গুগল ফোটজ থেকে আইক্লাউডে ছবি ও ভিডিও সহজে নেওয়ার জন্য একটি নতুন টুল উন্মোচন করেছে গুগল ও অ্যাপল। এই টুলের মাধ্যমে গুগল থেকে একটি একটি করে ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড করে আইক্লাউডে আপলোড করার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফলে ডেটা ও সময় দুটিই বাঁচবে।
টুলটি ব্যবহারের আগে আইক্লাউডে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে প্রক্রিয়াটি কাজ করবে না। আইক্লাউডে ৫ জিবি পর্যন্ত বিনা মূল্যে ছবি ও ভিডিও রাখতে পারবেন। তবে স্টোরেজ বাড়াতে পছন্দমতো প্ল্যান কিনতেও পারেন।
গুগল ফটোজ থেকে আইক্লাইডে ছবি ও ভিডিও নেওয়ার জন্য এরপর নিচের প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন—
১. অ্যাপলের ডিভাইসের সেটিংসে প্রবেশ করুন।
২. নিজের অ্যাকাউন্টের নামের ওপর ট্যাপ করুন। এরপর আইক্লাউডে ট্যাপ করুন।
৩. আইক্লাউড ফটোজ ও আইক্লাউড ড্রাইভ চালু করুন।
৪. এরপর পছন্দের ব্রাউজার থেকে গুগলের টেকআউট (takeout. google. com) ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এ সময় নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
৫. এরপর তালিকা থেকে ‘গুগল ফটোজ’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৬. ছবি ও ভিডিও আইক্লাউডে রাখার জন্য ‘অ্যাপল আইক্লাউড ফটোজ’ অপশন নির্বাচন করুন।
৭. এরপর নিজের অ্যাপল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিন।
৮. গুগল ফটোজের ছবি ও ভিডিও আইক্লাউড অ্যাকাউন্টে রাখার জন্য গুগল কিছু অনুমতি চাইবে। সেসব প্রয়োজনীয় অনুমতি দিন।
৯. এরপর স্ক্রিনে দেখানো নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন। এভাবে আইক্লাউডে ছবি ও ভিডিও নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
অ্যাপল ডেটা ও প্রাইভেসি পেজ থেকে এই প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখতে পারবেন। এই ছবি ও ভিডিও নেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে কতটুকু সময় লাগবে তা আপনার ফাইলের সাইজের ওপর নির্ভর করবে। কিছু ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন সময়ও লাগতে পারে সব ফাইল স্থানান্তর করতে।
ছবি ও ভিডিও আইক্লাউডে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু ও শেষে আপনার ইমেইল আইডিতে একটি ইমেইল নোটিফিকেশন পাঠাবে অ্যাপল।
এ প্রক্রিয়া শুরু করার আগে নিচের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে নিন—
• এই প্রক্রিয়া গুগল ফটোজের কোনো ছবি ও ভিডিও ডিলিট হবে না। শুধু আইক্লাউডে কপি হবে।
• এই প্রক্রিয়ায় JEPG, HEIC, PBG, GIF, TIFF, BMP, MP 4 ও MOV ফাইল কপি হবে।
• যেসব ফাইল আইক্লাউড সমর্থন করবে না, সেগুলো স্বয়ক্রিয়ভাবে আইড্রাইভে চলে যাবে।
• কপি হওয়া ছবি ও ভিডিওগুলো আইওএসের ফটোজ অ্যাপে ‘Import from Google’ নামে অ্যালবামে থাকবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
গুগল ফোটজ থেকে আইক্লাউডে ছবি ও ভিডিও সহজে নেওয়ার জন্য একটি নতুন টুল উন্মোচন করেছে গুগল ও অ্যাপল। এই টুলের মাধ্যমে গুগল থেকে একটি একটি করে ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড করে আইক্লাউডে আপলোড করার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফলে ডেটা ও সময় দুটিই বাঁচবে।
টুলটি ব্যবহারের আগে আইক্লাউডে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে প্রক্রিয়াটি কাজ করবে না। আইক্লাউডে ৫ জিবি পর্যন্ত বিনা মূল্যে ছবি ও ভিডিও রাখতে পারবেন। তবে স্টোরেজ বাড়াতে পছন্দমতো প্ল্যান কিনতেও পারেন।
গুগল ফটোজ থেকে আইক্লাইডে ছবি ও ভিডিও নেওয়ার জন্য এরপর নিচের প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন—
১. অ্যাপলের ডিভাইসের সেটিংসে প্রবেশ করুন।
২. নিজের অ্যাকাউন্টের নামের ওপর ট্যাপ করুন। এরপর আইক্লাউডে ট্যাপ করুন।
৩. আইক্লাউড ফটোজ ও আইক্লাউড ড্রাইভ চালু করুন।
৪. এরপর পছন্দের ব্রাউজার থেকে গুগলের টেকআউট (takeout. google. com) ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এ সময় নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
৫. এরপর তালিকা থেকে ‘গুগল ফটোজ’ অপশনটি নির্বাচন করুন।
৬. ছবি ও ভিডিও আইক্লাউডে রাখার জন্য ‘অ্যাপল আইক্লাউড ফটোজ’ অপশন নির্বাচন করুন।
৭. এরপর নিজের অ্যাপল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিন।
৮. গুগল ফটোজের ছবি ও ভিডিও আইক্লাউড অ্যাকাউন্টে রাখার জন্য গুগল কিছু অনুমতি চাইবে। সেসব প্রয়োজনীয় অনুমতি দিন।
৯. এরপর স্ক্রিনে দেখানো নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন। এভাবে আইক্লাউডে ছবি ও ভিডিও নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
অ্যাপল ডেটা ও প্রাইভেসি পেজ থেকে এই প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখতে পারবেন। এই ছবি ও ভিডিও নেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে কতটুকু সময় লাগবে তা আপনার ফাইলের সাইজের ওপর নির্ভর করবে। কিছু ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন সময়ও লাগতে পারে সব ফাইল স্থানান্তর করতে।
ছবি ও ভিডিও আইক্লাউডে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু ও শেষে আপনার ইমেইল আইডিতে একটি ইমেইল নোটিফিকেশন পাঠাবে অ্যাপল।
এ প্রক্রিয়া শুরু করার আগে নিচের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে নিন—
• এই প্রক্রিয়া গুগল ফটোজের কোনো ছবি ও ভিডিও ডিলিট হবে না। শুধু আইক্লাউডে কপি হবে।
• এই প্রক্রিয়ায় JEPG, HEIC, PBG, GIF, TIFF, BMP, MP 4 ও MOV ফাইল কপি হবে।
• যেসব ফাইল আইক্লাউড সমর্থন করবে না, সেগুলো স্বয়ক্রিয়ভাবে আইড্রাইভে চলে যাবে।
• কপি হওয়া ছবি ও ভিডিওগুলো আইওএসের ফটোজ অ্যাপে ‘Import from Google’ নামে অ্যালবামে থাকবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে