নওরোজ চৌধুরী
চল্লিশের দশকে জার্মানিতে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার শুরু হলেও বাংলাদেশে ২০১৩ সালের দিকে এর ব্যবহার শুরু হয়। এখন প্রায় সারা দেশে এটির ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বাড়ার পেছনে নিরাপত্তা, প্রমাণ, প্রহরীর কাজ, মনিটরিং, হিসাব গরমিল কমানোসহ আরও অনেক কারণ আছে। প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে যেমন সচেতনতা প্রয়োজন, তেমনি তার যত্ন ও তার খুঁটিনাটি জানাও দরকার।
এই সময়ে বাজারে যেসব সিসি ক্যামেরা পাওয়া যায়, সেগুলো অনেক শক্তিশালী এবং ব্যবহার বেশ সহজ। প্রতিটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন থাকায় সিসি টিভি ক্যামেরা এখন মোবাইল ফোন থেকে সহজেই ব্যবহার করা যায়। অনেক দূরে বসে হাতের মোবাইল দিয়ে চাইলেই বাসা, অফিস কিংবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা বা নজরদারির বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়। আর তার জন্য চাই আইপি-সুবিধাযুক্ত সিসি টিভি ক্যামেরা। বর্তমানে এমন সিসি টিভি ক্যামেরাও
পাওয়া যায় যেগুলোর মাধ্যমে আপনি চাইলে দূর থেকে ক্যামেরার সামনে থাকা মানুষটিকে দেখে দেখে কথাও বলতে পারবেন।
ভালো সিসি টিভি ক্যামেরাগুলোর সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছরের ওয়ারেন্টি থাকে। তারপরও প্রায়ই দেখা যায় ক্যামেরার সঙ্গে থাকা অ্যাডাপ্টরটি নষ্ট হলে সিসি টিভি ক্যামেরা অচল হয়ে যায়। ক্যামেরার আরেকটি মূল জিনিস ভিডিও বেলুন, যা ভিডিও স্থানান্তরের কাজ করে। এটি নষ্ট হতে পারে বা কখনো লুজ হলে ক্যামেরা সঠিকভাবে কাজ করে না। ভিডিও কেব্ল বা বিদ্যুৎ কেব্লের গোলযোগের জন্যও ক্যামেরা নষ্ট হতে পারে।
সিসি টিভি ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে ডিভিআর বা এনভিআরের বিভিন্ন কোয়ালিটি বাজারে আছে। সে ক্ষেত্রে বিক্রেতার সঙ্গে আলাপ করে ভালো মানের ক্যামেরা কেনা উচিত। যেখানে লাগাবেন সেখানে বৃষ্টি বা পানি পড়লে ওয়াটার প্রুফ বুলেট ক্যামেরা ব্যবহার করা ভালো। ক্যামেরাগুলো স্থির থাকবে নাকি এদিক-সেদিক ঘুরবে তা-ও বিবেচনা করতে হবে। ফুটেজ সংরক্ষণ করতে চাইলে বিবেচনা করতে হবে আপনার ক্যামেরার সংখ্যা এবং কত দিন ডেটা সংরক্ষণ করতে চান তার হিসাব। ফুটেজের পরিমাণের ওপর নির্ভর করবে আপনার কত পরিমাপের হার্ডডিস্ক প্রয়োজন।
দরদাম
একটি মিডরেঞ্জ সিসি টিভি ক্যামেরা কেনা যাবে ১০০০–২৫০০ টাকার মধ্যে এবং এন্টারপ্রাইজ গ্রেড ক্যামেরার দাম পড়বে ২০০০–৫০০০০ টাকা।
চল্লিশের দশকে জার্মানিতে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার শুরু হলেও বাংলাদেশে ২০১৩ সালের দিকে এর ব্যবহার শুরু হয়। এখন প্রায় সারা দেশে এটির ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বাড়ার পেছনে নিরাপত্তা, প্রমাণ, প্রহরীর কাজ, মনিটরিং, হিসাব গরমিল কমানোসহ আরও অনেক কারণ আছে। প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে যেমন সচেতনতা প্রয়োজন, তেমনি তার যত্ন ও তার খুঁটিনাটি জানাও দরকার।
এই সময়ে বাজারে যেসব সিসি ক্যামেরা পাওয়া যায়, সেগুলো অনেক শক্তিশালী এবং ব্যবহার বেশ সহজ। প্রতিটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন থাকায় সিসি টিভি ক্যামেরা এখন মোবাইল ফোন থেকে সহজেই ব্যবহার করা যায়। অনেক দূরে বসে হাতের মোবাইল দিয়ে চাইলেই বাসা, অফিস কিংবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা বা নজরদারির বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়। আর তার জন্য চাই আইপি-সুবিধাযুক্ত সিসি টিভি ক্যামেরা। বর্তমানে এমন সিসি টিভি ক্যামেরাও
পাওয়া যায় যেগুলোর মাধ্যমে আপনি চাইলে দূর থেকে ক্যামেরার সামনে থাকা মানুষটিকে দেখে দেখে কথাও বলতে পারবেন।
ভালো সিসি টিভি ক্যামেরাগুলোর সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছরের ওয়ারেন্টি থাকে। তারপরও প্রায়ই দেখা যায় ক্যামেরার সঙ্গে থাকা অ্যাডাপ্টরটি নষ্ট হলে সিসি টিভি ক্যামেরা অচল হয়ে যায়। ক্যামেরার আরেকটি মূল জিনিস ভিডিও বেলুন, যা ভিডিও স্থানান্তরের কাজ করে। এটি নষ্ট হতে পারে বা কখনো লুজ হলে ক্যামেরা সঠিকভাবে কাজ করে না। ভিডিও কেব্ল বা বিদ্যুৎ কেব্লের গোলযোগের জন্যও ক্যামেরা নষ্ট হতে পারে।
সিসি টিভি ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে ডিভিআর বা এনভিআরের বিভিন্ন কোয়ালিটি বাজারে আছে। সে ক্ষেত্রে বিক্রেতার সঙ্গে আলাপ করে ভালো মানের ক্যামেরা কেনা উচিত। যেখানে লাগাবেন সেখানে বৃষ্টি বা পানি পড়লে ওয়াটার প্রুফ বুলেট ক্যামেরা ব্যবহার করা ভালো। ক্যামেরাগুলো স্থির থাকবে নাকি এদিক-সেদিক ঘুরবে তা-ও বিবেচনা করতে হবে। ফুটেজ সংরক্ষণ করতে চাইলে বিবেচনা করতে হবে আপনার ক্যামেরার সংখ্যা এবং কত দিন ডেটা সংরক্ষণ করতে চান তার হিসাব। ফুটেজের পরিমাণের ওপর নির্ভর করবে আপনার কত পরিমাপের হার্ডডিস্ক প্রয়োজন।
দরদাম
একটি মিডরেঞ্জ সিসি টিভি ক্যামেরা কেনা যাবে ১০০০–২৫০০ টাকার মধ্যে এবং এন্টারপ্রাইজ গ্রেড ক্যামেরার দাম পড়বে ২০০০–৫০০০০ টাকা।
বর্তমানে ফেসবুক শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং ব্যবসা, ব্র্যান্ডিং এবং কনটেন্ট প্রচারের অন্যতম শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। তাই ফেসবুক পেজ কতজন মানুষের কাছে পৌঁছেছে, কোনো কনটেন্টে দর্শক আগ্রহ প্রকাশ করছে এবং কেন প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে—এসব বিশ্লেষণ করা জরুরি হয়ে পড়ে। এই ধরনের তথ্য জানতে সাহায্য করার জ
১ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল প্রায় এক দশক পর তাদের ‘জি’ লোগোতে পরিবর্তন এনেছে। গতকাল ১২ মে থেকে এই নতুন আইকন ব্যবহার শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বের প্রথম ৫০০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ওএলইডি গেমিং মনিটর আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেছে স্যামসাং। ওডিসি ওএলইডি জি৬ নামের এই গেমিং মনিটরটি প্রথম প্রদর্শিত হয়েছিল সিইএস ২০২৫-সম্মেলনে। এবার এটি প্রি-অর্ডারের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার পদ্ধতি বয়সভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। তরুণেরা একে যেন নিজের পরামর্শদাতা বা গুরুর মতো ব্যবহার করে, আর তুলনামূলকভাবে বয়স্করা এটি ব্যবহার করেন সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প হিসেবে। গত ২ মে এক অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান
১৯ ঘণ্টা আগে