মাহিন আলম
ছবি তুলতে ভালোবাসেন অনেকেই। কিন্তু সেই সব ছবি যে বিক্রি করা যায়, সে কথা জানেন না বেশির ভাগ মানুষ। হ্যাঁ, ফটোগ্রাফি এখন আয়ের একটি মাধ্যমও বটে।
শখ যদি রোজগারের মাধ্যম হয়, সেটা হয় ভালো লাগার বিষয়। শখ করে তোলা ছবি বিক্রির অনেক ওয়েবসাইট আছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম অনলাইন স্টক ইমেজ ওয়েবসাইট। এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে অ্যাডব স্টক একটি নামকরা ওয়েবসাইট। মানুষ এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রিমিয়াম ইমেজ কিনতে আসে। এখানে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ছবিগুলো আপলোড করে বিক্রি করার জন্য দিতে পারেন। এ ছাড়া ছবি বিক্রির জন্য বিগ স্টক ফটো, শাটার স্টক, আই স্টক ফটোর মতো ওয়েবসাইটগুলোও বেশ জনপ্রিয়।
প্রযুক্তির এই যুগে একটি মানসম্মত ছবির অনেক চাহিদা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ওয়েবসাইটের মালিক, ব্লগার কিংবা অনলাইন ব্যবসায়ীরা বিজ্ঞাপন, প্যাকেজিং, প্রমোশন, রাইটিং, ব্র্যান্ডিং, ডিজাইন ইত্যাদি কাজে মানসম্মত ও কপিরাইট ফ্রি ছবি খোঁজেন। তাঁরা ছবি তোলার জন্য সময় নষ্ট না করে অনেক সময় বিভিন্ন সাইট থেকে ছবি ও কপিরাইট কিনে নেন। তাই স্টক ইমেজ ওয়েবসাইটে আপনার তোলা মানসম্মত শখের ছবিগুলো যথাযথ মূল্য পেতে পারে।
কীভাবে ছবি আপলোড করবেন
স্টক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে হলে একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট বাছাই করতে হবে। আর সেখানে সাইনআপ করে নিতে হবে। স্টক ইমেজ ওয়েবসাইটে সাইনআপ করতে সেল ইমেজ অথবা সাবমিট ইমেজ অপশনে যেতে হবে। এরপর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ। আপনার আসল নাম, সব সময় ব্যবহার হবে তেমন একটি নাম, একটি ভেরিফায়েড ই-মেইল অ্যাড্রেস ও একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলতে পারবেন।
আয়
আপলোড করা ছবির গুণগত মানের ওপর নির্ভর করবে আয়। প্রতিদিন কত ছবি আপলোড করছেন এবং তা কেমন ডাউনলোড হচ্ছে, তার ওপরও আয় নির্ভর করে। অ্যাডব স্টক ছবিপ্রতি ৩৩ শতাংশ কমিশন বা প্রতি ছবির জন্য শতকরা ৩৩ টাকা করে দিয়ে থাকে। অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে প্রতি ছবি ডাউনলোডের জন্য ২৫ থেকে ৩০ সেন্ট পাওয়া যায়। তবে এখানে আয় করার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার দক্ষতার ওপর।
ছবি তুলতে ভালোবাসেন অনেকেই। কিন্তু সেই সব ছবি যে বিক্রি করা যায়, সে কথা জানেন না বেশির ভাগ মানুষ। হ্যাঁ, ফটোগ্রাফি এখন আয়ের একটি মাধ্যমও বটে।
শখ যদি রোজগারের মাধ্যম হয়, সেটা হয় ভালো লাগার বিষয়। শখ করে তোলা ছবি বিক্রির অনেক ওয়েবসাইট আছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম অনলাইন স্টক ইমেজ ওয়েবসাইট। এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে অ্যাডব স্টক একটি নামকরা ওয়েবসাইট। মানুষ এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রিমিয়াম ইমেজ কিনতে আসে। এখানে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ছবিগুলো আপলোড করে বিক্রি করার জন্য দিতে পারেন। এ ছাড়া ছবি বিক্রির জন্য বিগ স্টক ফটো, শাটার স্টক, আই স্টক ফটোর মতো ওয়েবসাইটগুলোও বেশ জনপ্রিয়।
প্রযুক্তির এই যুগে একটি মানসম্মত ছবির অনেক চাহিদা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ওয়েবসাইটের মালিক, ব্লগার কিংবা অনলাইন ব্যবসায়ীরা বিজ্ঞাপন, প্যাকেজিং, প্রমোশন, রাইটিং, ব্র্যান্ডিং, ডিজাইন ইত্যাদি কাজে মানসম্মত ও কপিরাইট ফ্রি ছবি খোঁজেন। তাঁরা ছবি তোলার জন্য সময় নষ্ট না করে অনেক সময় বিভিন্ন সাইট থেকে ছবি ও কপিরাইট কিনে নেন। তাই স্টক ইমেজ ওয়েবসাইটে আপনার তোলা মানসম্মত শখের ছবিগুলো যথাযথ মূল্য পেতে পারে।
কীভাবে ছবি আপলোড করবেন
স্টক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে হলে একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট বাছাই করতে হবে। আর সেখানে সাইনআপ করে নিতে হবে। স্টক ইমেজ ওয়েবসাইটে সাইনআপ করতে সেল ইমেজ অথবা সাবমিট ইমেজ অপশনে যেতে হবে। এরপর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ। আপনার আসল নাম, সব সময় ব্যবহার হবে তেমন একটি নাম, একটি ভেরিফায়েড ই-মেইল অ্যাড্রেস ও একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলতে পারবেন।
আয়
আপলোড করা ছবির গুণগত মানের ওপর নির্ভর করবে আয়। প্রতিদিন কত ছবি আপলোড করছেন এবং তা কেমন ডাউনলোড হচ্ছে, তার ওপরও আয় নির্ভর করে। অ্যাডব স্টক ছবিপ্রতি ৩৩ শতাংশ কমিশন বা প্রতি ছবির জন্য শতকরা ৩৩ টাকা করে দিয়ে থাকে। অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে প্রতি ছবি ডাউনলোডের জন্য ২৫ থেকে ৩০ সেন্ট পাওয়া যায়। তবে এখানে আয় করার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার দক্ষতার ওপর।
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
২০ মিনিট আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে