চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই–সেপ্টেম্বরে) বিশ্ববাজারে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে অ্যাপল। এই তালিকার শীর্ষ তিনটি স্থান দখল করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। আইফোন ১৫ সিরিজের বেশ কয়েকটি মডেল এই তালিকায় রয়েছে। একটি বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অন্যদিকে এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি স্থান দখল করেছে স্যামসাং। ২০১৮ সালের পর প্রথমবারের মতো স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ডিভাইস তালিকার শীর্ষ ১০–এ স্থান পেয়েছে। মোট স্মার্টফোন বাজারের ১৯ শতাংশের শেয়ার দখল করেছে তালিকায় স্থান পাওয়া শীর্ষ ১০ মডেল।
কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের গ্লোবাল হ্যান্ডসেট মডেল সেলস ট্র্যাকার অনুযায়ী, ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া স্মার্টফোন ছিল আইফোন ১৫। এর পরপরই তালিকায় স্থান পায় আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স এবং আইফোন ১৫ প্রো। এগুলো যথাক্রমে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান দখল করেছে। মোট ৪টি মডেল নিয়ে অ্যাপল শীর্ষ ১০-এ স্থান পায়, যার মধ্যে আইফোন ১৪ সপ্তম স্থানে রয়েছে।
গবেষণার নোটে বলা হয়েছে যে, অত্যাধুনিক স্মার্টফোনে কেনার প্রতি ব্যবহারকারীদের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কারণে অ্যাপলের স্ট্যান্ডার্ড এবং প্রো মডেলগুলোর মধ্যে বিক্রির পার্থক্য কমেছে। তৃতীয় ত্রৈমাসিকে প্রথমবারের মতো মোট আইফোন বিক্রির অর্ধেকের বেশি বিক্রিতে অবদান রেখেছে প্রো সংস্করণগুলো। অ্যাপলকে উচ্চমূল্যের ডিভাইস বিক্রিতে সফল হতে সাহায্য করেছে এসব মডেল।
অপরদিকে এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি স্যামসাং কোম্পানির স্মার্টফোন স্থান পেয়েছে। এই কোম্পানিটির মোট পাঁচটি স্মার্টফোন এই তালিকায় রয়েছে। এর মধ্যে চারটি ডিভাইস বাজেট ‘এ’ সিরিজের। তবে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৪ দশম স্থান অর্জন করেছে। ডিভাইসটি ২০১৮ সালের পর প্রথম গ্যালাক্সি এস সিরিজ ডিভাইস হিসেবে শীর্ষ ১০–এ স্থান পেয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার এই কোম্পানি দাবি করে যে, তারা বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চলে বড় গ্রাহক শ্রেণির জন্য এন্ট্রি ও মিড-প্রাইস রেঞ্জের ডিভাইস নিয়ে কাজ করছে।
অ্যাপল এবং স্যামসাং উভয়ই তাদের শীর্ষ স্থান বজায় রাখতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে স্মার্টফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ডিভাইসে যুক্ত করার মাধ্যমে। আইফোনে অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স এর মাধ্যমে এবং আর স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এআই–এর মাধ্যমে স্মার্টফোনগুলো এআই প্রযুক্তি যুক্ত করেছে। এই দুই প্রযুক্তি জায়ান্টের পাশাপাশি একটি বাজেট মডেল রেডমি ১৩সি ৪জি এই তালিকার নবম স্থানে রয়েছে। শীর্ষ ১০-এ স্থান পাওয়ার মধ্যে একমাত্র অন্য কোম্পানি হলো শাওমি।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস
চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই–সেপ্টেম্বরে) বিশ্ববাজারে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে অ্যাপল। এই তালিকার শীর্ষ তিনটি স্থান দখল করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। আইফোন ১৫ সিরিজের বেশ কয়েকটি মডেল এই তালিকায় রয়েছে। একটি বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অন্যদিকে এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি স্থান দখল করেছে স্যামসাং। ২০১৮ সালের পর প্রথমবারের মতো স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ডিভাইস তালিকার শীর্ষ ১০–এ স্থান পেয়েছে। মোট স্মার্টফোন বাজারের ১৯ শতাংশের শেয়ার দখল করেছে তালিকায় স্থান পাওয়া শীর্ষ ১০ মডেল।
কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের গ্লোবাল হ্যান্ডসেট মডেল সেলস ট্র্যাকার অনুযায়ী, ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া স্মার্টফোন ছিল আইফোন ১৫। এর পরপরই তালিকায় স্থান পায় আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স এবং আইফোন ১৫ প্রো। এগুলো যথাক্রমে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান দখল করেছে। মোট ৪টি মডেল নিয়ে অ্যাপল শীর্ষ ১০-এ স্থান পায়, যার মধ্যে আইফোন ১৪ সপ্তম স্থানে রয়েছে।
গবেষণার নোটে বলা হয়েছে যে, অত্যাধুনিক স্মার্টফোনে কেনার প্রতি ব্যবহারকারীদের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কারণে অ্যাপলের স্ট্যান্ডার্ড এবং প্রো মডেলগুলোর মধ্যে বিক্রির পার্থক্য কমেছে। তৃতীয় ত্রৈমাসিকে প্রথমবারের মতো মোট আইফোন বিক্রির অর্ধেকের বেশি বিক্রিতে অবদান রেখেছে প্রো সংস্করণগুলো। অ্যাপলকে উচ্চমূল্যের ডিভাইস বিক্রিতে সফল হতে সাহায্য করেছে এসব মডেল।
অপরদিকে এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি স্যামসাং কোম্পানির স্মার্টফোন স্থান পেয়েছে। এই কোম্পানিটির মোট পাঁচটি স্মার্টফোন এই তালিকায় রয়েছে। এর মধ্যে চারটি ডিভাইস বাজেট ‘এ’ সিরিজের। তবে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৪ দশম স্থান অর্জন করেছে। ডিভাইসটি ২০১৮ সালের পর প্রথম গ্যালাক্সি এস সিরিজ ডিভাইস হিসেবে শীর্ষ ১০–এ স্থান পেয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার এই কোম্পানি দাবি করে যে, তারা বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চলে বড় গ্রাহক শ্রেণির জন্য এন্ট্রি ও মিড-প্রাইস রেঞ্জের ডিভাইস নিয়ে কাজ করছে।
অ্যাপল এবং স্যামসাং উভয়ই তাদের শীর্ষ স্থান বজায় রাখতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে স্মার্টফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ডিভাইসে যুক্ত করার মাধ্যমে। আইফোনে অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স এর মাধ্যমে এবং আর স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এআই–এর মাধ্যমে স্মার্টফোনগুলো এআই প্রযুক্তি যুক্ত করেছে। এই দুই প্রযুক্তি জায়ান্টের পাশাপাশি একটি বাজেট মডেল রেডমি ১৩সি ৪জি এই তালিকার নবম স্থানে রয়েছে। শীর্ষ ১০-এ স্থান পাওয়ার মধ্যে একমাত্র অন্য কোম্পানি হলো শাওমি।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
২০ ঘণ্টা আগে