ব্যবহারকারীদের ডেটা বিক্রির অভিযোগে ফেসবুকের মালিক মেটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের অনুমতি দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এক বিচারক। এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে মেটাকে ৩০০ কোটি পাউন্ড জরিমানা দিতে হতে পারে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
আইনবিষয়ক শিক্ষাবিদ ড. লিজা লোভডাহল গর্মসেন ৪ কোটি ৫০ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর পক্ষ থেকে এই মামলা করেন। তবে ২০২৩ সালে মামলাটি আদালতে গ্রহণ করা হয়নি। কিন্তু এর সংশোধিত সংস্করণ এবার গৃহীত হলো। ২০২৬ সালের শুরুর দিকে এই মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।
মেটা এ বিষয়ে বলছে, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং কোম্পানি কঠোরভাবে এর বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আইনি নথিপত্রে বলা হয়, ব্যবহারকারীদের সঙ্গে একটি অন্যায্য দর-কষাকষি করছে ফেসবুক।
মেটা-মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম ও অন্যান্য তৃতীয় পক্ষের সাইটসহ প্ল্যাটফর্মটির বাইরের পণ্য ব্যবহারকারীদের ডেটা নেওয়ার মাধ্যমে ফেসবুক তার আধিপত্যের অপব্যবহার করেছে।
ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য ব্যবহারকারীদের ডেটা তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টি একটি অলিখিত শর্তে পরিণত হয়েছে।
মেটার এই প্ল্যাটফর্ম বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। তবে প্ল্যাটফর্মে অসংখ্য বিজ্ঞাপনের প্রচার হয়। ব্যবহারকারীর যত ডেটা ফেসবুকের কাছে থাকবে, তত বিজ্ঞাপন পাবে প্ল্যাটফর্মটি। আর তত বেশি বিজ্ঞাপন প্রচারের চার্জ বাড়াতে পারবে কোম্পানি।
যাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবরের মধ্যে তৈরি করা হয়, তাদের জন্য ২০৭ থেকে ৩১০ কোটি পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ এই মামলায় চাওয়া হচ্ছে।।
এই মামলার শুনানি কমপিটিশন আপিল ট্রাইব্যুনালে হবে। এটি যুক্তরাজ্যের একটি বিশেষায়িত আদালত।
মেটা বলেছে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির আদালতের রায়ে চিহ্নিত মৌলিক উদ্বেগগুলোর সমাধান করা হয়নি। এই মামলার রায় অনুযায়ী, প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করা তথ্যের ‘মানুষকে অর্থপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ দিতে’ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল ফেসবুক এবং এ ধরনের অনুমতি দেওয়ার টুল তৈরি করতে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করতে হবে।
আইনি পদক্ষেপটি ‘ইনসওয়ার্থ’ নামের সংস্থা অর্থায়ন করছে। এটি একটি বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা তহবিল সমর্থিত একটি সংস্থা, যা মাস্টারকার্ড, এরিকসন ও ফোক্সওয়াগেনের বিরুদ্ধে অনেকগুলো আইনি পদক্ষেপে অর্থায়ন করেছে ৷
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের গোপনীয়তা নিয়ে মামলায় হেরে ৭২৫ ডলার জরিমানা দিয়েছে মেটা।
ব্যবহারকারীদের ডেটা বিক্রির অভিযোগে ফেসবুকের মালিক মেটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের অনুমতি দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এক বিচারক। এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে মেটাকে ৩০০ কোটি পাউন্ড জরিমানা দিতে হতে পারে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
আইনবিষয়ক শিক্ষাবিদ ড. লিজা লোভডাহল গর্মসেন ৪ কোটি ৫০ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর পক্ষ থেকে এই মামলা করেন। তবে ২০২৩ সালে মামলাটি আদালতে গ্রহণ করা হয়নি। কিন্তু এর সংশোধিত সংস্করণ এবার গৃহীত হলো। ২০২৬ সালের শুরুর দিকে এই মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।
মেটা এ বিষয়ে বলছে, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং কোম্পানি কঠোরভাবে এর বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আইনি নথিপত্রে বলা হয়, ব্যবহারকারীদের সঙ্গে একটি অন্যায্য দর-কষাকষি করছে ফেসবুক।
মেটা-মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম ও অন্যান্য তৃতীয় পক্ষের সাইটসহ প্ল্যাটফর্মটির বাইরের পণ্য ব্যবহারকারীদের ডেটা নেওয়ার মাধ্যমে ফেসবুক তার আধিপত্যের অপব্যবহার করেছে।
ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য ব্যবহারকারীদের ডেটা তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টি একটি অলিখিত শর্তে পরিণত হয়েছে।
মেটার এই প্ল্যাটফর্ম বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। তবে প্ল্যাটফর্মে অসংখ্য বিজ্ঞাপনের প্রচার হয়। ব্যবহারকারীর যত ডেটা ফেসবুকের কাছে থাকবে, তত বিজ্ঞাপন পাবে প্ল্যাটফর্মটি। আর তত বেশি বিজ্ঞাপন প্রচারের চার্জ বাড়াতে পারবে কোম্পানি।
যাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবরের মধ্যে তৈরি করা হয়, তাদের জন্য ২০৭ থেকে ৩১০ কোটি পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ এই মামলায় চাওয়া হচ্ছে।।
এই মামলার শুনানি কমপিটিশন আপিল ট্রাইব্যুনালে হবে। এটি যুক্তরাজ্যের একটি বিশেষায়িত আদালত।
মেটা বলেছে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির আদালতের রায়ে চিহ্নিত মৌলিক উদ্বেগগুলোর সমাধান করা হয়নি। এই মামলার রায় অনুযায়ী, প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করা তথ্যের ‘মানুষকে অর্থপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ দিতে’ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল ফেসবুক এবং এ ধরনের অনুমতি দেওয়ার টুল তৈরি করতে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করতে হবে।
আইনি পদক্ষেপটি ‘ইনসওয়ার্থ’ নামের সংস্থা অর্থায়ন করছে। এটি একটি বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা তহবিল সমর্থিত একটি সংস্থা, যা মাস্টারকার্ড, এরিকসন ও ফোক্সওয়াগেনের বিরুদ্ধে অনেকগুলো আইনি পদক্ষেপে অর্থায়ন করেছে ৷
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের গোপনীয়তা নিয়ে মামলায় হেরে ৭২৫ ডলার জরিমানা দিয়েছে মেটা।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে