জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তবে এখনই ছাড়ছেন না এই দায়িত্ব। উত্তরসূরি খুঁজে পাওয়ার পরই টুইটারপ্রধানের পদ ছাড়বেন বলে জানিয়েছেন মাস্ক।
বুধবার (২১ ডিসেম্বর) টুইটারে এক পোস্টে অনেকটা রসিকতার সুরে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘এই দায়িত্ব নেওয়ার মতো যথেষ্ট বোকা কাউকে খুঁজে পেলেই আমি সিইওর পদ ছাড়ব। এর পর থেকে আমি শুধু সফটওয়্যার ও সার্ভার টিম দেখাশোনা করব।’
বিবিসির খবরে বলা হয়, এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে তাঁর সরে দাঁড়ানো উচিত কি না—এমন প্রশ্নে পোল (অনলাইন ভোট) চালু করেছিলেন মাস্ক। সেই টুইটের ইতি টানতে না টানতেই নতুন করে সিইও পদে থাকা নিয়ে ফের টুইট করেছেন তিনি। কারণ জরিপে অংশ নেওয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষই তাঁর পদত্যাগের পক্ষে মত দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক টুইট করে সিদ্ধান্ত জানালেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক মাস্ক।
এদিকে টুইটারের নতুন সিইও কে হবেন তা নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে নেটিজেনদের মধ্যে। এর মধ্যেই অনেকে প্ল্যাটফর্মটির দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—টি-মোবাইলের সাবেক প্রধান নির্বাহী জন লেজের, এমআইটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষক লেক্স ফ্রিডম্যান এবং র্যাপার স্নুপডগ।
টুইটারের সিইও পদের জন্য সম্ভাব্য বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। যার মধ্যে আছেন, ফেসবুকের সাবেক সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গ এবং সিটিও মাইক শ্রোপফার।
অবশ্য টুইটারের প্রশাসনিক অবস্থা বর্তমানে যেভাবে ‘বিশৃঙ্খল’ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে যোগ্য কেউ দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ দেখাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে। এই দুজনই চলতি বছরের শুরুতে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে চাকরি ছেড়েছেন।
আলোচনায় থাকা আরেকজন হচ্ছেন মাস্কের বন্ধু ও টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি অবশ্য আগেই জানিয়েছেন, টুইটারের দায়িত্বে তিনি আর ফিরে আসবেন না।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন সিইও পদের জন্য সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকবেন মাস্কের সহযোগীরা, যারা টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে মাস্ককে কোম্পানি চালাতে সহায়তা করছেন। এই সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন—বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস, ক্রাফট ভেঞ্চারস পার্টনার ডেভিড স্যাকস ও শ্রীরাম কৃষ্ণান এবং টুইটারের কনজিউমার টিমের সাবেক প্রধান অ্যান্ড্রেসেন হোরোভিৎজ।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তবে এখনই ছাড়ছেন না এই দায়িত্ব। উত্তরসূরি খুঁজে পাওয়ার পরই টুইটারপ্রধানের পদ ছাড়বেন বলে জানিয়েছেন মাস্ক।
বুধবার (২১ ডিসেম্বর) টুইটারে এক পোস্টে অনেকটা রসিকতার সুরে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘এই দায়িত্ব নেওয়ার মতো যথেষ্ট বোকা কাউকে খুঁজে পেলেই আমি সিইওর পদ ছাড়ব। এর পর থেকে আমি শুধু সফটওয়্যার ও সার্ভার টিম দেখাশোনা করব।’
বিবিসির খবরে বলা হয়, এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে তাঁর সরে দাঁড়ানো উচিত কি না—এমন প্রশ্নে পোল (অনলাইন ভোট) চালু করেছিলেন মাস্ক। সেই টুইটের ইতি টানতে না টানতেই নতুন করে সিইও পদে থাকা নিয়ে ফের টুইট করেছেন তিনি। কারণ জরিপে অংশ নেওয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষই তাঁর পদত্যাগের পক্ষে মত দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক টুইট করে সিদ্ধান্ত জানালেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক মাস্ক।
এদিকে টুইটারের নতুন সিইও কে হবেন তা নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে নেটিজেনদের মধ্যে। এর মধ্যেই অনেকে প্ল্যাটফর্মটির দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—টি-মোবাইলের সাবেক প্রধান নির্বাহী জন লেজের, এমআইটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষক লেক্স ফ্রিডম্যান এবং র্যাপার স্নুপডগ।
টুইটারের সিইও পদের জন্য সম্ভাব্য বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। যার মধ্যে আছেন, ফেসবুকের সাবেক সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গ এবং সিটিও মাইক শ্রোপফার।
অবশ্য টুইটারের প্রশাসনিক অবস্থা বর্তমানে যেভাবে ‘বিশৃঙ্খল’ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে যোগ্য কেউ দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ দেখাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে। এই দুজনই চলতি বছরের শুরুতে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে চাকরি ছেড়েছেন।
আলোচনায় থাকা আরেকজন হচ্ছেন মাস্কের বন্ধু ও টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি অবশ্য আগেই জানিয়েছেন, টুইটারের দায়িত্বে তিনি আর ফিরে আসবেন না।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন সিইও পদের জন্য সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকবেন মাস্কের সহযোগীরা, যারা টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে মাস্ককে কোম্পানি চালাতে সহায়তা করছেন। এই সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন—বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস, ক্রাফট ভেঞ্চারস পার্টনার ডেভিড স্যাকস ও শ্রীরাম কৃষ্ণান এবং টুইটারের কনজিউমার টিমের সাবেক প্রধান অ্যান্ড্রেসেন হোরোভিৎজ।
বিমান ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য দ্রুত গতিতে গন্তব্যে পৌঁছানো হলেও আধুনিক যুগে যাত্রা অভিজ্ঞতা আগের তুলনায় অনেক বেশি আরামদায়ক ও উপভোগ্য। এর পেছনে বড় ভূমিকা রাখছে—বিমানের ইন-ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেমের উন্নতি। মোবাইল বা ট্যাবলেটের ওপর নির্ভর না করেই যাত্রীরা এখন বিমানে বসেই সিনেমা, টিভি শো বা গান...
১ ঘণ্টা আগেআপনি যদি সম্প্রতি একটি দ্রুতগতির নতুন রাউটার কিনে থাকেন, তবে পুরনোটি ফেলে দেওয়ার আগে আরেকবার ভাবুন। কারণ, আপনার পুরনো রাউটারটিকেও নতুনভাবে ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। বাসা বা অফিসের কিছু স্থানে ওয়াই-ফাই সংকেত দুর্বল হলে সেই পুরনো রাউটারটিকে ওয়াই-ফাই এক্সটেন্ডার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেগুগল ম্যাপসে ‘গালফ অব মেক্সিকো’-এর নাম যুক্তরাষ্ট্রে ‘গালফ অব আমেরিকা’ হিসেবে দেখানোর কারণে গুগলের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মেক্সিকো সরকার। দেশটির প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। তবে কোথায় এবং কবে এটি দাখিল করা হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে যোগাযোগের মাধ্যমগুলো যেমন সহজ হয়েছে, তেমনি নিরাপত্তা ও সুবিধার জন্য নতুন নতুন ফিচারও যুক্ত হয়েছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হলো মেসেঞ্জারের লাইভ লোকেশন শেয়ারিং। ফেসবুকের মেসেঞ্জার অ্যাপে সুবিধাটি ব্যবহারকারীদের নিজ অবস্থান সরাসরি বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ভাগ করে
৫ ঘণ্টা আগে