সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই রাজ্যে রিপাবলিকান-সমর্থিত আইন পর্যালোচনা করতে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন।
আইনগুলির বিরুদ্ধে ফেসবুকের মালিক মেটা, গুগল ও এক্সসহ (টুইটার) প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর জোট নেটচয়েসের করা আপিল নিষ্পত্তির জন্য গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে বলে রয়টার্স জানিয়েছ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টাকে ‘অবৈধ সেন্সরশিপ’ আখ্যায়িত করে টেক্সাস ও ফ্লোরিডার রিপাবলিকান প্রশাসন এই আইন করেছে।
২০২১ সালে পাশ হওয়া আইনের সমর্থনকরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলো রিপাবিলকানদের বার্তা মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। অন্যদিতে কনটেন্ট মডারেশনের সমর্থকরা বলছেন, মিথ্যা তথ্য প্রচার ও চরমপন্থীদের সমর্থনে প্রচার বন্ধ করতে এই উদ্যোগ।
নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে আইনটি কার্যকর করতে চায় ফ্লোরিডা রাজ্য। আর টেক্সাস এই আইন নিম্ন আদালত বহাল রাখলেও কিছু দিন আগে সুপ্রিম কোর্ট আইনটির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ এবিষয়ে এক বিবৃতিতে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট বা প্রথম সংশোধনীতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুরক্ষিত। তাই দুটি রাজ্যের এই আইন নিয়ে দ্বন্দ্ব পর্যালোচনার আইনি দাবি রাখে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম তৃতীয় পক্ষের বক্তব্যকে বাছাই, সম্পাদনা ও গুছিয়ে জনসম্মুখে প্রকাশ করার বিষয়টি সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে রক্ষিত। ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট প্ল্যাটফর্মের সম্পাদকীয় ক্ষমতা সুরক্ষিত করে এবং সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কনটেন্ট প্রকাশে সরকারের জোরাজুরি নিষেধ করেছে বলে কোম্পানিগুলোর যে যুক্তি, তা আদালতে যাচাই হোক।
কোম্পানিগুলো বলছে, সম্পাদনার ক্ষমতা না থাকলে তাদের ওয়েবসাইটগুলোতে স্প্যাম, হয়রানি, চরমপন্থী ও ঘৃণামূলক বক্তব্য দিয়ে ভরে যাবে।
ফ্লোরিডার আইনে বড় প্ল্যাটফর্মগুলোতে এমন বক্তব্যও প্রকাশ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যা সেন্সরশিপ ও রাজনৈতিক প্রার্থীদের বক্তব্য প্রচার থেকে নিষিদ্ধ রাখার নীতির বিরুদ্ধে। আর টেক্সাসের আইনে ব্যবহারকারীদের ‘দৃষ্টিভঙ্গির’ কারণে বক্তব্য সম্পাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই রাজ্যে রিপাবলিকান-সমর্থিত আইন পর্যালোচনা করতে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন।
আইনগুলির বিরুদ্ধে ফেসবুকের মালিক মেটা, গুগল ও এক্সসহ (টুইটার) প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর জোট নেটচয়েসের করা আপিল নিষ্পত্তির জন্য গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে বলে রয়টার্স জানিয়েছ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টাকে ‘অবৈধ সেন্সরশিপ’ আখ্যায়িত করে টেক্সাস ও ফ্লোরিডার রিপাবলিকান প্রশাসন এই আইন করেছে।
২০২১ সালে পাশ হওয়া আইনের সমর্থনকরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলো রিপাবিলকানদের বার্তা মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। অন্যদিতে কনটেন্ট মডারেশনের সমর্থকরা বলছেন, মিথ্যা তথ্য প্রচার ও চরমপন্থীদের সমর্থনে প্রচার বন্ধ করতে এই উদ্যোগ।
নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে আইনটি কার্যকর করতে চায় ফ্লোরিডা রাজ্য। আর টেক্সাস এই আইন নিম্ন আদালত বহাল রাখলেও কিছু দিন আগে সুপ্রিম কোর্ট আইনটির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ এবিষয়ে এক বিবৃতিতে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট বা প্রথম সংশোধনীতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুরক্ষিত। তাই দুটি রাজ্যের এই আইন নিয়ে দ্বন্দ্ব পর্যালোচনার আইনি দাবি রাখে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম তৃতীয় পক্ষের বক্তব্যকে বাছাই, সম্পাদনা ও গুছিয়ে জনসম্মুখে প্রকাশ করার বিষয়টি সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে রক্ষিত। ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট প্ল্যাটফর্মের সম্পাদকীয় ক্ষমতা সুরক্ষিত করে এবং সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কনটেন্ট প্রকাশে সরকারের জোরাজুরি নিষেধ করেছে বলে কোম্পানিগুলোর যে যুক্তি, তা আদালতে যাচাই হোক।
কোম্পানিগুলো বলছে, সম্পাদনার ক্ষমতা না থাকলে তাদের ওয়েবসাইটগুলোতে স্প্যাম, হয়রানি, চরমপন্থী ও ঘৃণামূলক বক্তব্য দিয়ে ভরে যাবে।
ফ্লোরিডার আইনে বড় প্ল্যাটফর্মগুলোতে এমন বক্তব্যও প্রকাশ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যা সেন্সরশিপ ও রাজনৈতিক প্রার্থীদের বক্তব্য প্রচার থেকে নিষিদ্ধ রাখার নীতির বিরুদ্ধে। আর টেক্সাসের আইনে ব্যবহারকারীদের ‘দৃষ্টিভঙ্গির’ কারণে বক্তব্য সম্পাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
২ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
৩ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৩ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৪ দিন আগে