নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা মার্কিন কোম্পানি স্টারলিংক বাংলাদেশে ব্যবসার লাইসেন্স পেয়েছে। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লাইসেন্স অনুমোদন করেন বলে তাঁর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। আগামী জুন মাস থেকে বাণিজ্যিক সেবা শুরু হতে পারে।
স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেটে নতুন সংযোজন। শ্রীলঙ্কার পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বৈশ্বিক এই স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করল।
এ প্রসঙ্গে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের উপর্যুপরি ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংককে বাংলাদেশে নিয়ে আসা একটা গণদাবিতে পরিণত হয়েছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব হিসেবে একটা বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রধান উপদেষ্টার।
ফয়েজ আরও বলেন, বাংলাদেশের হাওর-বাঁওড় দ্বীপাঞ্চলে, দুর্গম পার্বত্য এলাকায়, বিশেষভাবে উপকূলীয় দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার পৌঁছায়নি, সেখানে দ্রুততম সময়ে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা স্ব-উদ্যোগী হয়ে স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ককে ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংককে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আহ্বান জানান। এ লক্ষ্য অর্জনে বিডা, বিটিআরসি, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় নিবিড়ভাবে কাজ করেছে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংকের সেবাগুলো মধ্যে একটা প্রাথমিক সেবা হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট, যেখানে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে না, যেটা আইএসপির ক্ষেত্রে হয়। অনেক ক্ষেত্রে যদি লম্বা সময় ধরে লোডশেডিং থাকে, মোবাইল টাওয়ারের ব্যাটারির ব্যাকআপ ফুরিয়ে গেলে মোবাইল ইন্টারনেটেও বিঘ্ন ঘটে। স্টারলিংকের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হবে না।
ফয়েজ আহমদ আরও বলেন ‘আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশে ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত। উপরন্তু এই ফাইবার নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য অংশ টেলকো গ্রেডের নয়। বাংলাদেশের অন্তত ৬৫ শতাংশ টেলিযোগাযোগ টাওয়ার এখনো ফাইবারাইজেশনের বাইরে, সেখানে মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সেবা দেওয়া হয়, খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা। আবার আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কের যে কাভারেজ ও ক্যাপাসিটি আছে, তাতেও সমস্যা আছে, হাইওয়ে মোবিলিটি কভারেজের সমস্যা আছে। স্টারলিংক এসব সমস্যার সমাধান করবে।’
স্টারলিংকের বাণিজ্যিক সেবা কবে শুরু হতে পারে জনতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ’কবে নাগাদ গ্রাহক পর্যায়ে স্টারলিংকের সেবা শুরু হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাচ্ছে না। প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরু হবে। আমরা আশা করছি, জুন মাস নাগাদ এটা শুরু হতে পারে।
গত ২৫ মার্চ ’ননজিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট অপারেটর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন। এই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিটিআরসির কাছে গত ৭ এপ্রিল আবেদন করে। লাইসেন্স ইস্যুর জন্য গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়।
স্টারলিংক ২০২১ সাল থেকে বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছে। গত মার্চে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্টারলিংকের বাণিজ্যিক উদ্বোধন ৯০ দিনের মধ্যে নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। গত ২৯ মার্চ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে দেশে কার্যক্রম শুরু করার অনুমোদন পায়।
কোম্পানির নিবন্ধনে বলা হয়েছে, তাদের স্থানীয় অফিস ঢাকার কারওয়ান বাজারে একটি ভবনে অবস্থিত। বিটিআরসির দুই সদস্যের একটি কমিটি ইতিমধ্যেই এই অফিস পরিদর্শন করেছে। স্টারলিংকের আবেদন পাওয়ার পর এটি পর্যালোচনার জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে বিটিআরসি। কমিটি সমস্ত নথিপত্র সঠিক ও বৈধ বলে নিশ্চিত করে এবং স্টারলিংককে লাইসেন্সের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করে।
স্টারলিংক বর্তমানে ৬ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট চালাচ্ছে এবং বিশ্বজুড়ে তিন মিলিয়নের বেশি ব্যবহারকারীকে সেবা দিচ্ছে। বাজারভেদে স্টারলিংকের পরিষেবার মূল্যে বরও ধরনের পার্থক্য রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে একটি সাধারণ আবাসিক সংযোগের জন্য সাধারণত প্রতি মাসে প্রায় ১২০ ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা সাড়ে ১৪ হাজার টাকার মতো। অন্যদিকে ভুটানে আবাসিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ৪ হাজার ২০০ ভুটানিজ গুলট্রাম খরচ পড়ে। যা বাংলাদেশি টাকায় ৫ হাজার ৮০০ টাকার মতো।
ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা মার্কিন কোম্পানি স্টারলিংক বাংলাদেশে ব্যবসার লাইসেন্স পেয়েছে। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লাইসেন্স অনুমোদন করেন বলে তাঁর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। আগামী জুন মাস থেকে বাণিজ্যিক সেবা শুরু হতে পারে।
স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেটে নতুন সংযোজন। শ্রীলঙ্কার পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বৈশ্বিক এই স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করল।
এ প্রসঙ্গে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের উপর্যুপরি ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংককে বাংলাদেশে নিয়ে আসা একটা গণদাবিতে পরিণত হয়েছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব হিসেবে একটা বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রধান উপদেষ্টার।
ফয়েজ আরও বলেন, বাংলাদেশের হাওর-বাঁওড় দ্বীপাঞ্চলে, দুর্গম পার্বত্য এলাকায়, বিশেষভাবে উপকূলীয় দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার পৌঁছায়নি, সেখানে দ্রুততম সময়ে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা স্ব-উদ্যোগী হয়ে স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ককে ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংককে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আহ্বান জানান। এ লক্ষ্য অর্জনে বিডা, বিটিআরসি, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় নিবিড়ভাবে কাজ করেছে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংকের সেবাগুলো মধ্যে একটা প্রাথমিক সেবা হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট, যেখানে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে না, যেটা আইএসপির ক্ষেত্রে হয়। অনেক ক্ষেত্রে যদি লম্বা সময় ধরে লোডশেডিং থাকে, মোবাইল টাওয়ারের ব্যাটারির ব্যাকআপ ফুরিয়ে গেলে মোবাইল ইন্টারনেটেও বিঘ্ন ঘটে। স্টারলিংকের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হবে না।
ফয়েজ আহমদ আরও বলেন ‘আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশে ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত। উপরন্তু এই ফাইবার নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য অংশ টেলকো গ্রেডের নয়। বাংলাদেশের অন্তত ৬৫ শতাংশ টেলিযোগাযোগ টাওয়ার এখনো ফাইবারাইজেশনের বাইরে, সেখানে মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সেবা দেওয়া হয়, খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা। আবার আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কের যে কাভারেজ ও ক্যাপাসিটি আছে, তাতেও সমস্যা আছে, হাইওয়ে মোবিলিটি কভারেজের সমস্যা আছে। স্টারলিংক এসব সমস্যার সমাধান করবে।’
স্টারলিংকের বাণিজ্যিক সেবা কবে শুরু হতে পারে জনতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ’কবে নাগাদ গ্রাহক পর্যায়ে স্টারলিংকের সেবা শুরু হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাচ্ছে না। প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরু হবে। আমরা আশা করছি, জুন মাস নাগাদ এটা শুরু হতে পারে।
গত ২৫ মার্চ ’ননজিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট অপারেটর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন। এই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিটিআরসির কাছে গত ৭ এপ্রিল আবেদন করে। লাইসেন্স ইস্যুর জন্য গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়।
স্টারলিংক ২০২১ সাল থেকে বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছে। গত মার্চে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্টারলিংকের বাণিজ্যিক উদ্বোধন ৯০ দিনের মধ্যে নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। গত ২৯ মার্চ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে দেশে কার্যক্রম শুরু করার অনুমোদন পায়।
কোম্পানির নিবন্ধনে বলা হয়েছে, তাদের স্থানীয় অফিস ঢাকার কারওয়ান বাজারে একটি ভবনে অবস্থিত। বিটিআরসির দুই সদস্যের একটি কমিটি ইতিমধ্যেই এই অফিস পরিদর্শন করেছে। স্টারলিংকের আবেদন পাওয়ার পর এটি পর্যালোচনার জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে বিটিআরসি। কমিটি সমস্ত নথিপত্র সঠিক ও বৈধ বলে নিশ্চিত করে এবং স্টারলিংককে লাইসেন্সের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করে।
স্টারলিংক বর্তমানে ৬ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট চালাচ্ছে এবং বিশ্বজুড়ে তিন মিলিয়নের বেশি ব্যবহারকারীকে সেবা দিচ্ছে। বাজারভেদে স্টারলিংকের পরিষেবার মূল্যে বরও ধরনের পার্থক্য রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে একটি সাধারণ আবাসিক সংযোগের জন্য সাধারণত প্রতি মাসে প্রায় ১২০ ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা সাড়ে ১৪ হাজার টাকার মতো। অন্যদিকে ভুটানে আবাসিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ৪ হাজার ২০০ ভুটানিজ গুলট্রাম খরচ পড়ে। যা বাংলাদেশি টাকায় ৫ হাজার ৮০০ টাকার মতো।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে