সুপ্রিয় সিকদার, ঢাকা
২০২১ সালে ভারতে প্রথম বাজারে আসে টিভিএস কোম্পানির টিভিএস রাইডার ১২৫ সিসির বাইকটি। ভারতের বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এরই মধ্যে দেশের বাজারে নিজের জায়গা দখল করে নিয়েছে এই কমিউটার বাইক। বাইকপ্রেমীদের কাছেও বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে স্পোর্টিং লুকের এই বাইক। অনেকেই বলছেন, ন্যাকেড স্পোর্টিং লুকের বাইকটি মার্কেট কাঁপাবে। টিভিএস অটোর সব শোরুমেই প্রি-বুকিংয়ের মাধ্যমে বাইকটি এখন পাওয়া যাচ্ছে।
টিভিএস রাইডার বাইকটিতে রয়েছে টিভিএস ফোর-ভির ডিজাইনের মতো সুন্দর হেডলাইট। এটি বাইকটিতে একটি এগ্রেসিভ লুক দেয়। হেডলাইটে থাকছে এলইডি ডিআরএল লাইট। পাশাপাশি এলইডি এই হেড লাইটের আলোও রাস্তায় চলাচলের জন্য যথেষ্ট। টেল লাইটেও আনা হয়েছে নতুনত্ব। নতুন এই বাইকে রয়েছে ইউনিক ডিজাইন, স্প্লিট সিট (টু পার্ট সিট), টায়ার সাইজ, সাইলেন্সার পাইপের ধরনেও এনেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বাইকটির সবচেয়ে মজার বিষয় নেগেটিভ মিটার, যা এর সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। রয়েছে হেলমেট অ্যালার্ম, যা বাইকে বসার পর আপনাকে হেলমেট পরার কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। রয়েছে গিয়ার ইন্ডিকেটর।
১২৫ সিসি সেগমেন্টের বাইকটিতে রয়েছে সামনে ২৪০ মিলিমিটার ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ১৩০ মিলিমিটার ড্রাম ব্রেক। বাইকটিতে পুরোপুরি স্পোর্টস লুক দেওয়ার জন্য রয়েছে একটি ইঞ্জিন গার্ড। রয়েছে আই টাচ টেকনোলজি। এর ফলে শুধু সেলফ সুইচের চাপেই স্টার্ট হবে বাইকটি।
সিনক্রোনাইজ ব্রেকিং টেকনোলজির (এসবিটি) ব্রেকিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে বাইকটিতে। এটি থাকায় অনেকটা সিবিএসের মতো ব্রেকিং কাজ করে, যা ১২৫ সিসি সেগমেন্টের কমিউটার বাইকের মধ্যে অন্যতম। ১৮০ মিলিমিটার গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্সের এই বাইকের সিটের উচ্চতা ৭৮০ মিলিমিটার। ফলে যেকোনো উচ্চতার মানুষ সহজে বাইকটি রাইড করতে পারবেন স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে।
১০ লিটার তেল ধারণক্ষমতার বাইকটিতে রয়েছে সামনে ৮০/১০০ এবং পেছনে ১০০/৯০ সাইজের টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে রয়েছে টেলিস্কোপ সাসপেনশন।
বাইকটির ইঞ্জিনেও রয়েছে বিশেষত্ব। রয়েছে এয়ার এবং ওয়েল কুলিং সিস্টেম। কার্বুরেটর ইঞ্জিনে রয়েছে ফোর-স্ট্রোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার। যেটা ১২ দশমিক ৭ বিএইচপি ৬০০০ আরপিএম ক্ষমতা তৈরি করতে পারে এবং টর্ক ১১ দশমিক ৫ এনএম। ফলে বলা যেতেই পারে বাইকটি এই সেগমেন্টের সবচেয়ে শক্তিশালী মোটরবাইক। রয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন।
সিটি রাইডে এক লিটার তেলে ৪৮ থেকে ৫০ কিলোমিটার মাইলেজ পাবেন। বাইকটির পিলিয়ন (পেছনে যে বসে) বসার সিট বেশ আরামদায়ক। এর টু-পার্ট সিট এবং ফোম বেশ আরামদায়ক। ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯০০ টাকা দামের এই বাইক বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে STRIKING RED, BLAZING BLUE, WICKED BLACK এবং FIERY YELLOW রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
২০২১ সালে ভারতে প্রথম বাজারে আসে টিভিএস কোম্পানির টিভিএস রাইডার ১২৫ সিসির বাইকটি। ভারতের বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এরই মধ্যে দেশের বাজারে নিজের জায়গা দখল করে নিয়েছে এই কমিউটার বাইক। বাইকপ্রেমীদের কাছেও বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে স্পোর্টিং লুকের এই বাইক। অনেকেই বলছেন, ন্যাকেড স্পোর্টিং লুকের বাইকটি মার্কেট কাঁপাবে। টিভিএস অটোর সব শোরুমেই প্রি-বুকিংয়ের মাধ্যমে বাইকটি এখন পাওয়া যাচ্ছে।
টিভিএস রাইডার বাইকটিতে রয়েছে টিভিএস ফোর-ভির ডিজাইনের মতো সুন্দর হেডলাইট। এটি বাইকটিতে একটি এগ্রেসিভ লুক দেয়। হেডলাইটে থাকছে এলইডি ডিআরএল লাইট। পাশাপাশি এলইডি এই হেড লাইটের আলোও রাস্তায় চলাচলের জন্য যথেষ্ট। টেল লাইটেও আনা হয়েছে নতুনত্ব। নতুন এই বাইকে রয়েছে ইউনিক ডিজাইন, স্প্লিট সিট (টু পার্ট সিট), টায়ার সাইজ, সাইলেন্সার পাইপের ধরনেও এনেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বাইকটির সবচেয়ে মজার বিষয় নেগেটিভ মিটার, যা এর সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। রয়েছে হেলমেট অ্যালার্ম, যা বাইকে বসার পর আপনাকে হেলমেট পরার কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। রয়েছে গিয়ার ইন্ডিকেটর।
১২৫ সিসি সেগমেন্টের বাইকটিতে রয়েছে সামনে ২৪০ মিলিমিটার ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ১৩০ মিলিমিটার ড্রাম ব্রেক। বাইকটিতে পুরোপুরি স্পোর্টস লুক দেওয়ার জন্য রয়েছে একটি ইঞ্জিন গার্ড। রয়েছে আই টাচ টেকনোলজি। এর ফলে শুধু সেলফ সুইচের চাপেই স্টার্ট হবে বাইকটি।
সিনক্রোনাইজ ব্রেকিং টেকনোলজির (এসবিটি) ব্রেকিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে বাইকটিতে। এটি থাকায় অনেকটা সিবিএসের মতো ব্রেকিং কাজ করে, যা ১২৫ সিসি সেগমেন্টের কমিউটার বাইকের মধ্যে অন্যতম। ১৮০ মিলিমিটার গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্সের এই বাইকের সিটের উচ্চতা ৭৮০ মিলিমিটার। ফলে যেকোনো উচ্চতার মানুষ সহজে বাইকটি রাইড করতে পারবেন স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে।
১০ লিটার তেল ধারণক্ষমতার বাইকটিতে রয়েছে সামনে ৮০/১০০ এবং পেছনে ১০০/৯০ সাইজের টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে রয়েছে টেলিস্কোপ সাসপেনশন।
বাইকটির ইঞ্জিনেও রয়েছে বিশেষত্ব। রয়েছে এয়ার এবং ওয়েল কুলিং সিস্টেম। কার্বুরেটর ইঞ্জিনে রয়েছে ফোর-স্ট্রোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার। যেটা ১২ দশমিক ৭ বিএইচপি ৬০০০ আরপিএম ক্ষমতা তৈরি করতে পারে এবং টর্ক ১১ দশমিক ৫ এনএম। ফলে বলা যেতেই পারে বাইকটি এই সেগমেন্টের সবচেয়ে শক্তিশালী মোটরবাইক। রয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন।
সিটি রাইডে এক লিটার তেলে ৪৮ থেকে ৫০ কিলোমিটার মাইলেজ পাবেন। বাইকটির পিলিয়ন (পেছনে যে বসে) বসার সিট বেশ আরামদায়ক। এর টু-পার্ট সিট এবং ফোম বেশ আরামদায়ক। ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯০০ টাকা দামের এই বাইক বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে STRIKING RED, BLAZING BLUE, WICKED BLACK এবং FIERY YELLOW রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে