অনলাইন ডেস্ক
দাবা খেলায় ইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট গ্রোককে পরাজিত করল স্যাম অল্টম্যানের ওপেনএআই। দাবা খেলায় কোন এআই সেরা, তা নির্ধারণ করতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
ঐতিহাসিকভাবে, দাবা খেলাকে কম্পিউটারের দক্ষতা ও অগ্রগতি যাচাই করার একটি প্রধান উপায় হিসেবে ব্যবহার করে আসছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো। আধুনিক দাবা যন্ত্রগুলো এমনকি সেরা মানব দাবা খেলোয়াড়দেরও প্রায় অনবদ্যভাবে পরাজিত করতে পারে।
তবে, এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এআইগুলো দাবার জন্য বিশেষভাবে তৈরি হয়নি; বরং এগুলো সাধারণ ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা মডেল। এই পুরো টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকে ওপেনএআইয়ের ও৩ মডেল। সেই সঙ্গে এক্সএআইয়ের গ্রোক ৪ মডেলকেও হারিয়ে দেয়। এর ফলে দুই কোম্পানির মধ্যকার প্রতিযোগিতায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কারণ এক্সএআইয়ের মালিক ইলন মাস্ক ও ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্যাম অল্টম্যান—দুজনেই দাবি করেন, তাদের সর্বশেষ এআই মডেলই বিশ্বের সর্বাধিক বুদ্ধিমান।
গুগলের মডেল জেমিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করে। তবে এটি অন্য একটি ওপেনএআই মডেলকে পরাজিত করেছিল।
তবে দাবায় এই এআই মডেলগুলো এখনো উন্নতির পথে রয়েছে। তার শেষ ম্যাচগুলোতে বেশ কিছু ভুল করেছিল গ্রোক, যার মধ্যে বারবার রানি হারানো উল্লেখযোগ্য।
চেস ডট কমের লেখক পেড্রো পিনহাতা বলেন, ‘সেমিফাইনাল পর্যন্ত মনে হচ্ছিল গ্রোক ৪কে কেউ আটকাতে পারবে না। তবে শেষ দিনে তার কিছু ভুল তাকে দুর্বল করে তোলে।’
এক লাইভস্ট্রিমে বিশ্বখ্যাত দাবা গ্র্যান্ডমাস্টার হিকারু নাকামুরা বলেন, ‘গ্রোক অনেক ভুল করেছিল, কিন্তু চ্যাটজিপিটি তা করেনি।’ ফাইনাল খেলার আগে এক্সের এক পোস্টে মাস্ক জানান, দাবায় খুব বেশি সময় বা চেষ্টা করেনি এক্সএআই, তাদের পূর্বের সাফল্য ছিল ‘সাইড এফেক্ট’।
এআই দাবা টুর্নামেন্টটি গুগল মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্ম কেগেলে (Kaggle) অনুষ্ঠিত হয়। এই প্ল্যাটফর্মে ডেটা বিজ্ঞানীরা তাদের সিস্টেম পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকেন।
তিন দিনের এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় অ্যানথ্রপিক, গুগল, ওপেনএআই, এক্সএআই এবং চীনের ডিপসিক ও মুনশট এআইসহ আটটি বড় ভাষা মডেল।
এআই নির্মাতারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন যুক্তিবিজ্ঞান বা কোডিংয়ে তাদের মডেলের দক্ষতা যাচাই করতে ‘বেঞ্চমার্ক’ নামে পরীক্ষা ব্যবহার করেন।
দাবা ও ‘গো’-এর মতো জটিল কৌশলভিত্তিক খেলা এআই মডেলের শেখার ক্ষমতা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ। ২০১০ দশকের শেষের দিকে গুগলের ডিপমাইন্ডের অ্যালফগো নামক কম্পিউটার প্রোগ্রাম মানব গো চ্যাম্পিয়নদের পরাজিত করেছিল।
উল্লেখ্য, ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্যার ডেমিস হাসাবিস নিজেও ছিলেন একজন তুখোর দাবা খেলোয়াড়। ২০১৯ সালে আলফাগোর কাছে কয়েকবার পরাজয়ের পর অবসর নেয় দক্ষিণ কোরিয়ার গো মাস্টার লি সে-দল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
দাবা খেলায় ইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট গ্রোককে পরাজিত করল স্যাম অল্টম্যানের ওপেনএআই। দাবা খেলায় কোন এআই সেরা, তা নির্ধারণ করতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
ঐতিহাসিকভাবে, দাবা খেলাকে কম্পিউটারের দক্ষতা ও অগ্রগতি যাচাই করার একটি প্রধান উপায় হিসেবে ব্যবহার করে আসছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো। আধুনিক দাবা যন্ত্রগুলো এমনকি সেরা মানব দাবা খেলোয়াড়দেরও প্রায় অনবদ্যভাবে পরাজিত করতে পারে।
তবে, এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এআইগুলো দাবার জন্য বিশেষভাবে তৈরি হয়নি; বরং এগুলো সাধারণ ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা মডেল। এই পুরো টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকে ওপেনএআইয়ের ও৩ মডেল। সেই সঙ্গে এক্সএআইয়ের গ্রোক ৪ মডেলকেও হারিয়ে দেয়। এর ফলে দুই কোম্পানির মধ্যকার প্রতিযোগিতায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কারণ এক্সএআইয়ের মালিক ইলন মাস্ক ও ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্যাম অল্টম্যান—দুজনেই দাবি করেন, তাদের সর্বশেষ এআই মডেলই বিশ্বের সর্বাধিক বুদ্ধিমান।
গুগলের মডেল জেমিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করে। তবে এটি অন্য একটি ওপেনএআই মডেলকে পরাজিত করেছিল।
তবে দাবায় এই এআই মডেলগুলো এখনো উন্নতির পথে রয়েছে। তার শেষ ম্যাচগুলোতে বেশ কিছু ভুল করেছিল গ্রোক, যার মধ্যে বারবার রানি হারানো উল্লেখযোগ্য।
চেস ডট কমের লেখক পেড্রো পিনহাতা বলেন, ‘সেমিফাইনাল পর্যন্ত মনে হচ্ছিল গ্রোক ৪কে কেউ আটকাতে পারবে না। তবে শেষ দিনে তার কিছু ভুল তাকে দুর্বল করে তোলে।’
এক লাইভস্ট্রিমে বিশ্বখ্যাত দাবা গ্র্যান্ডমাস্টার হিকারু নাকামুরা বলেন, ‘গ্রোক অনেক ভুল করেছিল, কিন্তু চ্যাটজিপিটি তা করেনি।’ ফাইনাল খেলার আগে এক্সের এক পোস্টে মাস্ক জানান, দাবায় খুব বেশি সময় বা চেষ্টা করেনি এক্সএআই, তাদের পূর্বের সাফল্য ছিল ‘সাইড এফেক্ট’।
এআই দাবা টুর্নামেন্টটি গুগল মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্ম কেগেলে (Kaggle) অনুষ্ঠিত হয়। এই প্ল্যাটফর্মে ডেটা বিজ্ঞানীরা তাদের সিস্টেম পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকেন।
তিন দিনের এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় অ্যানথ্রপিক, গুগল, ওপেনএআই, এক্সএআই এবং চীনের ডিপসিক ও মুনশট এআইসহ আটটি বড় ভাষা মডেল।
এআই নির্মাতারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন যুক্তিবিজ্ঞান বা কোডিংয়ে তাদের মডেলের দক্ষতা যাচাই করতে ‘বেঞ্চমার্ক’ নামে পরীক্ষা ব্যবহার করেন।
দাবা ও ‘গো’-এর মতো জটিল কৌশলভিত্তিক খেলা এআই মডেলের শেখার ক্ষমতা নিরূপণে গুরুত্বপূর্ণ। ২০১০ দশকের শেষের দিকে গুগলের ডিপমাইন্ডের অ্যালফগো নামক কম্পিউটার প্রোগ্রাম মানব গো চ্যাম্পিয়নদের পরাজিত করেছিল।
উল্লেখ্য, ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্যার ডেমিস হাসাবিস নিজেও ছিলেন একজন তুখোর দাবা খেলোয়াড়। ২০১৯ সালে আলফাগোর কাছে কয়েকবার পরাজয়ের পর অবসর নেয় দক্ষিণ কোরিয়ার গো মাস্টার লি সে-দল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১০ ঘণ্টা আগে