জনপ্রিয় ব্রিটিশ ব্যান্ড বিটলসের গান শুনতে অনেকেই প্রবেশ করেন অ্যাপলের আইটিউন্স বা অ্যাপল মিউজিক প্ল্যাটফর্মে। তবে বিটলস আর বহুজাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের দ্বন্দ্বের কথা অনেকেরই অজানা। মূলত বিটলস আর অ্যাপলের দ্বন্দ্ব হয়েছিল ‘অ্যাপল’ নাম নিয়ে, যা শেষ পর্যন্ত গড়ায় আদালতে। মামলার ফলে বিটলসকে মোট দুবার ক্ষতিপূরণ দেয় অ্যাপল।
১৯৬৮ সালে নিজেদের রেকর্ড লেবেল এবং হোল্ডিং কোম্পানির নাম রাখে ‘অ্যাপল করপোরেশনস’। ব্যান্ডের প্রচারক ডেরেক টেলর তখন জানিয়েছিলেন, বিটলসের গীতিকার ও বেজ প্লেয়ার পল ম্যাককার্টনি ‘অ্যাপল’ নামটি পছন্দ করেছিলেন। ম্যাককার্টনি ভেবেছিলেন, নামটি ব্যান্ডটির পরিপক্ব ব্যবসায়িক কৌশলকে প্রতিনিধিত্ব করে। একটি শিশু যখন বড় হতে শুরু করে, তখন তাকে ইংরেজি বর্ণ শেখানোর শুরুতেই ‘অ্যাপল’ শব্দটির সঙ্গে পরিচিত করানো হয়—এ চিন্তা থেকেই নামটির কথা ভাবেন ম্যাককার্টনি।
বিটলসের রেকর্ড লেভেল এবং হোল্ডিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠার প্রায় এক দশক পর ১৯৭৭ সালে প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপল প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন মনে করা হয়েছিল, নাম এক হলেও দুটি কোম্পানির ক্ষেত্র আলাদা হওয়ায় কোনো ধরনের দ্বন্দ্বের ঝুঁকি নেই। তবে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ঠিকই মামলা করে বসে বিটলস। অ্যাপল ১৯৮১ সালে বিটলসকে ৮০ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ দিয়ে মামলার নিষ্পত্তি করে। এ ছাড়া অ্যাপল কখনো সংগীতের ব্যবসায়ও প্রবেশ করবে না বলে চুক্তিতে অঙ্গীকার করে।
১৯৮৬ সালে অ্যাপল ম্যাক এবং অন্যান্য পণ্যে মিডি (ডিজিটাল অডিও রেকর্ড) এবং অডিও রেকর্ডিং যুক্ত করে। এর জের ধরে ১৯৮৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অ্যাপলের বিরুদ্ধে আবার মামলা করে বসে বিটলস। ব্যান্ডটি দাবি করে, অ্যাপল ১৯৮১ সালে করা চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
১৯৯১ সালের ৯ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত অ্যাপলকে ট্রেডমার্ক লঙ্ঘনের অপরাধে দ্য বিটলসের রেকর্ড লেভেল এবং হোল্ডিং কোম্পানি অ্যাপল করপোরেশনসকে ২৬৫ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেয়। ফলে দ্বিতীয়বারের মতো বিটলসকে ক্ষতিপূরণ দেয় অ্যাপল।
এ সময়ে বিটলসের আইনজীবীরা এ ধরনের ঝামেলা এড়াতে মজা করে অ্যাপলকে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে ‘ব্যানানা’ বা ‘পিচ’ রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
জনপ্রিয় ব্রিটিশ ব্যান্ড বিটলসের গান শুনতে অনেকেই প্রবেশ করেন অ্যাপলের আইটিউন্স বা অ্যাপল মিউজিক প্ল্যাটফর্মে। তবে বিটলস আর বহুজাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের দ্বন্দ্বের কথা অনেকেরই অজানা। মূলত বিটলস আর অ্যাপলের দ্বন্দ্ব হয়েছিল ‘অ্যাপল’ নাম নিয়ে, যা শেষ পর্যন্ত গড়ায় আদালতে। মামলার ফলে বিটলসকে মোট দুবার ক্ষতিপূরণ দেয় অ্যাপল।
১৯৬৮ সালে নিজেদের রেকর্ড লেবেল এবং হোল্ডিং কোম্পানির নাম রাখে ‘অ্যাপল করপোরেশনস’। ব্যান্ডের প্রচারক ডেরেক টেলর তখন জানিয়েছিলেন, বিটলসের গীতিকার ও বেজ প্লেয়ার পল ম্যাককার্টনি ‘অ্যাপল’ নামটি পছন্দ করেছিলেন। ম্যাককার্টনি ভেবেছিলেন, নামটি ব্যান্ডটির পরিপক্ব ব্যবসায়িক কৌশলকে প্রতিনিধিত্ব করে। একটি শিশু যখন বড় হতে শুরু করে, তখন তাকে ইংরেজি বর্ণ শেখানোর শুরুতেই ‘অ্যাপল’ শব্দটির সঙ্গে পরিচিত করানো হয়—এ চিন্তা থেকেই নামটির কথা ভাবেন ম্যাককার্টনি।
বিটলসের রেকর্ড লেভেল এবং হোল্ডিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠার প্রায় এক দশক পর ১৯৭৭ সালে প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপল প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন মনে করা হয়েছিল, নাম এক হলেও দুটি কোম্পানির ক্ষেত্র আলাদা হওয়ায় কোনো ধরনের দ্বন্দ্বের ঝুঁকি নেই। তবে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ঠিকই মামলা করে বসে বিটলস। অ্যাপল ১৯৮১ সালে বিটলসকে ৮০ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ দিয়ে মামলার নিষ্পত্তি করে। এ ছাড়া অ্যাপল কখনো সংগীতের ব্যবসায়ও প্রবেশ করবে না বলে চুক্তিতে অঙ্গীকার করে।
১৯৮৬ সালে অ্যাপল ম্যাক এবং অন্যান্য পণ্যে মিডি (ডিজিটাল অডিও রেকর্ড) এবং অডিও রেকর্ডিং যুক্ত করে। এর জের ধরে ১৯৮৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অ্যাপলের বিরুদ্ধে আবার মামলা করে বসে বিটলস। ব্যান্ডটি দাবি করে, অ্যাপল ১৯৮১ সালে করা চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
১৯৯১ সালের ৯ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত অ্যাপলকে ট্রেডমার্ক লঙ্ঘনের অপরাধে দ্য বিটলসের রেকর্ড লেভেল এবং হোল্ডিং কোম্পানি অ্যাপল করপোরেশনসকে ২৬৫ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেয়। ফলে দ্বিতীয়বারের মতো বিটলসকে ক্ষতিপূরণ দেয় অ্যাপল।
এ সময়ে বিটলসের আইনজীবীরা এ ধরনের ঝামেলা এড়াতে মজা করে অ্যাপলকে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে ‘ব্যানানা’ বা ‘পিচ’ রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে