আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ে করা এক সাম্প্রতিক জরিপে উঠে এসেছে, তাঁদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের ব্যবসায় এআই প্রযুক্তিকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রহণ করছেন, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত জীবনে সহজ করতে এটি ব্যবহার করছেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআই ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়। যেমন—লিংকডইনের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান নিজের একটি এআই সংস্করণ তৈরি করে সেটির সঙ্গে আলোচনাও করেছেন, যার শিরোনাম ছিল ‘মি, মাইসেল্ফ অ্যান্ড আই (এআই)’। তবে কেউ কেউ এআই নিয়ে সতর্ক করেছেন। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট এই প্রযুক্তিকে ‘বোতল থেকে বেরিয়ে আসা দৈত্য’ বলেই অভিহিত করেছেন। এটি তাঁকে ‘ভয় পাইয়ে দেয়’ বলে তিনি জানান।
তবে অধিকাংশ ধনকুবের আসলে কোন অবস্থানে রয়েছেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফোর্বস একটি সমীক্ষা চালায়। বিশ্বজুড়ে ফোর্বসের তালিকাভুক্ত ধনকুবেরদের মধ্যে ৪৫ জন এতে অংশ নেন। গড় বয়স ছিল ৬৬ বছর। তাঁদের অনেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফোর্বসের জরিপে ৪৫ জন ধনী ব্যক্তির মধ্যে ৬৫ শতাংশ বলেছেন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে এআই ব্যবহার করেন, আর ৭৭ শতাংশ তাদের ব্যবসায় এআইকে কাজে লাগান। গরুপনের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং টেম্পাসএআই কোম্পানির প্রধান এরিক লেফকফস্কি জানান, তিনি দিনে পাঁচবার চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন এবং তার কোম্পানি গত কয়েক বছর ধরেই ‘জেনারেটিভ এআই ফার্স্ট’ নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২৭ জন জানান, তাঁরা এআই চ্যাটবট ব্যবহার করেন। আর ২৩ জন স্পষ্ট করে বলেন, তাঁরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
বিল গেটসের ২০২৩ সালের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যেকে এআই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করবেন বলে মনে করা হচ্ছে, জরিপে ১২ জন ধনী ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করেন।
টেলিকম সেক্টরের ব্যবসায়ী রব হেল, ভারতীয় অটো পার্টস ব্যবসায়ী অনুরাগ জৈন, ফ্রান্সের লজিস্টিকস ব্যবসায়ী এরিক হেমার, ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডেভিড হফম্যান এবং কোচ কোম্পানির কো-সিইও চার্লস কোচ রোবটিক্স ব্যবসায় ব্যবহারের কথা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, আমাজনের জেফ বেজোস, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াংসহ অনেক শীর্ষ ধনী রোবট ও এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে কয়েকজন ধনকুবের এআই ব্যবহার করেন খুব ব্যতিক্রমীভাবে। যেমন—মেডটেক উদ্যোক্তা জো কিয়ানি এআই ব্যবহার করেন খাবারের ছবি বিশ্লেষণের জন্য। কেউ কেউ জানান, তাঁরা এআই ব্যবহার করেন চুক্তি বিশ্লেষণ, বিনিয়োগের সারাংশ তৈরি বা বিভিন্ন প্রবন্ধ সারসংক্ষেপ তৈরির কাজে।
তবে সবার মনোভাব এক নয়। ওয়ারেন বাফেটের মতো আরও ৯ জন ধনকুবের বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় এআই ব্যবহার করেন না। এই তালিকায় রয়েছেন আর্থিক খাতের স্টিফেন স্মিথ, গাড়ি ব্যবসায়ী নরম্যান ব্রামান, শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা, আবাসন ব্যবসায়ী প্যাট্রিক নিল এবং আরও পাঁচজন নাম প্রকাশ না করা ধনকুবের। প্যাট্রিক নিল ফোর্বসকে বলেন, ‘একটা বাড়ি হলো ছোঁয়া যায় এমন কিছু। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থাপত্যে কিছু রেখে যেতে চাই।’
বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের এআই গ্রহণের এই প্রবণতা আগামী দিনে ব্যবসায় ও প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ে করা এক সাম্প্রতিক জরিপে উঠে এসেছে, তাঁদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের ব্যবসায় এআই প্রযুক্তিকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রহণ করছেন, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত জীবনে সহজ করতে এটি ব্যবহার করছেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআই ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়। যেমন—লিংকডইনের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান নিজের একটি এআই সংস্করণ তৈরি করে সেটির সঙ্গে আলোচনাও করেছেন, যার শিরোনাম ছিল ‘মি, মাইসেল্ফ অ্যান্ড আই (এআই)’। তবে কেউ কেউ এআই নিয়ে সতর্ক করেছেন। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট এই প্রযুক্তিকে ‘বোতল থেকে বেরিয়ে আসা দৈত্য’ বলেই অভিহিত করেছেন। এটি তাঁকে ‘ভয় পাইয়ে দেয়’ বলে তিনি জানান।
তবে অধিকাংশ ধনকুবের আসলে কোন অবস্থানে রয়েছেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফোর্বস একটি সমীক্ষা চালায়। বিশ্বজুড়ে ফোর্বসের তালিকাভুক্ত ধনকুবেরদের মধ্যে ৪৫ জন এতে অংশ নেন। গড় বয়স ছিল ৬৬ বছর। তাঁদের অনেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফোর্বসের জরিপে ৪৫ জন ধনী ব্যক্তির মধ্যে ৬৫ শতাংশ বলেছেন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে এআই ব্যবহার করেন, আর ৭৭ শতাংশ তাদের ব্যবসায় এআইকে কাজে লাগান। গরুপনের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং টেম্পাসএআই কোম্পানির প্রধান এরিক লেফকফস্কি জানান, তিনি দিনে পাঁচবার চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন এবং তার কোম্পানি গত কয়েক বছর ধরেই ‘জেনারেটিভ এআই ফার্স্ট’ নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২৭ জন জানান, তাঁরা এআই চ্যাটবট ব্যবহার করেন। আর ২৩ জন স্পষ্ট করে বলেন, তাঁরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
বিল গেটসের ২০২৩ সালের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যেকে এআই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করবেন বলে মনে করা হচ্ছে, জরিপে ১২ জন ধনী ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করেন।
টেলিকম সেক্টরের ব্যবসায়ী রব হেল, ভারতীয় অটো পার্টস ব্যবসায়ী অনুরাগ জৈন, ফ্রান্সের লজিস্টিকস ব্যবসায়ী এরিক হেমার, ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডেভিড হফম্যান এবং কোচ কোম্পানির কো-সিইও চার্লস কোচ রোবটিক্স ব্যবসায় ব্যবহারের কথা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, আমাজনের জেফ বেজোস, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াংসহ অনেক শীর্ষ ধনী রোবট ও এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে কয়েকজন ধনকুবের এআই ব্যবহার করেন খুব ব্যতিক্রমীভাবে। যেমন—মেডটেক উদ্যোক্তা জো কিয়ানি এআই ব্যবহার করেন খাবারের ছবি বিশ্লেষণের জন্য। কেউ কেউ জানান, তাঁরা এআই ব্যবহার করেন চুক্তি বিশ্লেষণ, বিনিয়োগের সারাংশ তৈরি বা বিভিন্ন প্রবন্ধ সারসংক্ষেপ তৈরির কাজে।
তবে সবার মনোভাব এক নয়। ওয়ারেন বাফেটের মতো আরও ৯ জন ধনকুবের বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় এআই ব্যবহার করেন না। এই তালিকায় রয়েছেন আর্থিক খাতের স্টিফেন স্মিথ, গাড়ি ব্যবসায়ী নরম্যান ব্রামান, শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা, আবাসন ব্যবসায়ী প্যাট্রিক নিল এবং আরও পাঁচজন নাম প্রকাশ না করা ধনকুবের। প্যাট্রিক নিল ফোর্বসকে বলেন, ‘একটা বাড়ি হলো ছোঁয়া যায় এমন কিছু। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থাপত্যে কিছু রেখে যেতে চাই।’
বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের এআই গ্রহণের এই প্রবণতা আগামী দিনে ব্যবসায় ও প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ে করা এক সাম্প্রতিক জরিপে উঠে এসেছে, তাঁদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের ব্যবসায় এআই প্রযুক্তিকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রহণ করছেন, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত জীবনে সহজ করতে এটি ব্যবহার করছেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআই ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়। যেমন—লিংকডইনের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান নিজের একটি এআই সংস্করণ তৈরি করে সেটির সঙ্গে আলোচনাও করেছেন, যার শিরোনাম ছিল ‘মি, মাইসেল্ফ অ্যান্ড আই (এআই)’। তবে কেউ কেউ এআই নিয়ে সতর্ক করেছেন। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট এই প্রযুক্তিকে ‘বোতল থেকে বেরিয়ে আসা দৈত্য’ বলেই অভিহিত করেছেন। এটি তাঁকে ‘ভয় পাইয়ে দেয়’ বলে তিনি জানান।
তবে অধিকাংশ ধনকুবের আসলে কোন অবস্থানে রয়েছেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফোর্বস একটি সমীক্ষা চালায়। বিশ্বজুড়ে ফোর্বসের তালিকাভুক্ত ধনকুবেরদের মধ্যে ৪৫ জন এতে অংশ নেন। গড় বয়স ছিল ৬৬ বছর। তাঁদের অনেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফোর্বসের জরিপে ৪৫ জন ধনী ব্যক্তির মধ্যে ৬৫ শতাংশ বলেছেন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে এআই ব্যবহার করেন, আর ৭৭ শতাংশ তাদের ব্যবসায় এআইকে কাজে লাগান। গরুপনের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং টেম্পাসএআই কোম্পানির প্রধান এরিক লেফকফস্কি জানান, তিনি দিনে পাঁচবার চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন এবং তার কোম্পানি গত কয়েক বছর ধরেই ‘জেনারেটিভ এআই ফার্স্ট’ নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২৭ জন জানান, তাঁরা এআই চ্যাটবট ব্যবহার করেন। আর ২৩ জন স্পষ্ট করে বলেন, তাঁরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
বিল গেটসের ২০২৩ সালের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যেকে এআই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করবেন বলে মনে করা হচ্ছে, জরিপে ১২ জন ধনী ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করেন।
টেলিকম সেক্টরের ব্যবসায়ী রব হেল, ভারতীয় অটো পার্টস ব্যবসায়ী অনুরাগ জৈন, ফ্রান্সের লজিস্টিকস ব্যবসায়ী এরিক হেমার, ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডেভিড হফম্যান এবং কোচ কোম্পানির কো-সিইও চার্লস কোচ রোবটিক্স ব্যবসায় ব্যবহারের কথা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, আমাজনের জেফ বেজোস, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াংসহ অনেক শীর্ষ ধনী রোবট ও এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে কয়েকজন ধনকুবের এআই ব্যবহার করেন খুব ব্যতিক্রমীভাবে। যেমন—মেডটেক উদ্যোক্তা জো কিয়ানি এআই ব্যবহার করেন খাবারের ছবি বিশ্লেষণের জন্য। কেউ কেউ জানান, তাঁরা এআই ব্যবহার করেন চুক্তি বিশ্লেষণ, বিনিয়োগের সারাংশ তৈরি বা বিভিন্ন প্রবন্ধ সারসংক্ষেপ তৈরির কাজে।
তবে সবার মনোভাব এক নয়। ওয়ারেন বাফেটের মতো আরও ৯ জন ধনকুবের বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় এআই ব্যবহার করেন না। এই তালিকায় রয়েছেন আর্থিক খাতের স্টিফেন স্মিথ, গাড়ি ব্যবসায়ী নরম্যান ব্রামান, শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা, আবাসন ব্যবসায়ী প্যাট্রিক নিল এবং আরও পাঁচজন নাম প্রকাশ না করা ধনকুবের। প্যাট্রিক নিল ফোর্বসকে বলেন, ‘একটা বাড়ি হলো ছোঁয়া যায় এমন কিছু। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থাপত্যে কিছু রেখে যেতে চাই।’
বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের এআই গ্রহণের এই প্রবণতা আগামী দিনে ব্যবসায় ও প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ে করা এক সাম্প্রতিক জরিপে উঠে এসেছে, তাঁদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের ব্যবসায় এআই প্রযুক্তিকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রহণ করছেন, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত জীবনে সহজ করতে এটি ব্যবহার করছেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআই ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়। যেমন—লিংকডইনের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান নিজের একটি এআই সংস্করণ তৈরি করে সেটির সঙ্গে আলোচনাও করেছেন, যার শিরোনাম ছিল ‘মি, মাইসেল্ফ অ্যান্ড আই (এআই)’। তবে কেউ কেউ এআই নিয়ে সতর্ক করেছেন। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট এই প্রযুক্তিকে ‘বোতল থেকে বেরিয়ে আসা দৈত্য’ বলেই অভিহিত করেছেন। এটি তাঁকে ‘ভয় পাইয়ে দেয়’ বলে তিনি জানান।
তবে অধিকাংশ ধনকুবের আসলে কোন অবস্থানে রয়েছেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফোর্বস একটি সমীক্ষা চালায়। বিশ্বজুড়ে ফোর্বসের তালিকাভুক্ত ধনকুবেরদের মধ্যে ৪৫ জন এতে অংশ নেন। গড় বয়স ছিল ৬৬ বছর। তাঁদের অনেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফোর্বসের জরিপে ৪৫ জন ধনী ব্যক্তির মধ্যে ৬৫ শতাংশ বলেছেন, তারা ব্যক্তিগত জীবনে এআই ব্যবহার করেন, আর ৭৭ শতাংশ তাদের ব্যবসায় এআইকে কাজে লাগান। গরুপনের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং টেম্পাসএআই কোম্পানির প্রধান এরিক লেফকফস্কি জানান, তিনি দিনে পাঁচবার চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন এবং তার কোম্পানি গত কয়েক বছর ধরেই ‘জেনারেটিভ এআই ফার্স্ট’ নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২৭ জন জানান, তাঁরা এআই চ্যাটবট ব্যবহার করেন। আর ২৩ জন স্পষ্ট করে বলেন, তাঁরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
বিল গেটসের ২০২৩ সালের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যেকে এআই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করবেন বলে মনে করা হচ্ছে, জরিপে ১২ জন ধনী ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করেন।
টেলিকম সেক্টরের ব্যবসায়ী রব হেল, ভারতীয় অটো পার্টস ব্যবসায়ী অনুরাগ জৈন, ফ্রান্সের লজিস্টিকস ব্যবসায়ী এরিক হেমার, ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডেভিড হফম্যান এবং কোচ কোম্পানির কো-সিইও চার্লস কোচ রোবটিক্স ব্যবসায় ব্যবহারের কথা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, আমাজনের জেফ বেজোস, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াংসহ অনেক শীর্ষ ধনী রোবট ও এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে কয়েকজন ধনকুবের এআই ব্যবহার করেন খুব ব্যতিক্রমীভাবে। যেমন—মেডটেক উদ্যোক্তা জো কিয়ানি এআই ব্যবহার করেন খাবারের ছবি বিশ্লেষণের জন্য। কেউ কেউ জানান, তাঁরা এআই ব্যবহার করেন চুক্তি বিশ্লেষণ, বিনিয়োগের সারাংশ তৈরি বা বিভিন্ন প্রবন্ধ সারসংক্ষেপ তৈরির কাজে।
তবে সবার মনোভাব এক নয়। ওয়ারেন বাফেটের মতো আরও ৯ জন ধনকুবের বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় এআই ব্যবহার করেন না। এই তালিকায় রয়েছেন আর্থিক খাতের স্টিফেন স্মিথ, গাড়ি ব্যবসায়ী নরম্যান ব্রামান, শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা, আবাসন ব্যবসায়ী প্যাট্রিক নিল এবং আরও পাঁচজন নাম প্রকাশ না করা ধনকুবের। প্যাট্রিক নিল ফোর্বসকে বলেন, ‘একটা বাড়ি হলো ছোঁয়া যায় এমন কিছু। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থাপত্যে কিছু রেখে যেতে চাই।’
বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের এআই গ্রহণের এই প্রবণতা আগামী দিনে ব্যবসায় ও প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
৬ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
৭ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
০৮ জুন ২০২৫জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
৬ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
৭ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
০৮ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
৭ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
৮ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মুক্ত জীবনের ডাক
ফিচার ডেস্ক
নিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
তবে আয়োজনটি অনলাইনে প্রচার করা হয়নি। অংশগ্রহণকারীরা বন্ধু কিংবা পরিচিতদের মুখে মুখে খবর পৌঁছে দিয়েছেন। পার্কের প্রবেশপথ সাজানো হয়েছিল চক দিয়ে লেখা বার্তায়। সেখানে লেখা ‘ডিলিট ইউর অ্যাপস অন দ্য গ্রাস’। কেউ নিজের মোবাইল ফোন থেকে ইনস্টাগ্রাম, টিকটক অথবা স্ন্যাপচ্যাট মুছে ফেলেছেন, কেউ আবার অন্যদের উৎসাহ দিয়েছেন একই কাজ করতে।
প্রায় ৮০ জন তরুণ অংশ নেন এই আয়োজনে। আয়োজকেরা বলছেন, এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিরোধী প্রতিবাদ নয়। এর মধ্য দিয়ে মানুষকে ডিজিটাল-নির্ভরতা থেকে সাময়িক বিরতি নিতে উৎসাহ দেওয়াই উদ্দেশ্য।
এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সী তরুণ নিক প্ল্যান্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা স্ক্রিনে আসক্ত হয়ে পড়েছি। এখন এই অবস্থা থেকে সরে এসে সবাই মিলে ভিন্নভাবে সময় কাটাতে চাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে, বাস্তব জীবনে ফেরার চেষ্টা
‘ডিলিট ডে’-তে অংশ নেন বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের সদস্যরা। তাঁরা মুখে মুখে প্রচার চালিয়েছেন, পোস্টার এবং লিফলেট বিলি করেছেন। কেউ কেউ রাস্তায় টেবিল বসিয়ে মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আয়োজকদের একজন গ্যাব্রিয়েলা নগুয়েন। তিনি বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, মানুষ যেন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নেয়। কারণ, আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সময় কাটিয়ে দিয়েছি। নিজেরাই দেখেছি, এখানে কীভাবে মনোযোগ ও সময় নষ্ট হয়।’
‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’বইয়ের প্রভাব
এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছে ‘টাইম টু রিফিউজ’ নামের একটি বৈশ্বিক প্রচারণা। এর সঙ্গে যুক্ত আছেন মনোবিজ্ঞানী ও লেখক জোনাথান হেইডট। তাঁর বই ‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’-এ বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। বইটি প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের অনেক স্কুলে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়।
‘ডিলিট ডে’ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছবি ও পোস্ট নিয়ে ক্রমাগত চিন্তা করতে করতে তরুণেরা মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলেই ভাবতে হয়, এটা ইনস্টাগ্রামে কেমন দেখাবে। এমন মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে আমাদের এই আয়োজন।
বিকল্প যোগাযোগ
অংশগ্রহণকারীরা অ্যাপ মুছে ফেলার পর মোবাইল ফোন ব্যাগে রেখে একসঙ্গে সময় কাটান। কেউ নতুন বন্ধু বানান, কেউবা গল্প করেন। টেক প্রতিষ্ঠান লাইট সেখানে অংশগ্রহণকারীদের ‘লাইট ফোন’ উপহার দেয়। সে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধু কল করা এবং মেসেজ দেওয়া যায়। তাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। সে কারণে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
‘ডিলিট ডে’-তে অংশগ্রহণকারী জুডি লিউ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়ার পর আমি ভাষা শেখা এবং নতুন শখে সময় দিচ্ছি।’ আরেকজন অংশগ্রহণকারী কণিকা মেহরা বলেন, ‘বাস্তব জীবনের আনন্দ যখন কেউ পায়, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।’
সারা বিশ্বে নিয়মিত ‘ডিলিট ডে’ আয়োজন করার ইচ্ছা আছে আয়োজকদের। এরই মধ্যে ফিলাডেলফিয়া, যুক্তরাজ্য ও কেনিয়ায় পরবর্তী ইভেন্টের প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার
নিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
তবে আয়োজনটি অনলাইনে প্রচার করা হয়নি। অংশগ্রহণকারীরা বন্ধু কিংবা পরিচিতদের মুখে মুখে খবর পৌঁছে দিয়েছেন। পার্কের প্রবেশপথ সাজানো হয়েছিল চক দিয়ে লেখা বার্তায়। সেখানে লেখা ‘ডিলিট ইউর অ্যাপস অন দ্য গ্রাস’। কেউ নিজের মোবাইল ফোন থেকে ইনস্টাগ্রাম, টিকটক অথবা স্ন্যাপচ্যাট মুছে ফেলেছেন, কেউ আবার অন্যদের উৎসাহ দিয়েছেন একই কাজ করতে।
প্রায় ৮০ জন তরুণ অংশ নেন এই আয়োজনে। আয়োজকেরা বলছেন, এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিরোধী প্রতিবাদ নয়। এর মধ্য দিয়ে মানুষকে ডিজিটাল-নির্ভরতা থেকে সাময়িক বিরতি নিতে উৎসাহ দেওয়াই উদ্দেশ্য।
এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সী তরুণ নিক প্ল্যান্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা স্ক্রিনে আসক্ত হয়ে পড়েছি। এখন এই অবস্থা থেকে সরে এসে সবাই মিলে ভিন্নভাবে সময় কাটাতে চাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে, বাস্তব জীবনে ফেরার চেষ্টা
‘ডিলিট ডে’-তে অংশ নেন বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের সদস্যরা। তাঁরা মুখে মুখে প্রচার চালিয়েছেন, পোস্টার এবং লিফলেট বিলি করেছেন। কেউ কেউ রাস্তায় টেবিল বসিয়ে মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আয়োজকদের একজন গ্যাব্রিয়েলা নগুয়েন। তিনি বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, মানুষ যেন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নেয়। কারণ, আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সময় কাটিয়ে দিয়েছি। নিজেরাই দেখেছি, এখানে কীভাবে মনোযোগ ও সময় নষ্ট হয়।’
‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’বইয়ের প্রভাব
এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছে ‘টাইম টু রিফিউজ’ নামের একটি বৈশ্বিক প্রচারণা। এর সঙ্গে যুক্ত আছেন মনোবিজ্ঞানী ও লেখক জোনাথান হেইডট। তাঁর বই ‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’-এ বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। বইটি প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের অনেক স্কুলে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়।
‘ডিলিট ডে’ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছবি ও পোস্ট নিয়ে ক্রমাগত চিন্তা করতে করতে তরুণেরা মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলেই ভাবতে হয়, এটা ইনস্টাগ্রামে কেমন দেখাবে। এমন মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে আমাদের এই আয়োজন।
বিকল্প যোগাযোগ
অংশগ্রহণকারীরা অ্যাপ মুছে ফেলার পর মোবাইল ফোন ব্যাগে রেখে একসঙ্গে সময় কাটান। কেউ নতুন বন্ধু বানান, কেউবা গল্প করেন। টেক প্রতিষ্ঠান লাইট সেখানে অংশগ্রহণকারীদের ‘লাইট ফোন’ উপহার দেয়। সে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধু কল করা এবং মেসেজ দেওয়া যায়। তাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। সে কারণে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
‘ডিলিট ডে’-তে অংশগ্রহণকারী জুডি লিউ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়ার পর আমি ভাষা শেখা এবং নতুন শখে সময় দিচ্ছি।’ আরেকজন অংশগ্রহণকারী কণিকা মেহরা বলেন, ‘বাস্তব জীবনের আনন্দ যখন কেউ পায়, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।’
সারা বিশ্বে নিয়মিত ‘ডিলিট ডে’ আয়োজন করার ইচ্ছা আছে আয়োজকদের। এরই মধ্যে ফিলাডেলফিয়া, যুক্তরাজ্য ও কেনিয়ায় পরবর্তী ইভেন্টের প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
০৮ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
৬ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
৮ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ শফিকুর রহমান
ছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
কিন্তু এখানেই লুকিয়ে থাকে এক অদৃশ্য বিপদ। এই গ্যালারিতে থাকা ব্যক্তিগত ছবি অজান্তেই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। এতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়া থেকে ব্ল্যাকমেলের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এই ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
এ জন্য যা করবেন—
অ্যাপ পারমিশনে সতর্ক থাকুন
গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া মোবাইল ফোনে ইনস্টল করতে গিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তাতে ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে।
অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি শেয়ার করবেন না
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বা কোনো অ্যাপের মাধ্যমে অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগত ছবি শেয়ার করা যাবে না। একবার শেয়ার করা ছবি আপনি আর নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন না।
সন্দেহজনক লিংক থেকে দূরে থাকুন
ভাইরাল ভিডিও কিংবা কোনো লোভনীয় অফারসহ সন্দেহজনক লিংকে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করার তীব্র আকর্ষণে ছবি হয়ে যেতে পারে বেহাত। সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এমন লিংকে ক্লিক করে অনেকে অজান্তে প্রবেশ করেন টেলিগ্রাম চ্যানেলে। এরপর সেখান থেকে আরেকটি লিংকে ক্লিক করলে সেই ব্যবহারকারীকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ক্লাউড স্টোরেজে। সেখানে অ্যাকসেস পেতে গেলে দিতে হয় গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি বা এক্সেস। এর ফলে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
অজানা কিংবা ফ্রি অ্যাপ ইনস্টল এড়িয়ে চলুন
ফ্রি এডিটিং অ্যাপ, গেম ইত্যাদির মতো অজানা অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। প্লেস্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। অ্যাপটি ইনস্টল করার আগে রিভিউসহ বিস্তারিত পড়ে নিন।
ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে
শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, স্টেশন কিংবা অন্যান্য পাবলিক স্থানের ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন না। এর মাধ্যমে হ্যাকার আপনার ফোনে প্রবেশ করে গ্যালারি, স্টোরেজ এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যেও হাত বসাতে পারে। তবে প্রয়োজন হলে ঘরের বাইরে মোবাইল ডেটা ব্যবহার করুন।
সন্দেহজনক মেসেজে ক্লিক নয়
লোভনীয় কোনো অফারের মেসেজে ক্লিক করবেন না। তাতে আপনার মোবাইল ফোনে ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার ইনস্টল হয়ে যেতে পারে। এতে ট্রোজান আপনার অজান্তেই মোবাইল ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে। এর মাধ্যমে আপনার গোপন তথ্য, গ্যালারি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
হ্যাক হলে করণীয়
অ্যাপ ভুয়া চেনার উপায়
ছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
কিন্তু এখানেই লুকিয়ে থাকে এক অদৃশ্য বিপদ। এই গ্যালারিতে থাকা ব্যক্তিগত ছবি অজান্তেই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। এতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়া থেকে ব্ল্যাকমেলের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এই ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
এ জন্য যা করবেন—
অ্যাপ পারমিশনে সতর্ক থাকুন
গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া মোবাইল ফোনে ইনস্টল করতে গিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তাতে ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে।
অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি শেয়ার করবেন না
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বা কোনো অ্যাপের মাধ্যমে অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগত ছবি শেয়ার করা যাবে না। একবার শেয়ার করা ছবি আপনি আর নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন না।
সন্দেহজনক লিংক থেকে দূরে থাকুন
ভাইরাল ভিডিও কিংবা কোনো লোভনীয় অফারসহ সন্দেহজনক লিংকে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করার তীব্র আকর্ষণে ছবি হয়ে যেতে পারে বেহাত। সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এমন লিংকে ক্লিক করে অনেকে অজান্তে প্রবেশ করেন টেলিগ্রাম চ্যানেলে। এরপর সেখান থেকে আরেকটি লিংকে ক্লিক করলে সেই ব্যবহারকারীকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ক্লাউড স্টোরেজে। সেখানে অ্যাকসেস পেতে গেলে দিতে হয় গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি বা এক্সেস। এর ফলে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
অজানা কিংবা ফ্রি অ্যাপ ইনস্টল এড়িয়ে চলুন
ফ্রি এডিটিং অ্যাপ, গেম ইত্যাদির মতো অজানা অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। প্লেস্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। অ্যাপটি ইনস্টল করার আগে রিভিউসহ বিস্তারিত পড়ে নিন।
ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে
শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, স্টেশন কিংবা অন্যান্য পাবলিক স্থানের ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন না। এর মাধ্যমে হ্যাকার আপনার ফোনে প্রবেশ করে গ্যালারি, স্টোরেজ এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যেও হাত বসাতে পারে। তবে প্রয়োজন হলে ঘরের বাইরে মোবাইল ডেটা ব্যবহার করুন।
সন্দেহজনক মেসেজে ক্লিক নয়
লোভনীয় কোনো অফারের মেসেজে ক্লিক করবেন না। তাতে আপনার মোবাইল ফোনে ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার ইনস্টল হয়ে যেতে পারে। এতে ট্রোজান আপনার অজান্তেই মোবাইল ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে। এর মাধ্যমে আপনার গোপন তথ্য, গ্যালারি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
হ্যাক হলে করণীয়
অ্যাপ ভুয়া চেনার উপায়
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
০৮ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
৬ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
৭ ঘণ্টা আগে