আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অ্যান্ড্রয়েড ইকোসিস্টেমে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে যাচ্ছে গুগল। প্রতিষ্ঠানটি একটি নতুন যাচাইকরণ ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে, যার আওতায় শুধু গুগল প্লে স্টোরে প্রকাশিত নয়, বরং সব ধরনের অ্যাপ ডেভেলপারদের পরিচয় যাচাই করা হবে।
গুগলের মতে, বহুদিন ধরেই তৃতীয় পক্ষের উৎস থেকে ছড়ানো ক্ষতিকর অ্যাপ বড় সমস্যা হয়ে আছে। গুগলের তথ্য বলছে, প্লে স্টোরের বাইরে থেকে সাইডলোড করা অ্যাপগুলোর মধ্যে ম্যালওয়্যারের সম্ভাবনা ৫০ গুণ বেশি।
নতুন এই নীতির আওতায় যেসব ডেভেলপার তাঁদের অ্যাপকে অধিকাংশ অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সচল রাখতে চান, তাঁদের একটি নতুন ‘অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার কনসোল’-এর মাধ্যমে যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।
এই প্রক্রিয়ায় ডেভেলপারদের নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে, অ্যাপের প্যাকেজ নাম রেজিস্টার করতে হবে এবং সাইনিং কি জমা দিতে হবে।
তবে প্লে স্টোরের মতো এই ব্যবস্থায় গুগল অ্যাপের কার্যকারিতা বা বিষয়বস্তু যাচাই করবে না। কেবল যাচাইকৃত অ্যাপগুলোই গুগল সার্টিফায়েড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ইনস্টল করা যাবে। বিশ্বের প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসই গুগলের সেবাসমূহ বহন করে বলে এর প্রভাব হবে ব্যাপক।
নতুন এই সিস্টেমের পরীক্ষামূলক চালু শুরু হবে ২০২৫ সালের অক্টোবর থেকে। এরপর ২০২৬ সালের মার্চে বৈশ্বিক ডেভেলপারদের জন্য এটি উন্মুক্ত করা হবে। প্রথম দফার রোলআউট হবে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরে ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে। ২০২৭ সালে এটি বিশ্বব্যাপী চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে চীনের মতো দেশ, যেখানে গুগল সেবা চলে না এবং ‘নন-গুগল’ অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ ব্যবহৃত হয়, সেখানে এই নীতির প্রভাব পড়বে না।
এই উদ্যোগ নিয়ে ইতিমধ্যে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। অনেকে বলছেন, এটি গুগলের অ্যান্ড্রয়েডের ওপেন সিস্টেমকে আরও বেশি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কৌশল, যা অ্যান্ড্রয়েডের মূল দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
তবে গুগলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটি একটি বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ, যার মাধ্যমে প্রতারণা ও ম্যালওয়্যার কমানো সম্ভব হবে।
বহু বছর ধরে অ্যান্ড্রয়েডের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এর মুক্ত প্রকৃতি—সেখানে ব্যবহারকারীরা চাইলে সাইডলোড করতে পারতেন, তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ স্টোর ব্যবহার করতে পারতেন কিংবা কাস্টম রম ইনস্টল করতে পারতেন। অন্যদিকে অ্যাপল সব সময় একটি কঠোর নিয়ম মেনে চলে, যেখানে প্রতিটি অ্যাপকেই অ্যাপ স্টোরের যাচাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
তবে সব মিলিয়ে এই পদক্ষেপ অ্যান্ড্রয়েডকে অনেকটাই আইওএসের মতো করে তুলছে, যেটি ভালো না খারাপ, তা একান্তই ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টেরেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিং
অ্যান্ড্রয়েড ইকোসিস্টেমে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে যাচ্ছে গুগল। প্রতিষ্ঠানটি একটি নতুন যাচাইকরণ ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে, যার আওতায় শুধু গুগল প্লে স্টোরে প্রকাশিত নয়, বরং সব ধরনের অ্যাপ ডেভেলপারদের পরিচয় যাচাই করা হবে।
গুগলের মতে, বহুদিন ধরেই তৃতীয় পক্ষের উৎস থেকে ছড়ানো ক্ষতিকর অ্যাপ বড় সমস্যা হয়ে আছে। গুগলের তথ্য বলছে, প্লে স্টোরের বাইরে থেকে সাইডলোড করা অ্যাপগুলোর মধ্যে ম্যালওয়্যারের সম্ভাবনা ৫০ গুণ বেশি।
নতুন এই নীতির আওতায় যেসব ডেভেলপার তাঁদের অ্যাপকে অধিকাংশ অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সচল রাখতে চান, তাঁদের একটি নতুন ‘অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার কনসোল’-এর মাধ্যমে যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।
এই প্রক্রিয়ায় ডেভেলপারদের নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে, অ্যাপের প্যাকেজ নাম রেজিস্টার করতে হবে এবং সাইনিং কি জমা দিতে হবে।
তবে প্লে স্টোরের মতো এই ব্যবস্থায় গুগল অ্যাপের কার্যকারিতা বা বিষয়বস্তু যাচাই করবে না। কেবল যাচাইকৃত অ্যাপগুলোই গুগল সার্টিফায়েড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ইনস্টল করা যাবে। বিশ্বের প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসই গুগলের সেবাসমূহ বহন করে বলে এর প্রভাব হবে ব্যাপক।
নতুন এই সিস্টেমের পরীক্ষামূলক চালু শুরু হবে ২০২৫ সালের অক্টোবর থেকে। এরপর ২০২৬ সালের মার্চে বৈশ্বিক ডেভেলপারদের জন্য এটি উন্মুক্ত করা হবে। প্রথম দফার রোলআউট হবে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরে ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে। ২০২৭ সালে এটি বিশ্বব্যাপী চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে চীনের মতো দেশ, যেখানে গুগল সেবা চলে না এবং ‘নন-গুগল’ অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ ব্যবহৃত হয়, সেখানে এই নীতির প্রভাব পড়বে না।
এই উদ্যোগ নিয়ে ইতিমধ্যে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। অনেকে বলছেন, এটি গুগলের অ্যান্ড্রয়েডের ওপেন সিস্টেমকে আরও বেশি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কৌশল, যা অ্যান্ড্রয়েডের মূল দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
তবে গুগলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটি একটি বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ, যার মাধ্যমে প্রতারণা ও ম্যালওয়্যার কমানো সম্ভব হবে।
বহু বছর ধরে অ্যান্ড্রয়েডের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এর মুক্ত প্রকৃতি—সেখানে ব্যবহারকারীরা চাইলে সাইডলোড করতে পারতেন, তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ স্টোর ব্যবহার করতে পারতেন কিংবা কাস্টম রম ইনস্টল করতে পারতেন। অন্যদিকে অ্যাপল সব সময় একটি কঠোর নিয়ম মেনে চলে, যেখানে প্রতিটি অ্যাপকেই অ্যাপ স্টোরের যাচাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
তবে সব মিলিয়ে এই পদক্ষেপ অ্যান্ড্রয়েডকে অনেকটাই আইওএসের মতো করে তুলছে, যেটি ভালো না খারাপ, তা একান্তই ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টেরেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিং
জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবার নতুন একটি ফিচার চালু করেছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল লিংক সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলে যুক্ত করতে পারবেন। ফলে মেটার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে (যেমন—হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক) কোনো ব্যবহারকারীকে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে।
১৩ ঘণ্টা আগেতথ্যই শক্তি—এই প্রবাদ বর্তমান বিশ্বে ভয়ংকরভাবে সত্য হয়ে হাজির হয়েছে। এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী তথ্যমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মাত্র কয়েক ব্যক্তির হাতে, যাঁরা বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি ধনকুবেরদের তালিকায় রয়েছেন।
৩ দিন আগে‘আরাত্তাই’ শব্দটি তামিল ভাষায় ‘আলাপ-আলোচনা’ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ২০২১ সালে অ্যাপটি সীমিত পরিসরে চালু করা হলেও তখন খুব একটা সাড়া মেলেনি। কিন্তু সম্প্রতি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ বা স্বনির্ভরতা প্রচারণা এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য শুল্ক বাড়ার প্রেক্ষাপটে দেশীয় পণ্যের প্রতি জোর...
৪ দিন আগেব্রিটিশ পুলিশ জানিয়েছে, তারা এমন এক আন্তর্জাতিক চক্র ভেঙে দিয়েছে, যারা গত এক বছরে যুক্তরাজ্য থেকে ৪০ হাজার চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন চীনে পাচার করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ এটিকে ফোন চুরি রোধে যুক্তরাজ্যের ‘সবচেয়ে বড় অভিযান’ বলে দাবি করেছে। এই অভিযানে ১৮ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা
৫ দিন আগে