংহাই লকডাউনের কারণে গিগাফ্যাকটরি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অস্টিনের কারখানায় অল্প পরিমাণে গাড়ি নির্মাণ করছে টেসলা। কারণ, এসব গাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত ব্যাটারি এখনো চীনা বন্দরে আটকে আছে এবং সেগুলো নিয়ে আসার মতোও কেউ নেই।
করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় চীনা কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের শুরুতে কয়েকটি শহরে লকডাউন ঘোষণা করে। সাংহাইয়ে যেখানে টেসলার কারখানা রয়েছে সেখানকার আর্থিক, উৎপাদন ও শিপিং হাবসহ জনবহুল প্রতিষ্ঠান চালু রাখার বিষয়েও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
যে কারণেই মূলত বিপাকে পড়ে যায় টেসলা। ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ থাকে। আর যেগুলো তৈরি হয়ে গিয়েছিল, সেগুলোও বন্দরে আটকে যাওয়ায় বিলিয়ন ডলার লোকসানের মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
দেশে প্রথমবারের মতো স্থানীয়ভাবে হোস্ট করা ‘এক্সেনটেক ক্লাউড’ নামের ক্লাউড মাধ্যম চালু করেছে রবি আজিয়াটা পিএলসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান এক্সেনটেক পিএলসি। টিয়ার–৪ অবকাঠামোভিত্তিক হওয়ায় ক্লাউড মাধ্যমটি বৈশ্বিক মানের নির্ভরযোগ্যতা, নিরাপত্তা ও সম্প্রসারণের মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম। মঙ্গলবার রাজধানীর তেজগাঁওয়
১ দিন আগেগত ১৫ এপ্রিল অনলাইন সার্চ বাজারে নিজেদের আধিপত্যের অপব্যবহার করে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে গুগলের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড বা ৬৬০ কোটি ডলারের মামলা করে যুক্তরাজ্য। অভিযোগে বলা হয়, প্রতিযোগিতাহীন পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে গুগল তাদের বিজ্ঞাপনমূল্য ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করছে।
২ দিন আগেসিটি ব্যাংক, গুগল, মাস্টারকার্ড এবং ভিসার যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে চালু হয়েছে ‘গুগল পে’। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ‘গুগল ওয়ালেট’ নামে পরিচিত। দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
২ দিন আগেসিনেমা বানানো মানে বিশাল সেট, অনেক কলাকুশলী আর কোটি টাকার বাজেট। সেই দৃশ্য এখনো আছে। কিন্তু এর সঙ্গে বিকল্প এক পথ তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদৌলতে। কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি এআই টুল দিয়ে বানানো যাচ্ছে শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, এমনকি ফিচার ফিল্মও।
২ দিন আগে