প্রযুক্তি ডেস্ক
পৃথিবী একদিন ধ্বংস হবে বা হতে পারে, এমন আশঙ্কার কথা জানে সবাই। সত্যিই একদিন যদি পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায়, তবে জাতিসংঘের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী ৮০৭ কোটি মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতিও কি হারিয়ে যাবে? এমন প্রশ্নকে সামনে রেখেই আই স্পেস নামে একটি জাপানি চন্দ্র অন্বেষণ সংস্থা পৃথিবী থেকে ৩ লাখ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চাঁদের বুকে সংরক্ষণ করবে মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি। এই অভিযানের মাধ্যমে জীবনের স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য টাইম ক্যাপসুল নির্মাণের বিষয়টিই এবার আরও বড় পরিসরে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
চাঁদে মানুষের ভাষা সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি সংস্থার (ইউনেসকো) সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। জাপানের হাকুটো-আর মিশন ২ চাঁদে একটি রোবোটিক ল্যান্ডার পাঠাবে। মিশনের উদ্দেশ্য হবে, চন্দ্রপৃষ্ঠে ২৭৫টি ভাষা ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক নিদর্শনসংবলিত ইউনেসকোর তৈরি একটি ‘মেমোরি ডিস্ক’ সরবরাহ করা। তবে কোন ভাষাগুলো চাঁদে পাঠানো হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বাংলা যেহেতু বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভাষা, সে কারণে ২৭৫টি ভাষার মধ্যে থাকতে পারে এটিও। পৃথিবীতে মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য ভবিষ্যতে হুমকির সম্মুখীন হলে এটি আমাদের মানবতার একটি অংশকে বাঁচিয়ে রাখার একটি প্রচেষ্টা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এ বছরের শীতে হাকুটো-আর মিশন ২ এই রোবোটিক ল্যান্ডার পাঠাতে পারে। এই মিশন পূরণ করতে মেমোরি ডিস্কে ইউনেসকোর সংবিধানের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই সংবিধান বিশ্ব ঐক্য, ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব প্রকাশ করে।
আই স্পেসের প্রথম চন্দ্র ল্যান্ডার হাকুটো-আর মিশন ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চালু হয়েছিল। সেটি ২০২৩ সালের ২৫ এপ্রিল তার ঐতিহাসিক অবতরণের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সে মহাকাশযান বিধ্বস্ত হয়। প্রতিষ্ঠানটির দ্বিতীয় মিশন হাকুটো-আর মিশন ২। এতে একটি মাইক্রো মুন রোভার অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
আই স্পেস ইতিমধ্যে তার মিশন ৩ তৈরি করছে। সেটিকে ২০২৬ সালে লঞ্চের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। মিশনটি অ্যাপেক্স ১.০ চন্দ্রের ল্যান্ডারকে চাঁদে পাঠাবে।
সূত্র: স্পেস ডট কম
পৃথিবী একদিন ধ্বংস হবে বা হতে পারে, এমন আশঙ্কার কথা জানে সবাই। সত্যিই একদিন যদি পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায়, তবে জাতিসংঘের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী ৮০৭ কোটি মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতিও কি হারিয়ে যাবে? এমন প্রশ্নকে সামনে রেখেই আই স্পেস নামে একটি জাপানি চন্দ্র অন্বেষণ সংস্থা পৃথিবী থেকে ৩ লাখ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চাঁদের বুকে সংরক্ষণ করবে মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি। এই অভিযানের মাধ্যমে জীবনের স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য টাইম ক্যাপসুল নির্মাণের বিষয়টিই এবার আরও বড় পরিসরে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
চাঁদে মানুষের ভাষা সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি সংস্থার (ইউনেসকো) সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়েছে। জাপানের হাকুটো-আর মিশন ২ চাঁদে একটি রোবোটিক ল্যান্ডার পাঠাবে। মিশনের উদ্দেশ্য হবে, চন্দ্রপৃষ্ঠে ২৭৫টি ভাষা ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক নিদর্শনসংবলিত ইউনেসকোর তৈরি একটি ‘মেমোরি ডিস্ক’ সরবরাহ করা। তবে কোন ভাষাগুলো চাঁদে পাঠানো হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বাংলা যেহেতু বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভাষা, সে কারণে ২৭৫টি ভাষার মধ্যে থাকতে পারে এটিও। পৃথিবীতে মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য ভবিষ্যতে হুমকির সম্মুখীন হলে এটি আমাদের মানবতার একটি অংশকে বাঁচিয়ে রাখার একটি প্রচেষ্টা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এ বছরের শীতে হাকুটো-আর মিশন ২ এই রোবোটিক ল্যান্ডার পাঠাতে পারে। এই মিশন পূরণ করতে মেমোরি ডিস্কে ইউনেসকোর সংবিধানের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই সংবিধান বিশ্ব ঐক্য, ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব প্রকাশ করে।
আই স্পেসের প্রথম চন্দ্র ল্যান্ডার হাকুটো-আর মিশন ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চালু হয়েছিল। সেটি ২০২৩ সালের ২৫ এপ্রিল তার ঐতিহাসিক অবতরণের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সে মহাকাশযান বিধ্বস্ত হয়। প্রতিষ্ঠানটির দ্বিতীয় মিশন হাকুটো-আর মিশন ২। এতে একটি মাইক্রো মুন রোভার অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
আই স্পেস ইতিমধ্যে তার মিশন ৩ তৈরি করছে। সেটিকে ২০২৬ সালে লঞ্চের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। মিশনটি অ্যাপেক্স ১.০ চন্দ্রের ল্যান্ডারকে চাঁদে পাঠাবে।
সূত্র: স্পেস ডট কম
প্রথমবারের মতো নিজস্ব মাইক্রো আরজিবি প্রযুক্তির টিভি বাজারে আনলো স্যামসাং। চলতি বছর সিইএস ২০২৫-এ প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে আনার পর এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় এই অত্যাধুনিক টিভির বিক্রি শুরু করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। ১১৫ ইঞ্চির এই টিভিটির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন কোরিয়ান ওন (প্রায় ৩৯ লাখ ৩৫ হাজার ৯
১০ ঘণ্টা আগেপ্রায় তিন দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করে রাখা এওএল (AOL) অবশেষে তার ডায়াল-আপ মডেম সেবা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই সেবা আর পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
১১ ঘণ্টা আগেগুগলের জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার ক্রোম কিনতে চায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ পারপ্লেক্সিটি। এর জন্য একটি আকর্ষনীয় প্রস্তাব দিয়েছে তারা। ক্রোম কেনার জন্য ৩৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাব করেছে তারা!
১২ ঘণ্টা আগেনতুন গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে একের পর এক প্রণোদনা দিচ্ছে বিশ্বজুড়ে উচ্চগতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। এবার যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলের জন্য তারা নিয়ে এসেছে তাদের ইতিহাসের অন্যতম বড় ছাড়।
১২ ঘণ্টা আগে