নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ছয় প্রকল্পে চীনের কাছে এক বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ ১০০ কোটি ডলারের ঋণসহায়তা চায় বাংলাদেশ। এ জন্য লাইন অব ক্রেডিটের (ঋণসহায়তা) জন্য ছয়টি প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমেদ পলক জানান।
আজ বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়ের বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা জানান।
পরে চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন সব সময় ইতিবাচকভাবে বাংলাদেশের পাশে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু, একই সঙ্গে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উন্নয়ন অংশীদার। এ কারণেই আমরা নতুন সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে পথে প্রধানমন্ত্রীকে এগিয়ে নিতে চাই। সে জন্য আইসিটির অবকাঠামো উন্নয়নে চলমান প্রকল্প, প্রশিক্ষণ, নেতৃত্ব, কর্মসূচি ও অর্থায়নে সামনের দিনেও বাংলাদেশের পাশে থাকব।’
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ‘আমরা গত ১০ বছরে চীনের সরকার ও প্রাইভেট কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে আইসিটি অবকাঠামো উন্নয়নে আমাদের সহযোগিতা করেছে। চীনের ঋণসহায়তায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি মন্ত্রণালয়ের আওতায় ইনফো সরকার দুই প্রকল্পের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে ফাইবার অপটিক কেব্ল স্থাপন করেছি। ইনফো সরকার তিন প্রকল্পের অধীনে ইউনিয়ন পর্যায়ে ফাইবার অপটিক কেব্ল স্থাপন করেছি। আমরা এখন ইডিসি প্রকল্পের অধীনে ১ লাখ ৯ হাজার প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ভূমি অফিস এবং কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিক ফাইবার অপটিকের অধীনে সংযুক্ত করছি। ৫৫৫টি স্মার্ট এমপ্লয়মেন্ট সেন্টার করছি। এ ছাড়া পূর্বাচলে ৪১তলা একটা স্মার্ট টাওয়ার করছি। বিটিসিএলের পিএসটিএন, টেলিটকের ৪জি এবং ডেটা স্টোর স্থাপনসহ ৬টি প্রকল্পে গত ১০ বছরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ঋণসহায়তা আমরা ব্যবহার করেছি। সেখান থেকে আয় করে এখন আমরা ঋণটা ফেরতও দিচ্ছি।’
একইভাবে সরকারের ২০৪১ রূপকল্প বাস্তবায়নে চীনা সরকার এবং দেশটির এক্সিম ব্যাংক ও টেক কোম্পানি থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণে ইআরডির মাধ্যমে ছয়টি প্রকল্প প্রস্তাবনা করা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই প্রস্তাবনার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলারে মডার্নাইজেশন অব আরবান অ্যান্ড রুরাল লাইফ, টেলিটকের ৪জি নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির, বিটিসিএল ও টেশিসের উন্নয়ন এবং বিসিসির অধীনে কিছু প্রকল্পে সব মিলিয়ে আরও এক বিলিয়ন ডলারের ঋণসহায়তার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পলক আরও বলেন, ‘আমরা চাইছি এখন চীন সরকার ও সে দেশের কোম্পানিগুলো যেন বাংলাদেশের আইসিটি ও টেলিকম খাতকে তাদের সর্বোত্তম বিনিয়োগের জায়গা হিসেবে নির্বাচন করে। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ-চায়না ইনভেস্টমেন্ট সামিট করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, বিনিয়োগ আকর্ষণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি শিক্ষা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে একটি কৌশলগত অংশীদাত্বের একটি সমঝোতা চুক্তি করব।’
বৈঠকে হুয়াওয়ের ৫জি প্রকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘টেলিকম ও আইসিটির ছয়টি নতুন প্রকল্প প্রস্তাব আমরা ইআরডির মাধ্যমে পাঠিয়েছি। যেগুলো বাস্তবায়নাধীন আছে, সেগুলো চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে আরও কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।’
ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ছয় প্রকল্পে চীনের কাছে এক বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ ১০০ কোটি ডলারের ঋণসহায়তা চায় বাংলাদেশ। এ জন্য লাইন অব ক্রেডিটের (ঋণসহায়তা) জন্য ছয়টি প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমেদ পলক জানান।
আজ বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়ের বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা জানান।
পরে চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন সব সময় ইতিবাচকভাবে বাংলাদেশের পাশে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু, একই সঙ্গে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উন্নয়ন অংশীদার। এ কারণেই আমরা নতুন সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে পথে প্রধানমন্ত্রীকে এগিয়ে নিতে চাই। সে জন্য আইসিটির অবকাঠামো উন্নয়নে চলমান প্রকল্প, প্রশিক্ষণ, নেতৃত্ব, কর্মসূচি ও অর্থায়নে সামনের দিনেও বাংলাদেশের পাশে থাকব।’
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ‘আমরা গত ১০ বছরে চীনের সরকার ও প্রাইভেট কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে আইসিটি অবকাঠামো উন্নয়নে আমাদের সহযোগিতা করেছে। চীনের ঋণসহায়তায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি মন্ত্রণালয়ের আওতায় ইনফো সরকার দুই প্রকল্পের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে ফাইবার অপটিক কেব্ল স্থাপন করেছি। ইনফো সরকার তিন প্রকল্পের অধীনে ইউনিয়ন পর্যায়ে ফাইবার অপটিক কেব্ল স্থাপন করেছি। আমরা এখন ইডিসি প্রকল্পের অধীনে ১ লাখ ৯ হাজার প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ভূমি অফিস এবং কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিক ফাইবার অপটিকের অধীনে সংযুক্ত করছি। ৫৫৫টি স্মার্ট এমপ্লয়মেন্ট সেন্টার করছি। এ ছাড়া পূর্বাচলে ৪১তলা একটা স্মার্ট টাওয়ার করছি। বিটিসিএলের পিএসটিএন, টেলিটকের ৪জি এবং ডেটা স্টোর স্থাপনসহ ৬টি প্রকল্পে গত ১০ বছরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ঋণসহায়তা আমরা ব্যবহার করেছি। সেখান থেকে আয় করে এখন আমরা ঋণটা ফেরতও দিচ্ছি।’
একইভাবে সরকারের ২০৪১ রূপকল্প বাস্তবায়নে চীনা সরকার এবং দেশটির এক্সিম ব্যাংক ও টেক কোম্পানি থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণে ইআরডির মাধ্যমে ছয়টি প্রকল্প প্রস্তাবনা করা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই প্রস্তাবনার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলারে মডার্নাইজেশন অব আরবান অ্যান্ড রুরাল লাইফ, টেলিটকের ৪জি নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির, বিটিসিএল ও টেশিসের উন্নয়ন এবং বিসিসির অধীনে কিছু প্রকল্পে সব মিলিয়ে আরও এক বিলিয়ন ডলারের ঋণসহায়তার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পলক আরও বলেন, ‘আমরা চাইছি এখন চীন সরকার ও সে দেশের কোম্পানিগুলো যেন বাংলাদেশের আইসিটি ও টেলিকম খাতকে তাদের সর্বোত্তম বিনিয়োগের জায়গা হিসেবে নির্বাচন করে। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ-চায়না ইনভেস্টমেন্ট সামিট করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, বিনিয়োগ আকর্ষণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি শিক্ষা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে একটি কৌশলগত অংশীদাত্বের একটি সমঝোতা চুক্তি করব।’
বৈঠকে হুয়াওয়ের ৫জি প্রকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘টেলিকম ও আইসিটির ছয়টি নতুন প্রকল্প প্রস্তাব আমরা ইআরডির মাধ্যমে পাঠিয়েছি। যেগুলো বাস্তবায়নাধীন আছে, সেগুলো চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে আরও কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।’
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে