টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফটকে হটিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানির তালিকায় প্রথম অবস্থান দখল করেছে চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এনভিডিয়া। এই অর্জনের মূলে রয়েছে কোম্পানিটির উচ্চমানের প্রসেসর, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি খাতে রাজত্ব করছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদেন এসব তথ্য জানা যায়।
গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে প্রতিটির দর হয় ১৩৫ দশমিক ৫৮ ডলার। এর ফলে কোম্পানিটির বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩৩৫ ট্রিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ের শুরুতেই অ্যাপলকে ছাড়িয়ে এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থান দখল করেছিল কোম্পানিটি।
একই দিনে মাইক্রোসফটের শেয়ারের দাম শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে কোম্পানিটির বাজার মূলধন হয় ৩ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩১৭ ট্রিলিয়ন ডলার। আর অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ১ শতাংশ কমে এর বাজার মূলধন হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৬০০ কোটি বা ৩ দশমিক ২৮৬ ট্রিলিয়ন ডলার।
গত এক বছরে এনভিডিয়ার বাজার মূলধনের চমকপ্রদ উত্থান হয়েছে। এআই প্রযুক্তি বিকাশের কারণে কোম্পানিটির এই অগ্রগতি হয়েছে।
এস অ্যান্ড পি ৫০০ ও নাসডেক শেয়ার বাজারের সূচকে এনভিডিয়া রেকর্ড পরিমাণে এগিয়ে রয়েছে। তবে অন্যান্য কোম্পানি এআই প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ কমিয়ে ফেললে এটি নিয়ে লাগামহীন আশাবাদ কমে যেতে পারে বলে কিছু বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন।
ইন্টারেকটিভ ব্রোকারসের প্রধান বাজার কৌশলবিদ স্টিভ সোসনিক বলেন, ‘এটি মূলত এনভিডিয়ার বাজার ও আমরা সবাই এতে ব্যবসা করছি।’
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপের (এলএসইজি) তথ্য অনুযায়ী, ওয়ালস্ট্রিটে এনভিডিয়া সম্প্রতি দৈনিক ৫ হাজার কোটি ডলারের বিক্রি করে, যার বিপরীতে অ্যাপল, মাইক্রোসফট ও টেসলা কোম্পানিগুলো প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার বিক্রি করে। এর ফলে ওয়ালস্ট্রিটে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে এনভিডিয়া।
চলতি বছর এনভিডিয়ার শেয়ারদর প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। আর মাইক্রোসফটের শেয়ার ১৯ শতাংশ বেড়েছে। এআই প্রযুক্তির জন্য উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসরের চাহিদা বাড়ায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে।
নিজেদের এআই কম্পিউটিং প্রযুক্তি তৈরি করে তা পণ্য ও সেবায় যুক্ত করার জন্য তুমুল প্রতিযোগিতা করছে মাইক্রোসফট, মেটা ও গুগল।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ওয়েলসপাইয়ার অ্যাডভাইজরের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অলিভার পার্শে বলেন, এনভিডিয়া অনেক ইতিবাচক মনোযোগ পাচ্ছে এবং তারা অনেক কিছু সঠিকভাবে করছে। তবে একটি ছোট ভুল কোম্পানিটির শেয়ারদরে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।
গত মঙ্গলবার বাজার মূলধনে ১১ হাজার কোটি ডলার যোগ করেছে এনভিডিয়া, যা লকহিড মার্টিন কোম্পানির সম্পূর্ণ মূলধনের সমান।
গত বছরের জুন থেকে এই বছরে ফেব্রুয়ারির মধ্যে মাত্র ৯ মাসে এনভিডিয়ার বাজারদর ১ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ২ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আর জুনে বাজারদর ৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়।
কোম্পানি এত দ্রুত এগিয়ে যাবে তা এক বছর আগে থেকেই প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা পূর্বাভাস দিচ্ছিলেন। কোম্পানিটি ওয়াল স্ট্রিটের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে। কোম্পানিটির গ্রাফিকস প্রসেসরের চাহিদা সরবরাহের চেয়ে বেশি। কারণ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো দ্রুত এআইভিত্তিক পণ্য ও সেবা বিকাশ করছে।
গত মে মাসে এনভিডিয়ার নির্বাহীরা বলে, কোম্পানিটি ব্ল্যাকওয়েল এআই চিপগুলোর চাহিদা ‘আগামী বছরের মধ্যে সরবরাহকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।’
এলএসইজি ডেটা বলছে, এনভিডিয়া সম্প্রতি প্রত্যাশিত আয়ের ৪৪ গুণে লেনদেন করেছে, যা প্রায় এক বছর আগে ৮৪ গুণেরও বেশি ছিল।
টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফটকে হটিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানির তালিকায় প্রথম অবস্থান দখল করেছে চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এনভিডিয়া। এই অর্জনের মূলে রয়েছে কোম্পানিটির উচ্চমানের প্রসেসর, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি খাতে রাজত্ব করছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদেন এসব তথ্য জানা যায়।
গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে প্রতিটির দর হয় ১৩৫ দশমিক ৫৮ ডলার। এর ফলে কোম্পানিটির বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩৩৫ ট্রিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ের শুরুতেই অ্যাপলকে ছাড়িয়ে এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থান দখল করেছিল কোম্পানিটি।
একই দিনে মাইক্রোসফটের শেয়ারের দাম শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে কোম্পানিটির বাজার মূলধন হয় ৩ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩১৭ ট্রিলিয়ন ডলার। আর অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ১ শতাংশ কমে এর বাজার মূলধন হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৬০০ কোটি বা ৩ দশমিক ২৮৬ ট্রিলিয়ন ডলার।
গত এক বছরে এনভিডিয়ার বাজার মূলধনের চমকপ্রদ উত্থান হয়েছে। এআই প্রযুক্তি বিকাশের কারণে কোম্পানিটির এই অগ্রগতি হয়েছে।
এস অ্যান্ড পি ৫০০ ও নাসডেক শেয়ার বাজারের সূচকে এনভিডিয়া রেকর্ড পরিমাণে এগিয়ে রয়েছে। তবে অন্যান্য কোম্পানি এআই প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ কমিয়ে ফেললে এটি নিয়ে লাগামহীন আশাবাদ কমে যেতে পারে বলে কিছু বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন।
ইন্টারেকটিভ ব্রোকারসের প্রধান বাজার কৌশলবিদ স্টিভ সোসনিক বলেন, ‘এটি মূলত এনভিডিয়ার বাজার ও আমরা সবাই এতে ব্যবসা করছি।’
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপের (এলএসইজি) তথ্য অনুযায়ী, ওয়ালস্ট্রিটে এনভিডিয়া সম্প্রতি দৈনিক ৫ হাজার কোটি ডলারের বিক্রি করে, যার বিপরীতে অ্যাপল, মাইক্রোসফট ও টেসলা কোম্পানিগুলো প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার বিক্রি করে। এর ফলে ওয়ালস্ট্রিটে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে এনভিডিয়া।
চলতি বছর এনভিডিয়ার শেয়ারদর প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। আর মাইক্রোসফটের শেয়ার ১৯ শতাংশ বেড়েছে। এআই প্রযুক্তির জন্য উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসরের চাহিদা বাড়ায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে।
নিজেদের এআই কম্পিউটিং প্রযুক্তি তৈরি করে তা পণ্য ও সেবায় যুক্ত করার জন্য তুমুল প্রতিযোগিতা করছে মাইক্রোসফট, মেটা ও গুগল।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ওয়েলসপাইয়ার অ্যাডভাইজরের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অলিভার পার্শে বলেন, এনভিডিয়া অনেক ইতিবাচক মনোযোগ পাচ্ছে এবং তারা অনেক কিছু সঠিকভাবে করছে। তবে একটি ছোট ভুল কোম্পানিটির শেয়ারদরে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।
গত মঙ্গলবার বাজার মূলধনে ১১ হাজার কোটি ডলার যোগ করেছে এনভিডিয়া, যা লকহিড মার্টিন কোম্পানির সম্পূর্ণ মূলধনের সমান।
গত বছরের জুন থেকে এই বছরে ফেব্রুয়ারির মধ্যে মাত্র ৯ মাসে এনভিডিয়ার বাজারদর ১ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ২ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আর জুনে বাজারদর ৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়।
কোম্পানি এত দ্রুত এগিয়ে যাবে তা এক বছর আগে থেকেই প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা পূর্বাভাস দিচ্ছিলেন। কোম্পানিটি ওয়াল স্ট্রিটের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে। কোম্পানিটির গ্রাফিকস প্রসেসরের চাহিদা সরবরাহের চেয়ে বেশি। কারণ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো দ্রুত এআইভিত্তিক পণ্য ও সেবা বিকাশ করছে।
গত মে মাসে এনভিডিয়ার নির্বাহীরা বলে, কোম্পানিটি ব্ল্যাকওয়েল এআই চিপগুলোর চাহিদা ‘আগামী বছরের মধ্যে সরবরাহকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।’
এলএসইজি ডেটা বলছে, এনভিডিয়া সম্প্রতি প্রত্যাশিত আয়ের ৪৪ গুণে লেনদেন করেছে, যা প্রায় এক বছর আগে ৮৪ গুণেরও বেশি ছিল।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে