প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা নাসার উদ্যোগে আয়োজিত হয় নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ । এই আয়োজন উপলক্ষে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর তত্ত্বাবধানে এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহায়তায় শুরু হচ্ছে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২১ । এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বেসিসকে সহযোগিতা করবে।
এই প্রতিযোগিতার অন্যতম লক্ষ্য প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী, নকশাবিদ, চিত্রশিল্পী, উদ্যোক্তাসহ সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করা। এ বছর আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ২৫১টি শহরে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে নাসা।
বেসিস বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, বরিশাল, খুলনা, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহে) ভার্চুয়ালি এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে।
সম্প্রতি বেসিস ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২১’ নিয়ে কর্মপরিকল্পনা শুরু করেছে । নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে এবার ৫০ লাখ শিক্ষার্থীকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত করার পাশাপাশি এক লাখ শিক্ষার্থীকে অনলাইনে প্রতিযোগিতায় যুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, বাংলাদেশ থেকে আমাদের সৃজনশীল শিক্ষার্থীরা সফলতার সঙ্গে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ সমাধান করছে এবং উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে নিচ্ছে। আমরা এবার সপ্তমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। গতবার নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২০ এ বিশ্বের ১৫০ দেশের ৩৮০০ প্রজেক্টের মধ্যে বাংলাদেশের টিম বুয়েট জেনিথ অনারেবল মেনশন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে।
বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ফারহানা এ রহমান বলেন, একটা প্রতিযোগিতা থেকে আমরা নতুন নতুন অনেক বিষয় শিখি; নতুন নতুন অনেক উদ্ভাবন বের হয়ে আসে। আমি বিশেষ করে, আমাদের মেয়েদেরকে এই প্রতিযোগিতায় আরও বেশি করে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানাব। আমাদের দেশের মেয়েরা সব ক্ষেত্রে ভালো করছে। আমি আশাবাদী, মহাকাশ গবেষণায়ও আমাদের মেয়েরা নেতৃত্ব দেবে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, নাসার নির্দেশনায় প্রত্যেক গ্রুপে মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি টিমের জন্য অতিরিক্ত পয়েন্ট যোগ করবে।
নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ এর উপদেষ্টা আরিফুল হাসান অপু বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হ্যাকাথন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা নাসার উদ্যোগে আয়োজিত হয় নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ । এই আয়োজন উপলক্ষে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর তত্ত্বাবধানে এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহায়তায় শুরু হচ্ছে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২১ । এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বেসিসকে সহযোগিতা করবে।
এই প্রতিযোগিতার অন্যতম লক্ষ্য প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী, নকশাবিদ, চিত্রশিল্পী, উদ্যোক্তাসহ সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করা। এ বছর আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ২৫১টি শহরে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে নাসা।
বেসিস বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, বরিশাল, খুলনা, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহে) ভার্চুয়ালি এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে।
সম্প্রতি বেসিস ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২১’ নিয়ে কর্মপরিকল্পনা শুরু করেছে । নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে এবার ৫০ লাখ শিক্ষার্থীকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত করার পাশাপাশি এক লাখ শিক্ষার্থীকে অনলাইনে প্রতিযোগিতায় যুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, বাংলাদেশ থেকে আমাদের সৃজনশীল শিক্ষার্থীরা সফলতার সঙ্গে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ সমাধান করছে এবং উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে নিচ্ছে। আমরা এবার সপ্তমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। গতবার নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২০ এ বিশ্বের ১৫০ দেশের ৩৮০০ প্রজেক্টের মধ্যে বাংলাদেশের টিম বুয়েট জেনিথ অনারেবল মেনশন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে।
বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ফারহানা এ রহমান বলেন, একটা প্রতিযোগিতা থেকে আমরা নতুন নতুন অনেক বিষয় শিখি; নতুন নতুন অনেক উদ্ভাবন বের হয়ে আসে। আমি বিশেষ করে, আমাদের মেয়েদেরকে এই প্রতিযোগিতায় আরও বেশি করে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানাব। আমাদের দেশের মেয়েরা সব ক্ষেত্রে ভালো করছে। আমি আশাবাদী, মহাকাশ গবেষণায়ও আমাদের মেয়েরা নেতৃত্ব দেবে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, নাসার নির্দেশনায় প্রত্যেক গ্রুপে মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি টিমের জন্য অতিরিক্ত পয়েন্ট যোগ করবে।
নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ এর উপদেষ্টা আরিফুল হাসান অপু বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হ্যাকাথন।
কয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি মানুষের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)-এর বিজ্ঞানীরা। প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতনামা মিডিয়া ল্যাব পরিচালিত এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা লেখালেখির কাজে...
১৮ ঘণ্টা আগে