টি এইচ মাহির
বর্তমানে স্টেডিয়ামগুলোতে ফুটবল খেলায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কথা বিবেচনা করে প্রায়ই ধারাভাষ্যকারেরা ধারাভাষ্য দেন। যাতে দৃষ্টহীনেরাও খেলাটি উপভোগ করতে পারেন। এবার লাইভ ফুটবল খেলা উপভোগ করতে তাঁদের জন্য একটি ডিভাইস তৈরি করলেন আয়ারল্যান্ডের একদল শিক্ষার্থী। এ ডিভাইস দিয়ে মাঠের প্রতিটি মুহূর্তের বর্ণনা হাতের স্পর্শে জানতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা।
ছোট্ট ট্যাবের আকারের ফিল্ড অব ভিশন নামের এই ডিভাইস মূলত হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক ব্যবহার করে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার অনূভূতি দেবে। তা ছাড়া একই সঙ্গে ফুটবল ম্যাচের ধারাভাষ্যও শোনা যাবে। স্টেডিয়ামের প্রতিটি কোণে স্থাপন করা থাকবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ক্যামেরা। সেগুলো ম্যাচের প্রতিটি মুহূর্তের বিবরণ ফিল্ড অব ভিশনে পাঠাবে। মাত্র আধা সেকেন্ডের মধ্যে ক্যামেরা থেকে ডিভাইসে তথ্য যাবে।
সাদা ডিভাইসটির ওপরে ফুটবল মাঠের ডিজাইন করা হয়েছে। এক কেজির কম ওজনের এই ডিভাইস ব্যবহারকারী কোলে রেখেই ব্যবহার করতে পারবেন। ডিভাইসটিতে একটি চৌম্বকীয় রিং আছে, যা মাঠে বলের অবস্থান নির্দেশ করে। অর্থাৎ মাঠে বলের সঙ্গে সঙ্গে এই রিং তার স্থান পরিবর্তন করবে। তা ছাড়া ম্যাচে খেলোয়াড়দের ট্যাকল এবং বল দখলের লড়াইয়ের সময় কম্পন সৃষ্টি হবে ডিভাইসটিতে। সে কম্পন অনুভব করবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা।
ডাবলিনের ট্রিনিটি কলেজের টিম ফ্যারেলি এবং বেলফাস্টের কুইন্স ইউনিভার্সিটির ওমর সালেম—দুই বন্ধু মিলে করোনাকালে এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সালেম সোশ্যাল মিডিয়ায় লিভারপুলের সমর্থক মাইক কেয়ারনির ভাইরাল ফুটেজ দেখার পর প্রথম ফিল্ড অব ভিশনের আইডিয়া পান। এই উদ্ভাবন ২০২১ সালে
জেমস ডাইসন পুরস্কারে রানারআপ হয় এবং ২০২২ সালে টাইমস ম্যাগাজিনের সেরা আবিষ্কারের তালিকায় স্থান পায়। ফিল্ড অব ভিশন এখন পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ ইউরো অনুদান সংগ্রহ করেছে।
বর্তমানে ইউরোপের পাঁচটি শীর্ষ ফুটবল লিগে এই প্রযুক্তি যুক্ত হতে যাচ্ছে। ফুটবল মাঠে এই ডিভাইসগুলো থাকবে এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা ব্যবহার করতে পারবেন। ফুটবলের পাশাপাশি এই প্রযুক্তি অস্ট্রেলিয়ান রুলস ফুটবল এবং মোটরস্পোর্টের মতো খেলায় যুক্ত হচ্ছে। স্টেডিয়ামগুলো এসব ডিভাইস বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে ব্যবহার করবে।
সূত্র: সিএনএন
বর্তমানে স্টেডিয়ামগুলোতে ফুটবল খেলায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কথা বিবেচনা করে প্রায়ই ধারাভাষ্যকারেরা ধারাভাষ্য দেন। যাতে দৃষ্টহীনেরাও খেলাটি উপভোগ করতে পারেন। এবার লাইভ ফুটবল খেলা উপভোগ করতে তাঁদের জন্য একটি ডিভাইস তৈরি করলেন আয়ারল্যান্ডের একদল শিক্ষার্থী। এ ডিভাইস দিয়ে মাঠের প্রতিটি মুহূর্তের বর্ণনা হাতের স্পর্শে জানতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা।
ছোট্ট ট্যাবের আকারের ফিল্ড অব ভিশন নামের এই ডিভাইস মূলত হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক ব্যবহার করে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার অনূভূতি দেবে। তা ছাড়া একই সঙ্গে ফুটবল ম্যাচের ধারাভাষ্যও শোনা যাবে। স্টেডিয়ামের প্রতিটি কোণে স্থাপন করা থাকবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ক্যামেরা। সেগুলো ম্যাচের প্রতিটি মুহূর্তের বিবরণ ফিল্ড অব ভিশনে পাঠাবে। মাত্র আধা সেকেন্ডের মধ্যে ক্যামেরা থেকে ডিভাইসে তথ্য যাবে।
সাদা ডিভাইসটির ওপরে ফুটবল মাঠের ডিজাইন করা হয়েছে। এক কেজির কম ওজনের এই ডিভাইস ব্যবহারকারী কোলে রেখেই ব্যবহার করতে পারবেন। ডিভাইসটিতে একটি চৌম্বকীয় রিং আছে, যা মাঠে বলের অবস্থান নির্দেশ করে। অর্থাৎ মাঠে বলের সঙ্গে সঙ্গে এই রিং তার স্থান পরিবর্তন করবে। তা ছাড়া ম্যাচে খেলোয়াড়দের ট্যাকল এবং বল দখলের লড়াইয়ের সময় কম্পন সৃষ্টি হবে ডিভাইসটিতে। সে কম্পন অনুভব করবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা।
ডাবলিনের ট্রিনিটি কলেজের টিম ফ্যারেলি এবং বেলফাস্টের কুইন্স ইউনিভার্সিটির ওমর সালেম—দুই বন্ধু মিলে করোনাকালে এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সালেম সোশ্যাল মিডিয়ায় লিভারপুলের সমর্থক মাইক কেয়ারনির ভাইরাল ফুটেজ দেখার পর প্রথম ফিল্ড অব ভিশনের আইডিয়া পান। এই উদ্ভাবন ২০২১ সালে
জেমস ডাইসন পুরস্কারে রানারআপ হয় এবং ২০২২ সালে টাইমস ম্যাগাজিনের সেরা আবিষ্কারের তালিকায় স্থান পায়। ফিল্ড অব ভিশন এখন পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ ইউরো অনুদান সংগ্রহ করেছে।
বর্তমানে ইউরোপের পাঁচটি শীর্ষ ফুটবল লিগে এই প্রযুক্তি যুক্ত হতে যাচ্ছে। ফুটবল মাঠে এই ডিভাইসগুলো থাকবে এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা ব্যবহার করতে পারবেন। ফুটবলের পাশাপাশি এই প্রযুক্তি অস্ট্রেলিয়ান রুলস ফুটবল এবং মোটরস্পোর্টের মতো খেলায় যুক্ত হচ্ছে। স্টেডিয়ামগুলো এসব ডিভাইস বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে ব্যবহার করবে।
সূত্র: সিএনএন
বর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
২১ মিনিট আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
২ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে