যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে (আইআরএস) ২ হাজার ৮৯০ কোটি ডলার কর পরিশোধ করতে হবে। তবে শুল্ক কর্মকর্তাদের মতে, এই করের মধ্যে কোম্পানিটির জরিমানা ও মুনাফা অন্তর্ভুক্ত নেই। ফলে মোট অঙ্কটি আরও বাড়বে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে সফটওয়্যার জায়ান্টটি একটি নথি প্রকাশ করে। নথিটিতে আইআরএসের ২০০৪ থেকে ২০১৩ করবর্ষের অনেকগুলো প্রস্তাবিত সমন্বয়ের বিজ্ঞপ্তি (এনওপিএএস) দেখা যায়।
নথিতে দেখা যায়, বিভিন্ন দেশে কোম্পানিটি কীভাবে তাদের মুনাফার অর্থ ছড়িয়ে রেখেছে এবং আইআরএসের সঙ্গে প্রায় এক যুগ ধরে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আইআরএসের নিরীক্ষা কার্যক্রম হয় ‘ট্রান্সফার প্রাইসিং’ পদ্ধতির ভিত্তিতে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফা ও ব্যয় বিভিন্ন অঞ্চলের জন্য নির্দিষ্ট করতে পারবে। মাইক্রোসফট বলছে, বড় কোম্পানিগুলো এ ধরনের অঞ্চল ভিত্তিক ‘ব্যয়–নির্দিষ্ট’ পরিকল্পনা করে থাকে। এটি বৈশ্বিক ব্যবসার স্বীকৃত চর্চা।
এই ক্ষেত্রে সহযোগী সংস্থাগুলো আইপি তৈরির ব্যয় বহন করে। অর্থাৎ মাইক্রোসফটের মুনাফার অংশের ভাগীদার হয় এই সংস্থাগুলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলি প্রায়শই এই পদ্ধতি ব্যবহার করে। কর যাতে কম ধার্য করা হয় এ জন্য কম লাভ হয়েছে বলে উচ্চ করের দেশগুলোতে আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। আবার এর বিপরীতও ঘটে। অর্থাৎ কর ছাড় পেতে সেসব অঞ্চলে আর্থিক প্রতিবেদন দেয় যেখানে কর অনেক কম।
মাইক্রোসফট বলছে, আইআরএস দ্বারা উত্থাপিত অভিযোগ শুধু ওই বছরগুলোর সঙ্গেই প্রাসঙ্গিক। কারণ কোম্পানিটি করপোরেট কাঠামো এবং ব্যবসায়িক চর্চা পরিবর্তন করেছে।
আইআরএস বলছে, মাইক্রোসফটের কাছে ২ হাজার ৮৯০ কোটি ডলার কর পাওনা আছে। তবে মাইক্রোসফট দ্বিমত করে বলছে, নতুন কর আইনে এই বিশেষ নিরীক্ষা থেকে ১ হাজার কোটি ডলার কর কমতে পারে।
মাইক্রোসফট এ বিষয়ে আপিল করবে। যদিও এ ধরনের মামলার নিষ্পত্তি হতে কয়েক বছর লেগে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে (আইআরএস) ২ হাজার ৮৯০ কোটি ডলার কর পরিশোধ করতে হবে। তবে শুল্ক কর্মকর্তাদের মতে, এই করের মধ্যে কোম্পানিটির জরিমানা ও মুনাফা অন্তর্ভুক্ত নেই। ফলে মোট অঙ্কটি আরও বাড়বে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে সফটওয়্যার জায়ান্টটি একটি নথি প্রকাশ করে। নথিটিতে আইআরএসের ২০০৪ থেকে ২০১৩ করবর্ষের অনেকগুলো প্রস্তাবিত সমন্বয়ের বিজ্ঞপ্তি (এনওপিএএস) দেখা যায়।
নথিতে দেখা যায়, বিভিন্ন দেশে কোম্পানিটি কীভাবে তাদের মুনাফার অর্থ ছড়িয়ে রেখেছে এবং আইআরএসের সঙ্গে প্রায় এক যুগ ধরে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আইআরএসের নিরীক্ষা কার্যক্রম হয় ‘ট্রান্সফার প্রাইসিং’ পদ্ধতির ভিত্তিতে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফা ও ব্যয় বিভিন্ন অঞ্চলের জন্য নির্দিষ্ট করতে পারবে। মাইক্রোসফট বলছে, বড় কোম্পানিগুলো এ ধরনের অঞ্চল ভিত্তিক ‘ব্যয়–নির্দিষ্ট’ পরিকল্পনা করে থাকে। এটি বৈশ্বিক ব্যবসার স্বীকৃত চর্চা।
এই ক্ষেত্রে সহযোগী সংস্থাগুলো আইপি তৈরির ব্যয় বহন করে। অর্থাৎ মাইক্রোসফটের মুনাফার অংশের ভাগীদার হয় এই সংস্থাগুলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলি প্রায়শই এই পদ্ধতি ব্যবহার করে। কর যাতে কম ধার্য করা হয় এ জন্য কম লাভ হয়েছে বলে উচ্চ করের দেশগুলোতে আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। আবার এর বিপরীতও ঘটে। অর্থাৎ কর ছাড় পেতে সেসব অঞ্চলে আর্থিক প্রতিবেদন দেয় যেখানে কর অনেক কম।
মাইক্রোসফট বলছে, আইআরএস দ্বারা উত্থাপিত অভিযোগ শুধু ওই বছরগুলোর সঙ্গেই প্রাসঙ্গিক। কারণ কোম্পানিটি করপোরেট কাঠামো এবং ব্যবসায়িক চর্চা পরিবর্তন করেছে।
আইআরএস বলছে, মাইক্রোসফটের কাছে ২ হাজার ৮৯০ কোটি ডলার কর পাওনা আছে। তবে মাইক্রোসফট দ্বিমত করে বলছে, নতুন কর আইনে এই বিশেষ নিরীক্ষা থেকে ১ হাজার কোটি ডলার কর কমতে পারে।
মাইক্রোসফট এ বিষয়ে আপিল করবে। যদিও এ ধরনের মামলার নিষ্পত্তি হতে কয়েক বছর লেগে যায়।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৭ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৪ ঘণ্টা আগে