স্মার্টফোন হারালে শুধু আর্থিক ক্ষতিই হয় না, সেই সঙ্গে নিজের গোপনীয়তা বিঘ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এটি স্টোরেজ ডিভাইসের মতো কাজে করে, যেখানে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও থেকে শুরু করে ব্যাংকিং তথ্য থাকে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে গুগলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে সংবেদনশীল ডেটা মুছে ফেলে নিজের তথ্য সুরক্ষিত রাখা যায়। এমনকি নিজের ফোন খুঁজে পাওয়াও সম্ভব।
স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে দ্রুত কয়েকটি কাজ করতে হবে। এতে আপনার ফোন খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। হারানো ফোন না ফেলে পান ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলতে পারেন। ডিভাইসের মধ্যে থাকা ডেটা মুছে ফেলা থেকে শুরু করে অ্যান্ড্রয়েড ফোন খুঁজে পেতে গুগলের ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ ফিচারটি ব্যবহার করতে হবে।
ফাইন্ড মাই ডিভাইস ফিচারটি ব্যবহার করবেন যেভাবে
হারিয়ে যাওয়া ফোনের তথ্য সুরক্ষিত রাখতে গুগলের ফাইন্ড মাই ডিভাইস ফিচারটি প্রথম সারির প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করতে পারে। এই ফিচার দূরবর্তী স্থান থেকে ফোন শনাক্ত করতে, লক করত ও এমনকি ফোনের সমস্ত ডেটা মুছে ফেলতেও সহায়তা করতে পারে। তবে ফিচারটি আগে থেকেই ডিভাইসে চালু রাখলেই এই সুবিধা পাওয়া যায়।
ফিচারটি চালু করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ইন্টারনেট চালু করুন।
২. অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে সেটিংস অ্যাপ চালু করুন।
৩. স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনটি খুঁজে বের করুন ও এতে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ডান পাশের ‘অল সার্ভিসেস’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ অপশন খুঁজে বের করুন ও এতে ট্যাপ করুন। ফলে একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. পেজের ‘ইউজ ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ অপশনের পাশে টগল বাটনটি চালু করুন।
এই ফিচার চালু হলে ওয়েব ব্রাউজার বা অন্য ডিভাইস থেকে দূর থেকে স্মার্টফোনটির লোকেশন পাওয়া যাবে। এ জন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন ও হারিয়ে যাওয়া ফোনের সঙ্গে যুক্ত গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।
এখানে স্মার্টওয়াচ ও এয়ারবাডসসহ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত ডিভাইসগুলোও দেখা যাবে। যে ডিভাইস হারিয়ে গেছে সেটিতে ক্লিক করুন। এর লোকেশন দেখা যাবে। তবে মনে রাখতে হবে এটা তখনই সম্ভব হবে যখন আপনার হারানো ডিভাইসে ইন্টারনেট চালু করা থাকবে। যদি কেউ সেটি সুইচ বন্ধ করে দেয় সে ক্ষেত্রে আর লোকেশন দেখা যাবে না। তবে চালু করার সময় যে লোকেশন ছিল সেটা দেখা যাবে।
আর আপনার ফোনটি চুরি হয়েছে নিশ্চিত হলে দূর থেকেই ফোনটির নতুন পিন, পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন দিয়ে ডিভাইসটি লক করতে পারবেন। তবে এ জন্য ডিভাইসটিতে ইন্টারনেট যুক্ত থাকতে হবে। এমনকি ডিলিট করতে পারেন সব তথ্য। তবে এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করলে ফোন খুঁজে পেলেও হারানো ছবি, ভিডিও ইত্যাদি আর খুঁজে পাবেন না। এগুলো একেবারেই ফোন থেকে মুছে যাবে।
ভবিষ্যতে হারিয়ে যাওয়া ফোনের তথ্য সুরক্ষিত রাখতে নিচের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন—
১. আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ চালু আছে তা নিশ্চিত করুন। এটি এখনো সক্রিয় তা যাচাই করতে নিয়মিত আপনার সেটিংস দেখুন।
২. স্মার্টফোনে শক্তিশালী পিন, পাসওয়ার্ড ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক ব্যবহার করুন। ফলে কেউ যদি আপনার ফোন খুঁজে পেলে আপনার তথ্য পাওয়া তার পক্ষে কঠিন হয়ে যায়।
৩. আপনার ফটো, পরিচিতি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সুরক্ষিত রাখতে আপনার ফোনের ডেটা নিয়মিত ক্লাউড বা অন্য কোনো ডিভাইসে ব্যাকআপ রাখুন ৷ ফলে ফাইন্ড মাই ডিভাইসের মাধ্যমে হারানো ফোনের ডেটা মুছে ফেলতে বাধ্য হলেও নিজের তথ্যগুলো আপনার কাছে থাকবে।
স্মার্টফোন হারালে শুধু আর্থিক ক্ষতিই হয় না, সেই সঙ্গে নিজের গোপনীয়তা বিঘ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এটি স্টোরেজ ডিভাইসের মতো কাজে করে, যেখানে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও থেকে শুরু করে ব্যাংকিং তথ্য থাকে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে গুগলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে সংবেদনশীল ডেটা মুছে ফেলে নিজের তথ্য সুরক্ষিত রাখা যায়। এমনকি নিজের ফোন খুঁজে পাওয়াও সম্ভব।
স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে দ্রুত কয়েকটি কাজ করতে হবে। এতে আপনার ফোন খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। হারানো ফোন না ফেলে পান ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলতে পারেন। ডিভাইসের মধ্যে থাকা ডেটা মুছে ফেলা থেকে শুরু করে অ্যান্ড্রয়েড ফোন খুঁজে পেতে গুগলের ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ ফিচারটি ব্যবহার করতে হবে।
ফাইন্ড মাই ডিভাইস ফিচারটি ব্যবহার করবেন যেভাবে
হারিয়ে যাওয়া ফোনের তথ্য সুরক্ষিত রাখতে গুগলের ফাইন্ড মাই ডিভাইস ফিচারটি প্রথম সারির প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করতে পারে। এই ফিচার দূরবর্তী স্থান থেকে ফোন শনাক্ত করতে, লক করত ও এমনকি ফোনের সমস্ত ডেটা মুছে ফেলতেও সহায়তা করতে পারে। তবে ফিচারটি আগে থেকেই ডিভাইসে চালু রাখলেই এই সুবিধা পাওয়া যায়।
ফিচারটি চালু করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ইন্টারনেট চালু করুন।
২. অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে সেটিংস অ্যাপ চালু করুন।
৩. স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনটি খুঁজে বের করুন ও এতে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ডান পাশের ‘অল সার্ভিসেস’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ অপশন খুঁজে বের করুন ও এতে ট্যাপ করুন। ফলে একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. পেজের ‘ইউজ ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ অপশনের পাশে টগল বাটনটি চালু করুন।
এই ফিচার চালু হলে ওয়েব ব্রাউজার বা অন্য ডিভাইস থেকে দূর থেকে স্মার্টফোনটির লোকেশন পাওয়া যাবে। এ জন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন ও হারিয়ে যাওয়া ফোনের সঙ্গে যুক্ত গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।
এখানে স্মার্টওয়াচ ও এয়ারবাডসসহ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত ডিভাইসগুলোও দেখা যাবে। যে ডিভাইস হারিয়ে গেছে সেটিতে ক্লিক করুন। এর লোকেশন দেখা যাবে। তবে মনে রাখতে হবে এটা তখনই সম্ভব হবে যখন আপনার হারানো ডিভাইসে ইন্টারনেট চালু করা থাকবে। যদি কেউ সেটি সুইচ বন্ধ করে দেয় সে ক্ষেত্রে আর লোকেশন দেখা যাবে না। তবে চালু করার সময় যে লোকেশন ছিল সেটা দেখা যাবে।
আর আপনার ফোনটি চুরি হয়েছে নিশ্চিত হলে দূর থেকেই ফোনটির নতুন পিন, পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন দিয়ে ডিভাইসটি লক করতে পারবেন। তবে এ জন্য ডিভাইসটিতে ইন্টারনেট যুক্ত থাকতে হবে। এমনকি ডিলিট করতে পারেন সব তথ্য। তবে এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করলে ফোন খুঁজে পেলেও হারানো ছবি, ভিডিও ইত্যাদি আর খুঁজে পাবেন না। এগুলো একেবারেই ফোন থেকে মুছে যাবে।
ভবিষ্যতে হারিয়ে যাওয়া ফোনের তথ্য সুরক্ষিত রাখতে নিচের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন—
১. আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ চালু আছে তা নিশ্চিত করুন। এটি এখনো সক্রিয় তা যাচাই করতে নিয়মিত আপনার সেটিংস দেখুন।
২. স্মার্টফোনে শক্তিশালী পিন, পাসওয়ার্ড ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক ব্যবহার করুন। ফলে কেউ যদি আপনার ফোন খুঁজে পেলে আপনার তথ্য পাওয়া তার পক্ষে কঠিন হয়ে যায়।
৩. আপনার ফটো, পরিচিতি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সুরক্ষিত রাখতে আপনার ফোনের ডেটা নিয়মিত ক্লাউড বা অন্য কোনো ডিভাইসে ব্যাকআপ রাখুন ৷ ফলে ফাইন্ড মাই ডিভাইসের মাধ্যমে হারানো ফোনের ডেটা মুছে ফেলতে বাধ্য হলেও নিজের তথ্যগুলো আপনার কাছে থাকবে।
ইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৯ ঘণ্টা আগে