অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
গুগল ক্রোম ইনস্টল করার সময় উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের ‘এখনই নিরাপদে ব্রাউজ করুন’ লিখে সতর্ক করছে মাইক্রোসফট। কোম্পানিটির দাবি, ‘মাইক্রোসফট-এজ’ও ক্রোমের মতো একই প্রযুক্তিতে চলে, তবে এর সঙ্গে আছে মাইক্রোসফটের বিশ্বাসযোগ্যতা।
২ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের এয়ারপডসে যুক্ত হতে যাচ্ছে এক নতুন যুগান্তকারী ফিচার ‘লাইভ ট্রান্সলেশন’। এই ফিচারটি চালু থাকলে ফোনকলের পাশাপাশি সামনে থাকা ব্যক্তির কথাও অনুবাদ করে দেবে এয়ারপডসটি।
১০ ঘণ্টা আগেসাধারণ ছবিকে এবার সরাসরি থ্রিডি মডেলে রূপ দেওয়া যাবে। এমনই এক চমকপ্রদ প্রযুক্তি এনেছে মাইক্রোসফট। ‘কোপাইলট থ্রিডি’ নামের এই নতুন এআই টুলটি তৈরি করেছে কোপাইলট ল্যাবস। এর মাধ্যমে দ্বিমাত্রিক ইমেজ, পিএনজি বা জেপিজি ফরম্যাটের ১০ মেগাবাইটের নিচের যেকোনো ছবি দিয়ে তৈরি করা যাবে থ্রিডি মডেল।
১২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে