ব্রিটিশ নাগরিক মুস্তফা সুলেইমানকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিভাগের নতুন সিইও হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক কম্পিউটার প্রযুক্তি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। হাইপ্রোফাইল এই পদে নিয়োগ পেয়ে আরও একবার শিরোনাম হলেন ‘ডিপমাইন্ডের’ এই সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
মজার বিষয় হলো—বিলগেটস, জাকারবার্গ সহ প্রযুক্তি জগতের বাঘা বাঘা উদ্যোক্তার মতো এই জগতের নতুন তারকা মুস্তফা সুলেইমানও ছিলেন কলেজ থেকে ঝড়ে পড়া এক ছাত্র। নতুন দায়িত্ব পেয়ে এখন মাইক্রোসফটের নতুন কনজিউমার এআই ডিভিশন ‘মাইক্রোসফট এআই’-এর নেতৃত্ব দেবেন তিনি। নিজের কাজের বিষয়ে তিনি সরাসরি মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলাকে রিপোর্ট করবেন।
বিজনেস টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় ২০০৩ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলেন মুস্তফা। সে সময় তিনি একটি অলাভজনক টেলিফোন কাউন্সেলিং পরিষেবা শুরু করার কাজে লেগে গিয়েছিলেন।
মূলত ডিপমাইন্ড প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো আলোচনায় আসেন মুস্তফা সুলেইমান। ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ওই এআই স্টার্টআপ ২০১৪ সালে গুগল কিনে নিয়েছিল। গুগলের ডেটা সেন্টারে ৪০ শতাংশ শক্তি খরচ কমাতে ডিপমাইন্ডের মেশিন লার্নিং অ্যালগারিদম প্রয়োগ করা মুস্তফার অন্যতম বড় সাফল্য। পরবর্তী সময়ে ‘ইনফ্লেকশন এআই’-এরও সহ-প্রতিষ্ঠাতা হন তিনি। এই প্রতিষ্ঠানটি এখন মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন।
২০২৩ সালে প্রযুক্তিতে টাইম ম্যাগাজিনের বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় ঠাঁই পান মুস্তফা সুলেইমান। একই বছরে তাঁর প্রযুক্তি বিষয়ক বই ‘দ্য কামিং ওয়েব: টেকনোলজি, পাওয়ার অ্যান্ড দ্য টুয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরিস গ্রেটেস্ট ডাইলেমা’ প্রকাশিত হয়। এই বইটি ইতিমধ্যে পৃথিবীর ৩২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
মাইক্রোসফটে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বর্তমানে তিনি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের একজন সিনিয়র ফেলো এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এআই গভর্নেন্স অ্যালায়েন্স স্টিয়ারিং কমিটিরও অংশ।
১৯৮৪ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মুস্তফা। তাঁর ট্যাক্সিচালক বাবা ছিলেন একজন সিরিয়ান। আর মা ছিলেন একজন ইংলিশ নার্স। বলা যায়—খুব সাধারণ একটি পরিবার থেকে উঠে এসেছেন এই প্রযুক্তি নেতা।
ব্রিটিশ নাগরিক মুস্তফা সুলেইমানকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিভাগের নতুন সিইও হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক কম্পিউটার প্রযুক্তি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। হাইপ্রোফাইল এই পদে নিয়োগ পেয়ে আরও একবার শিরোনাম হলেন ‘ডিপমাইন্ডের’ এই সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
মজার বিষয় হলো—বিলগেটস, জাকারবার্গ সহ প্রযুক্তি জগতের বাঘা বাঘা উদ্যোক্তার মতো এই জগতের নতুন তারকা মুস্তফা সুলেইমানও ছিলেন কলেজ থেকে ঝড়ে পড়া এক ছাত্র। নতুন দায়িত্ব পেয়ে এখন মাইক্রোসফটের নতুন কনজিউমার এআই ডিভিশন ‘মাইক্রোসফট এআই’-এর নেতৃত্ব দেবেন তিনি। নিজের কাজের বিষয়ে তিনি সরাসরি মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলাকে রিপোর্ট করবেন।
বিজনেস টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় ২০০৩ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলেন মুস্তফা। সে সময় তিনি একটি অলাভজনক টেলিফোন কাউন্সেলিং পরিষেবা শুরু করার কাজে লেগে গিয়েছিলেন।
মূলত ডিপমাইন্ড প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো আলোচনায় আসেন মুস্তফা সুলেইমান। ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ওই এআই স্টার্টআপ ২০১৪ সালে গুগল কিনে নিয়েছিল। গুগলের ডেটা সেন্টারে ৪০ শতাংশ শক্তি খরচ কমাতে ডিপমাইন্ডের মেশিন লার্নিং অ্যালগারিদম প্রয়োগ করা মুস্তফার অন্যতম বড় সাফল্য। পরবর্তী সময়ে ‘ইনফ্লেকশন এআই’-এরও সহ-প্রতিষ্ঠাতা হন তিনি। এই প্রতিষ্ঠানটি এখন মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন।
২০২৩ সালে প্রযুক্তিতে টাইম ম্যাগাজিনের বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় ঠাঁই পান মুস্তফা সুলেইমান। একই বছরে তাঁর প্রযুক্তি বিষয়ক বই ‘দ্য কামিং ওয়েব: টেকনোলজি, পাওয়ার অ্যান্ড দ্য টুয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরিস গ্রেটেস্ট ডাইলেমা’ প্রকাশিত হয়। এই বইটি ইতিমধ্যে পৃথিবীর ৩২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
মাইক্রোসফটে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বর্তমানে তিনি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের একজন সিনিয়র ফেলো এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এআই গভর্নেন্স অ্যালায়েন্স স্টিয়ারিং কমিটিরও অংশ।
১৯৮৪ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মুস্তফা। তাঁর ট্যাক্সিচালক বাবা ছিলেন একজন সিরিয়ান। আর মা ছিলেন একজন ইংলিশ নার্স। বলা যায়—খুব সাধারণ একটি পরিবার থেকে উঠে এসেছেন এই প্রযুক্তি নেতা।
একসময় কনটেন্ট তৈরি বিষয়টি ছিল ব্যয়বহুল। ক্যামেরা, স্টুডিও আর পেশাদার টিম নিয়ে কাজ করতে হতো। কিন্তু প্রযুক্তি সে অবস্থাকে একেবারে মিনিমাল জায়গায় নিয়ে এসেছে। এখন একটি স্মার্টফোন দিয়েই কনটেন্ট নির্মাণ সম্ভব। সঙ্গে কিছু গ্যাজেট আর গিয়ার থাকলে তো কথাই নেই।
১০ ঘণ্টা আগেফ্রিল্যান্সিং করে শুধু ছেলেরা নন, অনেকটা এগিয়েছেন মেয়েরাও। তাঁদের একজন ১৯ বছর বয়সী দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী স্নিগ্ধা আক্তার বৃষ্টি। পড়াশোনার পাশাপাশি সংসার সামলে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে তাঁর আয় প্রায় লাখ টাকা। দুটি প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার তিনি এবং বিব্র্যান্ড নামে একটি এজেন্সির
১০ ঘণ্টা আগেমাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের তরুণদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে ‘বিডিঅ্যাপস ইনোভেশন সামিট ২০২৫’ আয়োজন করেছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড। এ উপলক্ষে গতকাল রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে