প্রযুক্তি ডেস্ক
চলতি বছরের অ্যাপল ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্স (ডব্লিউডব্লিউডিসি) অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ জুন। মূলত ডেভেলপারদের জন্য আয়োজনটি করে থাকে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। এ ছাড়া, সম্মেলনটিতে অ্যাপলের নতুন ওএস সংস্করণেরও ঘোষণা দেওয়া হয়। প্রতিবারের মতো এবারের আয়োজনেও একাধিক নতুন পণ্যের প্রদর্শনী ছাড়াও ভবিষ্যতের পণ্য নিয়ে ঘোষণা আসবে প্রতিষ্ঠানটির। ফলে এই সম্মেলনটি ঘিরে অ্যাপলপ্রেমীদের রয়েছে বিপুল আগ্রহ।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সি-নেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবারের আয়োজনে নতুন কী কী ঘোষণা আসছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, অ্যাপলের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটের প্ল্যাটফর্ম এক্সআরওএস নিয়ে ঘোষণা আসতে পারে। এবারই দেখা যাবে অ্যাপলের বহুল প্রতীক্ষিত পণ্য ‘মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট’।
নাইনটুফাইভ ম্যাকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবারে আয়োজনে সবচেয়ে বড় চমক অ্যাপলের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট। সপ্তাহব্যাপী এই কনফারেন্সে এই হেডসেটের ব্যবহার দেখানো হবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন এই পণ্য প্রথমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ না করলেও এটি ভবিষ্যতে আইফোনকেও পাল্লা দেবে। হেডসেটটি বাজারে আসবে সেপ্টেম্বরে।
অ্যাপলের হেডসেটে একই সঙ্গে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটির অভিজ্ঞতা পাবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে অপারেটিং সিস্টেমের নাম পরিবর্তন করেছে অ্যাপল। এর আগে হেডসেটে ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেমের নাম ‘রিয়্যালিটি ওএস’ থাকলেও তা পরিবর্তন করে ‘এক্সআর ওএস’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। নতুন নামটিতে ‘এক্স’ (এক্সটেনডেড) দিয়ে বোঝানো হয়েছে ‘বিস্তৃত’।
হেডসেটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ম্যাক-লেভেল এম ২ চিপ। ডিভাইসটির ভেতরে এবং বাইরে ১০ টিরও বেশি ক্যামেরা রয়েছে। এ ছাড়া হেডসেটটিতে বাজারে থাকা যেকোনো হেডসেটের চেয়ে বেশি রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে রাখছে অ্যাপল। দুটি ৪কে প্রযুক্তির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে রয়েছে হেডসেটটিতে।
হেডসেটটির জন্য মেটাভার্সের আদলে একটি ত্রিমাত্রিক ভার্চুয়াল দুনিয়া বানানোরও পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। তবে অ্যাপল এটিকে মেটাভার্সের সঙ্গে তুলনা দিতে নারাজ। অ্যাপলের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গ্রেগ জোসওয়াক বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনার ক্ষেত্রে মেটাভার্স শব্দটি আমি কখনোই ব্যবহার করব না।’ একটি ত্রিমাত্রিক ভিডিও সেবাও চালুর পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে হেডসেট ব্যবহারকারী ত্রিমাত্রিক ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন।
অ্যাপল এই হেডসেট প্রকল্পের জন্য এখন কর্মী নিয়োগে ব্যস্ত। ২০২১ সালের প্রথম দিকে কোম্পানি ছেড়ে যাওয়া এক প্রকৌশলীকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। হেডসেটটির দাম দুই থেকে আড়াই হাজার ডলারের মধ্যে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অ্যাপলের এক্সআর হেডসেটগুলোর মধ্যে অ্যাপল রিয়্যালিটি প্রো সবচেয়ে শক্তিশালী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এতে সনির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে, টিসিএমসির ডুয়েল প্রসেসর, ১২ ক্যামেরা এবং একটি বাহ্যিক বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা থাকবে। হেডসেটটির মূল্য ধরা হয়েছে ৩ হাজার ডলার, বিনোদনমূলক ব্যবহারকারীদের তুলনায় পেশাজীবীরাই এটি ব্যবহার করবে। চলতি বছরের শেষের দিকে হেডসেটটি বিক্রি শুরু হবে।
চলতি বছরের অ্যাপল ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্স (ডব্লিউডব্লিউডিসি) অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ জুন। মূলত ডেভেলপারদের জন্য আয়োজনটি করে থাকে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। এ ছাড়া, সম্মেলনটিতে অ্যাপলের নতুন ওএস সংস্করণেরও ঘোষণা দেওয়া হয়। প্রতিবারের মতো এবারের আয়োজনেও একাধিক নতুন পণ্যের প্রদর্শনী ছাড়াও ভবিষ্যতের পণ্য নিয়ে ঘোষণা আসবে প্রতিষ্ঠানটির। ফলে এই সম্মেলনটি ঘিরে অ্যাপলপ্রেমীদের রয়েছে বিপুল আগ্রহ।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সি-নেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবারের আয়োজনে নতুন কী কী ঘোষণা আসছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, অ্যাপলের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেটের প্ল্যাটফর্ম এক্সআরওএস নিয়ে ঘোষণা আসতে পারে। এবারই দেখা যাবে অ্যাপলের বহুল প্রতীক্ষিত পণ্য ‘মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট’।
নাইনটুফাইভ ম্যাকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবারে আয়োজনে সবচেয়ে বড় চমক অ্যাপলের মিক্সড রিয়্যালিটি হেডসেট। সপ্তাহব্যাপী এই কনফারেন্সে এই হেডসেটের ব্যবহার দেখানো হবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন এই পণ্য প্রথমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ না করলেও এটি ভবিষ্যতে আইফোনকেও পাল্লা দেবে। হেডসেটটি বাজারে আসবে সেপ্টেম্বরে।
অ্যাপলের হেডসেটে একই সঙ্গে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটির অভিজ্ঞতা পাবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে অপারেটিং সিস্টেমের নাম পরিবর্তন করেছে অ্যাপল। এর আগে হেডসেটে ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেমের নাম ‘রিয়্যালিটি ওএস’ থাকলেও তা পরিবর্তন করে ‘এক্সআর ওএস’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। নতুন নামটিতে ‘এক্স’ (এক্সটেনডেড) দিয়ে বোঝানো হয়েছে ‘বিস্তৃত’।
হেডসেটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ম্যাক-লেভেল এম ২ চিপ। ডিভাইসটির ভেতরে এবং বাইরে ১০ টিরও বেশি ক্যামেরা রয়েছে। এ ছাড়া হেডসেটটিতে বাজারে থাকা যেকোনো হেডসেটের চেয়ে বেশি রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে রাখছে অ্যাপল। দুটি ৪কে প্রযুক্তির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে রয়েছে হেডসেটটিতে।
হেডসেটটির জন্য মেটাভার্সের আদলে একটি ত্রিমাত্রিক ভার্চুয়াল দুনিয়া বানানোরও পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। তবে অ্যাপল এটিকে মেটাভার্সের সঙ্গে তুলনা দিতে নারাজ। অ্যাপলের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গ্রেগ জোসওয়াক বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনার ক্ষেত্রে মেটাভার্স শব্দটি আমি কখনোই ব্যবহার করব না।’ একটি ত্রিমাত্রিক ভিডিও সেবাও চালুর পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে হেডসেট ব্যবহারকারী ত্রিমাত্রিক ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন।
অ্যাপল এই হেডসেট প্রকল্পের জন্য এখন কর্মী নিয়োগে ব্যস্ত। ২০২১ সালের প্রথম দিকে কোম্পানি ছেড়ে যাওয়া এক প্রকৌশলীকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। হেডসেটটির দাম দুই থেকে আড়াই হাজার ডলারের মধ্যে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অ্যাপলের এক্সআর হেডসেটগুলোর মধ্যে অ্যাপল রিয়্যালিটি প্রো সবচেয়ে শক্তিশালী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এতে সনির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে, টিসিএমসির ডুয়েল প্রসেসর, ১২ ক্যামেরা এবং একটি বাহ্যিক বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা থাকবে। হেডসেটটির মূল্য ধরা হয়েছে ৩ হাজার ডলার, বিনোদনমূলক ব্যবহারকারীদের তুলনায় পেশাজীবীরাই এটি ব্যবহার করবে। চলতি বছরের শেষের দিকে হেডসেটটি বিক্রি শুরু হবে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে