নওরোজ চৌধুরী
প্রযুক্তিবাজার বিশ্লেষক সংস্থা ক্যানালিস তাদের এক প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে আইপ্যাড বিক্রি কমলেও ট্যাব বাজারে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে অ্যাপল।
সম্প্রতি বাজারে এসেছে দশম প্রজন্মের অ্যাপল আইপ্যাড। আগের মডেলগুলোর তুলনায় বেশ কিছু পরিবর্তন আছে আইপ্যাড টেন জেনে।
অ্যাপল আইপ্যাড টেন জেনে আছে ১০ দশমিক ৯ ইঞ্চি রেটিনা ডিসপ্লে। এতে এলোফোবিক কোটিং রয়েছে, যা হাতের ছাপ পড়তে দেবে না। এর পিক্সেল রেজল্যুশন ২৩৬০×১৬৪০। এটি ৫০০ নিটস ব্রাইটনেস দেবে। পারফরম্যান্সের জন্য এই ট্যাবে পাওয়া যাবে এ-১৪ বায়োনিক চিপ সেট। এই একই চিপ সেট আইফোন ১৪-তে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি ১৬-কোর নিউরাল ইঞ্জিন, ৬-কোর সিপিইউ এবং কোয়াড-কোর জিপিইউ যুক্ত।
ফটো ও ভিডিওগ্রাফির জন্য টেন জেনের সামনে ও পেছনে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে। এই ক্যামেরা এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং, ফেসটাইম, সেন্টার স্টেজ ইত্যাদি সাপোর্ট করে। এর অন্যান্য ফিচারের মধ্যে রয়েছে ডুয়েল মাইক, স্টেরিও স্পিকার, ওয়াই-ফাই ৬, ব্লুটুথ ৫ দশমিক ২, টাচ আইডি এবং টাইপ-সি পোর্ট। মাত্র ৪৭৭ গ্রাম ওজনের টেন জেনে কোনো হোম বাটন নেই। আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। আগের মডেলগুলোতে আইপ্যাডের ডুয়েল স্পিকার ছিল ডিভাইসের নিচের দিকে ও মাঝখানে। তবে এবার দুটি স্পিকার আইপ্যাডের নিচে দুই পাশে দেওয়া হয়েছে।
এবারই প্রথম আইপ্যাডে টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট রাখা হয়েছে। ফলে ফাস্ট চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়া হলে কম সময়েই চার্জ হবে ডিভাইসটি। এক ঘণ্টায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ হবে আইপ্যাড টেন জেন। আগের মডেলগুলোতে একই পরিমাণ চার্জ হতে ৭৫ মিনিট সময় লাগত। এক চার্জে কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা সচল থাকবে। তবে ডেটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ইএসবি ২ দশমিক শূন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে ডিভাইসটিতে। ফলে তুলনামূলক কম গতিতে ডেটা ট্রান্সফার হবে। দশম প্রজন্মের অ্যাপল আইপ্যাড ৬৪ জিবি ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যায়। এটি ওয়াই-ফাই এবং সেলুলার কানেকটিভিটিসহ পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের বাজারে এর দাম ৬৫ হাজার থেকে ৭৬ হাজার টাকা।
প্রযুক্তিবাজার বিশ্লেষক সংস্থা ক্যানালিস তাদের এক প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে আইপ্যাড বিক্রি কমলেও ট্যাব বাজারে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে অ্যাপল।
সম্প্রতি বাজারে এসেছে দশম প্রজন্মের অ্যাপল আইপ্যাড। আগের মডেলগুলোর তুলনায় বেশ কিছু পরিবর্তন আছে আইপ্যাড টেন জেনে।
অ্যাপল আইপ্যাড টেন জেনে আছে ১০ দশমিক ৯ ইঞ্চি রেটিনা ডিসপ্লে। এতে এলোফোবিক কোটিং রয়েছে, যা হাতের ছাপ পড়তে দেবে না। এর পিক্সেল রেজল্যুশন ২৩৬০×১৬৪০। এটি ৫০০ নিটস ব্রাইটনেস দেবে। পারফরম্যান্সের জন্য এই ট্যাবে পাওয়া যাবে এ-১৪ বায়োনিক চিপ সেট। এই একই চিপ সেট আইফোন ১৪-তে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি ১৬-কোর নিউরাল ইঞ্জিন, ৬-কোর সিপিইউ এবং কোয়াড-কোর জিপিইউ যুক্ত।
ফটো ও ভিডিওগ্রাফির জন্য টেন জেনের সামনে ও পেছনে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে। এই ক্যামেরা এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং, ফেসটাইম, সেন্টার স্টেজ ইত্যাদি সাপোর্ট করে। এর অন্যান্য ফিচারের মধ্যে রয়েছে ডুয়েল মাইক, স্টেরিও স্পিকার, ওয়াই-ফাই ৬, ব্লুটুথ ৫ দশমিক ২, টাচ আইডি এবং টাইপ-সি পোর্ট। মাত্র ৪৭৭ গ্রাম ওজনের টেন জেনে কোনো হোম বাটন নেই। আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। আগের মডেলগুলোতে আইপ্যাডের ডুয়েল স্পিকার ছিল ডিভাইসের নিচের দিকে ও মাঝখানে। তবে এবার দুটি স্পিকার আইপ্যাডের নিচে দুই পাশে দেওয়া হয়েছে।
এবারই প্রথম আইপ্যাডে টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট রাখা হয়েছে। ফলে ফাস্ট চার্জার দিয়ে চার্জ দেওয়া হলে কম সময়েই চার্জ হবে ডিভাইসটি। এক ঘণ্টায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ হবে আইপ্যাড টেন জেন। আগের মডেলগুলোতে একই পরিমাণ চার্জ হতে ৭৫ মিনিট সময় লাগত। এক চার্জে কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা সচল থাকবে। তবে ডেটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ইএসবি ২ দশমিক শূন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে ডিভাইসটিতে। ফলে তুলনামূলক কম গতিতে ডেটা ট্রান্সফার হবে। দশম প্রজন্মের অ্যাপল আইপ্যাড ৬৪ জিবি ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যায়। এটি ওয়াই-ফাই এবং সেলুলার কানেকটিভিটিসহ পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের বাজারে এর দাম ৬৫ হাজার থেকে ৭৬ হাজার টাকা।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে