নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে বিদ্যমান ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর কার বিরুদ্ধে কত অভিযোগ, কে কত সংখ্যক অভিযোগ নিষ্পত্তি করেছে সবকিছু জানা যাবে এক ক্লিকেই। সব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটেই থাকবে একটি অভিযোগ বক্স। সেখানে সবাই অভিযোগ জানাতে পারবেন। একই সঙ্গে অভিযোগের সংখ্যা এবং নিষ্পত্তির পরিমাণও দেখতে পারবেন।
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) উদ্যোগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই অনলাইন সিস্টেমটি তৈরির কাজ করছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রকল্প অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)।
আজ মঙ্গলবার ‘জেনে শুনে বুঝে, শপিং হবে অনলাইনে’ শীর্ষক এক সভায় এটুআই-এর হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামিল এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট প্রসেস (সিসিএমপি) নামে এই সেবা আগামী জানুয়ারিতে চালু করার আশা করছি আমরা। কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেছে। ই-কমার্স বিষয়ক নীতিমালায় সিসিএমপির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করতে আমরা কাজ করছি।
সভায় ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে ই-কমার্স সেক্টরটা গড়ে উঠেছে। লকডাউন এবং করোনার মধ্যেও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো সেবা দিয়ে গেছে। তবে কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে। সেগুলো কাটিয়ে উঠতে নীতিমালা (এসওপি) হয়েছে। তবে এই এসওপিই শেষ নয়। এটা একটা গাইডলাইন। দেশে প্রচলিত যে আইনগুলো রয়েছে, সেগুলো কিভাবে একসঙ্গে করে কাজ করা যায়, সেটাও দেখতে হবে।
শুধু ক্রেতাদের জন্য নয়, বিক্রেতাদের জন্যেও জেনে শুনে বুঝে কাজ করাটা জরুরি বলে মন্তব্য করেন শমী কায়সার।
ই-ক্যাব মহাসচিব আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, এ বছর ই-কমার্স সেক্টরে কিছু ঘটনার পর অনেকেই ভাবছেন অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে না। এটা ঠিক নয়। ই-কমার্সের কোনো বিকল্প নেই। ভবিষ্যতে শুধু ই-কমার্সই থাকবে। ক্রেতাদের জেনে শুনে বুঝে কেনাকাটা করতে হবে।
ই-কমার্সে যে নীতিমালা হয়েছে সেটা যদি না হতো, তাহলে ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আরও কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হতো বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ই-কমার্স নিয়ে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে ‘জেনে, শুনে, বুঝে, শপিং হবে অনলাইনে’ শীর্ষক এই সভা আয়োজন করে ই-ক্যাব। এর আগে গত রোববার একই স্লোগানে শুরু হয়েছে ২০ দিন ব্যাপী অনলাইন শপিং উৎসব ‘১০-১০ ’। দেশের ২০টি ই-কমার্স, লজিস্টিক ও পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নিচ্ছে।
ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই উৎসবে সে সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকেই অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যারা সুনামের সঙ্গে বেশ কয়েক বছর সেবা দিয়ে যাচ্ছে এবং যাদের ব্যাপারে কোনো ধরনের বিতর্ক নেই। এ আয়োজনে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান নানা ধরনের গিফট, ডিসকাউন্ট, অফার ছাড়াও দিচ্ছে সারা দেশে ফ্রি ডেলিভারি।
বাজারে বিদ্যমান ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর কার বিরুদ্ধে কত অভিযোগ, কে কত সংখ্যক অভিযোগ নিষ্পত্তি করেছে সবকিছু জানা যাবে এক ক্লিকেই। সব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটেই থাকবে একটি অভিযোগ বক্স। সেখানে সবাই অভিযোগ জানাতে পারবেন। একই সঙ্গে অভিযোগের সংখ্যা এবং নিষ্পত্তির পরিমাণও দেখতে পারবেন।
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) উদ্যোগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই অনলাইন সিস্টেমটি তৈরির কাজ করছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রকল্প অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)।
আজ মঙ্গলবার ‘জেনে শুনে বুঝে, শপিং হবে অনলাইনে’ শীর্ষক এক সভায় এটুআই-এর হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামিল এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট প্রসেস (সিসিএমপি) নামে এই সেবা আগামী জানুয়ারিতে চালু করার আশা করছি আমরা। কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেছে। ই-কমার্স বিষয়ক নীতিমালায় সিসিএমপির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করতে আমরা কাজ করছি।
সভায় ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে ই-কমার্স সেক্টরটা গড়ে উঠেছে। লকডাউন এবং করোনার মধ্যেও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো সেবা দিয়ে গেছে। তবে কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে। সেগুলো কাটিয়ে উঠতে নীতিমালা (এসওপি) হয়েছে। তবে এই এসওপিই শেষ নয়। এটা একটা গাইডলাইন। দেশে প্রচলিত যে আইনগুলো রয়েছে, সেগুলো কিভাবে একসঙ্গে করে কাজ করা যায়, সেটাও দেখতে হবে।
শুধু ক্রেতাদের জন্য নয়, বিক্রেতাদের জন্যেও জেনে শুনে বুঝে কাজ করাটা জরুরি বলে মন্তব্য করেন শমী কায়সার।
ই-ক্যাব মহাসচিব আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, এ বছর ই-কমার্স সেক্টরে কিছু ঘটনার পর অনেকেই ভাবছেন অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে না। এটা ঠিক নয়। ই-কমার্সের কোনো বিকল্প নেই। ভবিষ্যতে শুধু ই-কমার্সই থাকবে। ক্রেতাদের জেনে শুনে বুঝে কেনাকাটা করতে হবে।
ই-কমার্সে যে নীতিমালা হয়েছে সেটা যদি না হতো, তাহলে ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আরও কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হতো বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ই-কমার্স নিয়ে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে ‘জেনে, শুনে, বুঝে, শপিং হবে অনলাইনে’ শীর্ষক এই সভা আয়োজন করে ই-ক্যাব। এর আগে গত রোববার একই স্লোগানে শুরু হয়েছে ২০ দিন ব্যাপী অনলাইন শপিং উৎসব ‘১০-১০ ’। দেশের ২০টি ই-কমার্স, লজিস্টিক ও পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নিচ্ছে।
ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই উৎসবে সে সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকেই অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে, যারা সুনামের সঙ্গে বেশ কয়েক বছর সেবা দিয়ে যাচ্ছে এবং যাদের ব্যাপারে কোনো ধরনের বিতর্ক নেই। এ আয়োজনে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান নানা ধরনের গিফট, ডিসকাউন্ট, অফার ছাড়াও দিচ্ছে সারা দেশে ফ্রি ডেলিভারি।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি।
১ ঘণ্টা আগেচীনের ইন্টারনেট জায়ান্ট বাইদু ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে রোবোট্যাক্সি পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ লিফট–এর মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে সংশ্লিষ্ট দেশের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক তাদের কমিউনিটি গাইডলাইনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। গত বৃহস্পতিবার এক ব্লগপোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টিকটকের গ্লোবাল ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি প্রধান সন্দীপ গ্রোভার। নতুন নিয়মগুলো আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৯ হাজার ২০০ বার বেশি হ্যাকিংয়ের প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। এই সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪৫ শতাংশ বেশি। এসব হামলার বেশির ভাগই উত্তর কোরিয়া থেকে পরিচালিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে