আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) ধ্বংস করার লক্ষ্যে ৮৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ইলন মাস্কের মহাকাশযান, রকেট ও স্যাটেলাইট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সঙ্গে এই চুক্তি করা হয়েছে।
১৯৯৮ সালে নাসা, রাশিয়ার রসকসমস, ইউরোপের ইএসএ, জাপানের জেএএক্সএ এবং কানাডার সিএসএর সহযোগিতায় আইএসএস তৈরি হয়েছিল।
এটি বিজ্ঞানীদের এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানোর সুযোগ দিয়েছে, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও করা সম্ভব নয়। এই স্টেশন পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫০ মাইল ওপরের কক্ষপথে ঘোরে।
আইএসএসকে ‘মহাকাশে গবেষণা প্ল্যাটফর্ম তৈরি এবং ব্যবহার করার জন্য বিশ্বের মানবিক প্রচেষ্টায় একটি অভূতপূর্ব সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাসা।
তবে এটি চিরকাল ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়নি।
২০৩০ সালের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কার্যক্রম শেষ হয়ে যাবে। সে সময় একটি মহাকাশযান আইএসএসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তার থ্রাস্টার ব্যবহার করে স্টেশনটিকে পৃথিবীর দিকে ঠেলে দেবে এবং এই কাজটিই করবে ইলন মাস্কের স্পেসএক্স, যার জন্য ৮৪৩ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি পেয়েছে।
স্পেসএক্সের ড্রাগন মহাকাশযানের একটি সংশোধিত সংস্করণ এ কাজে ব্যবহার করা হবে। সাধারণ ড্রাগন মহাকাশযানের তুলনায় এর জ্বালানি থাকবে ছয় গুণ এবং থ্রাস্টারের শক্তি থাকবে চার গুণ বেশি।
যখন আইএসএস পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করবে, তখন স্টেশনটি বেশির ভাগ অংশে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে পুড়ে যাবে। তবে মহাকাশ স্টেশনের বড় অংশগুলো বায়ুমণ্ডল পার হয়ে পৃথিবীর নির্দিষ্ট জায়গায় পড়বে। জায়গাটির অবস্থান এখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি নাসা।
নাসার সদর দপ্তরের স্পেস অপারেশন মিশন ডিরেক্টরের অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর কেন বোয়ারসক্স বলেছেন, আইএসএসের জন্য একটি মার্কিন ডিওরবিট যান নির্বাচন নাসা এবং তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাহায্য করবে, যাতে তারা স্টেশনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর নিরাপদ এবং দায়িত্বশীলভাবে কম উচ্চতায় পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে পারে।
আইএসএসের জন্য একটি মার্কিন ডিওরবিট যান নির্বাচনের মাধ্যমে নাসা এবং তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাহায্য করবে, যাতে নিরাপদ ও দায়িত্বশীলভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্টেশনটিকে সরিয়ে নেওয়া যায়।
আইএসএস বিজ্ঞান, অনুসন্ধান এবং মহাকাশে অংশীদারত্বের জন্য একটি মডেল হিসেবে রয়ে গেছে, যা সবার উপকারে আসে।
মহাকাশে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ৯টি মহাকাশ স্টেশন প্রস্তুত রয়েছে, এর মধ্যে রয়েছে চীনের তিয়ানগং মহাকাশ স্টেশন। এটি ২০২১ সাল থেকে কক্ষপথে রয়েছে।
এদিকে স্পেসএক্স দীর্ঘদিন ধরেই নাসার বিভিন্ন চুক্তি পেয়েছে। সর্বশেষ কোম্পানিটি ২৫৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি পেয়েছে, যার মাধ্যমে নাসার ড্রাগনফ্লাই মিশনটি টাইটান, শনির বৃহত্তম উপগ্রহ, আবিষ্কারের জন্য উৎক্ষেপণ করা হবে।
২০২৮ সালের ৫ জুলাই থেকে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে কেনেডি স্পেস সেন্টার, ফ্লোরিডা থেকে ফ্যালকন হেভি রকেটের মাধ্যমে মহাকাশ সংস্থার ড্রাগনফ্লাই রোটক্রাফটটি উৎক্ষেপণ করা হবে।
এটি শনির বৃহত্তম চাঁদ টাইটানে পৌঁছাতে ছয় বছর সময় লাগবে। অর্থাৎ ২০৩৪ সালে সেখানে অবতরণ করবে মহাকাশযানটি।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) ধ্বংস করার লক্ষ্যে ৮৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ইলন মাস্কের মহাকাশযান, রকেট ও স্যাটেলাইট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সঙ্গে এই চুক্তি করা হয়েছে।
১৯৯৮ সালে নাসা, রাশিয়ার রসকসমস, ইউরোপের ইএসএ, জাপানের জেএএক্সএ এবং কানাডার সিএসএর সহযোগিতায় আইএসএস তৈরি হয়েছিল।
এটি বিজ্ঞানীদের এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানোর সুযোগ দিয়েছে, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও করা সম্ভব নয়। এই স্টেশন পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫০ মাইল ওপরের কক্ষপথে ঘোরে।
আইএসএসকে ‘মহাকাশে গবেষণা প্ল্যাটফর্ম তৈরি এবং ব্যবহার করার জন্য বিশ্বের মানবিক প্রচেষ্টায় একটি অভূতপূর্ব সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাসা।
তবে এটি চিরকাল ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়নি।
২০৩০ সালের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কার্যক্রম শেষ হয়ে যাবে। সে সময় একটি মহাকাশযান আইএসএসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তার থ্রাস্টার ব্যবহার করে স্টেশনটিকে পৃথিবীর দিকে ঠেলে দেবে এবং এই কাজটিই করবে ইলন মাস্কের স্পেসএক্স, যার জন্য ৮৪৩ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি পেয়েছে।
স্পেসএক্সের ড্রাগন মহাকাশযানের একটি সংশোধিত সংস্করণ এ কাজে ব্যবহার করা হবে। সাধারণ ড্রাগন মহাকাশযানের তুলনায় এর জ্বালানি থাকবে ছয় গুণ এবং থ্রাস্টারের শক্তি থাকবে চার গুণ বেশি।
যখন আইএসএস পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করবে, তখন স্টেশনটি বেশির ভাগ অংশে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে পুড়ে যাবে। তবে মহাকাশ স্টেশনের বড় অংশগুলো বায়ুমণ্ডল পার হয়ে পৃথিবীর নির্দিষ্ট জায়গায় পড়বে। জায়গাটির অবস্থান এখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি নাসা।
নাসার সদর দপ্তরের স্পেস অপারেশন মিশন ডিরেক্টরের অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর কেন বোয়ারসক্স বলেছেন, আইএসএসের জন্য একটি মার্কিন ডিওরবিট যান নির্বাচন নাসা এবং তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাহায্য করবে, যাতে তারা স্টেশনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর নিরাপদ এবং দায়িত্বশীলভাবে কম উচ্চতায় পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে পারে।
আইএসএসের জন্য একটি মার্কিন ডিওরবিট যান নির্বাচনের মাধ্যমে নাসা এবং তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাহায্য করবে, যাতে নিরাপদ ও দায়িত্বশীলভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্টেশনটিকে সরিয়ে নেওয়া যায়।
আইএসএস বিজ্ঞান, অনুসন্ধান এবং মহাকাশে অংশীদারত্বের জন্য একটি মডেল হিসেবে রয়ে গেছে, যা সবার উপকারে আসে।
মহাকাশে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ৯টি মহাকাশ স্টেশন প্রস্তুত রয়েছে, এর মধ্যে রয়েছে চীনের তিয়ানগং মহাকাশ স্টেশন। এটি ২০২১ সাল থেকে কক্ষপথে রয়েছে।
এদিকে স্পেসএক্স দীর্ঘদিন ধরেই নাসার বিভিন্ন চুক্তি পেয়েছে। সর্বশেষ কোম্পানিটি ২৫৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি পেয়েছে, যার মাধ্যমে নাসার ড্রাগনফ্লাই মিশনটি টাইটান, শনির বৃহত্তম উপগ্রহ, আবিষ্কারের জন্য উৎক্ষেপণ করা হবে।
২০২৮ সালের ৫ জুলাই থেকে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে কেনেডি স্পেস সেন্টার, ফ্লোরিডা থেকে ফ্যালকন হেভি রকেটের মাধ্যমে মহাকাশ সংস্থার ড্রাগনফ্লাই রোটক্রাফটটি উৎক্ষেপণ করা হবে।
এটি শনির বৃহত্তম চাঁদ টাইটানে পৌঁছাতে ছয় বছর সময় লাগবে। অর্থাৎ ২০৩৪ সালে সেখানে অবতরণ করবে মহাকাশযানটি।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১২ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১২ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কনস্টেলেশন প্রকল্প ‘প্রজেক্ট কুইপার’-এর প্রথম ২৭টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে ই–কমার্স জায়ান্ট আমাজন। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের স্টারলিংককে চ্যালেঞ্জ জানাল কোম্পানিটি। গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে