মইনুল হাসান, ফ্রান্স
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত একটি বিশাল কৃত্রিম দ্বীপ অচিরেই প্রশান্ত মহাসাগরে ভেসে বেড়াবে। শুধু তা-ই নয়, তার চলার পথে যেখানেই প্লাস্টিক বর্জ্য সামনে পড়বে তা পাকড়াও করবে এবং দ্বীপে থাকা কারখানায় সেই প্লাস্টিক বর্জ্য চূর্ণ করবে। পরে তা তীব্র চাপে সংকুচিত করে মূল দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত করবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আয়তনে বৃদ্ধি পাবে ভাসমান দ্বীপটি।
‘পলিমেরোপলিস’ নামের এই দ্বীপ নগরীতে আবাস হবে চার হাজার মানুষের। সেখানে থাকবে সব ধরনের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। বিদ্যুৎ, সুপেয় পানির জন্য কোথাও নোঙর ফেলতে হবে না। সাগরের জোয়ার-ভাটা, বাতাস আর সূর্যের আলোয় উৎপাদিত হবে বিদ্যুৎ, বিপুল নবায়নযোগ্য শক্তি। ‘বিপরীত অভিস্রবণ’ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সমুদ্রের নোনা পানি থেকে উৎপাদিত হবে সুপেয় পানি। দূষণমুক্ত পরিবেশে শস্য, সবজি-তরকারি উৎপাদনের ব্যবস্থা থাকবে। ভাসমান দ্বীপের অধিবাসীদের আমিষ, অর্থাৎ প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে দ্বীপের মাঝে সৃষ্টি করা কৃত্রিম হ্রদগুলোতে চাষ করা হবে নানান প্রজাতির মাছ। এক কথায় এ দ্বীপটিতে যাঁরা বসবাস করবেন, তাঁদের কারও মুখাপেক্ষী থাকতে হবে না। দ্বীপবাসী অনেকটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ হবেন। প্লাস্টিক বর্জ্য পরিষ্কারকারী মহাসাগরে এমন ভাসমান দ্বীপের মহাপরিকল্পনা করেছেন দুজন স্থপতি, খোয়ান ম্যানুয়েল প্রিয়েটো ও ক্লারা ফোকাসিয়া। ইতিমধ্যে এই দ্বীপের নকশাও করা হয়ে গেছে। নকশা করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাশিল্পী ম্যাক্সি আরায়ার সহায়তায় মিডজার্নি। তবে এই প্রকল্পে কত খরচ পড়বে বা কোন কোন সংস্থা অর্থায়ন করবে, তা এখনো জানা যায়নি।
এমন পরিকল্পনার পেছনে সংশ্লিষ্টদের অকাট্য যুক্তি হলো, বৈশ্বিক তাপমাত্রা মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। জমে থাকা মেরু অঞ্চলে হিমবাহ ও বরফ গলছে। সাগর, মহাসাগরের পানি বাড়ছে। আগামী বছরগুলোতে পানির নিচে হারিয়ে যাবে সাগরতীরের বহু জনপদ। আর তার সঙ্গে যোগ হয়েছে বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিকদূষণ। প্লাস্টিকদূষণের কারণে পুরো পৃথিবী এখন মহা বিপর্যয়ের মুখোমুখি বলা চলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিশেষজ্ঞ জেনা জ্যামবেক হিসাব করে বলে দিয়েছেন, প্রতিবছর ৮০ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য সমুদ্রে জমা হচ্ছে। ফলে জীববৈচিত্র্য যেমন মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন এবং তেমনি মানুষের অস্তিত্বের প্রশ্ন এখন সামনে চলে এসেছে। আর সে কারণেই জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস, সৌদি আরব এবং আরও বেশ কিছু দেশ ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপসহ পানিতে বসবাসের মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন আজ নির্মম বাস্তবতা। এমন বাস্তবতার মোকাবিলায় উদ্ভাবন করতে হবে নতুন উপায়। সে ক্ষেত্রে পথ দেখাবে পলিমেরোপলিস নামের এই প্লাস্টিকখেকো ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত একটি বিশাল কৃত্রিম দ্বীপ অচিরেই প্রশান্ত মহাসাগরে ভেসে বেড়াবে। শুধু তা-ই নয়, তার চলার পথে যেখানেই প্লাস্টিক বর্জ্য সামনে পড়বে তা পাকড়াও করবে এবং দ্বীপে থাকা কারখানায় সেই প্লাস্টিক বর্জ্য চূর্ণ করবে। পরে তা তীব্র চাপে সংকুচিত করে মূল দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত করবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আয়তনে বৃদ্ধি পাবে ভাসমান দ্বীপটি।
‘পলিমেরোপলিস’ নামের এই দ্বীপ নগরীতে আবাস হবে চার হাজার মানুষের। সেখানে থাকবে সব ধরনের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। বিদ্যুৎ, সুপেয় পানির জন্য কোথাও নোঙর ফেলতে হবে না। সাগরের জোয়ার-ভাটা, বাতাস আর সূর্যের আলোয় উৎপাদিত হবে বিদ্যুৎ, বিপুল নবায়নযোগ্য শক্তি। ‘বিপরীত অভিস্রবণ’ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সমুদ্রের নোনা পানি থেকে উৎপাদিত হবে সুপেয় পানি। দূষণমুক্ত পরিবেশে শস্য, সবজি-তরকারি উৎপাদনের ব্যবস্থা থাকবে। ভাসমান দ্বীপের অধিবাসীদের আমিষ, অর্থাৎ প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে দ্বীপের মাঝে সৃষ্টি করা কৃত্রিম হ্রদগুলোতে চাষ করা হবে নানান প্রজাতির মাছ। এক কথায় এ দ্বীপটিতে যাঁরা বসবাস করবেন, তাঁদের কারও মুখাপেক্ষী থাকতে হবে না। দ্বীপবাসী অনেকটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ হবেন। প্লাস্টিক বর্জ্য পরিষ্কারকারী মহাসাগরে এমন ভাসমান দ্বীপের মহাপরিকল্পনা করেছেন দুজন স্থপতি, খোয়ান ম্যানুয়েল প্রিয়েটো ও ক্লারা ফোকাসিয়া। ইতিমধ্যে এই দ্বীপের নকশাও করা হয়ে গেছে। নকশা করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাশিল্পী ম্যাক্সি আরায়ার সহায়তায় মিডজার্নি। তবে এই প্রকল্পে কত খরচ পড়বে বা কোন কোন সংস্থা অর্থায়ন করবে, তা এখনো জানা যায়নি।
এমন পরিকল্পনার পেছনে সংশ্লিষ্টদের অকাট্য যুক্তি হলো, বৈশ্বিক তাপমাত্রা মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। জমে থাকা মেরু অঞ্চলে হিমবাহ ও বরফ গলছে। সাগর, মহাসাগরের পানি বাড়ছে। আগামী বছরগুলোতে পানির নিচে হারিয়ে যাবে সাগরতীরের বহু জনপদ। আর তার সঙ্গে যোগ হয়েছে বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিকদূষণ। প্লাস্টিকদূষণের কারণে পুরো পৃথিবী এখন মহা বিপর্যয়ের মুখোমুখি বলা চলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিশেষজ্ঞ জেনা জ্যামবেক হিসাব করে বলে দিয়েছেন, প্রতিবছর ৮০ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য সমুদ্রে জমা হচ্ছে। ফলে জীববৈচিত্র্য যেমন মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন এবং তেমনি মানুষের অস্তিত্বের প্রশ্ন এখন সামনে চলে এসেছে। আর সে কারণেই জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস, সৌদি আরব এবং আরও বেশ কিছু দেশ ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপসহ পানিতে বসবাসের মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন আজ নির্মম বাস্তবতা। এমন বাস্তবতার মোকাবিলায় উদ্ভাবন করতে হবে নতুন উপায়। সে ক্ষেত্রে পথ দেখাবে পলিমেরোপলিস নামের এই প্লাস্টিকখেকো ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে