কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মডেল গ্রোক প্রশিক্ষণের জন্য এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করছেন ইলন মাস্ক। এসব তথ্য ব্যবহারে ব্যবহারকারীর অনুমতি চাওয়ার জন্য প্ল্যাটফর্মটিতে একটি অপশন রয়েছে। তবে অপশনটি ডিফল্টভাবে চালু থাকে। আর এই খবর প্রকাশের পর নিয়ন্ত্রকদের চাপে মুখে পড়েছে প্ল্যাটফর্মটি।
এক প্রতিবেদনে বিট্রিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানায়, বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য এক্সের সঙ্গে যোগাযোগ করছে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের ডেটা পর্যবেক্ষকেরা। এআই প্রশিক্ষণে অনুমতি দেওয়ার অপশনটি ডিফল্টভাবে চালু থাকলে বিষয়টি সম্পর্কে অনেক ব্যবহারকারীই জানবেন না। ফলে ব্যবহারকারীর আপত্তি থাকলেও এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে তাদের ডেটা ব্যবহার করা হবে।
এক্সের এক ব্যবহারকারী গত শুক্রবার বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি প্ল্যাটফর্মটিতে একটি স্ক্রিনশট প্রকাশ করেন। স্ক্রিনশটে দেখা যায়, সেটিংসের একটি অপশনে গ্রোক প্রশিক্ষণে ব্যবহারকারী ডেটা ব্যবহারের অনুমতি নেওয়ার বিষয়ে একটি অপশন রয়েছে। আর অপশনটিতে ডিফল্টভাবে অর্থাৎ স্বয়ংক্রিয়ভাবে টিক চিহ্ন দেওয়া রয়েছে।
ইউরোপীয় ডেটা নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা ও যুক্তরাজ্যের জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর) অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি আগে থেকে ‘কোনো বক্সে টিক চিহ্ন’ দিয়ে রাখতে পারে না বা ‘অন্যের সম্মতি ডিফল্টভাবে’ দিতে পারে না।
এক্সে এই সেটিংসে ডিফল্টভাবে টিক চিহ্ন থাকার মানে হলো, ব্যবহারকারী নিজের ডেটা গ্রোক প্রশিক্ষণে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। তবে অনেক ব্যবহারকারীরা নজরে বিষয়টি আসবে না।
এক্সের সেই ব্যবহারকারী দাবি করেন যে, সেটিংসটি শুধু এক্সে ওয়েব সংস্করণ থেকে বন্ধ করা যাবে।
ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রকেরা। যুক্তরাষ্ট্রে ইনফরমেশন কমিশনারস অফিস (আইসিও) বলছে, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে সংস্থাটি।
আইসিও এর মুখপাত্র বলেন, ‘যেসব প্ল্যাটফর্ম এআই ফাউন্ডেশন মডেলগুলোকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারকারীদের ডেটা ব্যবহার করতে চায় তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে স্বচ্ছ হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডেটা ব্যবহার করার আগে ব্যবহারকারীদের সক্রিয়ভাবে অবহিত করার জন্য কোম্পানিগুলোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ডেটা ব্যবহার করার বিষয়ে আপত্তি জানাতে ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট সময় ও সহজ প্রক্রিয়া প্রদান করা উচিত।
আয়ারল্যান্ডের ডেটা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা দ্য ডেটা প্রোটেকশন কমিশন (ডিপিসি) সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়নে এক্স প্ল্যাটফর্মের ওপর নজরদারি করে। সংস্থাটি বলছে, মাস্কের কোম্পানির সঙ্গে ইতিমধ্যে ডেটা সংগ্রহ ও এআই মডেল সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচনা শুরু করেছে সংস্থাটি। এর মধ্যে ডিফল্ট সেটিংসের বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরে ‘অবাক’ হয়েছে ডিপিসি।
চ্যাটজিপিটি ও গ্রোকের মতো চ্যাটবটে লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল ব্যবহার করা হয়। ভাষার বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ইন্টারনেট থেকে বিপুল পরিমাণ তথ্য দেওয়া হয় এসব মডেলকে। এর ফলে চ্যাটবটগুলো বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে জানাতে পারে।
তবে এই পদ্ধতির সমালোচনা করেছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও প্রকাশকেরা। এই প্রক্রিয়া কপিরাইট আইন ও ডেটা নিয়ন্ত্রক নীতিমালা লঙ্ঘন করে বলে দাবি করেন তারা।
এই মাসের শুরুতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল কোম্পানি মেটা জানায়, কোম্পানিটি তাদের সবচেয়ে উন্নত এআই মডেলের সংস্করণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন চালু করবে না। এ জন্য ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকদের ‘অপ্রত্যাশিত’ আচরণকে দায়ী করছে মেটা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মডেল গ্রোক প্রশিক্ষণের জন্য এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করছেন ইলন মাস্ক। এসব তথ্য ব্যবহারে ব্যবহারকারীর অনুমতি চাওয়ার জন্য প্ল্যাটফর্মটিতে একটি অপশন রয়েছে। তবে অপশনটি ডিফল্টভাবে চালু থাকে। আর এই খবর প্রকাশের পর নিয়ন্ত্রকদের চাপে মুখে পড়েছে প্ল্যাটফর্মটি।
এক প্রতিবেদনে বিট্রিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানায়, বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য এক্সের সঙ্গে যোগাযোগ করছে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের ডেটা পর্যবেক্ষকেরা। এআই প্রশিক্ষণে অনুমতি দেওয়ার অপশনটি ডিফল্টভাবে চালু থাকলে বিষয়টি সম্পর্কে অনেক ব্যবহারকারীই জানবেন না। ফলে ব্যবহারকারীর আপত্তি থাকলেও এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে তাদের ডেটা ব্যবহার করা হবে।
এক্সের এক ব্যবহারকারী গত শুক্রবার বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি প্ল্যাটফর্মটিতে একটি স্ক্রিনশট প্রকাশ করেন। স্ক্রিনশটে দেখা যায়, সেটিংসের একটি অপশনে গ্রোক প্রশিক্ষণে ব্যবহারকারী ডেটা ব্যবহারের অনুমতি নেওয়ার বিষয়ে একটি অপশন রয়েছে। আর অপশনটিতে ডিফল্টভাবে অর্থাৎ স্বয়ংক্রিয়ভাবে টিক চিহ্ন দেওয়া রয়েছে।
ইউরোপীয় ডেটা নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা ও যুক্তরাজ্যের জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর) অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি আগে থেকে ‘কোনো বক্সে টিক চিহ্ন’ দিয়ে রাখতে পারে না বা ‘অন্যের সম্মতি ডিফল্টভাবে’ দিতে পারে না।
এক্সে এই সেটিংসে ডিফল্টভাবে টিক চিহ্ন থাকার মানে হলো, ব্যবহারকারী নিজের ডেটা গ্রোক প্রশিক্ষণে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। তবে অনেক ব্যবহারকারীরা নজরে বিষয়টি আসবে না।
এক্সের সেই ব্যবহারকারী দাবি করেন যে, সেটিংসটি শুধু এক্সে ওয়েব সংস্করণ থেকে বন্ধ করা যাবে।
ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রকেরা। যুক্তরাষ্ট্রে ইনফরমেশন কমিশনারস অফিস (আইসিও) বলছে, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে সংস্থাটি।
আইসিও এর মুখপাত্র বলেন, ‘যেসব প্ল্যাটফর্ম এআই ফাউন্ডেশন মডেলগুলোকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারকারীদের ডেটা ব্যবহার করতে চায় তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে স্বচ্ছ হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডেটা ব্যবহার করার আগে ব্যবহারকারীদের সক্রিয়ভাবে অবহিত করার জন্য কোম্পানিগুলোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ডেটা ব্যবহার করার বিষয়ে আপত্তি জানাতে ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট সময় ও সহজ প্রক্রিয়া প্রদান করা উচিত।
আয়ারল্যান্ডের ডেটা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা দ্য ডেটা প্রোটেকশন কমিশন (ডিপিসি) সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়নে এক্স প্ল্যাটফর্মের ওপর নজরদারি করে। সংস্থাটি বলছে, মাস্কের কোম্পানির সঙ্গে ইতিমধ্যে ডেটা সংগ্রহ ও এআই মডেল সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচনা শুরু করেছে সংস্থাটি। এর মধ্যে ডিফল্ট সেটিংসের বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরে ‘অবাক’ হয়েছে ডিপিসি।
চ্যাটজিপিটি ও গ্রোকের মতো চ্যাটবটে লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল ব্যবহার করা হয়। ভাষার বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ইন্টারনেট থেকে বিপুল পরিমাণ তথ্য দেওয়া হয় এসব মডেলকে। এর ফলে চ্যাটবটগুলো বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে জানাতে পারে।
তবে এই পদ্ধতির সমালোচনা করেছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও প্রকাশকেরা। এই প্রক্রিয়া কপিরাইট আইন ও ডেটা নিয়ন্ত্রক নীতিমালা লঙ্ঘন করে বলে দাবি করেন তারা।
এই মাসের শুরুতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল কোম্পানি মেটা জানায়, কোম্পানিটি তাদের সবচেয়ে উন্নত এআই মডেলের সংস্করণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন চালু করবে না। এ জন্য ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকদের ‘অপ্রত্যাশিত’ আচরণকে দায়ী করছে মেটা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
১০ ঘণ্টা আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
১১ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
১৩ ঘণ্টা আগে