অনলাইন ডেস্ক
আইফোন আইম্যাক ও আইপডের ডিজাইনার স্যার জনাথন (জনি আইভ) এবার যুক্ত হচ্ছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনের দিকে ঝুঁকছে, আর সেই লক্ষ্যে জনি আইভের প্রতিষ্ঠিত স্টার্টআপ ‘আইও’ অধিগ্রহণ করছে তারা।
ওপেনএআই এবং আইও এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই চুক্তির মাধ্যমে ওপেনএআইতে ‘ডিজাইন ও সৃজনশীল’ দিকগুলো নিয়ে কাজ করবেন স্যার জনি আইভ।
ওপেনএআইয়ের প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেন, ‘তাদের লক্ষ্য হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কেন্দ্র করে বিশেষভাবে তৈরি একটি প্রযুক্তিপণ্যের ধারা গড়ে তোলা।’ কম্পিউটার ব্যবহারের অর্থই যেন নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।
চুক্তির ঘোষণার পরপরই অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ২ শতাংশের বেশি কমে যায়।
এই চুক্তি এমন এক সময়ে হয়েছে, যখন প্রযুক্তিশিল্প আইফোনের পর পরবর্তী জনপ্রিয় হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনের খোঁজে আছে। এটি বিশেষভাবে অ্যাপলকে লক্ষ্য করে করা হয়েছে, কারণ অনেকের মতে, অ্যাপল তাদের ডিভাইসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংযুক্ত করতে খুব ধীরগতিতে এগোচ্ছে।
ওপেনএআইয়ের এই ঘোষণার পরপরই অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ২ শতাংশের বেশি কমে গেছে।
অ্যাপলে ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করা স্যার জনি আইভ আইফোন ও আইপডসহ একাধিক বিপ্লবী পণ্যের নকশায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি অ্যাপল ছেড়ে নিজের প্রতিষ্ঠান লাভ ফ্রম চালু করেন, যা এয়ারবিএনবি এবং মনক্লারের মতো ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছে।
২০২৩ সালে আইভ নতুন একটি স্টার্টআপ আইও প্রতিষ্ঠা করেন। ওপেনএআইয়ের সঙ্গে কয়েক বছরের নীরব সহযোগিতার ভিত্তিতে এই কোম্পানির জন্ম হয়েছে বলে ঘোষণায় জানানো হয়।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, ‘একটি নতুন ধরনের পণ্যের সিরিজ তৈরি, প্রকৌশল ও উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণে আমাদের একটি সম্পূর্ণ নতুন কোম্পানির দরকার ছিল।’
এর আগেই ওপেনএআই এই স্টার্টআপ আইওর ২৩ শতাংশ মালিকানা নিয়েছিল বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম। বুধবারের চুক্তিতে আইওর বাজারমূল্য হয়েছে প্রায় ৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন পাউন্ড)। তবে আইভের প্রতিষ্ঠান লাভফ্রম স্বাধীনভাবেই কাজ করবে।
চুক্তি ঘোষণার ভিডিওতে স্যার জনি আইভ বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, আমরা এমন এক সময়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে প্রযুক্তির এক নতুন প্রজন্ম আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে।’
২০২২ সালে চ্যাটজিপিটি উন্মোচনের মাধ্যমে ওপেনএআই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিল। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি কেনাকাটা থেকে শুরু করে সার্চসহ বিভিন্ন খাতে নিজেদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করছে।
এবার হার্ডওয়্যার খাতে প্রবেশের মাধ্যমে ওপেনএআই মেটা, গুগল ও অ্যাপলের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে হেডসেট ও স্মার্টগ্লাসের মতো পণ্যে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, যেখানে এআইয়ের সম্ভাবনা এখন অনেক বেশি।
আইফোন আইম্যাক ও আইপডের ডিজাইনার স্যার জনাথন (জনি আইভ) এবার যুক্ত হচ্ছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনের দিকে ঝুঁকছে, আর সেই লক্ষ্যে জনি আইভের প্রতিষ্ঠিত স্টার্টআপ ‘আইও’ অধিগ্রহণ করছে তারা।
ওপেনএআই এবং আইও এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই চুক্তির মাধ্যমে ওপেনএআইতে ‘ডিজাইন ও সৃজনশীল’ দিকগুলো নিয়ে কাজ করবেন স্যার জনি আইভ।
ওপেনএআইয়ের প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেন, ‘তাদের লক্ষ্য হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কেন্দ্র করে বিশেষভাবে তৈরি একটি প্রযুক্তিপণ্যের ধারা গড়ে তোলা।’ কম্পিউটার ব্যবহারের অর্থই যেন নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।
চুক্তির ঘোষণার পরপরই অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ২ শতাংশের বেশি কমে যায়।
এই চুক্তি এমন এক সময়ে হয়েছে, যখন প্রযুক্তিশিল্প আইফোনের পর পরবর্তী জনপ্রিয় হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনের খোঁজে আছে। এটি বিশেষভাবে অ্যাপলকে লক্ষ্য করে করা হয়েছে, কারণ অনেকের মতে, অ্যাপল তাদের ডিভাইসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংযুক্ত করতে খুব ধীরগতিতে এগোচ্ছে।
ওপেনএআইয়ের এই ঘোষণার পরপরই অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ২ শতাংশের বেশি কমে গেছে।
অ্যাপলে ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করা স্যার জনি আইভ আইফোন ও আইপডসহ একাধিক বিপ্লবী পণ্যের নকশায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি অ্যাপল ছেড়ে নিজের প্রতিষ্ঠান লাভ ফ্রম চালু করেন, যা এয়ারবিএনবি এবং মনক্লারের মতো ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছে।
২০২৩ সালে আইভ নতুন একটি স্টার্টআপ আইও প্রতিষ্ঠা করেন। ওপেনএআইয়ের সঙ্গে কয়েক বছরের নীরব সহযোগিতার ভিত্তিতে এই কোম্পানির জন্ম হয়েছে বলে ঘোষণায় জানানো হয়।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, ‘একটি নতুন ধরনের পণ্যের সিরিজ তৈরি, প্রকৌশল ও উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণে আমাদের একটি সম্পূর্ণ নতুন কোম্পানির দরকার ছিল।’
এর আগেই ওপেনএআই এই স্টার্টআপ আইওর ২৩ শতাংশ মালিকানা নিয়েছিল বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম। বুধবারের চুক্তিতে আইওর বাজারমূল্য হয়েছে প্রায় ৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন পাউন্ড)। তবে আইভের প্রতিষ্ঠান লাভফ্রম স্বাধীনভাবেই কাজ করবে।
চুক্তি ঘোষণার ভিডিওতে স্যার জনি আইভ বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, আমরা এমন এক সময়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে প্রযুক্তির এক নতুন প্রজন্ম আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে।’
২০২২ সালে চ্যাটজিপিটি উন্মোচনের মাধ্যমে ওপেনএআই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিল। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি কেনাকাটা থেকে শুরু করে সার্চসহ বিভিন্ন খাতে নিজেদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করছে।
এবার হার্ডওয়্যার খাতে প্রবেশের মাধ্যমে ওপেনএআই মেটা, গুগল ও অ্যাপলের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে হেডসেট ও স্মার্টগ্লাসের মতো পণ্যে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, যেখানে এআইয়ের সম্ভাবনা এখন অনেক বেশি।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে