অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ববিখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট আবারও বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের মোট কর্মীর প্রায় ৩ শতাংশ বা প্রায় ৬ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করছে। খরচ নিয়ন্ত্রণের অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে বিপুল বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার এই ছাঁটাইয়ের খবর জানায় প্রযুক্তি জায়ান্টটি। সংস্থার বিভিন্ন স্তর ও বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের কর্মীরা এই সিদ্ধান্তের আওতায় পড়বেন। ২০২৩ সালে মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছিল। এরপর এটিই সবচেয়ে বড় ছাঁটাই।
গত জানুয়ারিতেও অল্পসংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করে মাইক্রোসফট। প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে এমন সাংগঠনিক পরিবর্তন করছি, যা আমাদের চলমান গতিশীল বাজারে সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করবে।’
গত বছর জুন পর্যন্ত মাইক্রোসফটে কর্মীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ২৮ হাজার। তবে মূল খাতগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে এবং এআই প্রযুক্তির পেছনে অধিকতর ব্যয় নির্বাহ করতে গিয়ে মাইক্রোসফট নিয়মিতভাবে জনবল পুনর্বিন্যাস করছে।
মাইক্রোসফটের ক্লাউড-কম্পিউটিং সেবা ‘অ্যাজিওর’ সম্প্রতি প্রত্যাশার চেয়েও ভালো ফল করলেও ব্যাপক এআই অবকাঠামো তৈরির ব্যয়ে সংস্থার লাভে কিছুটা কমেছে। ২০২৪ সালের মার্চের প্রান্তিকে ‘মাইক্রোসফট ক্লাউড’-এর লাভের মার্জিন কমে ৬৯ শতাংশে দাঁড়ায়, যেখানে এক বছর আগে তা ছিল ৭২ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরে মাইক্রোসফট ৮০ বিলিয়ন ডলার মূলধন ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছে, যার বড় অংশই ব্যবহার করা হবে নতুন এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে।
বিশ্লেষক গিল লুরিয়া বলেন, ‘এআই বিনিয়োগের ফলে সৃষ্ট খরচের চাপ সামাল দিতে মাইক্রোসফট খুব সতর্কভাবে তাদের ব্যয় এবং জনবল নিয়ন্ত্রণ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিবছর যদি মাইক্রোসফট এভাবেই বিনিয়োগ করতে থাকে, তবে কেবল মূলধন ব্যয়ের সৃষ্ট ঘাটতি পূরণে তাদের অন্তত ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে হবে।’
এদিকে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ভবিষ্যতের বড় আয়ের খাত হিসেবে দেখে শুধু মাইক্রোসফট নয়, গুগলসহ অন্যান্য বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানও ব্যাপকভাবে এই খাতে বিনিয়োগ করছে এবং একযোগে অন্যান্য খাতে খরচ কমাচ্ছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিশ্ববিখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট আবারও বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের মোট কর্মীর প্রায় ৩ শতাংশ বা প্রায় ৬ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করছে। খরচ নিয়ন্ত্রণের অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে বিপুল বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মঙ্গলবার এই ছাঁটাইয়ের খবর জানায় প্রযুক্তি জায়ান্টটি। সংস্থার বিভিন্ন স্তর ও বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের কর্মীরা এই সিদ্ধান্তের আওতায় পড়বেন। ২০২৩ সালে মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছিল। এরপর এটিই সবচেয়ে বড় ছাঁটাই।
গত জানুয়ারিতেও অল্পসংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করে মাইক্রোসফট। প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে এমন সাংগঠনিক পরিবর্তন করছি, যা আমাদের চলমান গতিশীল বাজারে সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করবে।’
গত বছর জুন পর্যন্ত মাইক্রোসফটে কর্মীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ২৮ হাজার। তবে মূল খাতগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে এবং এআই প্রযুক্তির পেছনে অধিকতর ব্যয় নির্বাহ করতে গিয়ে মাইক্রোসফট নিয়মিতভাবে জনবল পুনর্বিন্যাস করছে।
মাইক্রোসফটের ক্লাউড-কম্পিউটিং সেবা ‘অ্যাজিওর’ সম্প্রতি প্রত্যাশার চেয়েও ভালো ফল করলেও ব্যাপক এআই অবকাঠামো তৈরির ব্যয়ে সংস্থার লাভে কিছুটা কমেছে। ২০২৪ সালের মার্চের প্রান্তিকে ‘মাইক্রোসফট ক্লাউড’-এর লাভের মার্জিন কমে ৬৯ শতাংশে দাঁড়ায়, যেখানে এক বছর আগে তা ছিল ৭২ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরে মাইক্রোসফট ৮০ বিলিয়ন ডলার মূলধন ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছে, যার বড় অংশই ব্যবহার করা হবে নতুন এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে।
বিশ্লেষক গিল লুরিয়া বলেন, ‘এআই বিনিয়োগের ফলে সৃষ্ট খরচের চাপ সামাল দিতে মাইক্রোসফট খুব সতর্কভাবে তাদের ব্যয় এবং জনবল নিয়ন্ত্রণ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিবছর যদি মাইক্রোসফট এভাবেই বিনিয়োগ করতে থাকে, তবে কেবল মূলধন ব্যয়ের সৃষ্ট ঘাটতি পূরণে তাদের অন্তত ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে হবে।’
এদিকে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ভবিষ্যতের বড় আয়ের খাত হিসেবে দেখে শুধু মাইক্রোসফট নয়, গুগলসহ অন্যান্য বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানও ব্যাপকভাবে এই খাতে বিনিয়োগ করছে এবং একযোগে অন্যান্য খাতে খরচ কমাচ্ছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে