ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে দেশটিতে শত শত সাইবার হামলা চালিয়েছে রুশ সরকারসংশ্লিষ্ট হ্যাকাররা। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে গতকাল বুধবার এমনটি জানানো হয়েছে।
মাইক্রোসফট জানায়, ‘হাইব্রিড’ যুদ্ধের কৌশলে রাশিয়া প্রায়শই যুদ্ধক্ষেত্রে সামরিক হামলার সঙ্গে সাইবার আক্রমণ করে।
বার্তা সংস্থ এএফপি বলছে, ইউক্রেনীয় সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ এবং প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর সঙ্গে এই ধরনের সাইবার হামলা মোকাবিলায় কাজ করছে মাইক্রোসফট।
এক বিবৃতিতে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে বলা হয়, হামলার ঠিক আগে থেকে আমরা কমপক্ষে ছয়টি পৃথক রুশ বন্ধুরাষ্ট্র থেকে হ্যাকারদের ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ২৩৭টিরও বেশি সাইবার হামলা চালাতে দেখেছি।
মাইক্রোসফট বলেছে, এই সাইবার-যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে ধ্বংসাত্মক হামলা, যা চলমান এবং বেসামরিক জনগণের কল্যাণের জন্য হুমকিস্বরূপ।
মাইক্রোসফট জানায়, ইউক্রেনে হামলার প্রথম সপ্তাহে রুশ হ্যাকাররা একটি প্রধান ইউক্রেনীয় মিডিয়ায় সাইবার হামলা চালায়। ওই দিন রুশ সামরিক বাহিনী ইউক্রেনের ‘বিভ্রান্তিমূলক’ লক্ষ্যবস্তুগুলো ধ্বংস করার ইচ্ছা প্রকাশ করে এবং কিয়েভের একটি টিভি টাওয়ারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার নির্দেশ দেয়।
মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানির দাবি, এ ধরনের সমন্বিত আক্রমণের লক্ষ্য ছিল ইউক্রেনীয় সরকার ও সামরিক কার্যাবলি ব্যাহত করা। পাশাপাশি জনগণের আস্থা নষ্ট করা।
মাইক্রোসফট বলেছে, এটি শত শত সিস্টেমকে উদ্দেশ্য করে চালানো ৪০টি ধ্বংসাত্মক সাইবার আক্রমণ ট্র্যাক করেছে, যার এক-তৃতীয়াংশ সরাসরি ইউক্রেনীয় সরকারি সংস্থাগুলোকে উদ্দেশ্য করে চালানো হয়। এর মধ্যে কয়েকটি ছিল ‘ওয়াইপার অ্যাটাক’, যা হ্যাক হওয়া কম্পিউটার সিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ ডেটা মুছে ফেলে। হ্যাকাররা ইউক্রেনীয় সিস্টেমগুলোতে অ্যাকসেস পাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। ২০২১ সালের মার্চ থেকেই রুশ সংশ্লিষ্ট সাইবার হামলাকারীরা তাদের ক্যাম্পেইন শুরু করে।
ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে দেশটিতে শত শত সাইবার হামলা চালিয়েছে রুশ সরকারসংশ্লিষ্ট হ্যাকাররা। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে গতকাল বুধবার এমনটি জানানো হয়েছে।
মাইক্রোসফট জানায়, ‘হাইব্রিড’ যুদ্ধের কৌশলে রাশিয়া প্রায়শই যুদ্ধক্ষেত্রে সামরিক হামলার সঙ্গে সাইবার আক্রমণ করে।
বার্তা সংস্থ এএফপি বলছে, ইউক্রেনীয় সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ এবং প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর সঙ্গে এই ধরনের সাইবার হামলা মোকাবিলায় কাজ করছে মাইক্রোসফট।
এক বিবৃতিতে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে বলা হয়, হামলার ঠিক আগে থেকে আমরা কমপক্ষে ছয়টি পৃথক রুশ বন্ধুরাষ্ট্র থেকে হ্যাকারদের ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ২৩৭টিরও বেশি সাইবার হামলা চালাতে দেখেছি।
মাইক্রোসফট বলেছে, এই সাইবার-যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে ধ্বংসাত্মক হামলা, যা চলমান এবং বেসামরিক জনগণের কল্যাণের জন্য হুমকিস্বরূপ।
মাইক্রোসফট জানায়, ইউক্রেনে হামলার প্রথম সপ্তাহে রুশ হ্যাকাররা একটি প্রধান ইউক্রেনীয় মিডিয়ায় সাইবার হামলা চালায়। ওই দিন রুশ সামরিক বাহিনী ইউক্রেনের ‘বিভ্রান্তিমূলক’ লক্ষ্যবস্তুগুলো ধ্বংস করার ইচ্ছা প্রকাশ করে এবং কিয়েভের একটি টিভি টাওয়ারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার নির্দেশ দেয়।
মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানির দাবি, এ ধরনের সমন্বিত আক্রমণের লক্ষ্য ছিল ইউক্রেনীয় সরকার ও সামরিক কার্যাবলি ব্যাহত করা। পাশাপাশি জনগণের আস্থা নষ্ট করা।
মাইক্রোসফট বলেছে, এটি শত শত সিস্টেমকে উদ্দেশ্য করে চালানো ৪০টি ধ্বংসাত্মক সাইবার আক্রমণ ট্র্যাক করেছে, যার এক-তৃতীয়াংশ সরাসরি ইউক্রেনীয় সরকারি সংস্থাগুলোকে উদ্দেশ্য করে চালানো হয়। এর মধ্যে কয়েকটি ছিল ‘ওয়াইপার অ্যাটাক’, যা হ্যাক হওয়া কম্পিউটার সিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ ডেটা মুছে ফেলে। হ্যাকাররা ইউক্রেনীয় সিস্টেমগুলোতে অ্যাকসেস পাওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। ২০২১ সালের মার্চ থেকেই রুশ সংশ্লিষ্ট সাইবার হামলাকারীরা তাদের ক্যাম্পেইন শুরু করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
১২ ঘণ্টা আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
১৩ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
১৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
১৫ ঘণ্টা আগে