অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা
অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে