আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
কুকিজ একদিকে যেমন লগইন তথ্য, শপিং কার্টে পণ্য সংরক্ষণ বা ভাষা অপশন মনে রাখার মতো সুবিধা দেয়, অন্যদিকে এগুলো বিজ্ঞাপনদাতা ও তৃতীয় পক্ষের কাছে আপনার অনলাইন অভ্যাসের বিস্তারিত তথ্য পৌঁছে দেয়।
তাই কুকিজ কীভাবে কাজ করে এবং এর ঝুঁকি কোথায়, তা জানা থাকলে আপনি নিজের অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার বুদ্ধিমত্তার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
কুকি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে
কুকিজ হচ্ছে ছোট ছোট ফাইল। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এসব ফাইল আপনার ডিভাইসে সংরক্ষণ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার ব্যবহার অভিজ্ঞতাকে সহজ ও ব্যক্তিগতকরণ করা। সাধারণভাবে কুকিজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়—
প্রয়োজনীয় কুকি (Essential cookies): ওয়েবসাইটে লগইন, শপিং কার্টের মতো মৌলিক ফিচার চালাতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো ছাড়া সাইট কাজই করবে না, তাই প্রত্যাখ্যানযোগ্য নয়।
ফাংশনাল কুকি (Functional cookies): আপনার ভাষা বা অঞ্চল পছন্দের মতো সেটিংস মনে রাখে।
অ্যানালিটিকস কুকি (Analytics cookies): ব্যবহারকারীরা সাইটের কোন অংশে কীভাবে ঘোরাফেরা করছেন, সেই পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে।
বিজ্ঞাপন কুকি (Advertising cookies): আপনি কোন সাইটে যান, কী দেখেন—এসব তথ্য সংগ্রহ করে আপনাকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেখায়।
কিছু কুকি ব্রাউজার বন্ধ করলেই মুছে যায়, আবার কিছু সপ্তাহ বা মাসব্যাপী আপনার ডিভাইসে থেকে যায়।
কুকি গ্রহণ না প্রত্যাখ্যান করবেন
কোনো ওয়েবসাইটের ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ অপশন নির্বাচন করলে সব ধরনের কুকি সক্রিয় হয়। ফলে ওয়েবসাইট ব্যবহার সহজ হয় এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট পাওয়া যায়। তবে এতে তৃতীয় পক্ষ এবং বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অনলাইন কার্যকলাপ ঘনিষ্ঠভাবে ট্র্যাক করতে পারে।
অন্যদিকে, প্রয়োজনীয় কুকি বাদে সবকিছু প্রত্যাখ্যান করলে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকে, তবে অনেক সময় ওয়েবসাইট ঠিকভাবে কাজ না-ও করতে পারে বা ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা কম সাবলীল হতে পারে।
২০১৮ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চালু হওয়া জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশনের (জেডিপিআর) পর থেকেই কুকি নোটিশ দেখা আরও বেড়ে গেছে, কারণ এখন ওয়েবসাইটগুলোকে ব্যবহারকারীর সম্মতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে।
সম্মতির ক্লান্তি ও নতুন বিকল্প
প্রতিটি ওয়েবসাইটেই কুকি পপ-আপ দেখতে দেখতে অনেক ব্যবহারকারী ‘কনসেন্ট ফ্যাটিগ’ বা সম্মতি ক্লান্তিতে ভোগেন। তাই অনেকেই না ভেবেই ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ বেছে নেন।
এই সমস্যার সমাধানে একটি নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে—গ্লোবাল প্রাইভেসি কন্ট্রোল (জেপিসি)। এটি ব্রাউজার থেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গোপনীয়তার পছন্দের সংকেত পাঠাতে পারে। তবে এখনো এর ব্যবহার সীমিত এবং বেশির ভাগ মানুষকে নিজে নিজেই কুকি সেটিংস সামলাতে হয়।
আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারের সেটিংস থেকে কুকি মুছে ফেলতে পারেন, সাইটভিত্তিক অনুমতি পর্যালোচনা করতে পারেন অথবা বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, আপনার তথ্য কতটা ট্র্যাকিং চলছে।
সুবিধা বনাম গোপনীয়তা—সতর্ক ভারসাম্য জরুরি
কুকি নিজে ক্ষতিকর নয়, বরং এটি ওয়েব ব্রাউজিংকে অনেক সহজ করে তোলে। তবে এর গোপনে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকির দিকটা না দেখলেই নয়।
যখন প্রয়োজন তখন কুকি গ্রহণ করুন, তবে যেখানে সম্ভব সেখানে অপ্রয়োজনীয় কুকি প্রত্যাখ্যান করুন। একই সঙ্গে এমন টুল ও সেটিংস ব্যবহার করুন, যা আপনার তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়।
সচেতন থাকলে আপনি গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারবেন, আবার ওয়েবসাইট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুবিধাও হারাবেন না।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
কুকিজ একদিকে যেমন লগইন তথ্য, শপিং কার্টে পণ্য সংরক্ষণ বা ভাষা অপশন মনে রাখার মতো সুবিধা দেয়, অন্যদিকে এগুলো বিজ্ঞাপনদাতা ও তৃতীয় পক্ষের কাছে আপনার অনলাইন অভ্যাসের বিস্তারিত তথ্য পৌঁছে দেয়।
তাই কুকিজ কীভাবে কাজ করে এবং এর ঝুঁকি কোথায়, তা জানা থাকলে আপনি নিজের অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার বুদ্ধিমত্তার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
কুকি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে
কুকিজ হচ্ছে ছোট ছোট ফাইল। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এসব ফাইল আপনার ডিভাইসে সংরক্ষণ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার ব্যবহার অভিজ্ঞতাকে সহজ ও ব্যক্তিগতকরণ করা। সাধারণভাবে কুকিজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়—
প্রয়োজনীয় কুকি (Essential cookies): ওয়েবসাইটে লগইন, শপিং কার্টের মতো মৌলিক ফিচার চালাতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো ছাড়া সাইট কাজই করবে না, তাই প্রত্যাখ্যানযোগ্য নয়।
ফাংশনাল কুকি (Functional cookies): আপনার ভাষা বা অঞ্চল পছন্দের মতো সেটিংস মনে রাখে।
অ্যানালিটিকস কুকি (Analytics cookies): ব্যবহারকারীরা সাইটের কোন অংশে কীভাবে ঘোরাফেরা করছেন, সেই পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে।
বিজ্ঞাপন কুকি (Advertising cookies): আপনি কোন সাইটে যান, কী দেখেন—এসব তথ্য সংগ্রহ করে আপনাকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেখায়।
কিছু কুকি ব্রাউজার বন্ধ করলেই মুছে যায়, আবার কিছু সপ্তাহ বা মাসব্যাপী আপনার ডিভাইসে থেকে যায়।
কুকি গ্রহণ না প্রত্যাখ্যান করবেন
কোনো ওয়েবসাইটের ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ অপশন নির্বাচন করলে সব ধরনের কুকি সক্রিয় হয়। ফলে ওয়েবসাইট ব্যবহার সহজ হয় এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট পাওয়া যায়। তবে এতে তৃতীয় পক্ষ এবং বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অনলাইন কার্যকলাপ ঘনিষ্ঠভাবে ট্র্যাক করতে পারে।
অন্যদিকে, প্রয়োজনীয় কুকি বাদে সবকিছু প্রত্যাখ্যান করলে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকে, তবে অনেক সময় ওয়েবসাইট ঠিকভাবে কাজ না-ও করতে পারে বা ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা কম সাবলীল হতে পারে।
২০১৮ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চালু হওয়া জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশনের (জেডিপিআর) পর থেকেই কুকি নোটিশ দেখা আরও বেড়ে গেছে, কারণ এখন ওয়েবসাইটগুলোকে ব্যবহারকারীর সম্মতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে।
সম্মতির ক্লান্তি ও নতুন বিকল্প
প্রতিটি ওয়েবসাইটেই কুকি পপ-আপ দেখতে দেখতে অনেক ব্যবহারকারী ‘কনসেন্ট ফ্যাটিগ’ বা সম্মতি ক্লান্তিতে ভোগেন। তাই অনেকেই না ভেবেই ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ বেছে নেন।
এই সমস্যার সমাধানে একটি নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে—গ্লোবাল প্রাইভেসি কন্ট্রোল (জেপিসি)। এটি ব্রাউজার থেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গোপনীয়তার পছন্দের সংকেত পাঠাতে পারে। তবে এখনো এর ব্যবহার সীমিত এবং বেশির ভাগ মানুষকে নিজে নিজেই কুকি সেটিংস সামলাতে হয়।
আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারের সেটিংস থেকে কুকি মুছে ফেলতে পারেন, সাইটভিত্তিক অনুমতি পর্যালোচনা করতে পারেন অথবা বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, আপনার তথ্য কতটা ট্র্যাকিং চলছে।
সুবিধা বনাম গোপনীয়তা—সতর্ক ভারসাম্য জরুরি
কুকি নিজে ক্ষতিকর নয়, বরং এটি ওয়েব ব্রাউজিংকে অনেক সহজ করে তোলে। তবে এর গোপনে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকির দিকটা না দেখলেই নয়।
যখন প্রয়োজন তখন কুকি গ্রহণ করুন, তবে যেখানে সম্ভব সেখানে অপ্রয়োজনীয় কুকি প্রত্যাখ্যান করুন। একই সঙ্গে এমন টুল ও সেটিংস ব্যবহার করুন, যা আপনার তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়।
সচেতন থাকলে আপনি গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারবেন, আবার ওয়েবসাইট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুবিধাও হারাবেন না।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
কুকিজ একদিকে যেমন লগইন তথ্য, শপিং কার্টে পণ্য সংরক্ষণ বা ভাষা অপশন মনে রাখার মতো সুবিধা দেয়, অন্যদিকে এগুলো বিজ্ঞাপনদাতা ও তৃতীয় পক্ষের কাছে আপনার অনলাইন অভ্যাসের বিস্তারিত তথ্য পৌঁছে দেয়।
তাই কুকিজ কীভাবে কাজ করে এবং এর ঝুঁকি কোথায়, তা জানা থাকলে আপনি নিজের অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার বুদ্ধিমত্তার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
কুকি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে
কুকিজ হচ্ছে ছোট ছোট ফাইল। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এসব ফাইল আপনার ডিভাইসে সংরক্ষণ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার ব্যবহার অভিজ্ঞতাকে সহজ ও ব্যক্তিগতকরণ করা। সাধারণভাবে কুকিজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়—
প্রয়োজনীয় কুকি (Essential cookies): ওয়েবসাইটে লগইন, শপিং কার্টের মতো মৌলিক ফিচার চালাতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো ছাড়া সাইট কাজই করবে না, তাই প্রত্যাখ্যানযোগ্য নয়।
ফাংশনাল কুকি (Functional cookies): আপনার ভাষা বা অঞ্চল পছন্দের মতো সেটিংস মনে রাখে।
অ্যানালিটিকস কুকি (Analytics cookies): ব্যবহারকারীরা সাইটের কোন অংশে কীভাবে ঘোরাফেরা করছেন, সেই পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে।
বিজ্ঞাপন কুকি (Advertising cookies): আপনি কোন সাইটে যান, কী দেখেন—এসব তথ্য সংগ্রহ করে আপনাকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেখায়।
কিছু কুকি ব্রাউজার বন্ধ করলেই মুছে যায়, আবার কিছু সপ্তাহ বা মাসব্যাপী আপনার ডিভাইসে থেকে যায়।
কুকি গ্রহণ না প্রত্যাখ্যান করবেন
কোনো ওয়েবসাইটের ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ অপশন নির্বাচন করলে সব ধরনের কুকি সক্রিয় হয়। ফলে ওয়েবসাইট ব্যবহার সহজ হয় এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট পাওয়া যায়। তবে এতে তৃতীয় পক্ষ এবং বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অনলাইন কার্যকলাপ ঘনিষ্ঠভাবে ট্র্যাক করতে পারে।
অন্যদিকে, প্রয়োজনীয় কুকি বাদে সবকিছু প্রত্যাখ্যান করলে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকে, তবে অনেক সময় ওয়েবসাইট ঠিকভাবে কাজ না-ও করতে পারে বা ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা কম সাবলীল হতে পারে।
২০১৮ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চালু হওয়া জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশনের (জেডিপিআর) পর থেকেই কুকি নোটিশ দেখা আরও বেড়ে গেছে, কারণ এখন ওয়েবসাইটগুলোকে ব্যবহারকারীর সম্মতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে।
সম্মতির ক্লান্তি ও নতুন বিকল্প
প্রতিটি ওয়েবসাইটেই কুকি পপ-আপ দেখতে দেখতে অনেক ব্যবহারকারী ‘কনসেন্ট ফ্যাটিগ’ বা সম্মতি ক্লান্তিতে ভোগেন। তাই অনেকেই না ভেবেই ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ বেছে নেন।
এই সমস্যার সমাধানে একটি নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে—গ্লোবাল প্রাইভেসি কন্ট্রোল (জেপিসি)। এটি ব্রাউজার থেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গোপনীয়তার পছন্দের সংকেত পাঠাতে পারে। তবে এখনো এর ব্যবহার সীমিত এবং বেশির ভাগ মানুষকে নিজে নিজেই কুকি সেটিংস সামলাতে হয়।
আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারের সেটিংস থেকে কুকি মুছে ফেলতে পারেন, সাইটভিত্তিক অনুমতি পর্যালোচনা করতে পারেন অথবা বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, আপনার তথ্য কতটা ট্র্যাকিং চলছে।
সুবিধা বনাম গোপনীয়তা—সতর্ক ভারসাম্য জরুরি
কুকি নিজে ক্ষতিকর নয়, বরং এটি ওয়েব ব্রাউজিংকে অনেক সহজ করে তোলে। তবে এর গোপনে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকির দিকটা না দেখলেই নয়।
যখন প্রয়োজন তখন কুকি গ্রহণ করুন, তবে যেখানে সম্ভব সেখানে অপ্রয়োজনীয় কুকি প্রত্যাখ্যান করুন। একই সঙ্গে এমন টুল ও সেটিংস ব্যবহার করুন, যা আপনার তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়।
সচেতন থাকলে আপনি গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারবেন, আবার ওয়েবসাইট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুবিধাও হারাবেন না।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
কুকিজ একদিকে যেমন লগইন তথ্য, শপিং কার্টে পণ্য সংরক্ষণ বা ভাষা অপশন মনে রাখার মতো সুবিধা দেয়, অন্যদিকে এগুলো বিজ্ঞাপনদাতা ও তৃতীয় পক্ষের কাছে আপনার অনলাইন অভ্যাসের বিস্তারিত তথ্য পৌঁছে দেয়।
তাই কুকিজ কীভাবে কাজ করে এবং এর ঝুঁকি কোথায়, তা জানা থাকলে আপনি নিজের অনলাইন গোপনীয়তা রক্ষা করার বুদ্ধিমত্তার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
কুকি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে
কুকিজ হচ্ছে ছোট ছোট ফাইল। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এসব ফাইল আপনার ডিভাইসে সংরক্ষণ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার ব্যবহার অভিজ্ঞতাকে সহজ ও ব্যক্তিগতকরণ করা। সাধারণভাবে কুকিজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়—
প্রয়োজনীয় কুকি (Essential cookies): ওয়েবসাইটে লগইন, শপিং কার্টের মতো মৌলিক ফিচার চালাতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো ছাড়া সাইট কাজই করবে না, তাই প্রত্যাখ্যানযোগ্য নয়।
ফাংশনাল কুকি (Functional cookies): আপনার ভাষা বা অঞ্চল পছন্দের মতো সেটিংস মনে রাখে।
অ্যানালিটিকস কুকি (Analytics cookies): ব্যবহারকারীরা সাইটের কোন অংশে কীভাবে ঘোরাফেরা করছেন, সেই পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে।
বিজ্ঞাপন কুকি (Advertising cookies): আপনি কোন সাইটে যান, কী দেখেন—এসব তথ্য সংগ্রহ করে আপনাকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেখায়।
কিছু কুকি ব্রাউজার বন্ধ করলেই মুছে যায়, আবার কিছু সপ্তাহ বা মাসব্যাপী আপনার ডিভাইসে থেকে যায়।
কুকি গ্রহণ না প্রত্যাখ্যান করবেন
কোনো ওয়েবসাইটের ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ অপশন নির্বাচন করলে সব ধরনের কুকি সক্রিয় হয়। ফলে ওয়েবসাইট ব্যবহার সহজ হয় এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট পাওয়া যায়। তবে এতে তৃতীয় পক্ষ এবং বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অনলাইন কার্যকলাপ ঘনিষ্ঠভাবে ট্র্যাক করতে পারে।
অন্যদিকে, প্রয়োজনীয় কুকি বাদে সবকিছু প্রত্যাখ্যান করলে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকে, তবে অনেক সময় ওয়েবসাইট ঠিকভাবে কাজ না-ও করতে পারে বা ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা কম সাবলীল হতে পারে।
২০১৮ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চালু হওয়া জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশনের (জেডিপিআর) পর থেকেই কুকি নোটিশ দেখা আরও বেড়ে গেছে, কারণ এখন ওয়েবসাইটগুলোকে ব্যবহারকারীর সম্মতি নিতে বাধ্য করা হয়েছে।
সম্মতির ক্লান্তি ও নতুন বিকল্প
প্রতিটি ওয়েবসাইটেই কুকি পপ-আপ দেখতে দেখতে অনেক ব্যবহারকারী ‘কনসেন্ট ফ্যাটিগ’ বা সম্মতি ক্লান্তিতে ভোগেন। তাই অনেকেই না ভেবেই ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ বেছে নেন।
এই সমস্যার সমাধানে একটি নতুন পদ্ধতি চালু হয়েছে—গ্লোবাল প্রাইভেসি কন্ট্রোল (জেপিসি)। এটি ব্রাউজার থেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গোপনীয়তার পছন্দের সংকেত পাঠাতে পারে। তবে এখনো এর ব্যবহার সীমিত এবং বেশির ভাগ মানুষকে নিজে নিজেই কুকি সেটিংস সামলাতে হয়।
আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারের সেটিংস থেকে কুকি মুছে ফেলতে পারেন, সাইটভিত্তিক অনুমতি পর্যালোচনা করতে পারেন অথবা বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, আপনার তথ্য কতটা ট্র্যাকিং চলছে।
সুবিধা বনাম গোপনীয়তা—সতর্ক ভারসাম্য জরুরি
কুকি নিজে ক্ষতিকর নয়, বরং এটি ওয়েব ব্রাউজিংকে অনেক সহজ করে তোলে। তবে এর গোপনে থাকা গোপনীয়তার ঝুঁকির দিকটা না দেখলেই নয়।
যখন প্রয়োজন তখন কুকি গ্রহণ করুন, তবে যেখানে সম্ভব সেখানে অপ্রয়োজনীয় কুকি প্রত্যাখ্যান করুন। একই সঙ্গে এমন টুল ও সেটিংস ব্যবহার করুন, যা আপনার তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়।
সচেতন থাকলে আপনি গোপনীয়তা রক্ষা করতে পারবেন, আবার ওয়েবসাইট ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুবিধাও হারাবেন না।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১১ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা যায় হাই-স্পিড ইন্টারনেট।
ভিওএলটিই কী?
VoLTE-এর পূর্ণরূপ Voice over LTE। সহজ ভাষায়—৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভয়েস কল করার প্রযুক্তি। সাধারণভাবে ৪জি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় কল এলে ফোনটি ২জি বা ৩জি নেটওয়ার্কে ফিরে যায়, এতে কল সেটআপ সময় বেড়ে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি কমে যায়। ভিওএলটিই প্রযুক্তি ফোনকে একই সঙ্গে ৪জি নেটওয়ার্কে ভয়েস কল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়।
অপারেটরদের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কণ্ঠস্বরের মান অনেক উন্নত হয়, এইচডি ভয়েস শোনা যায়, কল ধরতে সময় কম লাগে এবং ইন্টারনেট গতি স্থির থাকে।
ভিওএলটিইর গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা
* এইচডি ভয়েস কোয়ালিটি
কলের সময় অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর হবে আরও পরিষ্কার ও ঝকঝকে—যেন একদম পাশেই কথা বলছেন।
* দ্রুত কল সংযোগ
ভিওএলটিই নেটওয়ার্কে কল সেটআপ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, ফলে ফোন রিং বাজতে আর দেরি হয় না।
* ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ হয় না
প্রচলিত নেটওয়ার্কে কল এলে ইন্টারনেট গতিতে পতন ঘটে। ভিওএলটিইতে কল চলাকালীনও ৪জি ইন্টারনেট একই গতিতে ব্যবহার করা যায়—ভিডিও স্ট্রিমিং, ব্রাউজিং বা অ্যাপ ব্যবহারে কোনো বাধা পড়ে না।
* ব্যাটারি ব্যয় কম
নেটওয়ার্ক বারবার ৪জি থেকে ৩জি/২জি-তে স্যুইচ করতে হয় না, ফলে ব্যাটারির চাপ কমে।
* অতিরিক্ত চার্জ নেই
ভিওএলটিই ব্যবহার করলে কোনো অতিরিক্ত ডেটা চার্জ কাটা হয় না, কল চার্জ ঠিক আগের মতোই থাকবে।
কীভাবে ভিওএলটিই চালু করবেন?
ভিওএলটিই সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।
🔷 ৪জি/ইউএসআইএম (USIM) সিম
পুরোনো ২জি/৩জি সিমে ভিওএলটিই কাজ নাও করতে পারে। প্রয়োজন হলে অপারেটরের গ্রাহকসেবায় গিয়ে সিম আপগ্রেড করতে হবে।
🔷 ২. ভিওএলটিই সমর্থিত স্মার্টফোন
মোবাইল সেটিংসে গিয়ে নিশ্চিত করুন ভিওএলটিই অপশন আছে কি না।
Android:
Settings → Mobile Network / SIM & Network → VoLTE / 4G Calling অপশন চালু করুন।
iPhone:
Settings → Mobile Data → Mobile Data Options → Voice & Data → 4G, VoLTE ON
🔷 নেটওয়ার্ক মোডের সঠিক সেটিং
SIM slot with data → Preferred network type = 4G/3G/2G (Auto)
🔷 সফটওয়্যার আপডেট
হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকের দেওয়া সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করা থাকতে হবে।
🔷 ভিওএলটিই কাভারেজে থাকতে হবে
আপনার অবস্থানে অপারেটরের ৪জি VoLTE কাভারেজ থাকতে হবে।
কোন অপারেটরের ভিওএলটিই আছে?
বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের বেশিরভাগ এলাকায় ভিওএলটিই সেবা চালু হয়েছে। তবে মডেল ও এলাকার ভিত্তিতে সাপোর্ট ভিন্ন হতে পারে। ব্যবহারকারী চাইলে অপারেটরের অ্যাপ বা কল সেন্টারের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।
ভিওএলটিই বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। শুধু দ্রুত ইন্টারনেট নয়, এখন একই সঙ্গে উচ্চমানের ভয়েস কলও সম্ভব। স্মার্টফোনে অপশনটি সক্রিয় করলেই ব্যবহার করা যাবে। যে কেউ চাইলে অতিরিক্ত কোনো খরচ ছাড়াই এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিতে পারেন।

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

প্রোগ্রামিং শেখা ছাড়াই এখন যে কেউ নিজস্ব অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন—এমনই এক নতুন ধারণা হলো ‘ভাইব কোডিং’। কলিন্স অভিধান (Collins Dictionary) ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা হিসেবে এই শব্দগুচ্ছকে বেছে নিয়েছে।
তবে মজার বিষয় হলো, ভাইব কোডিং আসলে দুটি শব্দের সমন্বয়ে তৈরি। এর অর্থ হলো—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং কোড না লিখেই কেবল কথার মাধ্যমে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা।
শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়—কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
কলিন্সের মতে, ‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি ২০২৫ সালের প্রযুক্তি ও ভাষার বিকাশকে সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেক্স বিকরোফট বলেন, এই শব্দগুচ্ছ দেখায় যে—ভাষা ও প্রযুক্তি কীভাবে একসঙ্গে বিবর্তিত হচ্ছে।
এআই-নির্ভর এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীকে কেবল নির্দেশ দিতে হয়, যেমন—‘আমার জন্য এমন একটি অ্যাপ বানাও, যা আমার সাপ্তাহিক খাবারের সূচি তৈরি করবে।’ এরপর এআই নিজেই সেই অনুযায়ী কোড তৈরি করে অ্যাপ বানায়।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এটি এখনো নিখুঁত নয়—এআইয়ের তৈরি কোড সব সময় কার্যকর হবে বা ত্রুটিমুক্ত থাকবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।
‘ভাইব কোডিং’ ছাড়া কলিন্স আরও ৯টি শব্দকে ২০২৫ সালের শর্টলিস্টে রেখেছিল, যেগুলো বছরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা প্রতিফলিত করে। সেগুলো হলো—
Clanker (ক্ল্যাঙ্কার): ‘স্টার ওয়ার্স’ চলচ্চিত্র ও গেমে ব্যবহৃত রোবট বোঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এটি ২০২৫ সালে টিকটকে ভাইরাল হয়, তখন ব্যবহারকারীরা এআই-চালিত যন্ত্রের ত্রুটিতে বিরক্তি প্রকাশ করতে শুরু করেন।
Aura farming (অরা ফার্মিং): এমন আচরণ করা, যা শুধু ক্যামেরায় ‘কুল’ দেখাবে বলে মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কাজ করেন।
Broligarchy: ‘Bro’ ও ‘oligarchy’ মিলে তৈরি শব্দ, যা বিশ্বের বড় প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকদের রাজনৈতিক প্রভাব বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁদের উপস্থিতির পর শব্দটি ব্যাপক আলোচনায় আসে।
Biohacking (বায়োহ্যাকিং): শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য ও আয়ু বাড়ানোর চেষ্টা।
Coolcation (কুলকেশন): ঠান্ডা আবহাওয়ার দেশে ছুটি কাটানো।
Glaze: কাউকে অতিরিক্ত বা অযথা প্রশংসা করা।
Henry: ‘High Earner, Not Rich Yet’—অর্থাৎ, আয় বেশি হলেও এখনো ধনী নন, এমন ব্যক্তি।
Micro-retirement: চাকরির দুই পর্বের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নেওয়া ছোট বিরতি।
Taskmasking (টাস্কমাস্কিং): কর্মক্ষেত্রে কাজের ভান করা বা ব্যস্ত থাকার ছদ্মবেশ তৈরি করা।

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১১ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
২ দিন আগেদ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) যেসব ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা এসব ভিডিও প্রমাণ দিয়েছে, সেগুলোর ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে—এ অজুহাতে ইউটিউব ভিডিওগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। তদন্তে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন তিনটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কারণ, এসব সংগঠন ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আইসিসির সঙ্গে কাজ করছে।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া সংগঠনগুলো হলো—আল-হক্ক, আল-মিজান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস। চলতি বছরের অক্টোবরের শুরুতে ভিডিওগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়। এতে গাজা ও দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি নৃশংসতার বছরের পর বছর ধরে সংরক্ষিত নথি হারিয়ে গেছে। সেই ভিডিওগুলোতে ছিল ঘরবাড়ি ধ্বংস, সাধারণ মানুষকে হত্যা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো নির্যাতনের সাক্ষ্য।
মুছে দেওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিস্তিনি–আমেরিকান সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ হত্যার তদন্তমূলক ফুটেজ এবং ‘দ্য বিচ’ নামের প্রামাণ্যচিত্র, যেখানে দেখানো হয়েছিল সমুদ্রের ধারে খেলার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শিশুদের মৃত্যু।
ইউটিউব স্বীকার করেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গিয়ে তারা ‘বাণিজ্য ও রপ্তানি আইন’ মেনে ভিডিওগুলো সরিয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ইউটিউবের এই পদক্ষেপ কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রচেষ্টাকেই সহায়তা করছে, যার লক্ষ্য ইসরায়েলি অপরাধের প্রমাণ গোপন রাখা।
ডেমোক্রেসি ফর দ্য আরব ওয়ার্ল্ড নাউ-এর পরিচালক সারা লিয়া হুইটসন বলেন, ‘এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে এই সংগঠনগুলোর তথ্য শেয়ার করা কোনো নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন হতে পারে।’ আরেক মানবাধিকার সংগঠন সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস ইউটিউবের সিদ্ধান্তকে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা হিসেবে নিন্দা জানিয়েছে। আর আল-হক্ব জানিয়েছে, এটি মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য এক ‘ভয়ংকর পশ্চাৎপদতা।’
প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইউটিউবের পদক্ষেপ অপরাধীদের জবাবদিহি থেকে রক্ষা করছে। তারা গুগলের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকারদের কণ্ঠ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্রে অংশ নেওয়ার অভিযোগ এনেছে। আল-মিজান জানিয়েছে, তাদের চ্যানেল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই মুছে দেওয়া হয়েছে। তিন সংগঠনই সতর্ক করেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও একই ধরনের সেন্সরশিপ আসতে পারে, যাতে আরও অনেক যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হারিয়ে যেতে পারে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট জানিয়েছে, ইউটিউবের এই আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট। প্রো-ইসরায়েল ভিডিওগুলো বেশির ভাগই অক্ষত থাকলেও ফিলিস্তিনি বর্ণনা বা তথ্য নিয়মিতভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ইউটিউব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসন ও ইসরায়েল—দু’পক্ষের চাপের কাছে নতি স্বীকার করেছে।
এই দমন অভিযান শুরু হয় এমন এক সময়, যখন যুক্তরাষ্ট্র আবারও ইসরায়েলি নেতাদের রক্ষা করতে তৎপর। কারণ, আইসিসি গাজার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির বিচারক ও আদালতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে, গত ২৮ অক্টোবর উইকিপিডিয়ায় ‘গাজা গণহত্যা’ শিরোনামের পেজটি সম্পাদনা থেকে লক করে দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস হস্তক্ষেপ করেন। ওয়েলস ওই পেজটিকে ‘বিশেষভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে দাবি করেন এবং বলেন, এটি ‘তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন’ করা দরকার, যাতে ‘নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি’ প্রতিফলিত হয়।
তাঁর এই মন্তব্যের পর সম্পাদকেরা তাঁকে তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁদের অভিযোগ, ওয়েলস রাজনৈতিক চাপে নতি স্বীকার করেছেন এবং জাতিসংঘ ও একাডেমিক গবেষণায় যে প্রমাণে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তা খর্ব করার চেষ্টা করছেন।

গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) যেসব ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থা এসব ভিডিও প্রমাণ দিয়েছে, সেগুলোর ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে—এ অজুহাতে ইউটিউব ভিডিওগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। তদন্তে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন তিনটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কারণ, এসব সংগঠন ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আইসিসির সঙ্গে কাজ করছে।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া সংগঠনগুলো হলো—আল-হক্ক, আল-মিজান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস এবং প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস। চলতি বছরের অক্টোবরের শুরুতে ভিডিওগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়। এতে গাজা ও দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি নৃশংসতার বছরের পর বছর ধরে সংরক্ষিত নথি হারিয়ে গেছে। সেই ভিডিওগুলোতে ছিল ঘরবাড়ি ধ্বংস, সাধারণ মানুষকে হত্যা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো নির্যাতনের সাক্ষ্য।
মুছে দেওয়া ভিডিওগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিস্তিনি–আমেরিকান সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ হত্যার তদন্তমূলক ফুটেজ এবং ‘দ্য বিচ’ নামের প্রামাণ্যচিত্র, যেখানে দেখানো হয়েছিল সমুদ্রের ধারে খেলার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শিশুদের মৃত্যু।
ইউটিউব স্বীকার করেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গিয়ে তারা ‘বাণিজ্য ও রপ্তানি আইন’ মেনে ভিডিওগুলো সরিয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ইউটিউবের এই পদক্ষেপ কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রচেষ্টাকেই সহায়তা করছে, যার লক্ষ্য ইসরায়েলি অপরাধের প্রমাণ গোপন রাখা।
ডেমোক্রেসি ফর দ্য আরব ওয়ার্ল্ড নাউ-এর পরিচালক সারা লিয়া হুইটসন বলেন, ‘এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে এই সংগঠনগুলোর তথ্য শেয়ার করা কোনো নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন হতে পারে।’ আরেক মানবাধিকার সংগঠন সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস ইউটিউবের সিদ্ধান্তকে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা হিসেবে নিন্দা জানিয়েছে। আর আল-হক্ব জানিয়েছে, এটি মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য এক ‘ভয়ংকর পশ্চাৎপদতা।’
প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, ইউটিউবের পদক্ষেপ অপরাধীদের জবাবদিহি থেকে রক্ষা করছে। তারা গুগলের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকারদের কণ্ঠ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্রে অংশ নেওয়ার অভিযোগ এনেছে। আল-মিজান জানিয়েছে, তাদের চ্যানেল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই মুছে দেওয়া হয়েছে। তিন সংগঠনই সতর্ক করেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও একই ধরনের সেন্সরশিপ আসতে পারে, যাতে আরও অনেক যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হারিয়ে যেতে পারে।
দ্য ইন্টারসেপ্ট জানিয়েছে, ইউটিউবের এই আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট। প্রো-ইসরায়েল ভিডিওগুলো বেশির ভাগই অক্ষত থাকলেও ফিলিস্তিনি বর্ণনা বা তথ্য নিয়মিতভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ইউটিউব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসন ও ইসরায়েল—দু’পক্ষের চাপের কাছে নতি স্বীকার করেছে।
এই দমন অভিযান শুরু হয় এমন এক সময়, যখন যুক্তরাষ্ট্র আবারও ইসরায়েলি নেতাদের রক্ষা করতে তৎপর। কারণ, আইসিসি গাজার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির বিচারক ও আদালতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে, গত ২৮ অক্টোবর উইকিপিডিয়ায় ‘গাজা গণহত্যা’ শিরোনামের পেজটি সম্পাদনা থেকে লক করে দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস হস্তক্ষেপ করেন। ওয়েলস ওই পেজটিকে ‘বিশেষভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে দাবি করেন এবং বলেন, এটি ‘তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন’ করা দরকার, যাতে ‘নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি’ প্রতিফলিত হয়।
তাঁর এই মন্তব্যের পর সম্পাদকেরা তাঁকে তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁদের অভিযোগ, ওয়েলস রাজনৈতিক চাপে নতি স্বীকার করেছেন এবং জাতিসংঘ ও একাডেমিক গবেষণায় যে প্রমাণে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তা খর্ব করার চেষ্টা করছেন।

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১১ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর খসড়া প্রকাশ করেছে। বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে যে কেউ প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশের খসড়া দেখতে পারবে এবং ই-মেইলের মাধ্যমে মতামত জানাতে পারবে।
আজ বুধবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। তবে ইন্টারনেট সেবাদাতাসহ টেলিযোগাযোগ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি পক্ষের এই অধ্যাদেশ নিয়ে ভিন্নমত করেছে।
অধ্যাদেশের ওপর মতামত পাঠানো যাবে:
ই-মেইল: [email protected] - এই ইমেইলের মাধ্যমে। এ ছাড়া চিঠি পাঠিয়েও মতামত জানানো যাবে। ঠিকানা: সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর খসড়া প্রকাশ করেছে। বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে যে কেউ প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশের খসড়া দেখতে পারবে এবং ই-মেইলের মাধ্যমে মতামত জানাতে পারবে।
আজ বুধবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। তবে ইন্টারনেট সেবাদাতাসহ টেলিযোগাযোগ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি পক্ষের এই অধ্যাদেশ নিয়ে ভিন্নমত করেছে।
অধ্যাদেশের ওপর মতামত পাঠানো যাবে:
ই-মেইল: [email protected] - এই ইমেইলের মাধ্যমে। এ ছাড়া চিঠি পাঠিয়েও মতামত জানানো যাবে। ঠিকানা: সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।

অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ে এক বিরক্তিকর পপ-আপ। সেখানে লেখা থাকে ‘অল অ্যাকসেপ্ট’ না ‘অল রিজেক্ট’—কুকিজ গ্রহণ করবেন কি করবেন না। অনেকেই একে সামান্য অসুবিধা মনে করে এড়িয়ে যান। তবে এই ছোট ফাইলগুলোর প্রভাব আপনার অনলাইন গোপনীয়তার ওপর বড় ধরনের ছাপ ফেলতে পারে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে দ্রুতগতির মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অপারেটরগুলো ভিওএলটিই বা ভোল্টি সেবা চালু করেছে। সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এটি নতুন একটি অভিজ্ঞতা—ভয়েস কল এখন সরাসরি ৪জি নেটওয়ার্ক দিয়ে করা যায়। ফলে ফোন কলের শব্দ শোনা যায় আরও স্পষ্ট, সংযোগ হয় আরও দ্রুত এবং একই সঙ্গে ব্যবহার করা
১১ ঘণ্টা আগে
‘ভাইব কোডিং’ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা আন্দ্রেই কারপাথি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ধারণাটি তুলে ধরেন, যাতে বোঝানো হয়, কীভাবে এআই প্রোগ্রামারদের কোড লেখার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং ‘ভাইব’ বা অনুভূতির ভিত্তিতে প্রোগ্রাম তৈরির সুযোগ করে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগে
গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউব গাজায় ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকা ৭ শতাধিক ভিডিও মুছে দিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্ট-এর প্রতিবেদন থেকে। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে