মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার ইচ্ছা এ যুগে সব বয়সী মানুষের মধ্যে চেপে বসেছে। কেউ কেউ সে পথে হাঁটছেন, কেউবা এর জন্য অর্থ বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু প্রথম ধাক্কা আসে, যখন দিনের পর দিন ভিডিও তৈরি করেও কাঙ্ক্ষিত ভিউ না আসে। ঝকঝকে ভিডিও তৈরি করার পরেও দর্শক দেখছে না, এই হতাশায় অনেকে কনটেন্ট নির্মাণ থেকে সরে যান। অথচ গোড়ায় যে গন্ডগোল, সেই বিষয়ে সচেতন নন বেশির ভাগ মানুষ। কেবল ভিডিও তৈরি করলেই হবে না, সেটি দর্শকের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজন সঠিক এসইও কৌশল।
ভিডিও এসইও কী এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ
ভিডিও এসইও হচ্ছে কনটেন্টের প্রাণ। এই কৌশলের মাধ্যমে ভিডিও কনটেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন ও ভিডিও প্ল্যাটফর্মে সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ভিডিওকে ছড়িয়ে দেওয়া এবং অরগানিক ভিউ আনা। একটি ভালো এসইও অপটিমাইজড ভিডিও দর্শকের সামনে দ্রুত পৌঁছায় এবং দেখার হার বাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়ে আয়ের পরিমাণ।
কি-ওয়ার্ড রিসার্চ: এসইওর মেরুদণ্ড
ভিডিও কনটেন্ট তৈরি শুরুর আগেই জানতে হবে, কোন বিষয়গুলো দর্শকেরা সার্চ করছেন বা খুঁজছেন। সে জন্য প্রয়োজন কি-ওয়ার্ড রিসার্চ। গুগল ট্রেন্ড, ইউটিউব সার্চ সাজেস্ট বা এসইএমরাশের মতো টুল ব্যবহার করে নির্ভরযোগ্য কি-ওয়ার্ড খুঁজে বের করা যায়। এসব কি-ওয়ার্ড থাকবে আপনার ভিডিওর শিরোনাম, বিবরণ ও ট্যাগে। তবে লক্ষ রাখতে হবে, কখনোই অতিরিক্ত কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। এর ফলে ভিডিওর গ্রহণযোগ্যতা কমে যায় এবং সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
শিরোনাম ও বিবরণ
ভিডিওর শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং দর্শকের আগ্রহোদ্দীপক। বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোচ্চ ৬০ থেকে ৭০ ক্যারেক্টারের মধ্যে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করে আকর্ষণীয় শিরোনাম তৈরি করতে হবে। ভিডিওর বিবরণ অংশটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এর জন্য শুরুতে একটি ছোট সারাংশ দিন, যেখানে ভিডিওর মূল বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠবে।
থাম্বনেইল যেমন হতে হবে
থাম্বনেইল হলো ভিডিওর ‘ফার্স্ট ইমপ্রেশন’। একটি আকর্ষণীয় থাম্বনেইল ভিডিওর ক্লিক-থ্রু রেট (সিটিআর) বাড়াতে দারুণ কাজে দেয়। কেউ আপনার ভিডিও দেখবে কি না, সেটি অনেকাংশে নির্ভর করে তার থাম্বনেইলের ওপর। তাই এটি তৈরি করার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখুন।
» উজ্জ্বল ও চোখে পড়ার মতো
» স্পষ্ট ও ঝকঝকে
» বিষয়বস্তুর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ
» মোবাইল ফোনবান্ধব
ভিডিও শুট করার সময় থাম্বনেইল তৈরির জন্য কিছু বিশেষ দৃশ্য আলাদাভাবে ক্যামেরায় ধারণ করে রাখুন।
এসইওতেও সহায়তা করে ক্লোজড ক্যাপশন
ভিডিওতে ক্লোজড ক্যাপশন বা সাবটাইটেল যোগ করলে তা শ্রবণপ্রতিবন্ধী দর্শকের জন্য সহজ হয়। গুগলের সার্চ বট ভিডিও কনটেন্টকে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারে। তাতে ভিডিওর র্যাংকিং বাড়ে। ইউটিউব স্টুডিওতে সহজে ক্যাপশন যোগ করার অপশন রয়েছে।
ইউটিউব এসইও টুল
ইউটিউব স্টুডিও: ভিডিওর টাইটেল, ট্যাগ, বর্ণনা সম্পাদনা, অ্যানালিটিকস মনিটরিং এবং পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং করার জন্য ইউটিউবের নিজস্ব টুল এটি।
গুগল অ্যানালিটিকস: কোন সোর্স থেকে ট্রাফিক আসছে, কোন কি-ওয়ার্ড কাজ করছে, সেসব জানার জন্য কার্যকর গুগলের এই টুল।
এসইএম রাশ ও মোজ প্রো: প্রতিযোগিতার অ্যানালাইসিস, কি-ওয়ার্ড র্যাংকিং ও ট্রেন্ডিং বিষয়বস্তু খুঁজে পেতে সহায়ক এই দুটি টুল।
এসইও নিয়ে প্রচলিত কিছু প্রশ্ন
একটি ভিডিওতে কতসংখ্যক ট্যাগ ব্যবহার করা উচিত সাধারণভাবে, একটি ভিডিওতে ৮ থেকে ১২টি ট্যাগ ব্যবহার করা ভালো। কিন্তু সংখ্যার চেয়ে গুণগত মান বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ট্যাগ যেন ভিডিওর বিষয়বস্তুর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত হয়।
ভিডিওর বিষয় কীভাবে নির্বাচন করবেন
একটি ভালো বিষয় নির্বাচন করা মানেই সফলতার অর্ধেক পথ পাড়ি দেওয়া। তাই বিষয় নির্বাচনের দিকে নজর দিন।
দর্শকের আগ্রহ বুঝুন: আপনি যাদের উদ্দেশ্যে ভিডিও করছেন, তারা কোন সমস্যার সমাধান খোঁজে বা কিসে আগ্রহী, তা জানুন।
ট্রেন্ডিং বিষয় বিশ্লেষণ করুন: ইউটিউব ট্রেন্ড, গুগল ট্রেন্ডস বা সোশ্যাল মিডিয়া পর্যবেক্ষণ করে দেখুন এখন কী নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
নিজের কনটেন্টের ধরন বিবেচনা করুন: আপনি যদি শিক্ষাবিষয়ক কনটেন্ট বানান, তাহলে হঠাৎ বিনোদনের টপিক নিলে দর্শক বিভ্রান্ত হতে পারে।
ভিডিও এসইওর গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। কেবল ভিজ্যুয়াল নয়; বর্ণনা, থাম্বনেইল, ক্যাপশন, কি-ওয়ার্ড—সবকিছুর সমন্বয়ে তৈরি হয় একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বিবেচনায় রেখে ভিডিও তৈরি করলে সেই কনটেন্ট শুধু দর্শকই আনবে না, আয়ের পথও নিশ্চিত করবে।
আর সে কারণেই এখন সময়, ভিডিও এসইওতে দক্ষ হয়ে ওঠার।
সূত্র: মিডিয়াম
কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার ইচ্ছা এ যুগে সব বয়সী মানুষের মধ্যে চেপে বসেছে। কেউ কেউ সে পথে হাঁটছেন, কেউবা এর জন্য অর্থ বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু প্রথম ধাক্কা আসে, যখন দিনের পর দিন ভিডিও তৈরি করেও কাঙ্ক্ষিত ভিউ না আসে। ঝকঝকে ভিডিও তৈরি করার পরেও দর্শক দেখছে না, এই হতাশায় অনেকে কনটেন্ট নির্মাণ থেকে সরে যান। অথচ গোড়ায় যে গন্ডগোল, সেই বিষয়ে সচেতন নন বেশির ভাগ মানুষ। কেবল ভিডিও তৈরি করলেই হবে না, সেটি দর্শকের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজন সঠিক এসইও কৌশল।
ভিডিও এসইও কী এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ
ভিডিও এসইও হচ্ছে কনটেন্টের প্রাণ। এই কৌশলের মাধ্যমে ভিডিও কনটেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন ও ভিডিও প্ল্যাটফর্মে সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ভিডিওকে ছড়িয়ে দেওয়া এবং অরগানিক ভিউ আনা। একটি ভালো এসইও অপটিমাইজড ভিডিও দর্শকের সামনে দ্রুত পৌঁছায় এবং দেখার হার বাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়ে আয়ের পরিমাণ।
কি-ওয়ার্ড রিসার্চ: এসইওর মেরুদণ্ড
ভিডিও কনটেন্ট তৈরি শুরুর আগেই জানতে হবে, কোন বিষয়গুলো দর্শকেরা সার্চ করছেন বা খুঁজছেন। সে জন্য প্রয়োজন কি-ওয়ার্ড রিসার্চ। গুগল ট্রেন্ড, ইউটিউব সার্চ সাজেস্ট বা এসইএমরাশের মতো টুল ব্যবহার করে নির্ভরযোগ্য কি-ওয়ার্ড খুঁজে বের করা যায়। এসব কি-ওয়ার্ড থাকবে আপনার ভিডিওর শিরোনাম, বিবরণ ও ট্যাগে। তবে লক্ষ রাখতে হবে, কখনোই অতিরিক্ত কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। এর ফলে ভিডিওর গ্রহণযোগ্যতা কমে যায় এবং সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
শিরোনাম ও বিবরণ
ভিডিওর শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক এবং দর্শকের আগ্রহোদ্দীপক। বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোচ্চ ৬০ থেকে ৭০ ক্যারেক্টারের মধ্যে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করে আকর্ষণীয় শিরোনাম তৈরি করতে হবে। ভিডিওর বিবরণ অংশটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এর জন্য শুরুতে একটি ছোট সারাংশ দিন, যেখানে ভিডিওর মূল বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠবে।
থাম্বনেইল যেমন হতে হবে
থাম্বনেইল হলো ভিডিওর ‘ফার্স্ট ইমপ্রেশন’। একটি আকর্ষণীয় থাম্বনেইল ভিডিওর ক্লিক-থ্রু রেট (সিটিআর) বাড়াতে দারুণ কাজে দেয়। কেউ আপনার ভিডিও দেখবে কি না, সেটি অনেকাংশে নির্ভর করে তার থাম্বনেইলের ওপর। তাই এটি তৈরি করার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখুন।
» উজ্জ্বল ও চোখে পড়ার মতো
» স্পষ্ট ও ঝকঝকে
» বিষয়বস্তুর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ
» মোবাইল ফোনবান্ধব
ভিডিও শুট করার সময় থাম্বনেইল তৈরির জন্য কিছু বিশেষ দৃশ্য আলাদাভাবে ক্যামেরায় ধারণ করে রাখুন।
এসইওতেও সহায়তা করে ক্লোজড ক্যাপশন
ভিডিওতে ক্লোজড ক্যাপশন বা সাবটাইটেল যোগ করলে তা শ্রবণপ্রতিবন্ধী দর্শকের জন্য সহজ হয়। গুগলের সার্চ বট ভিডিও কনটেন্টকে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারে। তাতে ভিডিওর র্যাংকিং বাড়ে। ইউটিউব স্টুডিওতে সহজে ক্যাপশন যোগ করার অপশন রয়েছে।
ইউটিউব এসইও টুল
ইউটিউব স্টুডিও: ভিডিওর টাইটেল, ট্যাগ, বর্ণনা সম্পাদনা, অ্যানালিটিকস মনিটরিং এবং পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং করার জন্য ইউটিউবের নিজস্ব টুল এটি।
গুগল অ্যানালিটিকস: কোন সোর্স থেকে ট্রাফিক আসছে, কোন কি-ওয়ার্ড কাজ করছে, সেসব জানার জন্য কার্যকর গুগলের এই টুল।
এসইএম রাশ ও মোজ প্রো: প্রতিযোগিতার অ্যানালাইসিস, কি-ওয়ার্ড র্যাংকিং ও ট্রেন্ডিং বিষয়বস্তু খুঁজে পেতে সহায়ক এই দুটি টুল।
এসইও নিয়ে প্রচলিত কিছু প্রশ্ন
একটি ভিডিওতে কতসংখ্যক ট্যাগ ব্যবহার করা উচিত সাধারণভাবে, একটি ভিডিওতে ৮ থেকে ১২টি ট্যাগ ব্যবহার করা ভালো। কিন্তু সংখ্যার চেয়ে গুণগত মান বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ট্যাগ যেন ভিডিওর বিষয়বস্তুর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত হয়।
ভিডিওর বিষয় কীভাবে নির্বাচন করবেন
একটি ভালো বিষয় নির্বাচন করা মানেই সফলতার অর্ধেক পথ পাড়ি দেওয়া। তাই বিষয় নির্বাচনের দিকে নজর দিন।
দর্শকের আগ্রহ বুঝুন: আপনি যাদের উদ্দেশ্যে ভিডিও করছেন, তারা কোন সমস্যার সমাধান খোঁজে বা কিসে আগ্রহী, তা জানুন।
ট্রেন্ডিং বিষয় বিশ্লেষণ করুন: ইউটিউব ট্রেন্ড, গুগল ট্রেন্ডস বা সোশ্যাল মিডিয়া পর্যবেক্ষণ করে দেখুন এখন কী নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
নিজের কনটেন্টের ধরন বিবেচনা করুন: আপনি যদি শিক্ষাবিষয়ক কনটেন্ট বানান, তাহলে হঠাৎ বিনোদনের টপিক নিলে দর্শক বিভ্রান্ত হতে পারে।
ভিডিও এসইওর গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। কেবল ভিজ্যুয়াল নয়; বর্ণনা, থাম্বনেইল, ক্যাপশন, কি-ওয়ার্ড—সবকিছুর সমন্বয়ে তৈরি হয় একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বিবেচনায় রেখে ভিডিও তৈরি করলে সেই কনটেন্ট শুধু দর্শকই আনবে না, আয়ের পথও নিশ্চিত করবে।
আর সে কারণেই এখন সময়, ভিডিও এসইওতে দক্ষ হয়ে ওঠার।
সূত্র: মিডিয়াম
ইনবক্সে স্প্যাম বার্তার ভিড়ে আসল ও জরুরি বার্তাগুলো আলাদা করে চিনতে সাহায্য করার জন্য ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন একটি ফিচার নিয়ে এসেছে ট্রুকলার। এই নতুন ফিচারটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘মেসেজ আইডি’।
৩৮ মিনিট আগেবিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের অধীনস্থ গুগল তাদের বার্ষিক ডেভেলপার সম্মেলনের আগে কর্মী ও নির্দিষ্ট ডেভেলপারদের সামনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর একাধিক নতুন পণ্যের ডেমো প্রদর্শন করেছে। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে একটি এআই এজেন্ট, যা সফটওয়্যার উন্নয়নের প্রতিটি ধাপে সহায়তা...
২ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলকে টেক্কা দিতে পাতলা স্মার্টফোন ‘গ্যালাক্সি এস ২৫ এজ’ নিয়ে এল স্যামসাং ইলেকট্রনিকস। উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ফিচার সমৃদ্ধ এই ফোনের লক্ষ্য প্রিমিয়াম বাজারে অ্যাপলের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকা। এই ফোনটির ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন রয়েছে এবং এর পুরুত্ব মাত্র ৫ দশমিক ৮ মিলিমিটার। ফোনটি যতই
২ ঘণ্টা আগেএকসময় ইন্টারনেটে কিছু খোঁজা মানেই ছিল গুগল করা। আগে যেসব তথ্য খুঁজতে সময় গুনতে হতো বেশি, একই কাজে গুগল সময় বাঁচিয়ে দিল একাধিক বিকল্প দিয়ে। মানুষ যেন আলাদিনের চেরাগ হাতে পেল। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় আর অপরিহার্য হয়ে উঠেছিল গুগল সার্চ ইঞ্জিন। তবে আজকের দিনে এর বিকল্প রয়েছে মানুষের কাছে। তবু গুগল সবার কাছে
৩ ঘণ্টা আগে