মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
আপনার সন্তানের বয়স যত বাড়ছে, তত বেশি সময় তারা অনলাইনে কাটাচ্ছে। অনলাইনে থাকার অনেক ভালো দিক রয়েছে, যেমন বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সঙ্গে যুক্ত থাকা, বিভিন্ন শখ কিংবা আগ্রহ সম্পর্কে জানা এবং অনলাইন কমিউনিটির অংশ হওয়া। তবে এগুলো যে সব সময় নিরাপদ এবং ইতিবাচক অভিজ্ঞতা নয়; বিশেষ করে শিশুদের জন্য। ইউনিসেফ থেকে এমন কিছু পন্থার বিষয়ে বলা হয়েছে, যা আপনার সন্তানকে অনলাইনে নিরাপদ রাখতে সাহায্য করবে এবং তাদের নিরাপদভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে শেখাবে।
স্পষ্ট নিয়ম তৈরি করা
আপনার সন্তানদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলুন। যেন তারা জানে, কারা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং কীভাবে। বুঝিয়ে দিন, তারা অনলাইনে যা কিছু পোস্ট করবে—ছবি, ভিডিও, মন্তব্য; তা তাদের ব্যক্তিগত তথ্য। তাই তাদের উচিত হবে, এসব বিষয়ে সচেতন থাকা এবং ‘ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট’ সম্পর্কে জানা। এ ছাড়া জানান যে কাউকে অশালীন বা আঘাতকারী কিছু শেয়ার করা বা গুজব রটানো কখনোই ঠিক নয়। যদি তারা অনলাইনে কিছু দেখে, যা তাদের অস্বস্তি, ভয় বা চিন্তা সৃষ্টি করে, তখন তা যেন দ্রুত আপনাকে বা কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রাপ্তবয়স্ককে জানায়।
প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের সুরক্ষা দেওয়া
আপনার সন্তানের ডিভাইসটি সর্বদা আপডেট রাখুন এবং সঠিক প্রাইভেসি সেটিংস ব্যবহার করুন, যাতে অযাচিত লোকজন তাদের তথ্য দেখতে না পারে। তাদের যেন কখনো ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করার অভ্যাস গড়ে ওঠে। কোনো ওয়েবক্যাম ব্যবহার করলে তা ঢেকে রাখুন। ছোট শিশুদের জন্য, প্যারেন্টাল কন্ট্রোল বা নিরাপদ সার্চ টুল ব্যবহার করুন, যাতে তাদের অনলাইন অভিজ্ঞতা নিরাপদ থাকে।
তাদের সঙ্গে সময় কাটানো
আপনার সন্তানদের জন্য নিরাপদ ও ইতিবাচক অনলাইন যোগাযোগ তৈরি করে তাদের সঙ্গে বসে ভিডিও চ্যাট করুন। যা খেলা বা অন্য কোনো কার্যকলাপে যুক্ত হতে সহায়তা করবে। সন্তানকে ভুল তথ্য ও অপ্রাসঙ্গিক কনটেন্ট থেকে সতর্ক করুন এবং ভালো ও বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে তথ্য নিতে উৎসাহ দিন।
স্বাস্থ্যকর অনলাইন অভ্যাস
আপনার সন্তানকে অনলাইনে সদয় ও ইতিবাচক হতে উৎসাহিত করুন। যদি তারা অনলাইনে ক্লাস করে, তারা যেন শ্রদ্ধাশীল থাকে এবং ক্যামেরার মাধ্যমে যা দেখা যাচ্ছে, তা নিয়ে সচেতন থাকা উচিত। যদি আপনার সন্তান অনলাইনে কোনো সমস্যায় পড়ে বা গোপনীয় আচরণ করতে থাকে, তবে তাদের জানান, তারা কখনোই হেনস্তার জন্য দায়ী নয় এবং সেই অভিজ্ঞতা গোপন রাখা উচিত নয়।
আনন্দ করতে দেওয়া এবং নিজস্ব মতামত প্রকাশে উৎসাহিত করাঅনলাইনে সময় কাটানো শিশুদের জন্য সৃজনশীলতা প্রকাশের এবং নিজেদের মতামত জানানোর একটি দারুণ সুযোগ হতে পারে। তাদের বিভিন্ন অনলাইন গেম বা শরীরচর্চার ভিডিও দেখতে উৎসাহিত করুন, যা তাদের শারীরিকভাবে সক্রিয় রাখবে।
তবে মনে রাখতে হবে, অনলাইন ও অফলাইন কার্যকলাপের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা প্রয়োজন, যাতে আপনার সন্তান শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকে।
সূত্র: ইউনিসেফ
আপনার সন্তানের বয়স যত বাড়ছে, তত বেশি সময় তারা অনলাইনে কাটাচ্ছে। অনলাইনে থাকার অনেক ভালো দিক রয়েছে, যেমন বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সঙ্গে যুক্ত থাকা, বিভিন্ন শখ কিংবা আগ্রহ সম্পর্কে জানা এবং অনলাইন কমিউনিটির অংশ হওয়া। তবে এগুলো যে সব সময় নিরাপদ এবং ইতিবাচক অভিজ্ঞতা নয়; বিশেষ করে শিশুদের জন্য। ইউনিসেফ থেকে এমন কিছু পন্থার বিষয়ে বলা হয়েছে, যা আপনার সন্তানকে অনলাইনে নিরাপদ রাখতে সাহায্য করবে এবং তাদের নিরাপদভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে শেখাবে।
স্পষ্ট নিয়ম তৈরি করা
আপনার সন্তানদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলুন। যেন তারা জানে, কারা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং কীভাবে। বুঝিয়ে দিন, তারা অনলাইনে যা কিছু পোস্ট করবে—ছবি, ভিডিও, মন্তব্য; তা তাদের ব্যক্তিগত তথ্য। তাই তাদের উচিত হবে, এসব বিষয়ে সচেতন থাকা এবং ‘ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট’ সম্পর্কে জানা। এ ছাড়া জানান যে কাউকে অশালীন বা আঘাতকারী কিছু শেয়ার করা বা গুজব রটানো কখনোই ঠিক নয়। যদি তারা অনলাইনে কিছু দেখে, যা তাদের অস্বস্তি, ভয় বা চিন্তা সৃষ্টি করে, তখন তা যেন দ্রুত আপনাকে বা কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রাপ্তবয়স্ককে জানায়।
প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের সুরক্ষা দেওয়া
আপনার সন্তানের ডিভাইসটি সর্বদা আপডেট রাখুন এবং সঠিক প্রাইভেসি সেটিংস ব্যবহার করুন, যাতে অযাচিত লোকজন তাদের তথ্য দেখতে না পারে। তাদের যেন কখনো ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করার অভ্যাস গড়ে ওঠে। কোনো ওয়েবক্যাম ব্যবহার করলে তা ঢেকে রাখুন। ছোট শিশুদের জন্য, প্যারেন্টাল কন্ট্রোল বা নিরাপদ সার্চ টুল ব্যবহার করুন, যাতে তাদের অনলাইন অভিজ্ঞতা নিরাপদ থাকে।
তাদের সঙ্গে সময় কাটানো
আপনার সন্তানদের জন্য নিরাপদ ও ইতিবাচক অনলাইন যোগাযোগ তৈরি করে তাদের সঙ্গে বসে ভিডিও চ্যাট করুন। যা খেলা বা অন্য কোনো কার্যকলাপে যুক্ত হতে সহায়তা করবে। সন্তানকে ভুল তথ্য ও অপ্রাসঙ্গিক কনটেন্ট থেকে সতর্ক করুন এবং ভালো ও বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে তথ্য নিতে উৎসাহ দিন।
স্বাস্থ্যকর অনলাইন অভ্যাস
আপনার সন্তানকে অনলাইনে সদয় ও ইতিবাচক হতে উৎসাহিত করুন। যদি তারা অনলাইনে ক্লাস করে, তারা যেন শ্রদ্ধাশীল থাকে এবং ক্যামেরার মাধ্যমে যা দেখা যাচ্ছে, তা নিয়ে সচেতন থাকা উচিত। যদি আপনার সন্তান অনলাইনে কোনো সমস্যায় পড়ে বা গোপনীয় আচরণ করতে থাকে, তবে তাদের জানান, তারা কখনোই হেনস্তার জন্য দায়ী নয় এবং সেই অভিজ্ঞতা গোপন রাখা উচিত নয়।
আনন্দ করতে দেওয়া এবং নিজস্ব মতামত প্রকাশে উৎসাহিত করাঅনলাইনে সময় কাটানো শিশুদের জন্য সৃজনশীলতা প্রকাশের এবং নিজেদের মতামত জানানোর একটি দারুণ সুযোগ হতে পারে। তাদের বিভিন্ন অনলাইন গেম বা শরীরচর্চার ভিডিও দেখতে উৎসাহিত করুন, যা তাদের শারীরিকভাবে সক্রিয় রাখবে।
তবে মনে রাখতে হবে, অনলাইন ও অফলাইন কার্যকলাপের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা প্রয়োজন, যাতে আপনার সন্তান শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকে।
সূত্র: ইউনিসেফ
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে