টি এইচ মাহির

কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি। সাধারণত নাসা অথবা বিদেশি কোনো মহাকাশ সংস্থার বদৌলতে এই ধরনের ছবি আমরা দেখতে পাই। কিন্তু যেসব ছবি ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছিল, সেগুলো তুলেছিলেন জুবায়ের কাওলিন নামের এ দেশের একজন অ্যাস্ট্রো-ফটোগ্রাফার! গত ২৮ অক্টোবর নিজ বাসার ছাদ থেকে নিজের তৈরি টেলিস্কোপ দিয়ে ওরিয়ন নীহারিকার ছবি তোলেন জুবায়ের। মহাকাশের অন্যতম বড় ও উজ্জ্বল এ নীহারিকার চমৎকার সব ছবি তুলে সাড়া ফেলে দেন তিনি।
ওরিয়ন নীহারিকার ছবি চার ঘণ্টায়
মহাকাশ নিয়ে যাদের আগ্রহ আছে তাদের কাছে বেশ পরিচিত নীহারিকা ওরিয়ন। এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এর দৃশ্য ধারণ করতে প্রয়োজন হয় আধুনিক প্রযুক্তির টেলিস্কোপ। জুবায়ের সেই টেলিস্কোপ বানিয়েছেন নিজেই। বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করে তা দিয়েই তৈরি করেছেন নিজের টেলিস্কোপ। জুবায়ের বলেন, ওরিয়ন নীহারিকার ছবিটি তুলতে ৪ ঘণ্টা লেগেছিল। এটি ঢাকায় নিজ বাসার ১৩ তলার ছাদ থেকে রাত ১০টার পর তোলা।

পেশায় ফিল্মমেকার, শখে অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার
সব ধরনের আয়োজন করে মহাকাশের বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রের চমৎকার সব ছবি তুললেও এটি জুবায়ের কাওলিনের শখের কাজ। পেশায় তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অ্যানিমেটর। শখ থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশের নানান বস্তুর ছবি তোলেন। শখের শুরু ছোটবেলা থেকে। কল্পবিজ্ঞান এবং মহাকাশ সম্পর্কিত টিভি শো, ডকুমেন্টারি দেখে বড় হয়েছেন।
তখন থেকেই জ্যোতির্বিজ্ঞান ও মহাবিশ্বের প্রতি গভীর আগ্রহ জন্মে তাঁর। ১২ বছর বয়সে কার্ডবোর্ডের টিউব ও চশমার লেন্স দিয়ে প্রথম টেলিস্কোপ তৈরি করেন। সেই টেলিস্কোপ দিয়ে রাতের অদৃশ্য তারা দেখতেন আর স্বপ্নের বীজ বুনতেন—একদিন টেলিস্কোপ তৈরি করবেন।
সেটি দিয়ে মহাবিশ্বের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবেন। তাই প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা ভিন্ন বিষয়ে হলেও মহাকাশ নিয়ে পড়াশোনা করেছেন নিজ উদ্যোগে। বিভিন্ন বই ও জার্নাল সংগ্রহ করেছেন, ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়েছেন।

যেভাবে নিজেই টেলিস্কোপ তৈরি করলেন
যে টেলিস্কোপে ধরা পড়ে মহাকাশের গ্রহ-নক্ষত্র বা নীহারিকার ছবি, সেটি তৈরি করা তো আর চাট্টিখানি কথা নয়। ২০১৯ সালে সেই পথে নামেন জুবায়ের। জানার চেষ্টা করেন কীভাবে টেলিস্কোপ দিয়ে ছবি তোলা হয়। সে অনুযায়ী টেলিস্কোপ ডিজাইন করা শুরু করেন। প্রথমে ‘থ্রিডি ক্যাড’ সফটওয়্যারে টেলিস্কোপের সব যন্ত্রাংশ ডিজাইন করেন। তারপর একটি থ্রিডি প্রিন্টার কেনেন। এই প্রিন্টার তাঁকে টেলিস্কোপের যন্ত্রপাতি প্রিন্ট করতে সহায়তা করেছে।
এরপর হার্ডওয়্যারের দোকান থেকে পিভিসি পাইপ কেনা হয়। সেটি দিয়ে তৈরি করা হয় টেলিস্কোপের টিউব। সেই সঙ্গে চীনের একটি অনলাইন স্টোর থেকে কেনেন ১০২ মিলিমিটার অ্যাপারচার এবং ৯০০ মিলিমিটার ফোকাল লেন্থ অ্যাক্রোম্যাটিক ডাবলু অবজেকটিভ লেন্স। এর
সঙ্গে তিনি ব্যবহার করেন টেলিস্কোপ ট্র্যাকিং মাউন্ট এবং একটি ছোট কম্পিউটার। শহরের আলোকদূষণ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করেন একটি ন্যারোব্যান্ড ফিল্টার।
টেলিস্কোপে তোলা প্রথম ছবি
২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। জুবায়েরের টেলিস্কোপের কাজ তখনো খানিকটা বাকি। কিন্তু
যা অবস্থা, তাতে ছবি তোলা যাবে। সকালে জানালা দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বুঝলেন, আংশিক সূর্যগ্রহণ চলছে। পর মুহূর্তেই আকাশের দিকে তাক করলেন নিজের তৈরি টেলিস্কোপটি। সে অবস্থায় তুলে ফেললেন আংশিক সূর্যগ্রহণের ছবি। সেটিই জুবায়েরের তোলা প্রথম ছবি।

জুবায়ের কাওলিনের কথা
‘আমাদের সুন্দর মহাবিশ্বের আরও অনেক ছবি তুলতে চাই। সেগুলো সবাইকে দেখাতে চাই।’ জানালেন জুবায়ের। শুধু তা-ই নয়, জ্যোতির্বিদ্যা এবং এর সঙ্গে জড়িত প্রযুক্তি নিয়ে ভবিষ্যতে
কাজের আগ্রহ আছে। সে বিষয়ে অবদান রাখতে পারাটাও তাঁর লক্ষ্য। এ ছাড়া ভবিষ্যতে টেলিস্কোপ তৈরির ওয়ার্কশপ এবং তাঁর তোলা মহাবিশ্বের বিভিন্ন ছবির প্রদর্শনী করার পরিকল্পনা আছে। পাশাপাশি ইচ্ছা রয়েছে নিজের তোলা ছবিগুলো বই আকারেও প্রকাশ করার।
পড়াশোনার বিষয় হিসেবে জ্যোতির্বিদ্যা আমাদের দেশে তেমন জনপ্রিয় বিষয় নয়। জুবায়ের কাওলিনের হাত ধরে এ বিষয়ে আগ্রহ তৈরি হবে অনেকের। তাঁর তোলা দারুণ সব ছবি পাবে তরুণ প্রজন্ম। সে প্রতীক্ষায় যে থাকতেই হচ্ছে।

কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি। সাধারণত নাসা অথবা বিদেশি কোনো মহাকাশ সংস্থার বদৌলতে এই ধরনের ছবি আমরা দেখতে পাই। কিন্তু যেসব ছবি ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছিল, সেগুলো তুলেছিলেন জুবায়ের কাওলিন নামের এ দেশের একজন অ্যাস্ট্রো-ফটোগ্রাফার! গত ২৮ অক্টোবর নিজ বাসার ছাদ থেকে নিজের তৈরি টেলিস্কোপ দিয়ে ওরিয়ন নীহারিকার ছবি তোলেন জুবায়ের। মহাকাশের অন্যতম বড় ও উজ্জ্বল এ নীহারিকার চমৎকার সব ছবি তুলে সাড়া ফেলে দেন তিনি।
ওরিয়ন নীহারিকার ছবি চার ঘণ্টায়
মহাকাশ নিয়ে যাদের আগ্রহ আছে তাদের কাছে বেশ পরিচিত নীহারিকা ওরিয়ন। এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এর দৃশ্য ধারণ করতে প্রয়োজন হয় আধুনিক প্রযুক্তির টেলিস্কোপ। জুবায়ের সেই টেলিস্কোপ বানিয়েছেন নিজেই। বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করে তা দিয়েই তৈরি করেছেন নিজের টেলিস্কোপ। জুবায়ের বলেন, ওরিয়ন নীহারিকার ছবিটি তুলতে ৪ ঘণ্টা লেগেছিল। এটি ঢাকায় নিজ বাসার ১৩ তলার ছাদ থেকে রাত ১০টার পর তোলা।

পেশায় ফিল্মমেকার, শখে অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার
সব ধরনের আয়োজন করে মহাকাশের বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রের চমৎকার সব ছবি তুললেও এটি জুবায়ের কাওলিনের শখের কাজ। পেশায় তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অ্যানিমেটর। শখ থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশের নানান বস্তুর ছবি তোলেন। শখের শুরু ছোটবেলা থেকে। কল্পবিজ্ঞান এবং মহাকাশ সম্পর্কিত টিভি শো, ডকুমেন্টারি দেখে বড় হয়েছেন।
তখন থেকেই জ্যোতির্বিজ্ঞান ও মহাবিশ্বের প্রতি গভীর আগ্রহ জন্মে তাঁর। ১২ বছর বয়সে কার্ডবোর্ডের টিউব ও চশমার লেন্স দিয়ে প্রথম টেলিস্কোপ তৈরি করেন। সেই টেলিস্কোপ দিয়ে রাতের অদৃশ্য তারা দেখতেন আর স্বপ্নের বীজ বুনতেন—একদিন টেলিস্কোপ তৈরি করবেন।
সেটি দিয়ে মহাবিশ্বের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবেন। তাই প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা ভিন্ন বিষয়ে হলেও মহাকাশ নিয়ে পড়াশোনা করেছেন নিজ উদ্যোগে। বিভিন্ন বই ও জার্নাল সংগ্রহ করেছেন, ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়েছেন।

যেভাবে নিজেই টেলিস্কোপ তৈরি করলেন
যে টেলিস্কোপে ধরা পড়ে মহাকাশের গ্রহ-নক্ষত্র বা নীহারিকার ছবি, সেটি তৈরি করা তো আর চাট্টিখানি কথা নয়। ২০১৯ সালে সেই পথে নামেন জুবায়ের। জানার চেষ্টা করেন কীভাবে টেলিস্কোপ দিয়ে ছবি তোলা হয়। সে অনুযায়ী টেলিস্কোপ ডিজাইন করা শুরু করেন। প্রথমে ‘থ্রিডি ক্যাড’ সফটওয়্যারে টেলিস্কোপের সব যন্ত্রাংশ ডিজাইন করেন। তারপর একটি থ্রিডি প্রিন্টার কেনেন। এই প্রিন্টার তাঁকে টেলিস্কোপের যন্ত্রপাতি প্রিন্ট করতে সহায়তা করেছে।
এরপর হার্ডওয়্যারের দোকান থেকে পিভিসি পাইপ কেনা হয়। সেটি দিয়ে তৈরি করা হয় টেলিস্কোপের টিউব। সেই সঙ্গে চীনের একটি অনলাইন স্টোর থেকে কেনেন ১০২ মিলিমিটার অ্যাপারচার এবং ৯০০ মিলিমিটার ফোকাল লেন্থ অ্যাক্রোম্যাটিক ডাবলু অবজেকটিভ লেন্স। এর
সঙ্গে তিনি ব্যবহার করেন টেলিস্কোপ ট্র্যাকিং মাউন্ট এবং একটি ছোট কম্পিউটার। শহরের আলোকদূষণ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করেন একটি ন্যারোব্যান্ড ফিল্টার।
টেলিস্কোপে তোলা প্রথম ছবি
২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। জুবায়েরের টেলিস্কোপের কাজ তখনো খানিকটা বাকি। কিন্তু
যা অবস্থা, তাতে ছবি তোলা যাবে। সকালে জানালা দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বুঝলেন, আংশিক সূর্যগ্রহণ চলছে। পর মুহূর্তেই আকাশের দিকে তাক করলেন নিজের তৈরি টেলিস্কোপটি। সে অবস্থায় তুলে ফেললেন আংশিক সূর্যগ্রহণের ছবি। সেটিই জুবায়েরের তোলা প্রথম ছবি।

জুবায়ের কাওলিনের কথা
‘আমাদের সুন্দর মহাবিশ্বের আরও অনেক ছবি তুলতে চাই। সেগুলো সবাইকে দেখাতে চাই।’ জানালেন জুবায়ের। শুধু তা-ই নয়, জ্যোতির্বিদ্যা এবং এর সঙ্গে জড়িত প্রযুক্তি নিয়ে ভবিষ্যতে
কাজের আগ্রহ আছে। সে বিষয়ে অবদান রাখতে পারাটাও তাঁর লক্ষ্য। এ ছাড়া ভবিষ্যতে টেলিস্কোপ তৈরির ওয়ার্কশপ এবং তাঁর তোলা মহাবিশ্বের বিভিন্ন ছবির প্রদর্শনী করার পরিকল্পনা আছে। পাশাপাশি ইচ্ছা রয়েছে নিজের তোলা ছবিগুলো বই আকারেও প্রকাশ করার।
পড়াশোনার বিষয় হিসেবে জ্যোতির্বিদ্যা আমাদের দেশে তেমন জনপ্রিয় বিষয় নয়। জুবায়ের কাওলিনের হাত ধরে এ বিষয়ে আগ্রহ তৈরি হবে অনেকের। তাঁর তোলা দারুণ সব ছবি পাবে তরুণ প্রজন্ম। সে প্রতীক্ষায় যে থাকতেই হচ্ছে।


যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
২৩ মিনিট আগে
অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
পর্নহাবের দাবি, যে সমস্ত সাইট নতুন এই নিয়ম মানছে না, তারা অপ্রত্যাশিতভাবে লাভবান হচ্ছে। যদিও বিবিসি স্বাধীনভাবে এই দাবি যাচাই করতে পারেনি, তবে গুগলের ডেটা অনুযায়ী, আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সাইটটির সার্চ প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। এই পতন ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখা কমানোর ফল হতে পারে, আবার অনেকে ভিপিএন বা অন্য বিকল্প উপায়ে সাইটটিতে প্রবেশ করছেন, সে কারণেও হতে পারে।
ওএসএ আইনের অধীনে, এখন যুক্তরাজ্যে যে কেউ প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করতে চাইলে অবশ্যই ফেসিয়াল আইডেনটিফিকেশন-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে ১৮ বছরের বেশি বয়সের প্রমাণ দিতে হবে।
যুক্তরাজ্যের যোগাযোগ পরিষেবা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকম-এর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৫ জুলাই আইনটি কার্যকর হওয়ার পর প্রথম তিন মাসে যুক্তরাজ্যে সাধারণভাবে পর্নোগ্রাফি সাইটগুলোতে ভিজিট প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, এই নতুন আইনের প্রধান উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে—যার ফলে শিশুরা এখন সহজে ‘সার্চ না করেও পর্ণ-এর সামনে আসছে না’। অফকম আরও বলেছে, এই আইনটি ‘বয়স নিরপেক্ষ ইন্টারনেট যুগের অবসান’ ঘটিয়েছে।
তবে আইনটি কার্যকর হওয়ার পর থেকেই অনেকে বয়স যাচাই এড়াতে ভিপিএন ব্যবহার করছেন। সাইবার নিউজ-এর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে যুক্তরাজ্যে ১ কোটিরও বেশি ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার-এর ড. হ্যান স্টিগম্যান বিবিসিকে জানিয়েছেন, গোপনীয়তার অজুহাতে যারা বয়স যাচাই করতে চান না, তাঁরা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। ভিপিএন ব্যবহারের ফলে সাইট ভিজিটরদের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
সাইবার নিউজ-এর গবেষক আরস নজরোভাসের মতে, ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড ১ হাজার ৮০০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো, পর্নহাবের ‘হারিয়ে যাওয়া’ ব্রিটিশ দর্শক আসলে গায়েব হয়ে যায়নি—তারা এখন ‘নন-ইউকে ট্রাফিক’ হিসেবে গণনা হচ্ছে। তবে তিনি মনে করেন, বাকি ব্যবহারকারীরা সত্যি সত্যিই এমন সাইটগুলোতে ভিজিট করছেন, যেখানে বয়স যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।
পর্নহাবের মূল কোম্পানি আইলো-এর নির্বাহী অ্যালেক্স কেকসি বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই নতুন নিয়ম বাস্তবে কার্যকর করা অসম্ভব। তাঁর মতে, প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক প্ল্যাটফর্মকে নিয়ম মানাতে চাওয়ার এই কাজটি অফকম-এর জন্য ‘অসাধ্য’।
কেকসি আরও দাবি করেন, কিছু পর্নোগ্রাফিক সাইট নিয়ম না মেনে লাভবান হচ্ছে এবং এই ধরনের সাইটে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট খোঁজার প্রবণতা রয়েছে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আইলো এই উদ্বেগের বিষয়ে অফকমকে তথ্য দিয়েছে।
তবে অফকম তাদের পদক্ষেপের পক্ষে অবস্থান ব্যাখ্যা করে জানিয়েছে, তারা সাইটের ঝুঁকি এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনুসারে তদন্তের অগ্রাধিকার স্থির করে। অফকম-এর ডেটা বলছে, শীর্ষ ১০টি জনপ্রিয় সাইটে বয়স যাচাই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা যুক্তরাজ্য থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সাইট ভিজিটের এক-চতুর্থাংশ কভার করে।
কেকসি পরামর্শ দিয়েছেন, বয়স যাচাইয়ের প্রক্রিয়া ওয়েবসাইট-এর বদলে ডিভাইস স্তরে করা উচিত। তিনি জানান, ফ্রান্সের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার থাকা সত্ত্বেও যেখানে তারা নিয়ম মানেনি, সেখানে যুক্তরাজ্যে নিয়মের ভিন্ন সমাধান (যেমন ই-মেল ভিত্তিক যাচাই) থাকার কারণেই তাঁরা নির্দেশ মেনে চলতে রাজি হয়েছেন।
অন্যদিকে, এজ ভেরিফিকেশন প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এভিপিএ)-এর ইয়ান করবি ডিভাইস-ভিত্তিক যাচাইয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে তিনি জোর দিয়েছেন, বয়স যাচাই অবশ্যই ‘কঠোর বা ফাঁকি-জুকির’ ব্যাপার হওয়া উচিত নয়।
সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ চেলসি জার্ভি মনে করেন, ব্যবহারকারীদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্ম এবং ডিভাইস—উভয় স্তরের যাচাই ব্যবস্থাই প্রয়োজন, কোনো একটি পদ্ধতিই অভেদ্য নয়।

যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
পর্নহাবের দাবি, যে সমস্ত সাইট নতুন এই নিয়ম মানছে না, তারা অপ্রত্যাশিতভাবে লাভবান হচ্ছে। যদিও বিবিসি স্বাধীনভাবে এই দাবি যাচাই করতে পারেনি, তবে গুগলের ডেটা অনুযায়ী, আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সাইটটির সার্চ প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। এই পতন ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখা কমানোর ফল হতে পারে, আবার অনেকে ভিপিএন বা অন্য বিকল্প উপায়ে সাইটটিতে প্রবেশ করছেন, সে কারণেও হতে পারে।
ওএসএ আইনের অধীনে, এখন যুক্তরাজ্যে যে কেউ প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করতে চাইলে অবশ্যই ফেসিয়াল আইডেনটিফিকেশন-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে ১৮ বছরের বেশি বয়সের প্রমাণ দিতে হবে।
যুক্তরাজ্যের যোগাযোগ পরিষেবা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকম-এর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৫ জুলাই আইনটি কার্যকর হওয়ার পর প্রথম তিন মাসে যুক্তরাজ্যে সাধারণভাবে পর্নোগ্রাফি সাইটগুলোতে ভিজিট প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, এই নতুন আইনের প্রধান উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে—যার ফলে শিশুরা এখন সহজে ‘সার্চ না করেও পর্ণ-এর সামনে আসছে না’। অফকম আরও বলেছে, এই আইনটি ‘বয়স নিরপেক্ষ ইন্টারনেট যুগের অবসান’ ঘটিয়েছে।
তবে আইনটি কার্যকর হওয়ার পর থেকেই অনেকে বয়স যাচাই এড়াতে ভিপিএন ব্যবহার করছেন। সাইবার নিউজ-এর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে যুক্তরাজ্যে ১ কোটিরও বেশি ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার-এর ড. হ্যান স্টিগম্যান বিবিসিকে জানিয়েছেন, গোপনীয়তার অজুহাতে যারা বয়স যাচাই করতে চান না, তাঁরা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। ভিপিএন ব্যবহারের ফলে সাইট ভিজিটরদের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
সাইবার নিউজ-এর গবেষক আরস নজরোভাসের মতে, ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড ১ হাজার ৮০০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো, পর্নহাবের ‘হারিয়ে যাওয়া’ ব্রিটিশ দর্শক আসলে গায়েব হয়ে যায়নি—তারা এখন ‘নন-ইউকে ট্রাফিক’ হিসেবে গণনা হচ্ছে। তবে তিনি মনে করেন, বাকি ব্যবহারকারীরা সত্যি সত্যিই এমন সাইটগুলোতে ভিজিট করছেন, যেখানে বয়স যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।
পর্নহাবের মূল কোম্পানি আইলো-এর নির্বাহী অ্যালেক্স কেকসি বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই নতুন নিয়ম বাস্তবে কার্যকর করা অসম্ভব। তাঁর মতে, প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক প্ল্যাটফর্মকে নিয়ম মানাতে চাওয়ার এই কাজটি অফকম-এর জন্য ‘অসাধ্য’।
কেকসি আরও দাবি করেন, কিছু পর্নোগ্রাফিক সাইট নিয়ম না মেনে লাভবান হচ্ছে এবং এই ধরনের সাইটে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট খোঁজার প্রবণতা রয়েছে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আইলো এই উদ্বেগের বিষয়ে অফকমকে তথ্য দিয়েছে।
তবে অফকম তাদের পদক্ষেপের পক্ষে অবস্থান ব্যাখ্যা করে জানিয়েছে, তারা সাইটের ঝুঁকি এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনুসারে তদন্তের অগ্রাধিকার স্থির করে। অফকম-এর ডেটা বলছে, শীর্ষ ১০টি জনপ্রিয় সাইটে বয়স যাচাই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা যুক্তরাজ্য থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সাইট ভিজিটের এক-চতুর্থাংশ কভার করে।
কেকসি পরামর্শ দিয়েছেন, বয়স যাচাইয়ের প্রক্রিয়া ওয়েবসাইট-এর বদলে ডিভাইস স্তরে করা উচিত। তিনি জানান, ফ্রান্সের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার থাকা সত্ত্বেও যেখানে তারা নিয়ম মানেনি, সেখানে যুক্তরাজ্যে নিয়মের ভিন্ন সমাধান (যেমন ই-মেল ভিত্তিক যাচাই) থাকার কারণেই তাঁরা নির্দেশ মেনে চলতে রাজি হয়েছেন।
অন্যদিকে, এজ ভেরিফিকেশন প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এভিপিএ)-এর ইয়ান করবি ডিভাইস-ভিত্তিক যাচাইয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে তিনি জোর দিয়েছেন, বয়স যাচাই অবশ্যই ‘কঠোর বা ফাঁকি-জুকির’ ব্যাপার হওয়া উচিত নয়।
সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ চেলসি জার্ভি মনে করেন, ব্যবহারকারীদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্ম এবং ডিভাইস—উভয় স্তরের যাচাই ব্যবস্থাই প্রয়োজন, কোনো একটি পদ্ধতিই অভেদ্য নয়।


কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে। এই নিষেধাজ্ঞা এড়াতেই এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবারটি।
চার সদস্যের এই পরিবারে আছেন দুই মা বেক এবং বেক লি, তাঁদের ১৭ বছর বয়সী ছেলে প্রেজলি এবং ১৪ বছর বয়সী মেয়ে শার্লট। তারা নিয়মিত তাদের দৈনন্দিন জীবনের ভিডিও পোস্ট করে থাকে। দেশ ছাড়ার মূল কারণ হলো, তাদের কনিষ্ঠ সদস্য শার্লট যেন নির্বিঘ্নে কনটেন্ট তৈরি চালিয়ে যেতে পারে। শার্লটের (অনলাইনে ‘চার্লি’ নামে পরিচিত) ইউটিউবে প্রায় ৫ লাখ, টিকটকে ৩ লাখ এবং ইনস্টাগ্রামে প্রায় ২ লাখ ফলোয়ার রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার এই নতুন আইনকে ‘বিশ্বে প্রথম’ বলা হচ্ছে। এই নিয়ম কার্যকর হলে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, টিকটক, এক্স এবং ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোকে অবশ্যই ‘যুক্তিসংগত পদক্ষেপ’ নিতে হবে, যাতে ১৬ বছরের কম বয়সীরা অ্যাকাউন্ট খুলতে না পারে এবং পুরোনো অ্যাকাউন্টগুলোও নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়।
এই নিষেধাজ্ঞার উদ্দেশ্য হলো, অল্পবয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করা। যদি কোনো প্রযুক্তি সংস্থা এই নিয়ম অমান্য করে, তবে তাদের ৫০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (প্রায় ৩২ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
প্রথম দিকে ইউটিউবকে এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে রাখা হলেও সরকার পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে। ১৬ বছরের কম বয়সীরা ভিডিও দেখতে পারবে, তবে কনটেন্ট আপলোড বা প্ল্যাটফর্মে অবদান রাখার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট রাখতে পারবে না।
এই নিষেধাজ্ঞা কীভাবে কার্যকর হবে, তা এখনো অস্পষ্ট। আইডি ডকুমেন্ট, পিতামাতার অনুমোদন এবং ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির মতো পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এসব পদ্ধতি ডেটার গোপনীয়তা এবং বয়স যাচাই কতটা নির্ভুলভাবে করতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পার্থ থেকে লন্ডনে স্থানান্তরের বিষয়ে এক ভিডিওতে মা বেক জানান, তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার বিরোধী নন। তিনি স্বীকার করেন, ‘আমরা বুঝি যে এটি ইন্টারনেট থেকে অল্পবয়সীদের ক্ষতি থেকে রক্ষা করার জন্যই করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের উদ্বেগ হলো, সরকার এখনো এটি কীভাবে কাজ করবে, তা সঠিকভাবে সংজ্ঞায়িত করেনি।’
তিনি আশা করেন, যুক্তরাজ্যে থাকার ফলে তাঁরা এই নিয়মের জটিলতা এড়াতে পারবেন।
অবশ্য এই পরিবারের ব্রিটিশ-অস্ট্রেলিয়ান দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে। আর মেয়ে শার্লট অনলাইন স্কুলে পড়ার কারণে দেশ ছাড়ার প্রক্রিয়া তাদের জন্য সহজ হয়েছে। বর্তমানে ছেলে প্রেজলির ইউটিউব অ্যাকাউন্টে ২৮ লাখ এবং পারিবারিক অ্যাকাউন্টে ১৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। পারিবারিক চ্যানেলে মেকআপ টিউটোরিয়াল থেকে শুরু করে পারিবারিক ভ্রমণের ভিডিও পোস্ট করা হয়।

অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে। এই নিষেধাজ্ঞা এড়াতেই এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবারটি।
চার সদস্যের এই পরিবারে আছেন দুই মা বেক এবং বেক লি, তাঁদের ১৭ বছর বয়সী ছেলে প্রেজলি এবং ১৪ বছর বয়সী মেয়ে শার্লট। তারা নিয়মিত তাদের দৈনন্দিন জীবনের ভিডিও পোস্ট করে থাকে। দেশ ছাড়ার মূল কারণ হলো, তাদের কনিষ্ঠ সদস্য শার্লট যেন নির্বিঘ্নে কনটেন্ট তৈরি চালিয়ে যেতে পারে। শার্লটের (অনলাইনে ‘চার্লি’ নামে পরিচিত) ইউটিউবে প্রায় ৫ লাখ, টিকটকে ৩ লাখ এবং ইনস্টাগ্রামে প্রায় ২ লাখ ফলোয়ার রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার এই নতুন আইনকে ‘বিশ্বে প্রথম’ বলা হচ্ছে। এই নিয়ম কার্যকর হলে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, টিকটক, এক্স এবং ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোকে অবশ্যই ‘যুক্তিসংগত পদক্ষেপ’ নিতে হবে, যাতে ১৬ বছরের কম বয়সীরা অ্যাকাউন্ট খুলতে না পারে এবং পুরোনো অ্যাকাউন্টগুলোও নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়।
এই নিষেধাজ্ঞার উদ্দেশ্য হলো, অল্পবয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করা। যদি কোনো প্রযুক্তি সংস্থা এই নিয়ম অমান্য করে, তবে তাদের ৫০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (প্রায় ৩২ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
প্রথম দিকে ইউটিউবকে এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে রাখা হলেও সরকার পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে। ১৬ বছরের কম বয়সীরা ভিডিও দেখতে পারবে, তবে কনটেন্ট আপলোড বা প্ল্যাটফর্মে অবদান রাখার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট রাখতে পারবে না।
এই নিষেধাজ্ঞা কীভাবে কার্যকর হবে, তা এখনো অস্পষ্ট। আইডি ডকুমেন্ট, পিতামাতার অনুমোদন এবং ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির মতো পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এসব পদ্ধতি ডেটার গোপনীয়তা এবং বয়স যাচাই কতটা নির্ভুলভাবে করতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পার্থ থেকে লন্ডনে স্থানান্তরের বিষয়ে এক ভিডিওতে মা বেক জানান, তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার বিরোধী নন। তিনি স্বীকার করেন, ‘আমরা বুঝি যে এটি ইন্টারনেট থেকে অল্পবয়সীদের ক্ষতি থেকে রক্ষা করার জন্যই করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের উদ্বেগ হলো, সরকার এখনো এটি কীভাবে কাজ করবে, তা সঠিকভাবে সংজ্ঞায়িত করেনি।’
তিনি আশা করেন, যুক্তরাজ্যে থাকার ফলে তাঁরা এই নিয়মের জটিলতা এড়াতে পারবেন।
অবশ্য এই পরিবারের ব্রিটিশ-অস্ট্রেলিয়ান দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে। আর মেয়ে শার্লট অনলাইন স্কুলে পড়ার কারণে দেশ ছাড়ার প্রক্রিয়া তাদের জন্য সহজ হয়েছে। বর্তমানে ছেলে প্রেজলির ইউটিউব অ্যাকাউন্টে ২৮ লাখ এবং পারিবারিক অ্যাকাউন্টে ১৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। পারিবারিক চ্যানেলে মেকআপ টিউটোরিয়াল থেকে শুরু করে পারিবারিক ভ্রমণের ভিডিও পোস্ট করা হয়।


কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
২৩ মিনিট আগে
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
ইউটিউব জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ১০৮০ পিক্সেল-এর নিচে আপলোড করা ভিডিওগুলোর মান উন্নত করা হবে। অর্থাৎ স্ট্যান্ডার্ড ডেফিনেশন (এসডি) ভিডিওগুলোকে হাই ডেফিনেশনে (এইচডি) রূপান্তর করা হবে। ভবিষ্যতে এই সুবিধা ফোর-কে রেজ্যুলেশন পর্যন্ত বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ব্লগপোস্টে বলা হয়েছে, ‘নির্মাতারা তাঁদের মূল ফাইল এবং মূল রেজ্যুলেশন আগের মতোই সংরক্ষণ করতে পারবেন। চাইলে তাঁরা এই এআই উন্নত রেজ্যুলেশন থেকে সম্পূর্ণভাবে ‘অপ্ট-আউট’ বা ফিচারটি বন্ধ করে দিতে পারবেন।’ অর্থাৎ, ইউটিউব ভিডিওর গুণমান বাড়ালেও কনটেন্টের ওপর নির্মাতাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
দর্শকেরাও চাইলে মূল রেজ্যুলেশনেই ভিডিও দেখতে পারবেন। উন্নত রেজ্যুলেশন ভিডিওগুলোর পাশে স্পষ্টভাবে লেবেল থাকবে, যাতে দর্শক নিজের পছন্দমতো সেটিং বেছে নিতে পারেন।
এ ছাড়া ইউটিউব থাম্বনেইলের ফাইল সাইজ সীমা ২ মেগাবাইট থেকে বাড়িয়ে ৫০ মেগাবাইট করছে। এতে করে নির্মাতারা এখন তাঁদের ভিডিওর জন্য ফোর-কে মানের থাম্বনেইল ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, নির্বাচিত কিছু নির্মাতার সঙ্গে তারা বড় আকারের ভিডিও আপলোডের পরীক্ষাও শুরু করেছে, যাতে ভবিষ্যতে আরও উন্নতমানের ভিডিও আপলোড করা সম্ভব হয়।
ইউটিউবের মতে, নতুন এই এআই আপস্কেলিং ফিচার টেলিভিশনে প্রিমিয়ার অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার প্রচেষ্টার অংশ। এর পাশাপাশি আসছে নতুন শপিং ফিচার, আরও ইমারসিভ সেটিং এবং টেলিভিশনের জন্য উন্নত সার্চ অভিজ্ঞতা।

ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
ইউটিউব জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ১০৮০ পিক্সেল-এর নিচে আপলোড করা ভিডিওগুলোর মান উন্নত করা হবে। অর্থাৎ স্ট্যান্ডার্ড ডেফিনেশন (এসডি) ভিডিওগুলোকে হাই ডেফিনেশনে (এইচডি) রূপান্তর করা হবে। ভবিষ্যতে এই সুবিধা ফোর-কে রেজ্যুলেশন পর্যন্ত বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ব্লগপোস্টে বলা হয়েছে, ‘নির্মাতারা তাঁদের মূল ফাইল এবং মূল রেজ্যুলেশন আগের মতোই সংরক্ষণ করতে পারবেন। চাইলে তাঁরা এই এআই উন্নত রেজ্যুলেশন থেকে সম্পূর্ণভাবে ‘অপ্ট-আউট’ বা ফিচারটি বন্ধ করে দিতে পারবেন।’ অর্থাৎ, ইউটিউব ভিডিওর গুণমান বাড়ালেও কনটেন্টের ওপর নির্মাতাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
দর্শকেরাও চাইলে মূল রেজ্যুলেশনেই ভিডিও দেখতে পারবেন। উন্নত রেজ্যুলেশন ভিডিওগুলোর পাশে স্পষ্টভাবে লেবেল থাকবে, যাতে দর্শক নিজের পছন্দমতো সেটিং বেছে নিতে পারেন।
এ ছাড়া ইউটিউব থাম্বনেইলের ফাইল সাইজ সীমা ২ মেগাবাইট থেকে বাড়িয়ে ৫০ মেগাবাইট করছে। এতে করে নির্মাতারা এখন তাঁদের ভিডিওর জন্য ফোর-কে মানের থাম্বনেইল ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, নির্বাচিত কিছু নির্মাতার সঙ্গে তারা বড় আকারের ভিডিও আপলোডের পরীক্ষাও শুরু করেছে, যাতে ভবিষ্যতে আরও উন্নতমানের ভিডিও আপলোড করা সম্ভব হয়।
ইউটিউবের মতে, নতুন এই এআই আপস্কেলিং ফিচার টেলিভিশনে প্রিমিয়ার অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার প্রচেষ্টার অংশ। এর পাশাপাশি আসছে নতুন শপিং ফিচার, আরও ইমারসিভ সেটিং এবং টেলিভিশনের জন্য উন্নত সার্চ অভিজ্ঞতা।


কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
২৩ মিনিট আগে
অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’


কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
২৩ মিনিট আগে
অনলাইন দুনিয়ায় লাখ লাখ ভক্ত জুটিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি পরিবার। রীতিমতো ‘এম্পায়ার ফ্যামিলি’ নামে পরিচিতি পেয়েছে তারা। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রমী কারণে পুরো পরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ডিসেম্বর থেকে ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগে