ফিচার ডেস্ক
নকল ওয়েবসাইটগুলো দেখতে আসল ওয়েবসাইটের মতো হওয়ায় ভুয়া ওয়েবসাইট চেনা বেশ কঠিন। তাই এগুলো চিনতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ছোট ছোট কিছু কাজ করলেই আসল ও নকল ওয়েবসাইট চেনা যায়।
ইউআরএল সতর্কতা
ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে ইউআরএল ঠিকভাবে দেখে নিন। আসল ওয়েবসাইটের ইউআরএল সাধারণত এইচটিটিপিএস দিয়ে শুরু হয়, যেখানে ‘এস’-এর মাধ্যমে জানানো হয়, সাইটটি নিরাপদ। ইউআরএলে শুধু এইচটিটিপি থাকলে সেটা সন্দেহজনক হতে পারে।
বানান চেক করা
অনেক সময় নকল ওয়েবসাইটে নামের বানানে ভুল থাকে। প্রায় একই ধরনের নাম ব্যবহার করা হয় নকল ওয়েবসাইটে। তাই ওয়েবসাইট বিষয়ে সন্দেহ হলে বানান দেখে নিতে পারেন।
লোগো ও ডিজাইন
ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল প্রতিষ্ঠানের লোগো ও ডিজাইন হুবহু নকল করে। সেখানে কিছু অসামঞ্জস্য থাকতে পারে। লোগো বা ছবি যদি অস্পষ্ট থাকে, তবে সেটি সন্দেহজনক হতে পারে।
যোগাযোগ করা
যদি গুগলে সার্চ করে কোনো ওয়েবসাইটে যান, তাহলে সেই ওয়েবসাইটে থাকা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে সেটি সঠিক কি না, তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে। এ ছাড়া সরাসরি কাস্টমার কেয়ার নম্বরে কল করে নিশ্চিত হওয়া যায়, ওয়েবসাইটটি আসল, নাকি নকল।
নিরাপদ ব্রাউজিং অভ্যাস
পপ-আপ এবং বিজ্ঞাপনের ক্লিক করা অনেক সময় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আপনার ব্রাউজারের নিরাপত্তা সেটিংসে পপ-আপ ব্লকিং ফিচার অন করে রাখুন। এতে বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
ওয়েবসাইট চেকার ব্যবহার করা
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকারগুলো আসল-নকল ওয়েবসাইট ধরতে সহায়ক। অনেক সাইট, যেমন ভাইরাস টোটাল, গুগল সেফ ব্রাউজিং ইউআরএল ভয়েডের মাধ্যমে নিরাপদ সাইট নিশ্চিত হওয়া যায়। এই চেকারগুলোতে ওয়েবসাইটের সুরক্ষা যাচাই করার জন্য উপযুক্ত টুলস পাওয়া যায়।
রিভিউ ও রেটিং দেখা
আপনি কোনো নতুন ওয়েবসাইটে যদি প্রবেশ করতে চান, তাহলে তার রিভিউ এবং রেটিং চেক করে নিন। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইটটির বিষয়ে গ্রাহকেরা কী বলছে, তা-ও দেখে নিতে পারেন।
এভাবে সতর্ক থেকে বড় সাইবার অপরাধ বিষয়ে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। সাইবার সিকিউরিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সহজ কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে বিপদ এড়ানো সম্ভব।
সূত্র: ডিজিসার্ট
নকল ওয়েবসাইটগুলো দেখতে আসল ওয়েবসাইটের মতো হওয়ায় ভুয়া ওয়েবসাইট চেনা বেশ কঠিন। তাই এগুলো চিনতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ছোট ছোট কিছু কাজ করলেই আসল ও নকল ওয়েবসাইট চেনা যায়।
ইউআরএল সতর্কতা
ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে ইউআরএল ঠিকভাবে দেখে নিন। আসল ওয়েবসাইটের ইউআরএল সাধারণত এইচটিটিপিএস দিয়ে শুরু হয়, যেখানে ‘এস’-এর মাধ্যমে জানানো হয়, সাইটটি নিরাপদ। ইউআরএলে শুধু এইচটিটিপি থাকলে সেটা সন্দেহজনক হতে পারে।
বানান চেক করা
অনেক সময় নকল ওয়েবসাইটে নামের বানানে ভুল থাকে। প্রায় একই ধরনের নাম ব্যবহার করা হয় নকল ওয়েবসাইটে। তাই ওয়েবসাইট বিষয়ে সন্দেহ হলে বানান দেখে নিতে পারেন।
লোগো ও ডিজাইন
ভুয়া ওয়েবসাইটগুলো আসল প্রতিষ্ঠানের লোগো ও ডিজাইন হুবহু নকল করে। সেখানে কিছু অসামঞ্জস্য থাকতে পারে। লোগো বা ছবি যদি অস্পষ্ট থাকে, তবে সেটি সন্দেহজনক হতে পারে।
যোগাযোগ করা
যদি গুগলে সার্চ করে কোনো ওয়েবসাইটে যান, তাহলে সেই ওয়েবসাইটে থাকা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে সেটি সঠিক কি না, তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে। এ ছাড়া সরাসরি কাস্টমার কেয়ার নম্বরে কল করে নিশ্চিত হওয়া যায়, ওয়েবসাইটটি আসল, নাকি নকল।
নিরাপদ ব্রাউজিং অভ্যাস
পপ-আপ এবং বিজ্ঞাপনের ক্লিক করা অনেক সময় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আপনার ব্রাউজারের নিরাপত্তা সেটিংসে পপ-আপ ব্লকিং ফিচার অন করে রাখুন। এতে বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
ওয়েবসাইট চেকার ব্যবহার করা
অনলাইন ওয়েবসাইট চেকারগুলো আসল-নকল ওয়েবসাইট ধরতে সহায়ক। অনেক সাইট, যেমন ভাইরাস টোটাল, গুগল সেফ ব্রাউজিং ইউআরএল ভয়েডের মাধ্যমে নিরাপদ সাইট নিশ্চিত হওয়া যায়। এই চেকারগুলোতে ওয়েবসাইটের সুরক্ষা যাচাই করার জন্য উপযুক্ত টুলস পাওয়া যায়।
রিভিউ ও রেটিং দেখা
আপনি কোনো নতুন ওয়েবসাইটে যদি প্রবেশ করতে চান, তাহলে তার রিভিউ এবং রেটিং চেক করে নিন। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইটটির বিষয়ে গ্রাহকেরা কী বলছে, তা-ও দেখে নিতে পারেন।
এভাবে সতর্ক থেকে বড় সাইবার অপরাধ বিষয়ে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। সাইবার সিকিউরিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সহজ কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে বিপদ এড়ানো সম্ভব।
সূত্র: ডিজিসার্ট
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে