কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বজুড়ে অনেক কর্মীই চাকরি হারাচ্ছেন। আর একসময় এই প্রযুক্তি সব চাকরি কেড়ে নেবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তবে এটি কোনো খারাপ বিষয় হবে বলে তিনি মনে করেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত প্রযুক্তিবিষয়ক এক সম্মেলনে এসব কথা বলেন মাস্ক। সিএনএনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্যারিসে অনুষ্ঠিত ভিভা টেক ২০২৪ সম্মেলনে ভিডিও কলের মাধ্যমে যুক্ত হন ইলন মাস্ক। এআই নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জিজ্ঞাসায় এমন মনোভাব পোষণ করেন তিনি। মাস্ক এমন ভবিষ্যতের কথা উল্লেখ করেন যেখানে চাকরি একটি ‘ঐচ্ছিক’ বিষয় হবে ও সম্ভবত কারোরই চাকরি থাকবে না।
মাস্ক আরও বলেন, যদি আপনি শখের জন্য কোনো কাজ করতে চান, তাহলে একটি চাকরি করতে পারবেন। এ ছাড়া আপনার পছন্দের যেকোনো পণ্য ও সেবা সরবরাহ করবে এআই ও রোবট।
তবে এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে ‘সর্বজনীন উচ্চ আয়ে’র ধারণা তুলে ধরেছেন মাস্ক। সর্বজনীন মৌলিক আয়ের সঙ্গে এর পার্থক্য রয়েছে। তবে এই সর্বজনীন উচ্চ আয়ের বিষয়টি কেমন হবে, তা স্পষ্ট করেননি। একজন ব্যক্তি কত উপার্জন করেন, তা নির্বিশেষে সরকার প্রত্যেককে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করে—তাকে সর্বজনীন মৌলিক আয় বলে।
মাস্ক বলেন, ভবিষ্যতে কোনো পণ্য বা সেবার কমতি হবে না।
বিগত কয়েক বছরে এআইয়ের ক্ষমতা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই প্রযুক্তিটি কীভাবে দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করবেন, তা নিয়ে এখনো নিশ্চিত নয় নিয়ন্ত্রক, কোম্পানি ও ভোক্তারা। এআইয়ের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন শিল্প ও চাকরিতে এর কী প্রভাব পড়বে, তা নিয়েও উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের গবেষকেরা গত জানুয়ারিতে পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে আশা ও আশঙ্কার চেয়ে অনেক বেশি ধীরে এআই গ্রহণ করছে। এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেই সময়ে কর্মীদের পরিবর্তে এআই দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নিয়োগকর্তাদের অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ছিল না।
যেসব চাকরির জন্য উচ্চ মানসিক বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের মিথস্ক্রিয়া প্রয়োজন, সেসব কাজ এআই দিয়ে প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন—মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য চিকিৎসক, সৃজনশীল কাজ ও শিক্ষক।
এআই নিয়ে মাস্ক বরাবরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। গতকাল মূল বক্তব্যের সময় তিনি এআই প্রযুক্তিকে তাঁর ‘সবচেয়ে বড় ভয়’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি লেখক ইয়ান ব্যাংকসের ‘কালচার বুক সিরিজ’ বইগুলোর কথা উল্লেখ করেন। উন্নত প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত সমাজের কাল্পনিক চেহারা এই সিরিজের বইগুলোয় তুলে ধরা হয়েছে। বইটির এসব ধারণাকে সবচেয়ে বাস্তববাদী ও ‘ভবিষ্যৎ এআইয়ের সেরা চিত্র’ হিসেবে অভিহিত করেন মাস্ক।
তবে চাকরিবিহীন ভবিষ্যতে মানুষ মানসিকভাবে পরিপূর্ণ থাকবে না কি, তা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘যদি কাজগুলো কোনো কম্পিউটার বা রোবট আপনার চেয়ে ভালো মতো করতে পারে, তাহলে নিজের জীবনের কোনো অর্থ থাকবে কি?
শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার সীমিত করার জন্য অভিভাবকদের অনুরোধ করেন মাস্ক। কারণ, শিশুদের মনোযোগ ধরে রাখতে এআই ব্যবহার করছে এসব প্ল্যাটফর্ম।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বজুড়ে অনেক কর্মীই চাকরি হারাচ্ছেন। আর একসময় এই প্রযুক্তি সব চাকরি কেড়ে নেবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তবে এটি কোনো খারাপ বিষয় হবে বলে তিনি মনে করেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত প্রযুক্তিবিষয়ক এক সম্মেলনে এসব কথা বলেন মাস্ক। সিএনএনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্যারিসে অনুষ্ঠিত ভিভা টেক ২০২৪ সম্মেলনে ভিডিও কলের মাধ্যমে যুক্ত হন ইলন মাস্ক। এআই নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জিজ্ঞাসায় এমন মনোভাব পোষণ করেন তিনি। মাস্ক এমন ভবিষ্যতের কথা উল্লেখ করেন যেখানে চাকরি একটি ‘ঐচ্ছিক’ বিষয় হবে ও সম্ভবত কারোরই চাকরি থাকবে না।
মাস্ক আরও বলেন, যদি আপনি শখের জন্য কোনো কাজ করতে চান, তাহলে একটি চাকরি করতে পারবেন। এ ছাড়া আপনার পছন্দের যেকোনো পণ্য ও সেবা সরবরাহ করবে এআই ও রোবট।
তবে এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে ‘সর্বজনীন উচ্চ আয়ে’র ধারণা তুলে ধরেছেন মাস্ক। সর্বজনীন মৌলিক আয়ের সঙ্গে এর পার্থক্য রয়েছে। তবে এই সর্বজনীন উচ্চ আয়ের বিষয়টি কেমন হবে, তা স্পষ্ট করেননি। একজন ব্যক্তি কত উপার্জন করেন, তা নির্বিশেষে সরকার প্রত্যেককে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করে—তাকে সর্বজনীন মৌলিক আয় বলে।
মাস্ক বলেন, ভবিষ্যতে কোনো পণ্য বা সেবার কমতি হবে না।
বিগত কয়েক বছরে এআইয়ের ক্ষমতা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই প্রযুক্তিটি কীভাবে দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করবেন, তা নিয়ে এখনো নিশ্চিত নয় নিয়ন্ত্রক, কোম্পানি ও ভোক্তারা। এআইয়ের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন শিল্প ও চাকরিতে এর কী প্রভাব পড়বে, তা নিয়েও উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের গবেষকেরা গত জানুয়ারিতে পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে আশা ও আশঙ্কার চেয়ে অনেক বেশি ধীরে এআই গ্রহণ করছে। এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেই সময়ে কর্মীদের পরিবর্তে এআই দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নিয়োগকর্তাদের অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ছিল না।
যেসব চাকরির জন্য উচ্চ মানসিক বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের মিথস্ক্রিয়া প্রয়োজন, সেসব কাজ এআই দিয়ে প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন—মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য চিকিৎসক, সৃজনশীল কাজ ও শিক্ষক।
এআই নিয়ে মাস্ক বরাবরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। গতকাল মূল বক্তব্যের সময় তিনি এআই প্রযুক্তিকে তাঁর ‘সবচেয়ে বড় ভয়’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি লেখক ইয়ান ব্যাংকসের ‘কালচার বুক সিরিজ’ বইগুলোর কথা উল্লেখ করেন। উন্নত প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত সমাজের কাল্পনিক চেহারা এই সিরিজের বইগুলোয় তুলে ধরা হয়েছে। বইটির এসব ধারণাকে সবচেয়ে বাস্তববাদী ও ‘ভবিষ্যৎ এআইয়ের সেরা চিত্র’ হিসেবে অভিহিত করেন মাস্ক।
তবে চাকরিবিহীন ভবিষ্যতে মানুষ মানসিকভাবে পরিপূর্ণ থাকবে না কি, তা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘যদি কাজগুলো কোনো কম্পিউটার বা রোবট আপনার চেয়ে ভালো মতো করতে পারে, তাহলে নিজের জীবনের কোনো অর্থ থাকবে কি?
শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার সীমিত করার জন্য অভিভাবকদের অনুরোধ করেন মাস্ক। কারণ, শিশুদের মনোযোগ ধরে রাখতে এআই ব্যবহার করছে এসব প্ল্যাটফর্ম।
দেশে প্রথমবারের মতো স্থানীয়ভাবে হোস্ট করা ‘এক্সেনটেক ক্লাউড’ নামের ক্লাউড মাধ্যম চালু করেছে রবি আজিয়াটা পিএলসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান এক্সেনটেক পিএলসি। টিয়ার–৪ অবকাঠামোভিত্তিক হওয়ায় ক্লাউড মাধ্যমটি বৈশ্বিক মানের নির্ভরযোগ্যতা, নিরাপত্তা ও সম্প্রসারণের মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম। মঙ্গলবার রাজধানীর তেজগাঁওয়
২ দিন আগেগত ১৫ এপ্রিল অনলাইন সার্চ বাজারে নিজেদের আধিপত্যের অপব্যবহার করে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে গুগলের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড বা ৬৬০ কোটি ডলারের মামলা করে যুক্তরাজ্য। অভিযোগে বলা হয়, প্রতিযোগিতাহীন পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে গুগল তাদের বিজ্ঞাপনমূল্য ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করছে।
২ দিন আগেসিটি ব্যাংক, গুগল, মাস্টারকার্ড এবং ভিসার যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে চালু হয়েছে ‘গুগল পে’। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ‘গুগল ওয়ালেট’ নামে পরিচিত। দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
২ দিন আগেসিনেমা বানানো মানে বিশাল সেট, অনেক কলাকুশলী আর কোটি টাকার বাজেট। সেই দৃশ্য এখনো আছে। কিন্তু এর সঙ্গে বিকল্প এক পথ তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদৌলতে। কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি এআই টুল দিয়ে বানানো যাচ্ছে শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, এমনকি ফিচার ফিল্মও।
২ দিন আগে